নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামিন পাওয়ার পর সন্ধ্যায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামান শামস। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ২২ মিনিটে তিনি কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ তাঁর মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সুভাষ কুমার জানান, জামিনের কাগজপত্র আসার পর সন্ধ্যায় তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তাঁর স্বজন ও আইনজীবীরা তাঁকে নিয়ে গেছেন।
এর আগে আজ দুপুরে ২০ হাজার টাকা মুচলেকায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
শামসের পক্ষে অ্যাডভোকেট প্রশান্ত কুমার কর্মকার সকালে জামিনের আবেদন করেন। বেলা দুইটায় ওই আবেদনের ওপর শুনানি হয়। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত বলেন, নথি পর্যালোচনা করে পরে আদেশ দেওয়া হবে। কিছুক্ষণ পরে আদালত জামিন দেন।
আদালত জামিন আদেশে বলেন, পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত এই জামিন বহাল থাকবে।
শামসের আইনজীবী প্রশান্ত কর্মকার জানান, এরই মধ্যে তিনি জামিননামা দাখিল করেছেন। অন্য কোনো মামলায় গ্রেপ্তার না দেখালে তিনি মুক্তি পাবেন। তাঁকে তেজগাঁওয়ের মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়নি পুলিশ। শামসের পক্ষে জামিন আবেদনের ওপর আরও শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আশরাফ-উল-আলম, আমিনুল গণি টিটু, চৈতন্য চন্দ্র হালদার প্রমুখ।
গত বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) শামসকে আদালতে হাজির করলে তাঁর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। ওই দিন রমনা থানায় দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে বুধবার (২৯ মার্চ) পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদস্য পরিচয় দিয়ে মামলার কথা বলে প্রথম আলো পত্রিকার সাভার প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামসকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। গত বুধবার ভোর পাঁচটার দিকে আশুলিয়ায় আমবাগানের ওই বাসায় সিআইডির অভিযানের সময় সঙ্গে ছিলেন আশুলিয়া থানার (উপপরিদর্শক) এসআই রাজু মণ্ডল।
শামসকে আটক করে ঢাকায় নিয়ে আসার পর দুপুরের পরে তেজগাঁও থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন মো. গোলাম কিবরিয়া। এজাহারকারী ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের নেতা। মামলায় শামসুজ্জামান শামস ও অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করা হয়।
পরে রাত ১১টার দিকে অ্যাডভোকেট মশিউর মালেক আরেকটি মামলা করেন। ওই মামলায় প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানকেও শামসের সঙ্গে আসামি করা হয়। মতিউর রহমানকে গতকাল রোববার হাইকোর্ট ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন।
মামলার এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে দৈনিক প্রথম আলোর ওয়েবসাইটে একটি ছবিসহ সংবাদ প্রকাশিত হয়। একই সঙ্গে ওই সংবাদটি প্রথম আলো তাদের ফেসবুক পেজ থেকে শেয়ার করে। মামলার বাদী তাঁর নিজের ফেসবুক আইডিতে প্রতিবেদনটি সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির সামনে অবস্থানকালে রাত ৯টার সময় দেখতে পান। তিনি দেখতে পান প্রথম আলো জাকির হোসেন নামে এক দিনমজুরের সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায়, একটি শিশু ফুল হাতে জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটকে দাঁড়িয়ে আছে। প্রতিবেদকের দাবি, সেই শিশুর নাম জাকির হোসেন। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, শিশু জাকির হোসেন বলে, ‘পেটে ভাত না জুটলে স্বাধীনতা দিয়া কী করুম? বাজারে গেলে ঘাম ছুটে যায়। আমাগো মাছ, মাংস আর চাইলের স্বাধীনতা লাগব।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সংবাদটি ভাইরাল হয়ে যায়; যা দেশ-বিদেশে অবস্থানরত হাজার হাজার মানুষ তাঁদের ব্যবহৃত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ক্রিনশটসহ শেয়ার করেন। পরে ৭১ টিভিসহ তাদের অনলাইন পোর্টালেও প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, প্রথম আলো উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মিথ্যা পরিচয় ও মিথ্যা উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদটি পরিবেশন করেছে।
মামলায় আরও অভিযোগ করা হয়, যে শিশুর কথা প্রথম আলোর রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, তার সম্পর্কে ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছে। নাম-পরিচয় ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পত্রিকায় বলা হয়, শিশুটির নাম জাকির হোসেন, কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা যায়, ওই শিশুর নাম সবুজ আহমেদ। তার বাড়ি সাভার থানার কুরগাঁও পাড়ায়। শিশুটির বাবা পেশায় রাজমিস্ত্রি, মা মুন্নী বেগমের তিন সন্তানের মধ্যে মেজো সন্তান সবুজ।
প্রথম আলোর তথ্যে বলা হয়েছে, সে দিনমজুর। কিন্তু সাত বছরের শিশু সবুজ আহমেদ প্রথম শ্রেণিতে পড়াশোনা করে এবং স্কুল শেষে মাঝেমধ্যে ফুল বিক্রি করে।
বাদী এজাহারে উল্লেখ করেন, ৭১ টিভির প্রতিবেদন আতঙ্কগ্রস্ত হয়েছেন। বাদীর মনে পড়ে কুড়িগ্রামের বাসন্তী নামে একজন মানসিক বিকারগ্রস্ত মহিলাকে জাল পরিয়ে ছবি তুলে পত্রিকায় প্রকাশ করে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। ওই আতঙ্কে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল। ঠিক সেই উদ্দেশ্য নিয়ে প্রথম আলোর অনলাইন ভার্সনে পরিকল্পিতভাবে এমন আরেকটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়; যা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন। বাদী অভিযোগ করেন এ ধরনের প্রতিবেদন স্বাধীনতা দিবসে প্রকাশ করা ৩০ লাখ শহীদ ও দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানিকে অপমান করা।
পুলিশ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩০ লাখ শহীদ ও দুই লাখ মা বোনের আত্মাহুতিকে অপমান করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত ও হেয় করা হয়েছে শামসের প্রতিবেদনে।
জামিন পাওয়ার পর সন্ধ্যায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামান শামস। আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা ২২ মিনিটে তিনি কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ তাঁর মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সুভাষ কুমার জানান, জামিনের কাগজপত্র আসার পর সন্ধ্যায় তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তাঁর স্বজন ও আইনজীবীরা তাঁকে নিয়ে গেছেন।
এর আগে আজ দুপুরে ২০ হাজার টাকা মুচলেকায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন।
শামসের পক্ষে অ্যাডভোকেট প্রশান্ত কুমার কর্মকার সকালে জামিনের আবেদন করেন। বেলা দুইটায় ওই আবেদনের ওপর শুনানি হয়। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত বলেন, নথি পর্যালোচনা করে পরে আদেশ দেওয়া হবে। কিছুক্ষণ পরে আদালত জামিন দেন।
আদালত জামিন আদেশে বলেন, পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত এই জামিন বহাল থাকবে।
শামসের আইনজীবী প্রশান্ত কর্মকার জানান, এরই মধ্যে তিনি জামিননামা দাখিল করেছেন। অন্য কোনো মামলায় গ্রেপ্তার না দেখালে তিনি মুক্তি পাবেন। তাঁকে তেজগাঁওয়ের মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়নি পুলিশ। শামসের পক্ষে জামিন আবেদনের ওপর আরও শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আশরাফ-উল-আলম, আমিনুল গণি টিটু, চৈতন্য চন্দ্র হালদার প্রমুখ।
গত বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) শামসকে আদালতে হাজির করলে তাঁর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। ওই দিন রমনা থানায় দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এর আগে বুধবার (২৯ মার্চ) পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদস্য পরিচয় দিয়ে মামলার কথা বলে প্রথম আলো পত্রিকার সাভার প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামসকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। গত বুধবার ভোর পাঁচটার দিকে আশুলিয়ায় আমবাগানের ওই বাসায় সিআইডির অভিযানের সময় সঙ্গে ছিলেন আশুলিয়া থানার (উপপরিদর্শক) এসআই রাজু মণ্ডল।
