নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদ সামনে রেখে শুরু হয়েছে ঘরমুখী মানুষের ট্রেনে ঈদযাত্রা। যাঁরা গত ২১ মে অগ্রিম টিকিট কেটেছিলেন তাঁরাই আজ যাত্রা করছেন। ফলে আজ শনিবার সকাল থেকেই রেলস্টেশনে ঈদের যাত্রীদের উপস্থিতি দেখা গেছে। তবে ভিড় তুলনামূলক কম। ট্রেনগুলোও ছাড়ছে নির্ধারিত সময়েই।
কমলাপুর রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, স্টেশনে চেকিং ব্যবস্থা বেশ কড়াকড়ি। কাউকে বিনা টিকিটে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। প্ল্যাটফর্মে প্রবেশের আগে তিন স্তরে টিকিট চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
কমলাপুর রেলস্টেশনের ম্যানেজার মো. শাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ১০টা পর্যন্ত ১২টি আন্তনগর এবং পাঁচটি লোকাল ও কমিউটার ট্রেন কমলাপুর স্টেশন থেকে ছেড়ে গেছে। এখন পর্যন্ত সব ট্রেন নির্ধারিত সময়ের ছেড়ে গেছে। আশা করছি আজকে সবগুলো ট্রেন নির্ধারিত সময়ে যাবে। স্টেশনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। টিকিট ছাড়া কোনো যাত্রীকে স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না এবং ট্রেনেও যেতে দেওয়া হচ্ছে না।’
যাত্রীদের অনেকেই পরিবার-পরিজনকে আগেই বাড়ি পাঠিয়ে দিচ্ছেন ভিড় এড়াতে। স্টেশনে দেখা গেছে, কেউ একা কেউবা ছোট ছোট দলে ট্রেনে উঠছেন।
মোহাম্মদ শামীম পেশায় ব্যাংক কর্মকর্তা, কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের অপেক্ষায় ছিলেন, তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছর একসঙ্গে রওনা দিয়ে অনেক কষ্ট হয়েছিল। এবার স্ত্রী আর ছেলেমেয়েকে আগেভাগেই পাঠিয়ে দিচ্ছি। আমি চার দিন পর যাব। পরিবার ঠিকমতো পৌঁছাবে এটাই সবচেয়ে বড় শান্তি।’
বেসরকারি চাকরিজীবী আসমা আক্তার বলেন, ‘আমার বাবা-মা আগে থেকেই গ্রামের বাড়িতে। আজ মেয়ে আর ছেলেকে পাঠাচ্ছি খালার সঙ্গে। অফিস ছুটি হবে আগামী ৫ তারিখ, ফলে ঢাকায় আরও কিছুদিন থাকতে হবে এরপর যাব। এখন ট্রেন ঠিক সময়ে ছাড়ছে, এটা বড় ভরসা।’
তবে টিকিট না পেয়ে কিছু যাত্রীকে স্ট্যান্ডিং টিকিটেই বাড়ি ফিরতে দেখা গেছে। কেউ কেউ শেষ মুহূর্তে এসে টিকিট না পেয়ে হতাশ হয়েছেন।
ময়মনসিংহের যাত্রী রাবেয়া খাতুন বলেন, ‘অনলাইনেও চেষ্টা করেছি, কাউন্টারে গিয়েও পাইনি। আজ স্ট্যান্ডিং টিকিট পেয়েছি, বসার সুযোগ হয়তো পাব না, তবুও বাড়ি তো ফিরছি।’
এবার ঈদে ৪৩টি আন্তনগর ট্রেন চলাচল করছে সারা দেশে। এসব ট্রেনের মোট আসনসংখ্যা প্রায় ৩৩ হাজার ৩১৫। এর বাইরে প্রতিটি ট্রেনের ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি করা হবে স্টেশনের কাউন্টার থেকে। এ ছাড়া ১০টি স্পেশাল ট্রেন চলবে। আগামী ৪ জুন থেকে স্পেশাল ট্রেন চলাচল শুরু হবে। স্পেশাল ট্রেনের টিকিট দেওয়া হবে কাউন্টারে।
ঈদ সামনে রেখে শুরু হয়েছে ঘরমুখী মানুষের ট্রেনে ঈদযাত্রা। যাঁরা গত ২১ মে অগ্রিম টিকিট কেটেছিলেন তাঁরাই আজ যাত্রা করছেন। ফলে আজ শনিবার সকাল থেকেই রেলস্টেশনে ঈদের যাত্রীদের উপস্থিতি দেখা গেছে। তবে ভিড় তুলনামূলক কম। ট্রেনগুলোও ছাড়ছে নির্ধারিত সময়েই।
কমলাপুর রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, স্টেশনে চেকিং ব্যবস্থা বেশ কড়াকড়ি। কাউকে বিনা টিকিটে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। প্ল্যাটফর্মে প্রবেশের আগে তিন স্তরে টিকিট চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
কমলাপুর রেলস্টেশনের ম্যানেজার মো. শাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ১০টা পর্যন্ত ১২টি আন্তনগর এবং পাঁচটি লোকাল ও কমিউটার ট্রেন কমলাপুর স্টেশন থেকে ছেড়ে গেছে। এখন পর্যন্ত সব ট্রেন নির্ধারিত সময়ের ছেড়ে গেছে। আশা করছি আজকে সবগুলো ট্রেন নির্ধারিত সময়ে যাবে। স্টেশনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। টিকিট ছাড়া কোনো যাত্রীকে স্টেশনে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না এবং ট্রেনেও যেতে দেওয়া হচ্ছে না।’
যাত্রীদের অনেকেই পরিবার-পরিজনকে আগেই বাড়ি পাঠিয়ে দিচ্ছেন ভিড় এড়াতে। স্টেশনে দেখা গেছে, কেউ একা কেউবা ছোট ছোট দলে ট্রেনে উঠছেন।
মোহাম্মদ শামীম পেশায় ব্যাংক কর্মকর্তা, কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের অপেক্ষায় ছিলেন, তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছর একসঙ্গে রওনা দিয়ে অনেক কষ্ট হয়েছিল। এবার স্ত্রী আর ছেলেমেয়েকে আগেভাগেই পাঠিয়ে দিচ্ছি। আমি চার দিন পর যাব। পরিবার ঠিকমতো পৌঁছাবে এটাই সবচেয়ে বড় শান্তি।’
বেসরকারি চাকরিজীবী আসমা আক্তার বলেন, ‘আমার বাবা-মা আগে থেকেই গ্রামের বাড়িতে। আজ মেয়ে আর ছেলেকে পাঠাচ্ছি খালার সঙ্গে। অফিস ছুটি হবে আগামী ৫ তারিখ, ফলে ঢাকায় আরও কিছুদিন থাকতে হবে এরপর যাব। এখন ট্রেন ঠিক সময়ে ছাড়ছে, এটা বড় ভরসা।’
তবে টিকিট না পেয়ে কিছু যাত্রীকে স্ট্যান্ডিং টিকিটেই বাড়ি ফিরতে দেখা গেছে। কেউ কেউ শেষ মুহূর্তে এসে টিকিট না পেয়ে হতাশ হয়েছেন।
ময়মনসিংহের যাত্রী রাবেয়া খাতুন বলেন, ‘অনলাইনেও চেষ্টা করেছি, কাউন্টারে গিয়েও পাইনি। আজ স্ট্যান্ডিং টিকিট পেয়েছি, বসার সুযোগ হয়তো পাব না, তবুও বাড়ি তো ফিরছি।’
এবার ঈদে ৪৩টি আন্তনগর ট্রেন চলাচল করছে সারা দেশে। এসব ট্রেনের মোট আসনসংখ্যা প্রায় ৩৩ হাজার ৩১৫। এর বাইরে প্রতিটি ট্রেনের ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট বিক্রি করা হবে স্টেশনের কাউন্টার থেকে। এ ছাড়া ১০টি স্পেশাল ট্রেন চলবে। আগামী ৪ জুন থেকে স্পেশাল ট্রেন চলাচল শুরু হবে। স্পেশাল ট্রেনের টিকিট দেওয়া হবে কাউন্টারে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৭ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩২ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৭ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে