নরসিংদী প্রতিনিধি
নরসিংদীতে হুমায়ুন কবির (৩০) নামের এক ছাত্রদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার রাত সোয়া ১১টার দিকে সদর উপজেলার পাঁচদোনা বাজার মাছের আড়ত মসজিদের সামনে এই হত্যার ঘটনা ঘটে।
নিহত হুমায়ুন সদর উপজেলার মেহেড়পাড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সদস্য এবং একই ইউনিয়নের নাগরারহাট এলাকার একরামুল হকের ছেলে।
হুমায়ুনের বিরুদ্ধে মাদকসহ চারটি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছেন মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম।
নিহতের ভাতিজা তন্ময় জানান, গতকাল রাতে পাঁচদোনা বাজার এলাকার একটি মাঠে হুমায়ুনসহ কয়েকজন ব্যাডমিন্টন খেলছিলেন। রাত ১১টার দিকে স্থানীয় দুই যুবক শাহ আলম ও টিটু কথা বলার জন্য খেলার মাঠের অদূরে পাঁচদোনা বাজারের মাছের আড়ত মসজিদের দিকে হুমায়ুনকে ডেকে নিয়ে যান। এর পরই গুলির শব্দ শুনতে পান মাঠে থাকা তন্ময়সহ অন্যরা। এ সময় তন্ময় এগিয়ে গেলে তাঁকেও লক্ষ্যভ্রষ্ট গুলি ছুড়ে মোটরসাইকেলে পালিয়ে যায় শাহ আলম, টিটুসহ দুর্বৃত্তরা। পরে বুকে ও মাথার পাশে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হুমায়ুনকে রাত পৌনে ১২টার দিকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নরসিংদী সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক মাহমুদুল কবির আরিফ বলেন, বুকে ও মাথায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হুমায়ুনকে হাসপাতালে আনার আগেই মৃত্যু হয়েছে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও এ ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেনি। নিহত হুমায়ুনের বিরুদ্ধে তিনটি মাদকসহ চারটি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, ব্যাডমিন্টন খেলা শেষে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা হুমায়ুনকে গুলি করে পালিয়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্বশত্রুতার জেরেই তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। হত্যার কারণ জানাসহ জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
নরসিংদীতে হুমায়ুন কবির (৩০) নামের এক ছাত্রদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার রাত সোয়া ১১টার দিকে সদর উপজেলার পাঁচদোনা বাজার মাছের আড়ত মসজিদের সামনে এই হত্যার ঘটনা ঘটে।
নিহত হুমায়ুন সদর উপজেলার মেহেড়পাড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সদস্য এবং একই ইউনিয়নের নাগরারহাট এলাকার একরামুল হকের ছেলে।
হুমায়ুনের বিরুদ্ধে মাদকসহ চারটি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছেন মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম।
নিহতের ভাতিজা তন্ময় জানান, গতকাল রাতে পাঁচদোনা বাজার এলাকার একটি মাঠে হুমায়ুনসহ কয়েকজন ব্যাডমিন্টন খেলছিলেন। রাত ১১টার দিকে স্থানীয় দুই যুবক শাহ আলম ও টিটু কথা বলার জন্য খেলার মাঠের অদূরে পাঁচদোনা বাজারের মাছের আড়ত মসজিদের দিকে হুমায়ুনকে ডেকে নিয়ে যান। এর পরই গুলির শব্দ শুনতে পান মাঠে থাকা তন্ময়সহ অন্যরা। এ সময় তন্ময় এগিয়ে গেলে তাঁকেও লক্ষ্যভ্রষ্ট গুলি ছুড়ে মোটরসাইকেলে পালিয়ে যায় শাহ আলম, টিটুসহ দুর্বৃত্তরা। পরে বুকে ও মাথার পাশে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হুমায়ুনকে রাত পৌনে ১২টার দিকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নরসিংদী সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক মাহমুদুল কবির আরিফ বলেন, বুকে ও মাথায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হুমায়ুনকে হাসপাতালে আনার আগেই মৃত্যু হয়েছে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও এ ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেনি। নিহত হুমায়ুনের বিরুদ্ধে তিনটি মাদকসহ চারটি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, ব্যাডমিন্টন খেলা শেষে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা হুমায়ুনকে গুলি করে পালিয়ে যায়। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্বশত্রুতার জেরেই তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। হত্যার কারণ জানাসহ জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে