নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে উদ্ধারকাজে জরুরি বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র ও সরঞ্জাম দিয়েছে ঢাকায় অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর মিরপুরে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ট্রেনিং কমপ্লেক্সে এক অনুষ্ঠানে এসব সরঞ্জাম হস্তান্তর করা হয়।
সিভিল ডিফেন্স ট্রেনিং কমপ্লেক্সে ‘হ্যান্ডওভার সিরিমনি অব সুইফট ওয়াটার রেসকিউ ইকুইপমেন্ট অ্যান্ড মেডিক্যাল সাপ্লাইস’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে মার্কিন দূতাবাসের পক্ষে ডেপুটি চিফ অব মিশন মিজ মেগান বলডিন বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামালের কাছে এসব সরঞ্জাম হস্তান্তর করেন।
হস্তান্তরকৃত সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে ৮টি ওয়াটার রেসকিউ বোট, ১১০টি লাইফ ভেস্ট, ২৮টি কাস্টম ব্যাগ, ৮৯টি ক্যারাবিনা, ২০টি বাঁশি, ১২০টি জাম্প স্যুট, ৫ বক্স এন-৯৫ মাস্ক, ১০০টি স্মল ও ১০০টি লার্জ হ্যাজমত মেডিক ব্যাগ।
অনুষ্ঠানে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পরিচালকগণ, ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অধ্যক্ষসহ ফায়ার সার্ভিস এবং ইউএস অ্যাম্বাসির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। সরঞ্জাম হস্তান্তর অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন লে. কর্নেল মো. রেজাউল করিম, প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ইউএস অ্যাম্বাসির পক্ষে ডেপুটি চিফ অব মিশন মিজ মেগান বলডিন। সভাপতির বক্তব্য দেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অ্যাডজুটেন্ট মোহাম্মদ মামুন। এরপর ইউএস অ্যাম্বাসির পক্ষ থেকে ওয়াটার রেসকিউ ও মেডিক্যাল সরঞ্জামের তালিকা ফায়ার সার্ভিসকে হস্তান্তর করা হয়। এ সময় ইউএস অ্যাম্বাসির পক্ষ থেকে অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে এবং ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে প্রধান অতিথির হাতে ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হয়।
সবশেষে আমন্ত্রিত অতিথিগণ সম্মিলিতভাবে ইকুইপমেন্ট ডিসপ্লে পর্যবেক্ষণ ও ফটোসেশনে অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে উদ্ধারকাজে জরুরি বিভিন্ন ধরনের যন্ত্র ও সরঞ্জাম দিয়েছে ঢাকায় অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর মিরপুরে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ট্রেনিং কমপ্লেক্সে এক অনুষ্ঠানে এসব সরঞ্জাম হস্তান্তর করা হয়।
সিভিল ডিফেন্স ট্রেনিং কমপ্লেক্সে ‘হ্যান্ডওভার সিরিমনি অব সুইফট ওয়াটার রেসকিউ ইকুইপমেন্ট অ্যান্ড মেডিক্যাল সাপ্লাইস’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে মার্কিন দূতাবাসের পক্ষে ডেপুটি চিফ অব মিশন মিজ মেগান বলডিন বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামালের কাছে এসব সরঞ্জাম হস্তান্তর করেন।
হস্তান্তরকৃত সরঞ্জামের মধ্যে রয়েছে ৮টি ওয়াটার রেসকিউ বোট, ১১০টি লাইফ ভেস্ট, ২৮টি কাস্টম ব্যাগ, ৮৯টি ক্যারাবিনা, ২০টি বাঁশি, ১২০টি জাম্প স্যুট, ৫ বক্স এন-৯৫ মাস্ক, ১০০টি স্মল ও ১০০টি লার্জ হ্যাজমত মেডিক ব্যাগ।
অনুষ্ঠানে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পরিচালকগণ, ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অধ্যক্ষসহ ফায়ার সার্ভিস এবং ইউএস অ্যাম্বাসির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। সরঞ্জাম হস্তান্তর অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন লে. কর্নেল মো. রেজাউল করিম, প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ইউএস অ্যাম্বাসির পক্ষে ডেপুটি চিফ অব মিশন মিজ মেগান বলডিন। সভাপতির বক্তব্য দেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ট্রেনিং কমপ্লেক্সের অ্যাডজুটেন্ট মোহাম্মদ মামুন। এরপর ইউএস অ্যাম্বাসির পক্ষ থেকে ওয়াটার রেসকিউ ও মেডিক্যাল সরঞ্জামের তালিকা ফায়ার সার্ভিসকে হস্তান্তর করা হয়। এ সময় ইউএস অ্যাম্বাসির পক্ষ থেকে অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে এবং ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে প্রধান অতিথির হাতে ক্রেস্ট তুলে দেওয়া হয়।
সবশেষে আমন্ত্রিত অতিথিগণ সম্মিলিতভাবে ইকুইপমেন্ট ডিসপ্লে পর্যবেক্ষণ ও ফটোসেশনে অংশগ্রহণ করেন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৬ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৪ মিনিট আগে