নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের দুই মামলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরার জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন খারিজ করে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রাখেন। এই আদেশের ফলে তাঁর মুক্তিতে আর কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম সাইফুল আলম আর খাদিজার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী বি এম ইলিয়াস।
এর আগে চলতি বছরের ১০ জুলাই খাদিজার জামিন শুনানি চার মাসের জন্য মুলতবি করেছিলেন আপিল বিভাগ। এরই ধারাবাহিকতায় বিষয়টি আজ শুনানির জন্য ওঠে।
খাদিজাতুল কুবরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। অনলাইনে সরকারবিরোধী বক্তব্য প্রচারসহ দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্নের অভিযোগে ২০২০ সালের অক্টোবরে খাদিজা ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পৃথক দুটি মামলা করে পুলিশ। এর মধ্যে একটি রাজধানীর কলাবাগান থানায়, অপরটি নিউমার্কেট থানায়।
গত বছরের মে মাসে দুই মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে গত বছরের ২৭ আগস্ট মিরপুরের বাসা থেকে খাদিজাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তখন থেকে তিনি কারাগারে আছেন। আর দেলোয়ার বিদেশে পলাতক রয়েছেন।
বিচারিক আদালতে দুবার খাদিজার জামিন আবেদন নাকচ হলে হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে চলতি বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠান চেম্বার আদালত। পরে ১০ জুলাই আপিল বিভাগ জামিন স্থগিতের আদেশ বহাল রেখে শুনানি চার মাসের জন্য মুলতবি করেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের দুই মামলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরার জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন খারিজ করে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রাখেন। এই আদেশের ফলে তাঁর মুক্তিতে আর কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম সাইফুল আলম আর খাদিজার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী বি এম ইলিয়াস।
এর আগে চলতি বছরের ১০ জুলাই খাদিজার জামিন শুনানি চার মাসের জন্য মুলতবি করেছিলেন আপিল বিভাগ। এরই ধারাবাহিকতায় বিষয়টি আজ শুনানির জন্য ওঠে।
খাদিজাতুল কুবরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। অনলাইনে সরকারবিরোধী বক্তব্য প্রচারসহ দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্নের অভিযোগে ২০২০ সালের অক্টোবরে খাদিজা ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পৃথক দুটি মামলা করে পুলিশ। এর মধ্যে একটি রাজধানীর কলাবাগান থানায়, অপরটি নিউমার্কেট থানায়।
গত বছরের মে মাসে দুই মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে গত বছরের ২৭ আগস্ট মিরপুরের বাসা থেকে খাদিজাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তখন থেকে তিনি কারাগারে আছেন। আর দেলোয়ার বিদেশে পলাতক রয়েছেন।
বিচারিক আদালতে দুবার খাদিজার জামিন আবেদন নাকচ হলে হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে চলতি বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠান চেম্বার আদালত। পরে ১০ জুলাই আপিল বিভাগ জামিন স্থগিতের আদেশ বহাল রেখে শুনানি চার মাসের জন্য মুলতবি করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিবু দাস। তিনি বলেন, “সমবায়ের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতি ও সমাজকে আরও শক্তিশালী করা সম্ভব। বর্তমান প্রজন্মকে সমবায়মুখী করতে হলে স্থানীয় পর্যায়ে এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত রাখা জরুরি।”
২০ মিনিট আগেনাটোর শহরের ট্রাফিক মোড় এলাকায় হানিফ পরিবহনের একটি বাসের ধাক্কায় ভটভটি উল্টে মজনু প্রামানিক (৪০) নামে এক মাছ ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় রাব্বি মজুমদার (১৫) নামে এক কিশোর আহত হয়েছে। নিহত মজনু প্রামানিক বাগাতিপাড়া তমালতলা নুরপুর চকপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
৪০ মিনিট আগেসিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, রিপন চন্দ্র দাস হঠাৎ করে দোকানে ঢুকে চেয়ারে বসা শিপনকে মারধর করছেন। এ সময় দোকানের মালিক, পল্লীচিকিৎসক ছোটন চন্দ্র দাস বাধা দিলে রিপন তার দিকেও তেড়ে আসেন। পরে স্থানীয়রা তাকে দোকান থেকে বের করে দেন। ঘটনাটি ঘটে উপজেলার চরইশ্বর ইউনিয়নের জহরলাল মার্কেটে।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের লেখা চিরকুটে ছিল, “আমার শরীরে যে রোগ বাসা বেঁধেছে, তাতে আমার মৃত্যু অনিবার্য। শরীরের কষ্ট, মানসিক চাপ আমি আর নিতে পারছি না। তাই সবকিছু ভেবেচিন্তে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলাম। আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। আমি আমার ভুলগুলো বুঝতে পেরেছি এবং অনুতপ্ত। আমাকে ভুল বুঝবেন না, পারলে ক্ষমা করে দেবেন।”
২ ঘণ্টা আগে