ফেনী প্রতিনিধি
ফেনীর দাগনভূঞা সরকারি ইকবাল মেমোরিয়াল কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানে ধূমপান ও নাচানাচির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা গেছে, কয়েকজন শিক্ষার্থী উচ্চশব্দে গান বাজিয়ে নাচছে এবং একজন প্রকাশ্যে ধূমপান করছে। এ ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাস থেকে শুরু করে স্থানীয় মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার (২৪ জুন) সকালে কলেজ কর্তৃপক্ষের আয়োজনে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের জন্য দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি দুপুর ১২টার মধ্যে শেষ হয়ে যায়। তবে পরে কিছু শিক্ষার্থী নিজেদের উদ্যোগে সাউন্ড সিস্টেম এনে সাংস্কৃতিক পরিবেশনার আয়োজন করে। বিতর্কিত ভিডিওটি সেখান থেকেই ছড়িয়ে পড়ে বলে জানা গেছে।
ভিডিওতে প্রকাশ্যে ধূমপান ও বেপরোয়া আচরণের বিষয়টি দেখে অনেকেই বিস্মিত। কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী হেদায়েত মোল্লা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমাদের সময়ে কেউ সিগারেট খাওয়ার সাহসই করত না। আর এখন তো প্রকাশ্যে গাঁজা খাওয়া ও নাচানাচি চলছে! এটা অত্যন্ত দুঃখজনক।’
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ জিয়া উদ্দিন বলেন, ‘ভিডিওটি দেখে মনে হয়েছে কোনো সিনেমার দৃশ্য। ভাবতেই কষ্ট হচ্ছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এমন নৈতিক অবক্ষয়।’
এ বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ মুলকুতের রহমান বলেন, ‘কলেজের মূল অনুষ্ঠান দুপুর ১২টার মধ্যেই শেষ হয়েছিল। পরে কিছু শিক্ষার্থী নিজেদের উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর আমরা তদন্ত শুরু করেছি। জড়িত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের ডেকে আনব এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে কলেজ শাখা ছাত্রদলের সভাপতি আবদুল্লাহ আল মাসুম দাবি করেন, ‘ভিডিওর কিছু অংশ এডিট করা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। আমি সদ্য দায়িত্ব নিয়েছি, ভিডিওতে যাদের দেখা যাচ্ছে, তাদের পরিচয় সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত নই।’
ঘটনার পর কলেজের প্রশাসনিক তদারকি ও শিক্ষার পরিবেশ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অভিভাবকেরা। তাঁরা সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
ফেনীর দাগনভূঞা সরকারি ইকবাল মেমোরিয়াল কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানে ধূমপান ও নাচানাচির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা গেছে, কয়েকজন শিক্ষার্থী উচ্চশব্দে গান বাজিয়ে নাচছে এবং একজন প্রকাশ্যে ধূমপান করছে। এ ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাস থেকে শুরু করে স্থানীয় মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার (২৪ জুন) সকালে কলেজ কর্তৃপক্ষের আয়োজনে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের জন্য দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি দুপুর ১২টার মধ্যে শেষ হয়ে যায়। তবে পরে কিছু শিক্ষার্থী নিজেদের উদ্যোগে সাউন্ড সিস্টেম এনে সাংস্কৃতিক পরিবেশনার আয়োজন করে। বিতর্কিত ভিডিওটি সেখান থেকেই ছড়িয়ে পড়ে বলে জানা গেছে।
ভিডিওতে প্রকাশ্যে ধূমপান ও বেপরোয়া আচরণের বিষয়টি দেখে অনেকেই বিস্মিত। কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী হেদায়েত মোল্লা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমাদের সময়ে কেউ সিগারেট খাওয়ার সাহসই করত না। আর এখন তো প্রকাশ্যে গাঁজা খাওয়া ও নাচানাচি চলছে! এটা অত্যন্ত দুঃখজনক।’
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ জিয়া উদ্দিন বলেন, ‘ভিডিওটি দেখে মনে হয়েছে কোনো সিনেমার দৃশ্য। ভাবতেই কষ্ট হচ্ছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এমন নৈতিক অবক্ষয়।’
এ বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ মুলকুতের রহমান বলেন, ‘কলেজের মূল অনুষ্ঠান দুপুর ১২টার মধ্যেই শেষ হয়েছিল। পরে কিছু শিক্ষার্থী নিজেদের উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর আমরা তদন্ত শুরু করেছি। জড়িত শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের ডেকে আনব এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এদিকে কলেজ শাখা ছাত্রদলের সভাপতি আবদুল্লাহ আল মাসুম দাবি করেন, ‘ভিডিওর কিছু অংশ এডিট করা হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। আমি সদ্য দায়িত্ব নিয়েছি, ভিডিওতে যাদের দেখা যাচ্ছে, তাদের পরিচয় সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত নই।’
ঘটনার পর কলেজের প্রশাসনিক তদারকি ও শিক্ষার পরিবেশ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অভিভাবকেরা। তাঁরা সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
২ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
২ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৩ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৩ ঘণ্টা আগে