মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি পদে নির্বাচনে পুলিশ ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে দুই অভিভাবক সদস্যকে মারধরের ঘটনার এক দিন পার হলেও এখনো মামলা হয়নি। চিকিৎসাধীন ভুক্তভোগীরা আতঙ্কে আছেন।
মারধরের শিকার দুই অভিভাবক সদস্য মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁদের হাত-পা ও মুখসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে মারধরের দাগ রয়েছে।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) একেএম রাসেল জানিয়েছেন, ভর্তি হওয়া দুই অভিভাবক সদস্য শঙ্কামুক্ত রয়েছেন। তবে তাঁদের আরও কয়েক দিন হাসপাতালে থাকতে হবে।
সোমবার সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯২৬ সালে স্থাপিত হরিরামপুর উপজেলার ঝিটকা আনন্দ মোহন উচ্চ বিদ্যালয়টি শুরু থেকে সুনামের সঙ্গে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এ ছাড়া তিনতলা বিশিষ্ট একটি পাকা ভবন ও পাকা ওয়ালে গড়া ওই বিদ্যালয়ের রয়েছে একটি পুকুর ও ঝিটকা বাজারের ভেতর অর্ধশতাধিক দোকান। এগুলো থেকে বছরে লাখ লাখ টাকা আয় হয়ে থাকে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলা আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম মোল্লা চার বছর আগে দল ও নিজের প্রভাব খাঁটিয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতির পদ বাগিয়ে নেন। কিন্তু দায়িত্ব পালনকালে বিদ্যালয়ের দোকান বরাদ্দে আর্থিক অনিয়ম-দুর্নীতি ও তাঁর আচরণে বিরক্ত হয়ে ওঠেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা। পরে তাঁর দায়িত্ব পালন শেষে একটি অ্যাডহক কমিটি করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। এরপর উপজেলা চেয়ারম্যান দেওয়ান সাইদুর রহমান দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির নয় সদস্যের ভেতর গত ১৮ জুলাই অভিভাবক সদস্য পদে ভোটের মাধ্যমে চারজন নির্বাচিত হন। বাকি পাঁচজনের ভেতর রয়েছেন তিনজন শিক্ষক প্রতিনিধি, একজন দাতা সদস্য এবং একজন বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য।
এই বিদ্যালয়ে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি পদে শুরু থেকে হরিরামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান দেওয়ান সাইদুর রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আজিম খান ও বিতর্কিত আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম মোল্লা আলোচনায় থাকলেও সংসদ সদস্য মমতাজ বেগম আলোচনায় ছিলেন না। পরে দেওয়ান সাইদুরের কাছে হেরে যাওয়ার ভয়ে তাঁর অনুসারী হিসেবে পরিচিত সেলিম মোল্লা ও আজিম খান সংসদ সদস্য মমতাজ বেগমের নাম ঘোষণা করেন। এরপর থেকে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি পদের নির্বাচনকে ঘিরে দেওয়ান সাইদুর রহমানের সমর্থকদের সঙ্গে কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগমের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।
গতকাল রোববার ছিল ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি পদে নির্বাচন। এই নির্বাচনকে ঘিরে সকাল ১০টার পর থেকে বিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে থাকেন দেওয়ান সায়েদুর রহমান ও মমতাজ বেগমের অনুসারীরা।
এরপর বেলা ৩টার দিকে নয় সদস্যের মধ্যে সাত সদস্যের উপস্থিতিতে উপজেলা শিক্ষা অফিসের সুপারভাইজার নির্বাচনের প্রিসাইডিং অফিসার কামরুল ইসলাম সভা শুরু করেন। এ সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইশতিয়াক আহমেদ অভিভাবক সদস্য মহিউদ্দিন মঞ্জু ও মিজানুর রহমানকে বিদ্যালয়ের তৃতীয় তলা থেকে নিচতলার সভাকক্ষে নিয়ে আসছিলেন। তাঁরা দুজনেই দেওয়ান সাইদুর রহমানের সমর্থক।
ওই সময় জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাজিদুল ইসলাম ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি লুৎফর রহমানের নেতৃত্বে উপজেলা ছাত্রলীগের কয়েকশ নেতাকর্মী প্রতিপক্ষকে বিএনপি-জামায়াতের লোক বলে স্লোগান দিয়ে দুই অভিভাবক সদস্যকে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে টেনে হিঁচড়ে মাঠে বের করে মারধর করে। পরে পুলিশ তাঁদের উদ্ধার করে বিদ্যালয়ের একটি কক্ষে রাখে।
বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে হরিরামপুর উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা তপসী রাবেয়া বিদ্যালয়ে এসে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীসহ বহিরাগতদের বাইরে বের করে দিয়ে নির্বাচনী সভা শুরু করেন। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন প্রিসাইডিং কর্মকর্তা।
ম্যানেজিং কমিটির ভুক্তভোগী অভিভাবক সদস্য মিজানুর রহমান শিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে বেধড়ক মারধর করা হয়েছে। আমি এখনো হাসপাতালে স্যালাইন নিচ্ছি। আমি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরার পর আমার মুরব্বিদের সঙ্গে আলোচনা করে মামলা করব।’
ঘটনার পর থেকে তিনি ও আরেক ভুক্তভোগী অভিভাবক সদস্য মহিউদ্দিন মঞ্জু হাসপাতালের ভেতর চাপা আতঙ্ক নিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানান মিজানুর রহমান।
হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ঘটনায় কোনো পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি। যদি অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন নিয়ে দুজন অভিভাবক সদস্যকে মারধরের ঘটনা দুঃখজনক। আমরা ঘটনা পুরো বিবরণ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি।’ এই ঘটনায় ভুক্তভোগীরা মামলা করতে পারেন বলে জানান তিনি।
মানিকগঞ্জে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি পদে নির্বাচনে পুলিশ ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে দুই অভিভাবক সদস্যকে মারধরের ঘটনার এক দিন পার হলেও এখনো মামলা হয়নি। চিকিৎসাধীন ভুক্তভোগীরা আতঙ্কে আছেন।
মারধরের শিকার দুই অভিভাবক সদস্য মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁদের হাত-পা ও মুখসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে মারধরের দাগ রয়েছে।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) একেএম রাসেল জানিয়েছেন, ভর্তি হওয়া দুই অভিভাবক সদস্য শঙ্কামুক্ত রয়েছেন। তবে তাঁদের আরও কয়েক দিন হাসপাতালে থাকতে হবে।
সোমবার সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯২৬ সালে স্থাপিত হরিরামপুর উপজেলার ঝিটকা আনন্দ মোহন উচ্চ বিদ্যালয়টি শুরু থেকে সুনামের সঙ্গে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এ ছাড়া তিনতলা বিশিষ্ট একটি পাকা ভবন ও পাকা ওয়ালে গড়া ওই বিদ্যালয়ের রয়েছে একটি পুকুর ও ঝিটকা বাজারের ভেতর অর্ধশতাধিক দোকান। এগুলো থেকে বছরে লাখ লাখ টাকা আয় হয়ে থাকে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলা আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম মোল্লা চার বছর আগে দল ও নিজের প্রভাব খাঁটিয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতির পদ বাগিয়ে নেন। কিন্তু দায়িত্ব পালনকালে বিদ্যালয়ের দোকান বরাদ্দে আর্থিক অনিয়ম-দুর্নীতি ও তাঁর আচরণে বিরক্ত হয়ে ওঠেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা। পরে তাঁর দায়িত্ব পালন শেষে একটি অ্যাডহক কমিটি করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। এরপর উপজেলা চেয়ারম্যান দেওয়ান সাইদুর রহমান দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির নয় সদস্যের ভেতর গত ১৮ জুলাই অভিভাবক সদস্য পদে ভোটের মাধ্যমে চারজন নির্বাচিত হন। বাকি পাঁচজনের ভেতর রয়েছেন তিনজন শিক্ষক প্রতিনিধি, একজন দাতা সদস্য এবং একজন বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য।
এই বিদ্যালয়ে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি পদে শুরু থেকে হরিরামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান দেওয়ান সাইদুর রহমান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আজিম খান ও বিতর্কিত আওয়ামী লীগ নেতা সেলিম মোল্লা আলোচনায় থাকলেও সংসদ সদস্য মমতাজ বেগম আলোচনায় ছিলেন না। পরে দেওয়ান সাইদুরের কাছে হেরে যাওয়ার ভয়ে তাঁর অনুসারী হিসেবে পরিচিত সেলিম মোল্লা ও আজিম খান সংসদ সদস্য মমতাজ বেগমের নাম ঘোষণা করেন। এরপর থেকে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি পদের নির্বাচনকে ঘিরে দেওয়ান সাইদুর রহমানের সমর্থকদের সঙ্গে কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগমের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।
গতকাল রোববার ছিল ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি পদে নির্বাচন। এই নির্বাচনকে ঘিরে সকাল ১০টার পর থেকে বিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে থাকেন দেওয়ান সায়েদুর রহমান ও মমতাজ বেগমের অনুসারীরা।
এরপর বেলা ৩টার দিকে নয় সদস্যের মধ্যে সাত সদস্যের উপস্থিতিতে উপজেলা শিক্ষা অফিসের সুপারভাইজার নির্বাচনের প্রিসাইডিং অফিসার কামরুল ইসলাম সভা শুরু করেন। এ সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইশতিয়াক আহমেদ অভিভাবক সদস্য মহিউদ্দিন মঞ্জু ও মিজানুর রহমানকে বিদ্যালয়ের তৃতীয় তলা থেকে নিচতলার সভাকক্ষে নিয়ে আসছিলেন। তাঁরা দুজনেই দেওয়ান সাইদুর রহমানের সমর্থক।
ওই সময় জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাজিদুল ইসলাম ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি লুৎফর রহমানের নেতৃত্বে উপজেলা ছাত্রলীগের কয়েকশ নেতাকর্মী প্রতিপক্ষকে বিএনপি-জামায়াতের লোক বলে স্লোগান দিয়ে দুই অভিভাবক সদস্যকে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে টেনে হিঁচড়ে মাঠে বের করে মারধর করে। পরে পুলিশ তাঁদের উদ্ধার করে বিদ্যালয়ের একটি কক্ষে রাখে।
বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে হরিরামপুর উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা তপসী রাবেয়া বিদ্যালয়ে এসে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীসহ বহিরাগতদের বাইরে বের করে দিয়ে নির্বাচনী সভা শুরু করেন। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন প্রিসাইডিং কর্মকর্তা।
ম্যানেজিং কমিটির ভুক্তভোগী অভিভাবক সদস্য মিজানুর রহমান শিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে বেধড়ক মারধর করা হয়েছে। আমি এখনো হাসপাতালে স্যালাইন নিচ্ছি। আমি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরার পর আমার মুরব্বিদের সঙ্গে আলোচনা করে মামলা করব।’
ঘটনার পর থেকে তিনি ও আরেক ভুক্তভোগী অভিভাবক সদস্য মহিউদ্দিন মঞ্জু হাসপাতালের ভেতর চাপা আতঙ্ক নিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানান মিজানুর রহমান।
হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ঘটনায় কোনো পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি। যদি অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন নিয়ে দুজন অভিভাবক সদস্যকে মারধরের ঘটনা দুঃখজনক। আমরা ঘটনা পুরো বিবরণ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি।’ এই ঘটনায় ভুক্তভোগীরা মামলা করতে পারেন বলে জানান তিনি।
রাজশাহীতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) এক নেতাকে মেরে হাসপাতালে পাঠিয়েছেন আরেক নেতা। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে নগরের রানীবাজার এলাকার একটি রেস্তোরাঁয় এ ঘটনা ঘটে। রেস্তোরাঁটির মালিক এনসিপির রাজশাহী জেলা সমন্বয়ক পার্টির প্রধান সমন্বয়কারী রাশেদুল ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরে এইচএসসি পরীক্ষাকেন্দ্র ঢুকে নির্দেশনা প্রদানকারী ছাত্রদল নেতা রাকিব সরদারকে বহিষ্কার করেছে জেলা ছাত্রদল। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বিকেলে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বহিষ্কারের বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন জেলা ছাত্রদল প্রচার সম্পাদক আসিফ ইকবাল।
৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে পাচারকালে ৪৩০ বস্তা ইউরিয়া সার, ৬০০ বস্তা আলুসহ ১৩ পাচারকারীকে আটক করেছে কোস্ট গার্ড। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুরে কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার হারুন-অর-রশীদ এ তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশাল সিটি করপোরেশনের পলাতক সাবেক কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতার দুটি স্টল বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে করপোরেশনের হাটবাজার শাখার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। সিটি প্লাজা মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় ২০০ ও ২৪৯ নম্বর স্টল দুটি ১৫ লাখ টাকায় বিএনপির এক নেতার কাছে বিক্রি করিয়ে দেন হাটবাজার শাখার প্রধান নুরুল
৩ ঘণ্টা আগে