ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মাছের আঁশ বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি আঁশ ৭০ থেকে ৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অনেকে মাছের আঁশ বিক্রি করে স্বাবলম্বী হয়েছেন।
সরেজমিনে জানা গেছে, ভৈরবের নৈশ মৎস্য আড়তে প্রতিদিন আমদানি হচ্ছে দেশীয় প্রজাতির ছোট-বড় মাছ। এই আড়তে ঢাকাসহ আশপাশের জেলার ক্রেতারা মাছ কিনতে আসেন। মাছ কেনা শেষে অনেকেই মাছ কাটার লোকজনের কাছ থেকে মাছ কেটে পরিষ্কার করে নেন। এতে মাছের আঁশ বর্জ্য হিসেবে ফেলে দেওয়া হতো। কিন্তু এখন তা আর ফেলনা নয়।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পাইকাররা ভৈরবের নৈশ মৎস্য আড়তে আঁশ কিনতে আসেন। এ কারণে স্থানীয় অনেকে আঁশ সংগ্রহ করেন। পরে এসব আঁশ পরিষ্কার করে রোদে শুকিয়ে পাইকারদের কাছে বিক্রি করেন বলে জানান আঁশ সংগ্রহ ও বিক্রয়কারীরা।
ভৈরব পৌর শহরের পলতাকান্দা গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল মান্নান। ২৫ বছর ধরে মাছের আঁশ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত তিনি। স্থানীয় বাজার থেকে আঁশ সংগ্রহ করার পর সেগুলো শুকিয়ে বিক্রি করেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘প্রথমে আমি এসব আঁশ বিনা মূল্যে সংগ্রহ করতাম। এখন আঁশ টাকা দিয়ে কিনি। প্রতি কেজি ছোট মাছের আঁশ ৭০ টাকা এবং বড় মাছের আঁশ ৯০ টাকা। এই আঁশ বিক্রি করে আমি ভালোভাবে চলতে পারছি।’
কালিপুর গ্রামের আঁশ সংগ্রহকারী আমিন মিয়া জানান, বেশ কয়েক বছর ধরে তিনি মাছের আঁশ সংগ্রহ করে আসছেন। বাজারে আঁশের চাহিদা থাকলেও সংগ্রহ কম করতে পারেন। প্রতি কেজি আঁশ ৭০ থেকে ৯০ টাকা দরে বিক্রি করেন তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভৈরব উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. লতিফুর রহমান সুজান বলেন, ‘মাছের বর্জ্য হিসেবে পরিচিত এসব আঁশ দেশের বাইরে প্রক্রিয়াকরণ হয়। ওষুধ, প্রসাধনী তৈরিসহ বিভিন্ন কাজে আঁশ ব্যবহার করা হচ্ছে। এ কারণে বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হচ্ছে।’
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মাছের আঁশ বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি আঁশ ৭০ থেকে ৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অনেকে মাছের আঁশ বিক্রি করে স্বাবলম্বী হয়েছেন।
সরেজমিনে জানা গেছে, ভৈরবের নৈশ মৎস্য আড়তে প্রতিদিন আমদানি হচ্ছে দেশীয় প্রজাতির ছোট-বড় মাছ। এই আড়তে ঢাকাসহ আশপাশের জেলার ক্রেতারা মাছ কিনতে আসেন। মাছ কেনা শেষে অনেকেই মাছ কাটার লোকজনের কাছ থেকে মাছ কেটে পরিষ্কার করে নেন। এতে মাছের আঁশ বর্জ্য হিসেবে ফেলে দেওয়া হতো। কিন্তু এখন তা আর ফেলনা নয়।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পাইকাররা ভৈরবের নৈশ মৎস্য আড়তে আঁশ কিনতে আসেন। এ কারণে স্থানীয় অনেকে আঁশ সংগ্রহ করেন। পরে এসব আঁশ পরিষ্কার করে রোদে শুকিয়ে পাইকারদের কাছে বিক্রি করেন বলে জানান আঁশ সংগ্রহ ও বিক্রয়কারীরা।
ভৈরব পৌর শহরের পলতাকান্দা গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল মান্নান। ২৫ বছর ধরে মাছের আঁশ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত তিনি। স্থানীয় বাজার থেকে আঁশ সংগ্রহ করার পর সেগুলো শুকিয়ে বিক্রি করেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘প্রথমে আমি এসব আঁশ বিনা মূল্যে সংগ্রহ করতাম। এখন আঁশ টাকা দিয়ে কিনি। প্রতি কেজি ছোট মাছের আঁশ ৭০ টাকা এবং বড় মাছের আঁশ ৯০ টাকা। এই আঁশ বিক্রি করে আমি ভালোভাবে চলতে পারছি।’
কালিপুর গ্রামের আঁশ সংগ্রহকারী আমিন মিয়া জানান, বেশ কয়েক বছর ধরে তিনি মাছের আঁশ সংগ্রহ করে আসছেন। বাজারে আঁশের চাহিদা থাকলেও সংগ্রহ কম করতে পারেন। প্রতি কেজি আঁশ ৭০ থেকে ৯০ টাকা দরে বিক্রি করেন তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভৈরব উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. লতিফুর রহমান সুজান বলেন, ‘মাছের বর্জ্য হিসেবে পরিচিত এসব আঁশ দেশের বাইরে প্রক্রিয়াকরণ হয়। ওষুধ, প্রসাধনী তৈরিসহ বিভিন্ন কাজে আঁশ ব্যবহার করা হচ্ছে। এ কারণে বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হচ্ছে।’
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২২ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২৯ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
৩৩ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
৩৭ মিনিট আগে