ইমতিয়াজ আহমেদ, শিবচর (মাদারীপুর)
ঈদকে সামনে রেখে আজ শনিবার সকাল থেকেই ঘরমুখী মানুষের ভিড় বেড়েছে। শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে।
বাংলাবাজার লঞ্চঘাট সূত্রে জানা গেছে, শিমুলিয়া থেকে প্রতিটি লঞ্চ ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে। তবে ঢাকাগামী যাত্রীদের কোন চাপ নেই বাংলাবাজার ঘাটে। শিমুলিয়া থেকে আসা লঞ্চগুলো যাত্রী নামিয়ে প্রায় যাত্রী শূন্য অবস্থায় বাংলাবাজার ঘাট ত্যাগ করছে।
বিআইডব্লিউটিএ'র বাংলাবাজার লঞ্চঘাট সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকাল থেকেই নৌরুটে ৮৭টি লঞ্চ চলাচল করছে। ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী বহন করে লঞ্চ ঘাট ছেড়ে যাচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে লঞ্চ চালানো হচ্ছে। প্রতিটি লঞ্চেই ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী বহন করা হচ্ছে। মাস্ক ব্যবহার করতে বারবার যাত্রীদের বলা হচ্ছে। বাংলাবাজার ঘাটে ঢাকাগামী যাত্রীদের তেমন কোন চাপ নেই। তবে ঢাকা থেকে ফেরা যাত্রীদের বেশ ভিড় রয়েছে। ঈদকে সামনে রেখে বাড়ি যাচ্ছে যাত্রীরা। প্রতিটি লঞ্চেই জীবন রক্ষাকারী বয়া-লাইফ জ্যাকেট রয়েছে।
গোপালঞ্জের যাত্রী রোমানা আক্তার বলেন, 'ঈদ করতে বাড়ি যাচ্ছি। লঞ্চে তেমন ভিড় নেই। কিছুক্ষণ পর পরই লঞ্চ ছাড়ছে। তেমন ভোগান্তি হয়নি পদ্মা পার হতে।'
মো. আজাদ নামের বরিশালের এক যাত্রী বলেন, 'সকালে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছি। শিমুলিয়া থেকে প্রশাসন যাত্রীদের গুণে গুণে লঞ্চে ওঠাচ্ছে। তেমন কোন ভিড় হয়নি।'
সরেজমিনে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, বাংলাবাজার ঘাট থেকে কিছুক্ষণ পর পরই শিমুলিয়া ঘাটের উদ্দেশ্যে লঞ্চ ছেড়ে যাচ্ছে। বাংলাবাজার থেকে ছেড়ে যাওয়া লঞ্চে যাত্রীর সংখ্যা খুবই কম। তবে শিমুলিয়া থেকে আসা লঞ্চগুলোতে ঘরমুখো যাত্রীদের চাপ রয়েছে। প্রতিটি লঞ্চেই যাত্রীদের স্বাভাবিক চাপ দেখা গেছে।
বাংলাবাজার থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে লঞ্চে যাত্রী ওঠাচ্ছে। মাস্ক ছাড়া যাত্রীদের উঠতে দিচ্ছে না বিআইডব্লিউটিএ'র বাংলাবাজার ঘাটে দায়িত্বরতরা।
শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি-বাংলাবাজার লঞ্চ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান মনির বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল লঞ্চ চলাচল করেছে। লঞ্চে ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। ঘরে ফিরতে যাত্রীদের যেন কোন ভোগান্তি না হয় সেদিকে আমরা নজর রাখছি।’
বিআইডব্লিউটিএ’র বাংলাবাজার লঞ্চ ঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন, ‘বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রীদের চাপ কম। তবে শিমুলিয়া থেকে আসা লঞ্চে যাত্রীদের চাপ বেশি রয়েছে। সকাল থেকেই লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। যাত্রীরা স্বাচ্ছন্দ্যে লঞ্চে পার হচ্ছে। আমরা লঞ্চের ভেতরে যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধির বিষয়টি গুরুত্ব দিচ্ছি। মাস্ক পরাসহ দূরত্ব বজায় রেখে যাতে বসতে পারে সে জন্য ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী বহন করা হচ্ছে।’
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান জানান, 'ঘাটে যাত্রীদের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে প্রশাসন তৎপর রয়েছে। লঞ্চে কোন ভাবেই অতিরিক্ত যাত্রী উঠতে দেওয়া হচ্ছে না। বাড়তি যাত্রী বহনের দায়ে এরই মধ্যে চারটি লঞ্চকে আমরা জরিমানাও করেছি। ভ্রাম্যমাণ আদালতের টিম ঘাটে রয়েছে।'
ঈদকে সামনে রেখে আজ শনিবার সকাল থেকেই ঘরমুখী মানুষের ভিড় বেড়েছে। শিবচরের বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে।
বাংলাবাজার লঞ্চঘাট সূত্রে জানা গেছে, শিমুলিয়া থেকে প্রতিটি লঞ্চ ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে। তবে ঢাকাগামী যাত্রীদের কোন চাপ নেই বাংলাবাজার ঘাটে। শিমুলিয়া থেকে আসা লঞ্চগুলো যাত্রী নামিয়ে প্রায় যাত্রী শূন্য অবস্থায় বাংলাবাজার ঘাট ত্যাগ করছে।
বিআইডব্লিউটিএ'র বাংলাবাজার লঞ্চঘাট সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকাল থেকেই নৌরুটে ৮৭টি লঞ্চ চলাচল করছে। ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী বহন করে লঞ্চ ঘাট ছেড়ে যাচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে লঞ্চ চালানো হচ্ছে। প্রতিটি লঞ্চেই ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী বহন করা হচ্ছে। মাস্ক ব্যবহার করতে বারবার যাত্রীদের বলা হচ্ছে। বাংলাবাজার ঘাটে ঢাকাগামী যাত্রীদের তেমন কোন চাপ নেই। তবে ঢাকা থেকে ফেরা যাত্রীদের বেশ ভিড় রয়েছে। ঈদকে সামনে রেখে বাড়ি যাচ্ছে যাত্রীরা। প্রতিটি লঞ্চেই জীবন রক্ষাকারী বয়া-লাইফ জ্যাকেট রয়েছে।
গোপালঞ্জের যাত্রী রোমানা আক্তার বলেন, 'ঈদ করতে বাড়ি যাচ্ছি। লঞ্চে তেমন ভিড় নেই। কিছুক্ষণ পর পরই লঞ্চ ছাড়ছে। তেমন ভোগান্তি হয়নি পদ্মা পার হতে।'
মো. আজাদ নামের বরিশালের এক যাত্রী বলেন, 'সকালে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছি। শিমুলিয়া থেকে প্রশাসন যাত্রীদের গুণে গুণে লঞ্চে ওঠাচ্ছে। তেমন কোন ভিড় হয়নি।'
সরেজমিনে শিবচরের বাংলাবাজার ঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, বাংলাবাজার ঘাট থেকে কিছুক্ষণ পর পরই শিমুলিয়া ঘাটের উদ্দেশ্যে লঞ্চ ছেড়ে যাচ্ছে। বাংলাবাজার থেকে ছেড়ে যাওয়া লঞ্চে যাত্রীর সংখ্যা খুবই কম। তবে শিমুলিয়া থেকে আসা লঞ্চগুলোতে ঘরমুখো যাত্রীদের চাপ রয়েছে। প্রতিটি লঞ্চেই যাত্রীদের স্বাভাবিক চাপ দেখা গেছে।
বাংলাবাজার থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে লঞ্চে যাত্রী ওঠাচ্ছে। মাস্ক ছাড়া যাত্রীদের উঠতে দিচ্ছে না বিআইডব্লিউটিএ'র বাংলাবাজার ঘাটে দায়িত্বরতরা।
শিমুলিয়া-মাঝিকান্দি-বাংলাবাজার লঞ্চ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুজ্জামান মনির বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল লঞ্চ চলাচল করেছে। লঞ্চে ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নেওয়া হচ্ছে। ঘরে ফিরতে যাত্রীদের যেন কোন ভোগান্তি না হয় সেদিকে আমরা নজর রাখছি।’
বিআইডব্লিউটিএ’র বাংলাবাজার লঞ্চ ঘাটের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আক্তার হোসেন বলেন, ‘বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রীদের চাপ কম। তবে শিমুলিয়া থেকে আসা লঞ্চে যাত্রীদের চাপ বেশি রয়েছে। সকাল থেকেই লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। যাত্রীরা স্বাচ্ছন্দ্যে লঞ্চে পার হচ্ছে। আমরা লঞ্চের ভেতরে যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধির বিষয়টি গুরুত্ব দিচ্ছি। মাস্ক পরাসহ দূরত্ব বজায় রেখে যাতে বসতে পারে সে জন্য ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী বহন করা হচ্ছে।’
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান জানান, 'ঘাটে যাত্রীদের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে প্রশাসন তৎপর রয়েছে। লঞ্চে কোন ভাবেই অতিরিক্ত যাত্রী উঠতে দেওয়া হচ্ছে না। বাড়তি যাত্রী বহনের দায়ে এরই মধ্যে চারটি লঞ্চকে আমরা জরিমানাও করেছি। ভ্রাম্যমাণ আদালতের টিম ঘাটে রয়েছে।'
চাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
৪ মিনিট আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
২৫ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৩৫ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
৩৮ মিনিট আগে