শামসকে আটক করে ঢাকায় নিয়ে আসার পর দুপুরের পরে তেজগাঁও থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন মো. গোলাম কিবরিয়া। এজাহারকারী ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের নেতা। মামলায় শামসুজ্জামান শামস ও অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করা হয়।
পরে রাত ১১টার দিকে অ্যাডভোকেট মশিউর মালেক আরেকটি মামলা করেন। ওই মামলায় প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানকেও শামসের সঙ্গে আসামি করা হয়। মতিউর রহমানকে গতকাল রোববার হাইকোর্ট ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন।
মামলার এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে দৈনিক প্রথম আলোর ওয়েবসাইটে একটি ছবিসহ সংবাদ প্রকাশিত হয়। একই সঙ্গে ওই সংবাদটি প্রথম আলো তাদের ফেসবুক পেজ থেকে শেয়ার করে। মামলার বাদী তাঁর নিজের ফেসবুক আইডিতে প্রতিবেদনটি সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির সামনে অবস্থানকালে রাত ৯টার সময় দেখতে পান। তিনি দেখতে পান প্রথম আলো জাকির হোসেন নামে এক দিনমজুরের সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে দেখা যায়, একটি শিশু ফুল হাতে জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটকে দাঁড়িয়ে আছে। প্রতিবেদকের দাবি, সেই শিশুর নাম জাকির হোসেন। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, শিশু জাকির হোসেন বলে, ‘পেটে ভাত না জুটলে স্বাধীনতা দিয়া কী করুম? বাজারে গেলে ঘাম ছুটে যায়। আমাগো মাছ, মাংস আর চাইলের স্বাধীনতা লাগব।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সংবাদটি ভাইরাল হয়ে যায়; যা দেশ-বিদেশে অবস্থানরত হাজার হাজার মানুষ তাঁদের ব্যবহৃত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ক্রিনশটসহ শেয়ার করেন। পরে ৭১ টিভিসহ তাদের অনলাইন পোর্টালেও প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, প্রথম আলো উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মিথ্যা পরিচয় ও মিথ্যা উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদটি পরিবেশন করেছে।
মামলায় আরও অভিযোগ করা হয়, যে শিশুর কথা প্রথম আলোর রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, তার সম্পর্কে ভুল তথ্য দেওয়া হয়েছে। নাম-পরিচয় ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পত্রিকায় বলা হয়, শিশুটির নাম জাকির হোসেন, কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা যায়, ওই শিশুর নাম সবুজ আহমেদ। তার বাড়ি সাভার থানার কুরগাঁও পাড়ায়। শিশুটির বাবা পেশায় রাজমিস্ত্রি, মা মুন্নী বেগমের তিন সন্তানের মধ্যে মেজো সন্তান সবুজ।
প্রথম আলোর তথ্যে বলা হয়েছে, সে দিনমজুর। কিন্তু সাত বছরের শিশু সবুজ আহমেদ প্রথম শ্রেণিতে পড়াশোনা করে এবং স্কুল শেষে মাঝেমধ্যে ফুল বিক্রি করে।
বাদী এজাহারে উল্লেখ করেন, ৭১ টিভির প্রতিবেদন আতঙ্কগ্রস্ত হয়েছেন। বাদীর মনে পড়ে কুড়িগ্রামের বাসন্তী নামে একজন মানসিক বিকারগ্রস্ত মহিলাকে জাল পরিয়ে ছবি তুলে পত্রিকায় প্রকাশ করে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। ওই আতঙ্কে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল। ঠিক সেই উদ্দেশ্য নিয়ে প্রথম আলোর অনলাইন ভার্সনে পরিকল্পিতভাবে এমন আরেকটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়; যা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন। বাদী অভিযোগ করেন এ ধরনের প্রতিবেদন স্বাধীনতা দিবসে প্রকাশ করা ৩০ লাখ শহীদ ও দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানিকে অপমান করা।
পুলিশ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩০ লাখ শহীদ ও দুই লাখ মা বোনের আত্মাহুতিকে অপমান করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত ও হেয় করা হয়েছে শামসের প্রতিবেদনে।
সড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
৫ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগে