নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধানমন্ডির ৩০০ কোটি টাকা সমমূল্যের বাড়ি নিয়ে এস নেহাল আহমেদের করা লিভ টু আপিল খারিজ করে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। সেই সঙ্গে এ-সংক্রান্ত রিভিউ আবেদনও নিষ্পত্তি করা হয়েছে। আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
এই রায়ের ফলে ‘৩০০ কোটি টাকার ওই বাড়িটি সরকারের’ ঘোষণা করে দেওয়া হাইকোর্টের রায় বহাল থাকল বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
এর আগে কোর্ট অব সেটেলমেন্টে করা দুই মামলার মূল নথি তলব করেছিলেন আপিল বিভাগ। রাষ্ট্রপক্ষকে এ-সংক্রান্ত নথি ১৪ মের মধ্যে দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। নথি দাখিলের পর শুনানি শেষে আপিল বিভাগ লিভ টু আপিল খারিজ করে দেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাঈনুল হাসান।
এর আগে ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার ২ নম্বর সড়কের ২৯ নম্বর বাড়িটি (তৎকালীন ১৩৯/এ) পরিত্যক্ত সম্পত্তির তালিকা থেকে বাদ দিতে কোর্ট অব সেটেলমেন্ট যে রায় দিয়েছিলেন, তা বাতিল ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাড়িটি পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে তালিকাভুক্তির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে মালিকানা দাবি করে সাংবাদিক আবেদ খানের করা রিট খারিজ করে দেন আদালত। বাড়ি নিয়ে পৃথক দুটি রিট নিষ্পত্তি করে গত বছরের ২১ নভেম্বর ওই রায় দেওয়া হয়। পরে বাড়ির অপর দাবিদার এস নেহাল আহমেদ হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন।
১৯৭২ সালে বাড়িটির তৎকালীন মালিক ছেড়ে চলে যাওয়ার পর সরকার তা পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করে। তবে উত্তরাধিকার হিসেবে মালিকানা দাবি করে আবেদ খানসহ তাঁর পরিবারের ৯ সদস্য ১৯৮৯ সালে কোর্ট অব সেটেলমেন্টে মামলা করেন। ওই মামলায় ১৯৯২ সালে রায় দেন আদালত। রায়ে বাড়িটি পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে তালিকাভুক্তি সঠিক বলা হয়। এরপর বাড়িটিকে পরিত্যক্ত সম্পত্তির তালিকাভুক্ত করার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আবেদ খান ২০১৫ সালে হাইকোর্টে রিট করেন। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৫ সালে রুল জারি করা হয়।
অন্যদিকে এস নেহাল আহমেদ নামের এক ব্যক্তি একই সম্পত্তির মালিকানা দাবি করে কোর্ট অব সেটেলমেন্টে ১৯৯৬ সালে আরেকটি মামলা করেন। ওই মামলায় ১৯৯৭ সালে রায় দেন আদালত। রায়ে বাড়িটি পরিত্যক্ত সম্পত্তির তালিকা থেকে অবমুক্ত করতে এবং নেহাল আহমেদ বাড়ির দখল পেতে পারেন বলে উল্লেখ করা হয়।
পরবর্তীতে কোর্ট অব সেটেলমেন্টের দেওয়া রায়ের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে সরকারের পক্ষে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ২০১৮ সালে রিট করে। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। পৃথক রুল নিষ্পত্তি করে গত বছরের ২১ নভেম্বর রায় দেওয়া হয়।
ধানমন্ডির ৩০০ কোটি টাকা সমমূল্যের বাড়ি নিয়ে এস নেহাল আহমেদের করা লিভ টু আপিল খারিজ করে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। সেই সঙ্গে এ-সংক্রান্ত রিভিউ আবেদনও নিষ্পত্তি করা হয়েছে। আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
এই রায়ের ফলে ‘৩০০ কোটি টাকার ওই বাড়িটি সরকারের’ ঘোষণা করে দেওয়া হাইকোর্টের রায় বহাল থাকল বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
