নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের ভুক্তভোগীদের বিক্ষোভ মিছিল থেকে পুলিশের হাতে আটক হওয়া দুজন মুচলেকা দিয়ে মুক্তি পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে পাঁচটায় শাহবাগ থানা থেকে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন থানার ওসি মওদুত হাওলাদার।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে পল্টনে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন ই-অরেঞ্জের ভুক্তভোগীরা। প্রতারণার মাধ্যমে ই-অরেঞ্জ তাঁদের যে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে, তা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির মূল হোতা ভারতে আটক সাবেক ওসি সোহেল রানাকে অবিলম্বে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হবে বলেও স্লোগান দেন তারা। সারা দেশ থেকে আসা ই-অরেঞ্জ ভুক্তভোগীরা এই বিক্ষোভে অংশ নেন। বেলা বারোটা নাগাদ বিক্ষোভকারীরা মিছিল নিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে যাওয়ার পথে মৎস্য ভবনের সামনে পুলিশ লাঠিপেটা করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে অন্তত ১৫ জন ভুক্তভোগী আহত হন বলে জানিয়েছেন ই-অরেঞ্জ আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক আফজাল হোসেন। এর মধ্যে অন্তত পাঁচজন নারী ছিলেন বলেও দাবি করেন তিনি।
আফজাল হোসেন বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ শেষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে যাচ্ছিলাম। পুলিশ তখনই হামলা চালায়। আমাদের টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার বদলে এই হামলার নিন্দা জানাই আমরা।'
লাঠিপেটা ও আটক প্রসঙ্গে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মওদুত হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃহস্পতিবার এমনিতেই রাস্তায় যানজট ছিল। মিছিলের কারণে সেটা আরও বেড়ে যায়। এ জন্য প্রথমে আমরা বিক্ষোভকারীদের রাস্তা থেকে সরে যেতে বলি। তাঁরা না সরলে পুলিশ তাদের জোর করে সরিয়ে দেয়।
ওসি আরও জানান, মিছিল থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় দুজনকে ধরে আনা হয়। বিকেলে মুচলেকা নিয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের ভুক্তভোগীদের বিক্ষোভ মিছিল থেকে পুলিশের হাতে আটক হওয়া দুজন মুচলেকা দিয়ে মুক্তি পেয়েছেন। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে পাঁচটায় শাহবাগ থানা থেকে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন থানার ওসি মওদুত হাওলাদার।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে পল্টনে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ শুরু করেন ই-অরেঞ্জের ভুক্তভোগীরা। প্রতারণার মাধ্যমে ই-অরেঞ্জ তাঁদের যে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে, তা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির মূল হোতা ভারতে আটক সাবেক ওসি সোহেল রানাকে অবিলম্বে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হবে বলেও স্লোগান দেন তারা। সারা দেশ থেকে আসা ই-অরেঞ্জ ভুক্তভোগীরা এই বিক্ষোভে অংশ নেন। বেলা বারোটা নাগাদ বিক্ষোভকারীরা মিছিল নিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে যাওয়ার পথে মৎস্য ভবনের সামনে পুলিশ লাঠিপেটা করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এতে অন্তত ১৫ জন ভুক্তভোগী আহত হন বলে জানিয়েছেন ই-অরেঞ্জ আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক আফজাল হোসেন। এর মধ্যে অন্তত পাঁচজন নারী ছিলেন বলেও দাবি করেন তিনি।
আফজাল হোসেন বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ শেষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে যাচ্ছিলাম। পুলিশ তখনই হামলা চালায়। আমাদের টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার বদলে এই হামলার নিন্দা জানাই আমরা।'
লাঠিপেটা ও আটক প্রসঙ্গে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মওদুত হাওলাদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃহস্পতিবার এমনিতেই রাস্তায় যানজট ছিল। মিছিলের কারণে সেটা আরও বেড়ে যায়। এ জন্য প্রথমে আমরা বিক্ষোভকারীদের রাস্তা থেকে সরে যেতে বলি। তাঁরা না সরলে পুলিশ তাদের জোর করে সরিয়ে দেয়।
ওসি আরও জানান, মিছিল থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় দুজনকে ধরে আনা হয়। বিকেলে মুচলেকা নিয়ে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে