ঢাবি সংবাদদাতা
শাপলা ও জুলাই গণহত্যার বিচার, শহীদ পরিবারের পুনর্বাসন এবং আহতদের সুচিকিৎসার দাবিসহ ৫ দফা দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা। ‘চেতনায় শাপলা’ ব্যানারে এ কর্মসূচিতে রাজধানীর বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা যোগ দেন।
আজ শনিবার দুপুর ১২টায় তাঁরা শাহবাগ মোড়ে জড়ো হন। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে শাহবাগ থানা সংলগ্ন ছবিরহাটে পুলিশ তাঁদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় তাঁরা পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে শহীদ মিনারের দিকে চলে যান তাঁরা।
তাদের ৫ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—শাহবাগ চেতনার কথা বলে যারা জাতিকে বিভক্ত ও রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করতে চায়, তাদেরকে কঠোরভাবে দমন করা; পতিত স্বৈরাচার ও তাদের দোসরদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা; শাপলা ও জুলাই গণহত্যার বিচার, শহীদ পরিবারের পুনর্বাসন এবং আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা; দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠন করে মাগুরার শিশুসহ দেশব্যাপী সংঘটিত সকল হত্যা-ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করা এবং ধর্ষণের শাস্তি ‘প্রকাশ্য মৃত্যুদণ্ড’ এর আইন প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়ন করা।
রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অনুষ্ঠিত সমাবেশে মুফতি আব্দুর রহমান বলেন, ‘এ রমজান মাস পবিত্র মাস। এ পবিত্র মাস লাকি আক্তার এবং তার দোসরেরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। তারা শাহবাদের নামে ফ্যাসিবাদকে ফেরানোর চেষ্টা করছে। আমরা অনতিবিলম্বে এ ষড়যন্ত্রকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি। এদেরকে গ্রেপ্তার না করলে “চেতনায় শাপলা” প্ল্যাটফর্মের কেউ ঘরে বসে থাকবে না।’
এ প্ল্যাটফর্মের অন্যতম সংগঠক কাউসার বেলালি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের দোসররা বাংলাদেশে কামব্যাক করার জন্য শাহবাগের ব্যানারকে ব্যবহার করছে। লাকি আক্তার, ইমরান এইচ সরকার এ শাহবাগের ব্যানারে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর চেষ্টা করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘২৪ এর গণজাগরণে আমরা রক্ত দিয়েছি। আমাদেরকে প্রতিরোধ করার জন্য যদি কেউ চেষ্টা করে, দেশের সকল মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আমরা তাদেরকে দাঁতভাঙা জবাব দেব।’
এর আগে পুলিশের ওপর বামপন্থী নেতা-কর্মীদের হামলার প্রতিবাদ, শাপলার গণহত্যার বিচার ও মাগুরার নিহত শিশুসহ সকল হত্যা-ধর্ষণের বিচারের দাবিতে শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেন তারা।
শাপলা ও জুলাই গণহত্যার বিচার, শহীদ পরিবারের পুনর্বাসন এবং আহতদের সুচিকিৎসার দাবিসহ ৫ দফা দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা। ‘চেতনায় শাপলা’ ব্যানারে এ কর্মসূচিতে রাজধানীর বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা যোগ দেন।
আজ শনিবার দুপুর ১২টায় তাঁরা শাহবাগ মোড়ে জড়ো হন। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে শাহবাগ থানা সংলগ্ন ছবিরহাটে পুলিশ তাঁদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় তাঁরা পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে শহীদ মিনারের দিকে চলে যান তাঁরা।
তাদের ৫ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—শাহবাগ চেতনার কথা বলে যারা জাতিকে বিভক্ত ও রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করতে চায়, তাদেরকে কঠোরভাবে দমন করা; পতিত স্বৈরাচার ও তাদের দোসরদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা; শাপলা ও জুলাই গণহত্যার বিচার, শহীদ পরিবারের পুনর্বাসন এবং আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা; দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠন করে মাগুরার শিশুসহ দেশব্যাপী সংঘটিত সকল হত্যা-ধর্ষণের বিচার নিশ্চিত করা এবং ধর্ষণের শাস্তি ‘প্রকাশ্য মৃত্যুদণ্ড’ এর আইন প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়ন করা।
রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে অনুষ্ঠিত সমাবেশে মুফতি আব্দুর রহমান বলেন, ‘এ রমজান মাস পবিত্র মাস। এ পবিত্র মাস লাকি আক্তার এবং তার দোসরেরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। তারা শাহবাদের নামে ফ্যাসিবাদকে ফেরানোর চেষ্টা করছে। আমরা অনতিবিলম্বে এ ষড়যন্ত্রকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি। এদেরকে গ্রেপ্তার না করলে “চেতনায় শাপলা” প্ল্যাটফর্মের কেউ ঘরে বসে থাকবে না।’
এ প্ল্যাটফর্মের অন্যতম সংগঠক কাউসার বেলালি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের দোসররা বাংলাদেশে কামব্যাক করার জন্য শাহবাগের ব্যানারকে ব্যবহার করছে। লাকি আক্তার, ইমরান এইচ সরকার এ শাহবাগের ব্যানারে আওয়ামী লীগকে ফেরানোর চেষ্টা করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘২৪ এর গণজাগরণে আমরা রক্ত দিয়েছি। আমাদেরকে প্রতিরোধ করার জন্য যদি কেউ চেষ্টা করে, দেশের সকল মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আমরা তাদেরকে দাঁতভাঙা জবাব দেব।’
এর আগে পুলিশের ওপর বামপন্থী নেতা-কর্মীদের হামলার প্রতিবাদ, শাপলার গণহত্যার বিচার ও মাগুরার নিহত শিশুসহ সকল হত্যা-ধর্ষণের বিচারের দাবিতে শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেন তারা।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় চলন্ত ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার আহমদাবাদ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে আর্থিক বিরোধের জেরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় চারটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রতনপুরে আজ সোমবার সকালে এই সংঘর্ষ ঘটে। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ছয়জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
৮ মিনিট আগে‘মব আমরা কঠোর হস্তে দমনের চেষ্টা করে যাচ্ছি। গতকাল যে ঘটনা ঘটেছে, এতে আমাদের বাহিনীর কেউ দায়ী থাকলে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং যারা এটা করছে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১১ মিনিট আগেভোলার মেঘনা নদীতে বড় আকারের ইলিশের পর এবার জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ১৩ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি বিশালাকৃতির আইড় মাছ। আজ সোমবার দুপুরে ভোলা সদর উপজেলার তুলাতুলি মৎস্য ঘাটে নিলামের মাধ্যমে মাছটি ১৮ হাজার ৩৩০ টাকায় বিক্রি হয়।
১৫ মিনিট আগে