অনলাইন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার সাংবাদিক পরিচয়ে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর হাতে আটক হয়েছেন দুজন। তাঁরা হলেন জাফর ও আইয়ুব। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে বিএলআই সিকিউরিটিজ লিমিটেডে এ ঘটনা ঘটে।
বিএলআই সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মিনহাজ মান্নান ইমন জানান, জাফর ও ওয়াসিম নামের দুজন বেলা ১১টার দিকে অফিসে ঢুকে আল জাজিরার সাংবাদিক পরিচয় দেন। ইমনকে তাঁরা বলে, ‘আপনার নামে হত্যা মামলা আছে। পুলিশের এসআই (উপপরিদর্শক) আসছে। তবে ১০ লাখ টাকা দিলে সমস্যা হবে না।’
কথাবার্তায় সন্দেহজনক হওয়ায় মিনহাজ মান্নান ইমন খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন তাঁরা চাঁদাবাজ। এ সময় তাঁদের আটকে রাখার জন্য অফিসের গেট বন্ধ করতে গেলে টের পেয়ে ওয়াসিম পালিয়ে যান। তবে তাঁদের আরেক সহযোগী আইয়ুব ভবনের আশপাশে অপেক্ষা করছিল। ওয়াসিম পালিয়ে গেলেও জাফরের মাধ্যমে আইয়ুবকে কৌশলে ডেকে এনে আটক করা হয়।
আটককৃতদের কাছ থেকে জানা যায়, তাঁদের এ কাজে নেতৃত্ব দেন হানিফ নামের এক প্রকৌশলী। তবে তাঁর পরিচয় জানা যায়নি। হানিফের নির্দেশনায় কাজ করে জাফর, ওয়াসিম ও আইয়ুব।
এই চাঁদাবাজি করার বিষয়ে গতকাল বুধবার তিনজনের সঙ্গে বৈঠক করেন হানিফ। বৈঠকের পরে রাত ১২টা ৪৭ মিনিটে মেসেজের মাধ্যমে পরিকল্পনামাফিক সকাল ১০টায় চাঁদাবাজি করার নির্দেশ দেন হানিফ।
জানতে চাইলে জাফর সাংবাদিকদের জানান, তাঁর আইডি কার্ডটি ভুয়া। তিনি মূলত মিনহাজ মান্নান ইমনের খোঁজ নিতে এসেছেন। খোঁজ নেওয়ার আপনি কে?—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তিনি ওয়াসিমের কথায় এসেছেন।
মিনহাজ মান্নান ইমন বলেন, ‘তারা নিজেদের বিএনপির বড় নেতাও পরিচয় দেয়। তাদের নাকি তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ আছে। অথচ, এদের চেহারা দেখলেই বোঝা যায়, চোর!’ ইমন আরও বলেন, জাফর ও আইয়ুবকে সেনাবাহিনী ও পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়েছে। মূল হোতা হানিফকে খোঁজা হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার সাংবাদিক পরিচয়ে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর হাতে আটক হয়েছেন দুজন। তাঁরা হলেন জাফর ও আইয়ুব। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে বিএলআই সিকিউরিটিজ লিমিটেডে এ ঘটনা ঘটে।
বিএলআই সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মিনহাজ মান্নান ইমন জানান, জাফর ও ওয়াসিম নামের দুজন বেলা ১১টার দিকে অফিসে ঢুকে আল জাজিরার সাংবাদিক পরিচয় দেন। ইমনকে তাঁরা বলে, ‘আপনার নামে হত্যা মামলা আছে। পুলিশের এসআই (উপপরিদর্শক) আসছে। তবে ১০ লাখ টাকা দিলে সমস্যা হবে না।’
কথাবার্তায় সন্দেহজনক হওয়ায় মিনহাজ মান্নান ইমন খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন তাঁরা চাঁদাবাজ। এ সময় তাঁদের আটকে রাখার জন্য অফিসের গেট বন্ধ করতে গেলে টের পেয়ে ওয়াসিম পালিয়ে যান। তবে তাঁদের আরেক সহযোগী আইয়ুব ভবনের আশপাশে অপেক্ষা করছিল। ওয়াসিম পালিয়ে গেলেও জাফরের মাধ্যমে আইয়ুবকে কৌশলে ডেকে এনে আটক করা হয়।
আটককৃতদের কাছ থেকে জানা যায়, তাঁদের এ কাজে নেতৃত্ব দেন হানিফ নামের এক প্রকৌশলী। তবে তাঁর পরিচয় জানা যায়নি। হানিফের নির্দেশনায় কাজ করে জাফর, ওয়াসিম ও আইয়ুব।
এই চাঁদাবাজি করার বিষয়ে গতকাল বুধবার তিনজনের সঙ্গে বৈঠক করেন হানিফ। বৈঠকের পরে রাত ১২টা ৪৭ মিনিটে মেসেজের মাধ্যমে পরিকল্পনামাফিক সকাল ১০টায় চাঁদাবাজি করার নির্দেশ দেন হানিফ।
জানতে চাইলে জাফর সাংবাদিকদের জানান, তাঁর আইডি কার্ডটি ভুয়া। তিনি মূলত মিনহাজ মান্নান ইমনের খোঁজ নিতে এসেছেন। খোঁজ নেওয়ার আপনি কে?—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তিনি ওয়াসিমের কথায় এসেছেন।
মিনহাজ মান্নান ইমন বলেন, ‘তারা নিজেদের বিএনপির বড় নেতাও পরিচয় দেয়। তাদের নাকি তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ আছে। অথচ, এদের চেহারা দেখলেই বোঝা যায়, চোর!’ ইমন আরও বলেন, জাফর ও আইয়ুবকে সেনাবাহিনী ও পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়েছে। মূল হোতা হানিফকে খোঁজা হচ্ছে।
গত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
১ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৬ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগে