মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মিসভায় জেলা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সদস্যসচিব মাসুম বিল্লাহকে হাতুড়িপেটা ও কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ বুধবার শহরের ভূঁইয়া কমিউনিটি সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ, স্থানীয় বাসিন্দা ও আহত ব্যক্তির সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনের পর থেকেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য উপকমিটির সদস্য হাসিবুল্লাহ ও মাসুম বিল্লাহর মধ্যে মতবিরোধ শুরু হয়। সেই দ্বন্দ্বের সূত্র ধরে আজ বুধবার এনসিপির কর্মিসভা শুরুর আগেই হামলার এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় মাসুমকে হাতুড়িপেটা ও কুপিয়ে জখম করা হয়। আশপাশের লোকজন ছুটে এলে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। পরে মাসুমকে উদ্ধার করে প্রথমে মাদারীপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পরে অবস্থার অবনতি হলে ঢামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ।
জানতে চাইলে আহত মাসুম বিল্লাহর বাবা আক্তার উজ্জামান বলেন, ‘হাসিবুল্লাহ ও আরও কয়েকজন মিলে আমার ছেলের ওপর হামলা করেছে। ওর মাথায় অনেক আঘাত করা হয়েছে। তাই ওর অবস্থা গুরুতর। আমি এই ঘটনার বিচার চাই।’
এদিকে এটিকে পরিকল্পিত হামলা উল্লেখ করে জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আকাশ মাতুব্বর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটি পরিকল্পিতভাবে ঘটানো হয়েছে। আমরা এর বিচার চাই।’
সংগঠনের আহ্বায়ক মো. নিয়ামতউল্লাহ বলেন, ‘খুব অল্প সময়ের মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে। বারবার জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। এর কঠিন বিচার হওয়া দরকার।’ অপর দিকে ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ঘটনার পর পরই এলাকা থেকে পালিয়েছে হামলাকারীরা। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে এরই মধ্যে মাঠে নেমেছে গোয়েন্দা পুলিশের পাশাপাশি থানা-পুলিশের একাধিক টিম।’
মাদারীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মিসভায় জেলা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সদস্যসচিব মাসুম বিল্লাহকে হাতুড়িপেটা ও কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। গুরুতর অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ বুধবার শহরের ভূঁইয়া কমিউনিটি সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ, স্থানীয় বাসিন্দা ও আহত ব্যক্তির সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনের পর থেকেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য উপকমিটির সদস্য হাসিবুল্লাহ ও মাসুম বিল্লাহর মধ্যে মতবিরোধ শুরু হয়। সেই দ্বন্দ্বের সূত্র ধরে আজ বুধবার এনসিপির কর্মিসভা শুরুর আগেই হামলার এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় মাসুমকে হাতুড়িপেটা ও কুপিয়ে জখম করা হয়। আশপাশের লোকজন ছুটে এলে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। পরে মাসুমকে উদ্ধার করে প্রথমে মাদারীপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পরে অবস্থার অবনতি হলে ঢামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ।
জানতে চাইলে আহত মাসুম বিল্লাহর বাবা আক্তার উজ্জামান বলেন, ‘হাসিবুল্লাহ ও আরও কয়েকজন মিলে আমার ছেলের ওপর হামলা করেছে। ওর মাথায় অনেক আঘাত করা হয়েছে। তাই ওর অবস্থা গুরুতর। আমি এই ঘটনার বিচার চাই।’
এদিকে এটিকে পরিকল্পিত হামলা উল্লেখ করে জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আকাশ মাতুব্বর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটি পরিকল্পিতভাবে ঘটানো হয়েছে। আমরা এর বিচার চাই।’
সংগঠনের আহ্বায়ক মো. নিয়ামতউল্লাহ বলেন, ‘খুব অল্প সময়ের মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে। বারবার জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। এর কঠিন বিচার হওয়া দরকার।’ অপর দিকে ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ঘটনার পর পরই এলাকা থেকে পালিয়েছে হামলাকারীরা। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে এরই মধ্যে মাঠে নেমেছে গোয়েন্দা পুলিশের পাশাপাশি থানা-পুলিশের একাধিক টিম।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
২ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
২ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে