নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শহরের খালগুলোকে সবাই ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহার করে। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। খালগুলোতে লেপ-তোশক, চেয়ার-টেবিল, টায়ার, কমোড, সোফাসহ এমন কোনো বর্জ্য নেই যে পাওয়া যায় না। ড্রেনগুলো ভর্তি প্লাস্টিক বোতল-পলিথিনে। এগুলোর কারণে ড্রেন ও খালের প্রবেশমুখ ব্লক হয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম।
আজ শনিবার রাজধানীর গুলশান-২ নগর ভবনের সামনে ডিএনসিসির বিভিন্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করা বর্জ্য প্রদর্শনী উদ্বোধনের সময় তিনি এসব কথা বলেন। জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ডিএনসিসির আওতাধীন খালে, ড্রেনে ও যত্রতত্র ফেলে দেওয়া বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য সংগ্রহ করে সপ্তাহব্যাপী এ বর্জ্য প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।
মেয়র আতিক বলেন, বৃষ্টি হলে সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের ড্রেন থেকে বর্জ্য অপসারণ করতে সময় লেগে যায়। সারফেস ড্রেনে ও খালে এমন কোনো ময়লা নেই যে পাওয়া যায় না। আমরা অবাক হয়ে যাই, প্রতিনিয়ত নানা ধরনের ময়লা নির্বিচারে সবাই খালে ও ড্রেনে ফেলছে। ডিএনসিসি এলাকার বিভিন্ন খাল থেকে উদ্ধার করা পরিত্যক্ত পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে লেপ-তোশক, সোফা, লাগেজ, খাট, কেব্ল, টায়ার, কমোড, ফুলের টব, রিকশার অংশবিশেষ, টেবিল, চেয়ার, বেসিন, ব্যাগ, প্লাস্টিকের বিভিন্ন পাত্রসহ নানা পরিত্যক্ত পণ্য। এগুলোর কারণেই মূলত পানি প্রবাহ নষ্ট হচ্ছে, সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতার।
ডেঙ্গু প্রসঙ্গে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘যত্রতত্র বর্জ্য ফেলায় জন্ম হয় এডিস মশার। আমাদের অসচেতনতায় ডেঙ্গু ভয়াবহ হতে পারে। মনে রাখবেন, খাল-ড্রেন পরিষ্কার থাকলে জলাবদ্ধতা ও মশার উপদ্রব থেকে আমরা রক্ষা পাব। খাল জলাধার রক্ষা করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আর খাল-ড্রেন ও জলাধারে ময়লা ফেলে পরিবেশ দূষণ করা অপরাধ। এই বিষয়ে আমি জনগণের সহযোগিতা চাই। নিজ আঙিনা পরিষ্কার রাখি, সবাই মিলে সুস্থ থাকি।’
খালে ও ড্রেনে বর্জ্য ফেললে কঠোর ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি জানিয়ে মেয়র বলেন, বৃষ্টি হলে শহরে যেভাবে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হতো সেটা অনেকাংশে সমাধান হয়েছে। একসময় বিভিন্ন প্রধান সড়কেও কয়েক দিন জলাবদ্ধতা হতো। এখন আর প্রধান সড়কে জলাবদ্ধতা হয় না। অল্প এলাকায় জলাবদ্ধতা হয়। এ জলাবদ্ধতা শুধু ড্রেনে ময়লা জমার কারণে। কেউ খাল ও ড্রেনে বর্জ্য ফেললে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বর্জ্য প্রদর্শনীতে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, ডিএনসিসির সচিব মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. ইমরুল কায়েস চৌধুরী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ ফিদা হাসান প্রমুখ।
শহরের খালগুলোকে সবাই ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহার করে। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। খালগুলোতে লেপ-তোশক, চেয়ার-টেবিল, টায়ার, কমোড, সোফাসহ এমন কোনো বর্জ্য নেই যে পাওয়া যায় না। ড্রেনগুলো ভর্তি প্লাস্টিক বোতল-পলিথিনে। এগুলোর কারণে ড্রেন ও খালের প্রবেশমুখ ব্লক হয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম।
আজ শনিবার রাজধানীর গুলশান-২ নগর ভবনের সামনে ডিএনসিসির বিভিন্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করা বর্জ্য প্রদর্শনী উদ্বোধনের সময় তিনি এসব কথা বলেন। জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ডিএনসিসির আওতাধীন খালে, ড্রেনে ও যত্রতত্র ফেলে দেওয়া বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য সংগ্রহ করে সপ্তাহব্যাপী এ বর্জ্য প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।
মেয়র আতিক বলেন, বৃষ্টি হলে সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের ড্রেন থেকে বর্জ্য অপসারণ করতে সময় লেগে যায়। সারফেস ড্রেনে ও খালে এমন কোনো ময়লা নেই যে পাওয়া যায় না। আমরা অবাক হয়ে যাই, প্রতিনিয়ত নানা ধরনের ময়লা নির্বিচারে সবাই খালে ও ড্রেনে ফেলছে। ডিএনসিসি এলাকার বিভিন্ন খাল থেকে উদ্ধার করা পরিত্যক্ত পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে লেপ-তোশক, সোফা, লাগেজ, খাট, কেব্ল, টায়ার, কমোড, ফুলের টব, রিকশার অংশবিশেষ, টেবিল, চেয়ার, বেসিন, ব্যাগ, প্লাস্টিকের বিভিন্ন পাত্রসহ নানা পরিত্যক্ত পণ্য। এগুলোর কারণেই মূলত পানি প্রবাহ নষ্ট হচ্ছে, সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতার।
ডেঙ্গু প্রসঙ্গে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘যত্রতত্র বর্জ্য ফেলায় জন্ম হয় এডিস মশার। আমাদের অসচেতনতায় ডেঙ্গু ভয়াবহ হতে পারে। মনে রাখবেন, খাল-ড্রেন পরিষ্কার থাকলে জলাবদ্ধতা ও মশার উপদ্রব থেকে আমরা রক্ষা পাব। খাল জলাধার রক্ষা করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আর খাল-ড্রেন ও জলাধারে ময়লা ফেলে পরিবেশ দূষণ করা অপরাধ। এই বিষয়ে আমি জনগণের সহযোগিতা চাই। নিজ আঙিনা পরিষ্কার রাখি, সবাই মিলে সুস্থ থাকি।’
খালে ও ড্রেনে বর্জ্য ফেললে কঠোর ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি জানিয়ে মেয়র বলেন, বৃষ্টি হলে শহরে যেভাবে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হতো সেটা অনেকাংশে সমাধান হয়েছে। একসময় বিভিন্ন প্রধান সড়কেও কয়েক দিন জলাবদ্ধতা হতো। এখন আর প্রধান সড়কে জলাবদ্ধতা হয় না। অল্প এলাকায় জলাবদ্ধতা হয়। এ জলাবদ্ধতা শুধু ড্রেনে ময়লা জমার কারণে। কেউ খাল ও ড্রেনে বর্জ্য ফেললে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বর্জ্য প্রদর্শনীতে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, ডিএনসিসির সচিব মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. ইমরুল কায়েস চৌধুরী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ ফিদা হাসান প্রমুখ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে