টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গীতে স্বামী-স্ত্রীর পরিচয়ে বাসা ভাড়া নেওয়ার পরদিন ওই ঘর থেকে তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সন্ধ্যায় টঙ্গীর শৈলারগাতি এলাকায় এ ঘটনার খবর পায় পুলিশ। গতকাল রোববার স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে একটি ঘর ভাড়া নিয়েছিলেন তাঁরা। ঘটনার পর থেকে ‘স্বামী’ পলাতক রয়েছেন।
মরদেহ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নিহত তরুণীর নাম জান্নাতি খাতুন (১৮)। তিনি বগুড়া জেলার শেরপুর থানার ধনকুণ্ডি গ্রামের আরিফ শেখের মেয়ে। জান্নাতি টঙ্গীর শৈলারগাতি এলাকার জনৈক ইয়াসিনের বাড়ির তিনতলায় একটি ঘর ভাড়া নেন। নিহত জান্নাতির স্বামী পরিচয় দেওয়া ব্যক্তির নাম জালাল। এ ছাড়া তার সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য পায়নি পুলিশ।
পুলিশ বলছে, গতকাল রোববার স্বামী-স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে জালাল ও জান্নাতি ওই বাড়ির একটি ঘর ভাড়া নেন। পরে ওই ঘরে রাত যাপন করেন তাঁঁরা। পরদিন সোমবার বিকেলে পার্শ্ববর্তী ঘরের ভাড়াটিয়া তাঁদের খোঁজ করতে গেলে কোনো সাড়া না পেয়ে ঘরের ভেতরে ঢোকেন। এ সময় মেঝেতে পাতা বিছানায় জান্নাতির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ গলায় ওড়না প্যাঁচানো মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। রোববার রাতে শ্বাসরোধে জান্নাতিকে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
পার্শ্ববর্তী ঘরের ভাড়াটিয়া রোজিনা আক্তার বলেন, ‘দিনভর দেখা না পেয়ে বিকেলে তাঁদের ঘরে গিয়ে মেঝেতে পাতা বিছানায় জান্নাতির লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেই। তাঁর স্বামীকে দেখা যায়নি।’
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘স্বামী পরিচয়দানকারী জালালের সঠিক পরিচয় পাওয়া যায়নি। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হবে।’
গাজীপুরের টঙ্গীতে স্বামী-স্ত্রীর পরিচয়ে বাসা ভাড়া নেওয়ার পরদিন ওই ঘর থেকে তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সন্ধ্যায় টঙ্গীর শৈলারগাতি এলাকায় এ ঘটনার খবর পায় পুলিশ। গতকাল রোববার স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে একটি ঘর ভাড়া নিয়েছিলেন তাঁরা। ঘটনার পর থেকে ‘স্বামী’ পলাতক রয়েছেন।
মরদেহ উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নিহত তরুণীর নাম জান্নাতি খাতুন (১৮)। তিনি বগুড়া জেলার শেরপুর থানার ধনকুণ্ডি গ্রামের আরিফ শেখের মেয়ে। জান্নাতি টঙ্গীর শৈলারগাতি এলাকার জনৈক ইয়াসিনের বাড়ির তিনতলায় একটি ঘর ভাড়া নেন। নিহত জান্নাতির স্বামী পরিচয় দেওয়া ব্যক্তির নাম জালাল। এ ছাড়া তার সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য পায়নি পুলিশ।
পুলিশ বলছে, গতকাল রোববার স্বামী-স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে জালাল ও জান্নাতি ওই বাড়ির একটি ঘর ভাড়া নেন। পরে ওই ঘরে রাত যাপন করেন তাঁঁরা। পরদিন সোমবার বিকেলে পার্শ্ববর্তী ঘরের ভাড়াটিয়া তাঁদের খোঁজ করতে গেলে কোনো সাড়া না পেয়ে ঘরের ভেতরে ঢোকেন। এ সময় মেঝেতে পাতা বিছানায় জান্নাতির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ গলায় ওড়না প্যাঁচানো মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। রোববার রাতে শ্বাসরোধে জান্নাতিকে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
পার্শ্ববর্তী ঘরের ভাড়াটিয়া রোজিনা আক্তার বলেন, ‘দিনভর দেখা না পেয়ে বিকেলে তাঁদের ঘরে গিয়ে মেঝেতে পাতা বিছানায় জান্নাতির লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেই। তাঁর স্বামীকে দেখা যায়নি।’
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘স্বামী পরিচয়দানকারী জালালের সঠিক পরিচয় পাওয়া যায়নি। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় একটি মামলা দায়ের করা হবে।’
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
৬ মিনিট আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
১০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
৩৪ মিনিট আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
৩৯ মিনিট আগে