সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় আলুবাহী ট্রলি ও যাত্রীবাহী সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে বাবা ও ছেলে মারা গেছেন। আজ সোমবার বেলা সোয়া ১১ টার দিকে উপজেলার হোগলাকান্দি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ছেলেটির মাসহ আরও তিনজন আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন দাদন সরকার (৩২) ও তার ছেলে হোনাইন সরকার (৩)। তাদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার চর আব্দুল্লাহ এলাকায়। আহতদের মধ্যে রয়েছেন দাদন সরকারের স্ত্রী কুলসুম বেগম (৩০), জাকির হোসেন ও আরেক জনের পরিচয় জানা যায়নি।
মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বেলা পৌনে ১১ টার দিকে দাদন সরকার তার স্ত্রী ও ছেলেকে নিয়ে উপজেলার বাংলাবাজার এলাকা থেকে সিএনজিতে করে মুন্সিগঞ্জ শহরের দিকে যাচ্ছিলেন। ওই সিএনজিতে তারা ছাড়াও আরও দুজন যাত্রী ছিলেন। বেলা সোয়া ১১ টার দিকে সিএনজিটি হোগলাকান্দি এলাকায় পৌছায়। ওই সড়ক দিয়ে বিপরীত দিকে একটি আলু বোঝাই ট্রলি যাচ্ছিলো। সে সময় সিএনজি ও ট্রলির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে সিএনজিতে থাকা সবাই আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক দাদন সরকার ও তার ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।
মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি চিকিৎসক এম এ কামাল প্রধান বলেন, ‘বেলা পৌনে ১২ টার দিকে মৃত অবস্থায় দুজনসহ ৫ জনকে হাসপাতালে আনা হয়। আহতদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘দুর্ঘটনায় বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে মাসহ আরও তিনজন। দুর্ঘটনা কবলিত সিএনজি ও ট্রলি পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ঘটনার পর পালিয়ে গেছে ট্রলির চালক।’
মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলায় আলুবাহী ট্রলি ও যাত্রীবাহী সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে বাবা ও ছেলে মারা গেছেন। আজ সোমবার বেলা সোয়া ১১ টার দিকে উপজেলার হোগলাকান্দি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ছেলেটির মাসহ আরও তিনজন আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন দাদন সরকার (৩২) ও তার ছেলে হোনাইন সরকার (৩)। তাদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার চর আব্দুল্লাহ এলাকায়। আহতদের মধ্যে রয়েছেন দাদন সরকারের স্ত্রী কুলসুম বেগম (৩০), জাকির হোসেন ও আরেক জনের পরিচয় জানা যায়নি।
মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বেলা পৌনে ১১ টার দিকে দাদন সরকার তার স্ত্রী ও ছেলেকে নিয়ে উপজেলার বাংলাবাজার এলাকা থেকে সিএনজিতে করে মুন্সিগঞ্জ শহরের দিকে যাচ্ছিলেন। ওই সিএনজিতে তারা ছাড়াও আরও দুজন যাত্রী ছিলেন। বেলা সোয়া ১১ টার দিকে সিএনজিটি হোগলাকান্দি এলাকায় পৌছায়। ওই সড়ক দিয়ে বিপরীত দিকে একটি আলু বোঝাই ট্রলি যাচ্ছিলো। সে সময় সিএনজি ও ট্রলির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে সিএনজিতে থাকা সবাই আহত হন। আহতদের উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক দাদন সরকার ও তার ছেলেকে মৃত ঘোষণা করেন।
মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি চিকিৎসক এম এ কামাল প্রধান বলেন, ‘বেলা পৌনে ১২ টার দিকে মৃত অবস্থায় দুজনসহ ৫ জনকে হাসপাতালে আনা হয়। আহতদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘দুর্ঘটনায় বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে মাসহ আরও তিনজন। দুর্ঘটনা কবলিত সিএনজি ও ট্রলি পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ঘটনার পর পালিয়ে গেছে ট্রলির চালক।’
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
২৭ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে