নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক পাঁচ মানদণ্ড মেনে পৃথক নিরাপদ সড়ক আইন প্রণয়ন বা বর্তমান সড়ক পরিবহন আইনে নতুন অধ্যায় সংযোজনের দাবি জানিয়েছেন ‘নিরাপদ সড়ক চাই’-এর চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে রোড সেফটি কোয়ালিশনের উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি জানান তিনি।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, এই পৃথক আইন সংযোজনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পাঁচটি পিলার বা মানদণ্ড সড়ক ব্যবস্থাপনা, নিরাপদ সড়ক, নিরাপদ মোটরযান, নিরাপদ সড়ক ব্যবহারকারী এবং দুর্ঘটনা-পরবর্তী কার্যকর ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে।
নিরাপদ সড়ক চাই’-এর চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বব্যাপী ৯০ ভাগ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে, যা উন্নত দেশগুলোর তুলনায় তিন গুণ বেশি। প্রতিবছর সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশেই ২৫ হাজার মানুষ নিহত হয়।’
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সরকার গত ২৭ ডিসেম্বর সড়ক বিধিমালা, ২০২২ প্রণয়ন করেছে। পাশাপাশি রোড সেফটি সেল নামে পৃথক একটি সেল গঠনের পরিকল্পনা নিয়েছে। তবে বিদ্যমান আইন ও বিধিমালা সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতে যথেষ্ট নয়। কারণ বর্তমান আইনে অবকাঠামো ও যানবাহনের নিরাপত্তার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত হয়নি। সিটবেল্ট, শিশু নিরাপত্তা, নেশাগ্রস্ত ও মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানো রোধে স্পষ্ট পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়টিও উপেক্ষিত হয়েছে। এ ছাড়া দুর্ঘটনা-পরবর্তী আহত ব্যক্তির চিকিৎসা ও পুনর্বাসনসংক্রান্ত কোনো পদক্ষেপের বিষয় উল্লেখ করা হয়নি। তাই এ ব্যাপারে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবেটর বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর শরিফুল আলম, বুয়েটের অ্যাক্সিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. সাইফুন নেওয়াজসহ অন্যরা।
আন্তর্জাতিক পাঁচ মানদণ্ড মেনে পৃথক নিরাপদ সড়ক আইন প্রণয়ন বা বর্তমান সড়ক পরিবহন আইনে নতুন অধ্যায় সংযোজনের দাবি জানিয়েছেন ‘নিরাপদ সড়ক চাই’-এর চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে রোড সেফটি কোয়ালিশনের উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি জানান তিনি।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, এই পৃথক আইন সংযোজনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পাঁচটি পিলার বা মানদণ্ড সড়ক ব্যবস্থাপনা, নিরাপদ সড়ক, নিরাপদ মোটরযান, নিরাপদ সড়ক ব্যবহারকারী এবং দুর্ঘটনা-পরবর্তী কার্যকর ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে।
নিরাপদ সড়ক চাই’-এর চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বব্যাপী ৯০ ভাগ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে, যা উন্নত দেশগুলোর তুলনায় তিন গুণ বেশি। প্রতিবছর সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশেই ২৫ হাজার মানুষ নিহত হয়।’
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সরকার গত ২৭ ডিসেম্বর সড়ক বিধিমালা, ২০২২ প্রণয়ন করেছে। পাশাপাশি রোড সেফটি সেল নামে পৃথক একটি সেল গঠনের পরিকল্পনা নিয়েছে। তবে বিদ্যমান আইন ও বিধিমালা সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতে যথেষ্ট নয়। কারণ বর্তমান আইনে অবকাঠামো ও যানবাহনের নিরাপত্তার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত হয়নি। সিটবেল্ট, শিশু নিরাপত্তা, নেশাগ্রস্ত ও মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানো রোধে স্পষ্ট পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়টিও উপেক্ষিত হয়েছে। এ ছাড়া দুর্ঘটনা-পরবর্তী আহত ব্যক্তির চিকিৎসা ও পুনর্বাসনসংক্রান্ত কোনো পদক্ষেপের বিষয় উল্লেখ করা হয়নি। তাই এ ব্যাপারে দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবেটর বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর শরিফুল আলম, বুয়েটের অ্যাক্সিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. সাইফুন নেওয়াজসহ অন্যরা।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে