নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান রাজধানীবাসীর একাংশের অন্যতম প্রধান গণপরিবহন মেট্রোরেল। দ্রুত ও আরামদায়ক যাতায়াতে নিয়মিত মেট্রোরেল ব্যবহারের যাত্রী বেড়েছে অনেক। রীতিমতো ভিড় ঠেলেই মেট্রোরেলে করে চলাচল করছেন যাত্রীরা।
অফিস যাতায়াতসহ নানা কাজে নানা জায়গায় যেতে মেট্রোরেল ব্যবহার করেন যাত্রীরা। এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে। বিশেষ করে, মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে কি না? উত্তর হলো—মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা নির্ধারণ করে দিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
ডিএমটিসিএল থেকে জানানো হয়েছে, ট্রলি ব্যাগ ও সাধারণ ব্যাগ বহনের ক্ষেত্রে ব্যাগটির দৈর্ঘ্য ২২ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৪ ইঞ্চি ও উচ্চতা ৯ ইঞ্চির মধ্যে থাকতে হবে এবং ওজন ১৫ কেজির বেশি হওয়া যাবে না। বহনযোগ্য ব্যাকপ্যাক মেট্রো ট্রেনের ভেতরে পিঠে বহন না করে হাতে রাখতে হবে।
সকল প্রকার মালামালের কার্টন বহনের ক্ষেত্রে কার্টনটির আকার দৈর্ঘ্য ১৮ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৮ ইঞ্চি ও উচ্চতা ১৮ ইঞ্চির চেয়ে বড় আকারে বড় হতে পারবে না। মেট্রোরেলে নির্দিষ্ট আকারের ব্যাগ ও কার্টন বহন করা গেলেও সকল প্রকার মালামালের বস্তা (প্লাস্টিক, পাট, মোটা কাপড় ইত্যাদির তৈরি) বহন নিষিদ্ধ।
বহন করা যাবে না যেসব বস্তু বা পণ্য
যেকোনো পশু-পাখি ও জন্তু (তবে অনুমতি সাপেক্ষে অন্ধদের পথ দেখানোর জন্য প্রশিক্ষিত গাইড কুকুর নেওয়া যাবে)। হিমায়িত সব ধরনের খাদ্যদ্রব্য (যেমন—মাছ, মাংস, দুধ, রসালো মিষ্টি, পানি ইত্যাদি) যা থেকে ঘনীভূত পানি পড়ে স্টেশন বা ট্রেন নোংরা হতে পারে এবং গন্ধ ছড়াতে পারে তা বহন করা যাবে না।
কাঁচাবাজার—সব ধরনের কাঁচা শাকসবজি, মাছ-মাংস অথবা পানি ঝরছে বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে এমন কাঁচাবাজারের ব্যাগ, গন্ধ ছড়াতে পারে এমন দ্রব্য যেমন—শুঁটকি ইত্যাদি অনাবৃত অবস্থায় বহন করা যাবে না। একই সঙ্গে অনাবৃত অবস্থায় কোনো ধরনেই কৃষিপণ্যই বহন করা যাবে না।
অনাবৃত বা প্যাকিং ছাড়া গন্ধ ছড়ায় অথবা বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে এমন সব ধরনের ফল (যেমন—আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, বাঙ্গি, তরমুজ, কমলা, আঙুর ইত্যাদি), অনাবৃত বা প্যাকেটবিহীন যেকোনো প্রকার খাবার এবং গন্ধ ছড়াতে পারে এমন খাবার যেমন—পোলাও, বিরিয়ানি ইত্যাদি এবং অনাবৃত অবস্থায় তাজা ফুল, ফুলের তোড়া, সকল প্রকার গাছের চারা, গাছের টব ইত্যাদি বহন করা যাবে না।
ছুরি, কাঁচি, দা, বঁটি ও অন্য যেকোনো ধারালো বস্তু, সব ধরনের ধাতব বা লৌহ বস্তু যেমন—রড, পাইপ, তীক্ষ্ণ ও ধারালো প্রান্তযুক্ত কোনো ধাতব বস্তু, ধাতব বস্তু দ্বারা তৈরি যে কোনো সামগ্রী যেমন—ট্রাংক, গ্যাসের চুলা ইত্যাদি, খোলা অবস্থায় সকল প্রকার মেশিনারি পণ্য যেমন—ড্রিল মেশিন, ওয়েল্ডিং মেশিন, কাটার মেশিন, পাইপ রেঞ্জ ইত্যাদি মেট্রোরেলে বহন করা যাবে না।
সব ধরনের গ্যাস ও এলপিজি সিলিন্ডার, যেকোনো ধরনের দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ, উন্মুক্ত অবস্থায় সব ধরনের খেলাধুলার সামগ্রী যেমন—ক্রিকেট ব্যাট, স্ট্যাম্প, ফুটবল, হকি স্টিক, ব্যাডমিন্টন র্যাকেট, বাচ্চাদের যেকোনো ধরনের খেলনা ইত্যাদি, প্যাকেটবিহীন যেকোনো ইলেকট্রনিকস পণ্য যেমন—ব্লেন্ডার, ওভেন, কেটলি, ওয়াশিং মেশিন, গিজার, কম্পিউটার, মনিটর, প্রিন্টার, ইউপিএস, সাউন্ড বক্স ইত্যাদি, প্যাকেটবিহীন সকল ধরনের বাদ্যযন্ত্র যেমন—হারমোনিয়াম, তবলা, গিটার, বেহালা ইত্যাদিও মেট্রোরেলে বহন করা যাবে না।
যেকোনো ধরনের জ্বালানি ও দাহ্য পদার্থ যেমন—পেট্রল, ডিজেল, অকটেন, কেরোসিন, তারপিন, অ্যালকোহল, স্প্রে জাতীয় ক্যান ইত্যাদি, যেকোনো ধরনের ক্ষয়কারী উপাদান ও ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য যেমন—গাড়ির ব্যাটারি, আইপিএস, অ্যাসিড, পারদ, ক্ষার ইত্যাদি, গ্যাসভর্তি বেলুন বা উড়ন্ত খেলনা, যেকোনো ধরনের বাজি ও আতশবাজি ও সব ধরনের নেশাজাতীয় দ্রব্য মেট্রোরেলে বহন করা নিষিদ্ধ।
এসব ছাড়াও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ মেট্রোরেল সিস্টেম, যাত্রীসাধারণ ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় মেট্রোরেল স্টেশন ও ট্রেনে বহন নিষিদ্ধ দ্রব্যসামগ্রীর তালিকা প্রয়োজন ও বাস্তবতা অনুযায়ী সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজন করতে পারবে।
আরও খবর পড়ুন:
বর্তমান রাজধানীবাসীর একাংশের অন্যতম প্রধান গণপরিবহন মেট্রোরেল। দ্রুত ও আরামদায়ক যাতায়াতে নিয়মিত মেট্রোরেল ব্যবহারের যাত্রী বেড়েছে অনেক। রীতিমতো ভিড় ঠেলেই মেট্রোরেলে করে চলাচল করছেন যাত্রীরা।
অফিস যাতায়াতসহ নানা কাজে নানা জায়গায় যেতে মেট্রোরেল ব্যবহার করেন যাত্রীরা। এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে। বিশেষ করে, মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে কি না? উত্তর হলো—মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা নির্ধারণ করে দিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
ডিএমটিসিএল থেকে জানানো হয়েছে, ট্রলি ব্যাগ ও সাধারণ ব্যাগ বহনের ক্ষেত্রে ব্যাগটির দৈর্ঘ্য ২২ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৪ ইঞ্চি ও উচ্চতা ৯ ইঞ্চির মধ্যে থাকতে হবে এবং ওজন ১৫ কেজির বেশি হওয়া যাবে না। বহনযোগ্য ব্যাকপ্যাক মেট্রো ট্রেনের ভেতরে পিঠে বহন না করে হাতে রাখতে হবে।
সকল প্রকার মালামালের কার্টন বহনের ক্ষেত্রে কার্টনটির আকার দৈর্ঘ্য ১৮ ইঞ্চি, প্রস্থ ১৮ ইঞ্চি ও উচ্চতা ১৮ ইঞ্চির চেয়ে বড় আকারে বড় হতে পারবে না। মেট্রোরেলে নির্দিষ্ট আকারের ব্যাগ ও কার্টন বহন করা গেলেও সকল প্রকার মালামালের বস্তা (প্লাস্টিক, পাট, মোটা কাপড় ইত্যাদির তৈরি) বহন নিষিদ্ধ।
বহন করা যাবে না যেসব বস্তু বা পণ্য
যেকোনো পশু-পাখি ও জন্তু (তবে অনুমতি সাপেক্ষে অন্ধদের পথ দেখানোর জন্য প্রশিক্ষিত গাইড কুকুর নেওয়া যাবে)। হিমায়িত সব ধরনের খাদ্যদ্রব্য (যেমন—মাছ, মাংস, দুধ, রসালো মিষ্টি, পানি ইত্যাদি) যা থেকে ঘনীভূত পানি পড়ে স্টেশন বা ট্রেন নোংরা হতে পারে এবং গন্ধ ছড়াতে পারে তা বহন করা যাবে না।
কাঁচাবাজার—সব ধরনের কাঁচা শাকসবজি, মাছ-মাংস অথবা পানি ঝরছে বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে এমন কাঁচাবাজারের ব্যাগ, গন্ধ ছড়াতে পারে এমন দ্রব্য যেমন—শুঁটকি ইত্যাদি অনাবৃত অবস্থায় বহন করা যাবে না। একই সঙ্গে অনাবৃত অবস্থায় কোনো ধরনেই কৃষিপণ্যই বহন করা যাবে না।
অনাবৃত বা প্যাকিং ছাড়া গন্ধ ছড়ায় অথবা বা পানি ঝরার সম্ভাবনা আছে এমন সব ধরনের ফল (যেমন—আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, বাঙ্গি, তরমুজ, কমলা, আঙুর ইত্যাদি), অনাবৃত বা প্যাকেটবিহীন যেকোনো প্রকার খাবার এবং গন্ধ ছড়াতে পারে এমন খাবার যেমন—পোলাও, বিরিয়ানি ইত্যাদি এবং অনাবৃত অবস্থায় তাজা ফুল, ফুলের তোড়া, সকল প্রকার গাছের চারা, গাছের টব ইত্যাদি বহন করা যাবে না।
ছুরি, কাঁচি, দা, বঁটি ও অন্য যেকোনো ধারালো বস্তু, সব ধরনের ধাতব বা লৌহ বস্তু যেমন—রড, পাইপ, তীক্ষ্ণ ও ধারালো প্রান্তযুক্ত কোনো ধাতব বস্তু, ধাতব বস্তু দ্বারা তৈরি যে কোনো সামগ্রী যেমন—ট্রাংক, গ্যাসের চুলা ইত্যাদি, খোলা অবস্থায় সকল প্রকার মেশিনারি পণ্য যেমন—ড্রিল মেশিন, ওয়েল্ডিং মেশিন, কাটার মেশিন, পাইপ রেঞ্জ ইত্যাদি মেট্রোরেলে বহন করা যাবে না।
সব ধরনের গ্যাস ও এলপিজি সিলিন্ডার, যেকোনো ধরনের দেশি-বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ, উন্মুক্ত অবস্থায় সব ধরনের খেলাধুলার সামগ্রী যেমন—ক্রিকেট ব্যাট, স্ট্যাম্প, ফুটবল, হকি স্টিক, ব্যাডমিন্টন র্যাকেট, বাচ্চাদের যেকোনো ধরনের খেলনা ইত্যাদি, প্যাকেটবিহীন যেকোনো ইলেকট্রনিকস পণ্য যেমন—ব্লেন্ডার, ওভেন, কেটলি, ওয়াশিং মেশিন, গিজার, কম্পিউটার, মনিটর, প্রিন্টার, ইউপিএস, সাউন্ড বক্স ইত্যাদি, প্যাকেটবিহীন সকল ধরনের বাদ্যযন্ত্র যেমন—হারমোনিয়াম, তবলা, গিটার, বেহালা ইত্যাদিও মেট্রোরেলে বহন করা যাবে না।
যেকোনো ধরনের জ্বালানি ও দাহ্য পদার্থ যেমন—পেট্রল, ডিজেল, অকটেন, কেরোসিন, তারপিন, অ্যালকোহল, স্প্রে জাতীয় ক্যান ইত্যাদি, যেকোনো ধরনের ক্ষয়কারী উপাদান ও ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য যেমন—গাড়ির ব্যাটারি, আইপিএস, অ্যাসিড, পারদ, ক্ষার ইত্যাদি, গ্যাসভর্তি বেলুন বা উড়ন্ত খেলনা, যেকোনো ধরনের বাজি ও আতশবাজি ও সব ধরনের নেশাজাতীয় দ্রব্য মেট্রোরেলে বহন করা নিষিদ্ধ।
এসব ছাড়াও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ মেট্রোরেল সিস্টেম, যাত্রীসাধারণ ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তায় মেট্রোরেল স্টেশন ও ট্রেনে বহন নিষিদ্ধ দ্রব্যসামগ্রীর তালিকা প্রয়োজন ও বাস্তবতা অনুযায়ী সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজন করতে পারবে।
আরও খবর পড়ুন:
গাজীপুরের টঙ্গীতে ছিনতাইকারী সন্দেহে সংঘবদ্ধ পিটুনিতে রিপন মিয়া (৩০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের টঙ্গীর স্টেশন রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। রিপন মিয়া ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার আহম্মদাবাদ গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে। তাঁর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ...
৩ মিনিট আগে‘অধ্যাপক ড. রুবেল আনসার বলেন, ‘‘আমি কখনো এত দিন কারও পেছনে ঘুরিনি, কারও জন্য অপেক্ষা করিনি, তোমার জন্যই এত দিন অপেক্ষা করতে হয়েছে। আমি তোমার রেজাল্টও বাড়িয়ে দেব, তোমার রেজাল্ট ৩ দশমিক ৫০ হয়ে যাবে।’’ এসব শোনার পরে আমি দ্রুত তাঁর গাড়ি থেকে নেমে কোনো রকমে আত্মরক্ষা করি।’
৫ মিনিট আগেবর্জ্য থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদন কার্যক্রম দ্রুত শুরু করতে আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেন। তিনি বলেছেন, বর্জ্য যথাযথ ব্যবস্থাপনা না হওয়ায় নগরে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে এবং পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) টাইগারপাসের নগর ভবন কার্যালয়ে জাপানের
২৬ মিনিট আগেরাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনায় আহতদের মধ্যে এখন ২৪ জন জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে ২২ জনই শিশু। এখন পর্যন্ত ১৪ জনকে চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
২৯ মিনিট আগে