এর আগে কোর্ট অব সেটেলমেন্টে করা দুই মামলার মূল নথি তলব করেছিলেন আপিল বিভাগ। রাষ্ট্রপক্ষকে এ-সংক্রান্ত নথি ১৪ মের মধ্যে দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। নথি দাখিলের পর শুনানি শেষে আপিল বিভাগ লিভ টু আপিল খারিজ করে দেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাঈনুল হাসান।
এর আগে ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার ২ নম্বর সড়কের ২৯ নম্বর বাড়িটি (তৎকালীন ১৩৯/এ) পরিত্যক্ত সম্পত্তির তালিকা থেকে বাদ দিতে কোর্ট অব সেটেলমেন্ট যে রায় দিয়েছিলেন, তা বাতিল ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাড়িটি পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে তালিকাভুক্তির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে মালিকানা দাবি করে সাংবাদিক আবেদ খানের করা রিট খারিজ করে দেন আদালত। বাড়ি নিয়ে পৃথক দুটি রিট নিষ্পত্তি করে গত বছরের ২১ নভেম্বর ওই রায় দেওয়া হয়। পরে বাড়ির অপর দাবিদার এস নেহাল আহমেদ হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেন।
১৯৭২ সালে বাড়িটির তৎকালীন মালিক ছেড়ে চলে যাওয়ার পর সরকার তা পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করে। তবে উত্তরাধিকার হিসেবে মালিকানা দাবি করে আবেদ খানসহ তাঁর পরিবারের ৯ সদস্য ১৯৮৯ সালে কোর্ট অব সেটেলমেন্টে মামলা করেন। ওই মামলায় ১৯৯২ সালে রায় দেন আদালত। রায়ে বাড়িটি পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে তালিকাভুক্তি সঠিক বলা হয়। এরপর বাড়িটিকে পরিত্যক্ত সম্পত্তির তালিকাভুক্ত করার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আবেদ খান ২০১৫ সালে হাইকোর্টে রিট করেন। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৫ সালে রুল জারি করা হয়।
অন্যদিকে এস নেহাল আহমেদ নামের এক ব্যক্তি একই সম্পত্তির মালিকানা দাবি করে কোর্ট অব সেটেলমেন্টে ১৯৯৬ সালে আরেকটি মামলা করেন। ওই মামলায় ১৯৯৭ সালে রায় দেন আদালত। রায়ে বাড়িটি পরিত্যক্ত সম্পত্তির তালিকা থেকে অবমুক্ত করতে এবং নেহাল আহমেদ বাড়ির দখল পেতে পারেন বলে উল্লেখ করা হয়।
পরবর্তীতে কোর্ট অব সেটেলমেন্টের দেওয়া রায়ের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে সরকারের পক্ষে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ২০১৮ সালে রিট করে। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। পৃথক রুল নিষ্পত্তি করে গত বছরের ২১ নভেম্বর রায় দেওয়া হয়।
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ সময় আরও দুই যাত্রী আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) রাতে উপজেলা শহরের পান্তাপাড়া উচ্চবিদ্যালয় গেটের সামনে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে বুথ ছাড়া পুরো কেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় থাকবে বলে জানিয়েছেন চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন। আজ মঙ্গলবার নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের কনফারেন্স কক্ষে নির্বাচনকে ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা নিশ্চিতে
১০ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানা মিথ্যাচার করেছেন বলে অভিযোগ তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জেলা শহরের পৈরতলায় এনসিপির জেলা কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রুমিন ফারহানার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেন দলটির স্থানীয় নেতারা।
১২ মিনিট আগেবেলা সাড়ে ৩টার দিকে গজারিয়ার গুয়াগাছিয়া ও মতলবের বেলতলী এলাকায় একযোগে পুলিশ, র্যাব, নৌ পুলিশ ও কোস্ট গার্ড মিলিয়ে দুই শতাধিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য যৌথ অভিযান চালিয়েছেন। এ সময় ডাকাতদের শনাক্ত করতে ড্রোন ব্যবহার করা হয়।
১৩ মিনিট আগে