নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মামলা চূড়ান্ত নিষ্পত্তির আগেই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের কনডেম সেলে রাখা কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে কনডেম সেলে থাকা আসামিদের সুযোগ-সুবিধার বিষয়ে ছয় মাসের মধ্যে কারা মহাপরিদর্শককে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এ সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের বেঞ্চ এই নির্দেশ দেন। এ ছাড়া জেল কোডের ৯৮০ বিধি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডাদেশ ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক সাজা কার্যকর করার আইনগত বিধান নেই। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন নিতে হবে। হাইকোর্ট বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখলে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি আপিল বিভাগে আবেদন করতে পারেন। এ ছাড়া সংবিধানের ১০৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আপিলের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের সুযোগ রয়েছে। এসব প্রক্রিয়া শেষ করতে ১০-১২ বছর পার হয়ে যায়। কিন্তু বাংলাদেশে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার পরই সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে নির্জন কনডেম সেলে বন্দী রাখা হয়।
গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন চট্টগ্রাম কারাগারের কনডেম সেলে থাকা সাতকানিয়ার জিল্লুর রহমান, সিলেট কারাগারে থাকা সুনামগঞ্জের আব্দুল বশির ও কুমিল্লা কারাগারে থাকা খাগড়াছড়ির শাহ আলম। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এসব আসামির আপিল হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন রয়েছে।
এর মধ্যে আইনজীবী শিশির মনির কনডেম সেলের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য জানতে চেয়ে কারা অধিদপ্তরে চিঠি দেন। গত বছরের ২০ সেপ্টেম্বর এ আইনজীবীর চাহিদা অনুসারে তথ্য দেয় কারা অধিদপ্তর।
যেখানে বলা হয়েছে, দেশের সব কারাগারে মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত কয়েদিদের জন্য কনডেম সেল রয়েছে মোট দুই হাজার ৫৯৯ টি। এর মধ্যে পুরুষ কয়েদির জন্য দুই হাজার ৪৫৬টি এবং নারীদের জন্য রয়েছে ১৪৩টি সেল। ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এসব সেলে মোট কয়েদি ছিলেন এক হাজার ৯৮৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ কয়েদি এক হাজার ৯৩৩ জন। আর নারী কয়েদি ৫৪ জন।
মামলা চূড়ান্ত নিষ্পত্তির আগেই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের কনডেম সেলে রাখা কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে কনডেম সেলে থাকা আসামিদের সুযোগ-সুবিধার বিষয়ে ছয় মাসের মধ্যে কারা মহাপরিদর্শককে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এ সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের বেঞ্চ এই নির্দেশ দেন। এ ছাড়া জেল কোডের ৯৮০ বিধি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডাদেশ ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক সাজা কার্যকর করার আইনগত বিধান নেই। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন নিতে হবে। হাইকোর্ট বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখলে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি আপিল বিভাগে আবেদন করতে পারেন। এ ছাড়া সংবিধানের ১০৫ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আপিলের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের সুযোগ রয়েছে। এসব প্রক্রিয়া শেষ করতে ১০-১২ বছর পার হয়ে যায়। কিন্তু বাংলাদেশে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড ঘোষণার পরই সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে নির্জন কনডেম সেলে বন্দী রাখা হয়।
গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন চট্টগ্রাম কারাগারের কনডেম সেলে থাকা সাতকানিয়ার জিল্লুর রহমান, সিলেট কারাগারে থাকা সুনামগঞ্জের আব্দুল বশির ও কুমিল্লা কারাগারে থাকা খাগড়াছড়ির শাহ আলম। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এসব আসামির আপিল হাইকোর্ট বিভাগে বিচারাধীন রয়েছে।
এর মধ্যে আইনজীবী শিশির মনির কনডেম সেলের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য জানতে চেয়ে কারা অধিদপ্তরে চিঠি দেন। গত বছরের ২০ সেপ্টেম্বর এ আইনজীবীর চাহিদা অনুসারে তথ্য দেয় কারা অধিদপ্তর।
যেখানে বলা হয়েছে, দেশের সব কারাগারে মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত কয়েদিদের জন্য কনডেম সেল রয়েছে মোট দুই হাজার ৫৯৯ টি। এর মধ্যে পুরুষ কয়েদির জন্য দুই হাজার ৪৫৬টি এবং নারীদের জন্য রয়েছে ১৪৩টি সেল। ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এসব সেলে মোট কয়েদি ছিলেন এক হাজার ৯৮৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ কয়েদি এক হাজার ৯৩৩ জন। আর নারী কয়েদি ৫৪ জন।
রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল ও বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ‘কুলাঙ্গার বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক, সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও মানিকেরা বিচারব্যবস্থা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে একটি অনাস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করেছিল। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে যে ধরনের বিচারব্যবস্থ
২৬ মিনিট আগেস্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘কৃষক আলুর দাম পাচ্ছে না, বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি।’ শনিবার (৬ আগস্ট) বিকেল মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় সদ্য স্থাপিত গুয়াগাছিয়া পুলিশ ক্যাম্প পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষে গুরুতর আহত বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ আহমেদ সায়েমের অবস্থার উন্নতি হয়েছে। সাত দিন ধরে লাইফ সাপোর্টে থাকার পর আজ শনিবার মা-বাবা বলে ডাক দিয়েছেন সায়েম।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চট্টগ্রামগামী ৪ ডাউন কর্ণফুলী কমিউটার ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছে। এতে ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রাম ও সিলেটের ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। তবে আপলাইনে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক আছে।
২ ঘণ্টা আগে