নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার কয়েক কোটি শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন নিয়ে পুতুল খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা ও শিশু রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক রাখাল রাহা। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে তিনি এ মন্তব্য করেন। মানববন্ধনের আয়োজন করে ‘সচেতন অভিভাবক সমাজ’।
মানববন্ধনে লিখিত বক্তব্যে রাখাল রাহা বলেন, সরকার যেন কয়েক কোটি শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন ও ভবিষ্যৎ নিয়ে পুতুল খেলছে। শিশুদের পুতুল খেলার মধ্যে তাদের আবেগ-বিবেক কাজ করে, তারা সেই খেলার মাঝেই হাসে-কাঁদে। কিন্তু আজ এ দেশের কোটি কোটি শিশুর শিক্ষাজীবন নিয়ে যারা পুতুল খেলছে, তাদের কোনো আবেগ-বিবেক নেই। তারা সম্পূর্ণ সজ্ঞানে এবং স্বেচ্ছায় এই ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করছে।
নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে যাঁরা প্রতিবাদ করছেন, তাঁদের হয়রানি করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, সন্তানের শিক্ষার এই ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখে যখন অভিভাবক, শিক্ষক বা সচেতন মহল কথা বলেন, প্রতিবাদ করেন তখন কিন্তু তারা (সরকার) জেগে ওঠে। তারা তখন রাতের আঁধারে অভিভাবকদের গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নিয়ে মিথ্যা মামলা সাজিয়ে জামিন নামঞ্জুর করে হাজতখানায় পাঠিয়ে দেয়। তাঁদের প্রতিবাদ আয়োজন ভন্ডুল করে দেয়। নিতান্ত স্বাক্ষর সংগ্রহের মতো নিরীহ কর্মসূচিতেও তারা পুলিশ ও গুন্ডাপান্ডা নামিয়ে পণ্ড করে দিতে চায়।
মানববন্ধনে বলা হয়, ‘২০২৩ সালে বাংলাদেশের সাধারণ ধারার শিক্ষায় প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে একমুখী সমন্বিত শিক্ষাক্রম চালু করা হয়েছে। এ বছর তা দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম এবং নবম শ্রেণিতে চালু হয়েছে এবং ২০২৫ সালে এটা চতুর্থ, পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে চালু হবে। এরপর ২০২৬ ও ২০২৭ সালে উচ্চমাধ্যমিকের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে চালু হবে। এই কারিকুলামের কারণে আমাদের শিক্ষার মানের যে আরও পতন হবে সে বিষয়ে সচেতন শিক্ষাবিদ, শিক্ষকসহ দেশ-বিদেশের বহু মানুষ কারিকুলাম প্রণয়নের সময় থেকেই বলে আসছিলেন, লিখে আসছিলেন এবং নানা কর্মসূচিও গ্রহণ করছিলেন। কিন্তু সরকার সে কথা শোনার প্রয়োজন মনে করেনি।’
আলোচকেরা বলেন, শিক্ষার মানের এই ধারাবাহিক পতনের পথ থেকে সরকারকে সরে আসতেই হবে। তার জন্য অবিলম্বে সমন্বিত একমুখী শিক্ষা কারিকুলামের নামে এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থা ও সমাজব্যবস্থার সঙ্গে পুরোপুরি বেখাপ্পা ও ধ্বংসাত্মক এই কারিকুলাম বাতিল করতে হবে।
সচেতন অভিভাবক সমাজের সভাপতি মুসলিম বিন হাইয়ের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরও আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশ নারী মুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত, অভিভাবক ডা. আরিফ মোর্শেদ খান প্রমুখ।
সরকার কয়েক কোটি শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন নিয়ে পুতুল খেলছে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা ও শিশু রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক রাখাল রাহা। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে তিনি এ মন্তব্য করেন। মানববন্ধনের আয়োজন করে ‘সচেতন অভিভাবক সমাজ’।
মানববন্ধনে লিখিত বক্তব্যে রাখাল রাহা বলেন, সরকার যেন কয়েক কোটি শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন ও ভবিষ্যৎ নিয়ে পুতুল খেলছে। শিশুদের পুতুল খেলার মধ্যে তাদের আবেগ-বিবেক কাজ করে, তারা সেই খেলার মাঝেই হাসে-কাঁদে। কিন্তু আজ এ দেশের কোটি কোটি শিশুর শিক্ষাজীবন নিয়ে যারা পুতুল খেলছে, তাদের কোনো আবেগ-বিবেক নেই। তারা সম্পূর্ণ সজ্ঞানে এবং স্বেচ্ছায় এই ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করছে।
নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে যাঁরা প্রতিবাদ করছেন, তাঁদের হয়রানি করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, সন্তানের শিক্ষার এই ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখে যখন অভিভাবক, শিক্ষক বা সচেতন মহল কথা বলেন, প্রতিবাদ করেন তখন কিন্তু তারা (সরকার) জেগে ওঠে। তারা তখন রাতের আঁধারে অভিভাবকদের গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নিয়ে মিথ্যা মামলা সাজিয়ে জামিন নামঞ্জুর করে হাজতখানায় পাঠিয়ে দেয়। তাঁদের প্রতিবাদ আয়োজন ভন্ডুল করে দেয়। নিতান্ত স্বাক্ষর সংগ্রহের মতো নিরীহ কর্মসূচিতেও তারা পুলিশ ও গুন্ডাপান্ডা নামিয়ে পণ্ড করে দিতে চায়।
মানববন্ধনে বলা হয়, ‘২০২৩ সালে বাংলাদেশের সাধারণ ধারার শিক্ষায় প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে একমুখী সমন্বিত শিক্ষাক্রম চালু করা হয়েছে। এ বছর তা দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম এবং নবম শ্রেণিতে চালু হয়েছে এবং ২০২৫ সালে এটা চতুর্থ, পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে চালু হবে। এরপর ২০২৬ ও ২০২৭ সালে উচ্চমাধ্যমিকের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে চালু হবে। এই কারিকুলামের কারণে আমাদের শিক্ষার মানের যে আরও পতন হবে সে বিষয়ে সচেতন শিক্ষাবিদ, শিক্ষকসহ দেশ-বিদেশের বহু মানুষ কারিকুলাম প্রণয়নের সময় থেকেই বলে আসছিলেন, লিখে আসছিলেন এবং নানা কর্মসূচিও গ্রহণ করছিলেন। কিন্তু সরকার সে কথা শোনার প্রয়োজন মনে করেনি।’
আলোচকেরা বলেন, শিক্ষার মানের এই ধারাবাহিক পতনের পথ থেকে সরকারকে সরে আসতেই হবে। তার জন্য অবিলম্বে সমন্বিত একমুখী শিক্ষা কারিকুলামের নামে এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থা ও সমাজব্যবস্থার সঙ্গে পুরোপুরি বেখাপ্পা ও ধ্বংসাত্মক এই কারিকুলাম বাতিল করতে হবে।
সচেতন অভিভাবক সমাজের সভাপতি মুসলিম বিন হাইয়ের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরও আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশ নারী মুক্তি কেন্দ্রের সভাপতি সীমা দত্ত, অভিভাবক ডা. আরিফ মোর্শেদ খান প্রমুখ।
গতকাল মঙ্গলবার (২৪ জুন) সকালে কলেজ কর্তৃপক্ষের আয়োজনে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের জন্য দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি দুপুর ১২টার মধ্যে শেষ হয়ে যায়। তবে পরে কিছু শিক্ষার্থী নিজেদের উদ্যোগে সাউন্ড সিস্টেম এনে সাংস্কৃতিক পরিবেশনার আয়োজন করে। বিতর্কিত ভিডিওটি সেখান থেকেই ছড়িয়ে পড়ে বলে জানা গেছে।
৯ মিনিট আগেবাদীর ভাই জাফর হোসেনসহ আরও কয়েকজন বর্তমানে রাশিয়ার হয়ে ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নিচ্ছেন। তাঁরা এখন একটি বাংকারে অবস্থান করছেন। এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে ট্রাইব্যুনালের বিচারক ড. মো. আতোয়ার রহমান তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সিআইডিকে নির্দেশ দিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী...
৩৮ মিনিট আগেওই বিভাগের শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের অংশ হিসেবে পরীক্ষা বর্জন করে দুপুরে কলেজমাঠে ফুটবল খেলেন। পরে ছয়-সাতজন বন্ধু মিলে পদ্মা নদীর ধলারমোড়ের চরে গিয়ে আবারও ফুটবল খেলেন এবং শেষে গোসলে নামেন। এ সময় স্রোতে ভেসে যান মারুফ। তাঁকে বাঁচাতে গিয়ে তামিমও স্রোতের তোড়ে তলিয়ে যান।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনের পর থেকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য উপকমিটির সদস্য হাসিবুল্লাহ ও মাসুম বিল্লাহর মধ্যে মতবিরোধ শুরু হয়। সেই দ্বন্দ্বের সূত্র ধরে আজ বুধবার এনসিপির কর্মিসভা শুরুর আগেই হামলার ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে