প্রতিনিধি, শ্যামপুর, কদমতলী (ঢাকা)
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে ঈদে ঘরমুখো মানুষের ঢল। একদিকে রয়েছে গাড়ির সংকট, অন্যদিকে অতিরিক্ত ভাড়া বাড়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। মানা হচ্ছে না করোনায় সরকারি বিধিনিষেধ।
ঢাকা থেকে দক্ষিণাঞ্চলে চলাচল করা পরিবহনগুলো বের হওয়ার প্রধান সড়ক ঢাকা-মাওয়া–পোস্তগোলা ব্রিজ। এদিক দিয়ে চলাচল করে ঢাকা থেকে মাওয়া, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, মাদারীপুর, খুলনা, বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২২টি জেলার পরিবহন। এখানে অপেক্ষা করতে দেখা যায় অসংখ্য ঘরমুখো মানুষকে।
বেসরকারি চাকরিজীবী আমিনুল বলেন, ‘আমি বরিশাল যাব। দুই ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করছি। কিন্তু কোনো গাড়ি পাচ্ছি না। ভাড়া চাওয়া হচ্ছে ১ হাজার টাকা; যা আগে ছিল ৪০০ টাকা। অপেক্ষমাণ খুলনার যাত্রী রাবেয়া বলেন, ৫০০ টাকার ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ১ হাজার ২০০ টাকা।’ অন্যদিকে বয়স্ক নিম্নশ্রেণির বরিশালগামী নুরজাহান, আলিম, সাইদুর বলেন, ভাড়া বেশি হওয়ায় তাঁরা ভেঙে ভেঙে বাড়িতে যাবেন।
এখানে মাদারীপুর ৪৫০, খুলনা ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ ও বরিশালে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা ভাড়া নেওয়া হচ্ছে; যা আগের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। এখানকার টিকিট বিক্রেতা আলামিন জানান, যানজটের কারণে গাড়ি আসতে দেরি হচ্ছে। আর আসার সময় যাত্রী পাওয়া যায় না। এ জন্য ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে যাত্রাবাড়ী বাসস্ট্যান্ডেও একই চিত্র দেখা যায়। এখানেও টিকিট কাউন্টারগুলোয় ঘরমুখো মানুষের উপচে পড়া ভিড় চোখে পড়ে। মাওয়াসহ দক্ষিণাঞ্চলের বাস এখান থেকে ছেড়ে যাচ্ছে। এখানেও বিভিন্ন অঞ্চলের ভাড়া দ্বিগুণ নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন রফিক, জসিম, সোলায়মানসহ অনেকে।
ঢাকা-মাওয়া সড়কের তিশা পরিবহন (এসি) বাসের ভাড়া নেওয়া হচ্ছে যাত্রাবাড়ী থেকে মাওয়া পর্যন্ত ২০০ টাকা আর নন এসির ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ১২০ থেকে ১৫০ টাকা। এ বিষয়ে তিশা পরিবহনের টিকিট বিক্রেতা সোহেল বলেন, ‘আমাদের আসার সময় খালি আসতে হয়। তাই ভাড়া একটু বেশি নেওয়া হচ্ছে।’
এসব বাসে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। সরকারি নির্দেশনা না মেনে অর্ধেক আসন বা সিট ফাঁকা না রেখেই ছেড়ে যাচ্ছে প্রতিটি বাস। আর বেশির ভাগ যাত্রীর মুখে নেই মাস্ক। জনসচেতনতায় কোনো সতর্কতামূলক প্রচারণা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি।
এ ব্যাপারে ওয়ারী জোনের ট্রাফিক ইনচার্জ গোলাম মাওলা কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত শুক্রবার থেকে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা শুরু হয়। ঈদ ঘনিয়ে আসায় দক্ষিণাঞ্চলের গাড়ির চাপ বেড়েছে। রাস্তায় যেন যানজটের সৃষ্টি না হয় ও ফুটপাতে হকার বসে যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি না করে, সে জন্য আমরা তৎপর ও প্রস্তুত রয়েছি এবং জনবল বাড়ানো হয়েছে।’
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে ঈদে ঘরমুখো মানুষের ঢল। একদিকে রয়েছে গাড়ির সংকট, অন্যদিকে অতিরিক্ত ভাড়া বাড়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। মানা হচ্ছে না করোনায় সরকারি বিধিনিষেধ।
ঢাকা থেকে দক্ষিণাঞ্চলে চলাচল করা পরিবহনগুলো বের হওয়ার প্রধান সড়ক ঢাকা-মাওয়া–পোস্তগোলা ব্রিজ। এদিক দিয়ে চলাচল করে ঢাকা থেকে মাওয়া, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, মাদারীপুর, খুলনা, বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলের ২২টি জেলার পরিবহন। এখানে অপেক্ষা করতে দেখা যায় অসংখ্য ঘরমুখো মানুষকে।
বেসরকারি চাকরিজীবী আমিনুল বলেন, ‘আমি বরিশাল যাব। দুই ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করছি। কিন্তু কোনো গাড়ি পাচ্ছি না। ভাড়া চাওয়া হচ্ছে ১ হাজার টাকা; যা আগে ছিল ৪০০ টাকা। অপেক্ষমাণ খুলনার যাত্রী রাবেয়া বলেন, ৫০০ টাকার ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ১ হাজার ২০০ টাকা।’ অন্যদিকে বয়স্ক নিম্নশ্রেণির বরিশালগামী নুরজাহান, আলিম, সাইদুর বলেন, ভাড়া বেশি হওয়ায় তাঁরা ভেঙে ভেঙে বাড়িতে যাবেন।
এখানে মাদারীপুর ৪৫০, খুলনা ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ ও বরিশালে ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা ভাড়া নেওয়া হচ্ছে; যা আগের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি। এখানকার টিকিট বিক্রেতা আলামিন জানান, যানজটের কারণে গাড়ি আসতে দেরি হচ্ছে। আর আসার সময় যাত্রী পাওয়া যায় না। এ জন্য ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে যাত্রাবাড়ী বাসস্ট্যান্ডেও একই চিত্র দেখা যায়। এখানেও টিকিট কাউন্টারগুলোয় ঘরমুখো মানুষের উপচে পড়া ভিড় চোখে পড়ে। মাওয়াসহ দক্ষিণাঞ্চলের বাস এখান থেকে ছেড়ে যাচ্ছে। এখানেও বিভিন্ন অঞ্চলের ভাড়া দ্বিগুণ নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন রফিক, জসিম, সোলায়মানসহ অনেকে।
ঢাকা-মাওয়া সড়কের তিশা পরিবহন (এসি) বাসের ভাড়া নেওয়া হচ্ছে যাত্রাবাড়ী থেকে মাওয়া পর্যন্ত ২০০ টাকা আর নন এসির ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ১২০ থেকে ১৫০ টাকা। এ বিষয়ে তিশা পরিবহনের টিকিট বিক্রেতা সোহেল বলেন, ‘আমাদের আসার সময় খালি আসতে হয়। তাই ভাড়া একটু বেশি নেওয়া হচ্ছে।’
এসব বাসে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। সরকারি নির্দেশনা না মেনে অর্ধেক আসন বা সিট ফাঁকা না রেখেই ছেড়ে যাচ্ছে প্রতিটি বাস। আর বেশির ভাগ যাত্রীর মুখে নেই মাস্ক। জনসচেতনতায় কোনো সতর্কতামূলক প্রচারণা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো তৎপরতা দেখা যায়নি।
এ ব্যাপারে ওয়ারী জোনের ট্রাফিক ইনচার্জ গোলাম মাওলা কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত শুক্রবার থেকে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা শুরু হয়। ঈদ ঘনিয়ে আসায় দক্ষিণাঞ্চলের গাড়ির চাপ বেড়েছে। রাস্তায় যেন যানজটের সৃষ্টি না হয় ও ফুটপাতে হকার বসে যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি না করে, সে জন্য আমরা তৎপর ও প্রস্তুত রয়েছি এবং জনবল বাড়ানো হয়েছে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৬ ঘণ্টা আগে