উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে হারিয়ে যাওয়া শাহিনুর রহমান (৮) নামের এক শিশুকে স্বজনদের কাছে ফিরিয়ে দিয়েছে বিমানবন্দর থানা-পুলিশ।
মামির সঙ্গে অভিমান করে বুধবার সকালে বাসা থেকে একাই বের হয়ে হারিয়ে যান শাহিনুর। পরবর্তীতে তাকে খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যাচ্ছিল না। অতপর বিমানবন্দর থানা-পুলিশ তাকে বুধবার রাত ২টার দিকে ওই শিশুর মামা রুবেল মিয়ার কাছে বুঝিয়ে দেন।
হারিয়ে যাওয়া ওই শিশুটি হলেন, শেরপুর জেলার শ্রীবরদী উপজেলার শিমুলচড়া গ্রামের মো. হানিফ মিয়ার ছেলে। তিনি বর্তমানে রাজধানীর বাড্ডা থানাধীন বেরাইদ এলাকায় থাকেন।
এ বিষয়ে বিমানবন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিমানবন্দর এলাকায় ওই শিশুটি ভাসমান অবস্থায় ঘোরাফেরা করছিল। পরে শিশুটি তার ঠিকানা বলতে না পারায় বিমানবন্দরে কর্মরত আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) সদস্যরা তাকে বিমানবন্দর থানায় সোপর্দ করে।
তখন শাহিনুর তার গ্রামের নাম এবং ঢাকার ঠিকানা বলতে পারছিল না। শুধু শেরপুরের শ্রীবর্দী থানা এলাকায় থাকে বলে জানাতে পেরেছে। পরে শ্রীবরদী উপজেলার জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং পরে শিশুটির ছবি পাঠিয়ে দিয়ে খোঁজাখুঁজি করে তার পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। তখন গ্রামের বাড়ি থেকে ঢাকায় বসবাসকারী মামার ফোন নম্বর নিয়ে তাকে ডেকে নিয়ে এসে তার কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এসআই জাহাঙ্গীর বলেন, শিশুটির বাবা নেই। মায়ের অন্যত্র বিয়ে হয়েছে। তাই মামার বাড়িতে থাকে। তার মামির সঙ্গে অভিমান করে বাসা থেকে বের হয়ে হারিয়ে গিয়েছিল শাহিনুর।
শিশু শাহিনুর মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'মামি বাসা থেকে খেদাইয়া দিছে। তাই হাটতে হাটতে এখানে চলে আইছি। পরে হারিয়ে গেছি।'
অপরদিক শিশুটির মামা মো. রুবেল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'ওরা আর্থিক অসচ্ছল। আগে আমার বাবা পালতো। বাবা মারা যাওয়ার পর এখন আমি লালনপালন করি। শাহিনুর তিন হাজার টাকা বেতনে বেরাইদের একটি শোরুমে কাজ করে। প্রতিনিয়তের মত আজও কাজে গিয়েছিল। কিন্তু কাজ শেষ করে রাতে বাসায় ফেরেনি। পরে তাকে খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যাচ্ছিল না।'
রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে হারিয়ে যাওয়া শাহিনুর রহমান (৮) নামের এক শিশুকে স্বজনদের কাছে ফিরিয়ে দিয়েছে বিমানবন্দর থানা-পুলিশ।
মামির সঙ্গে অভিমান করে বুধবার সকালে বাসা থেকে একাই বের হয়ে হারিয়ে যান শাহিনুর। পরবর্তীতে তাকে খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যাচ্ছিল না। অতপর বিমানবন্দর থানা-পুলিশ তাকে বুধবার রাত ২টার দিকে ওই শিশুর মামা রুবেল মিয়ার কাছে বুঝিয়ে দেন।
হারিয়ে যাওয়া ওই শিশুটি হলেন, শেরপুর জেলার শ্রীবরদী উপজেলার শিমুলচড়া গ্রামের মো. হানিফ মিয়ার ছেলে। তিনি বর্তমানে রাজধানীর বাড্ডা থানাধীন বেরাইদ এলাকায় থাকেন।
এ বিষয়ে বিমানবন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিমানবন্দর এলাকায় ওই শিশুটি ভাসমান অবস্থায় ঘোরাফেরা করছিল। পরে শিশুটি তার ঠিকানা বলতে না পারায় বিমানবন্দরে কর্মরত আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) সদস্যরা তাকে বিমানবন্দর থানায় সোপর্দ করে।
তখন শাহিনুর তার গ্রামের নাম এবং ঢাকার ঠিকানা বলতে পারছিল না। শুধু শেরপুরের শ্রীবর্দী থানা এলাকায় থাকে বলে জানাতে পেরেছে। পরে শ্রীবরদী উপজেলার জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং পরে শিশুটির ছবি পাঠিয়ে দিয়ে খোঁজাখুঁজি করে তার পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। তখন গ্রামের বাড়ি থেকে ঢাকায় বসবাসকারী মামার ফোন নম্বর নিয়ে তাকে ডেকে নিয়ে এসে তার কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এসআই জাহাঙ্গীর বলেন, শিশুটির বাবা নেই। মায়ের অন্যত্র বিয়ে হয়েছে। তাই মামার বাড়িতে থাকে। তার মামির সঙ্গে অভিমান করে বাসা থেকে বের হয়ে হারিয়ে গিয়েছিল শাহিনুর।
শিশু শাহিনুর মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'মামি বাসা থেকে খেদাইয়া দিছে। তাই হাটতে হাটতে এখানে চলে আইছি। পরে হারিয়ে গেছি।'
অপরদিক শিশুটির মামা মো. রুবেল মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'ওরা আর্থিক অসচ্ছল। আগে আমার বাবা পালতো। বাবা মারা যাওয়ার পর এখন আমি লালনপালন করি। শাহিনুর তিন হাজার টাকা বেতনে বেরাইদের একটি শোরুমে কাজ করে। প্রতিনিয়তের মত আজও কাজে গিয়েছিল। কিন্তু কাজ শেষ করে রাতে বাসায় ফেরেনি। পরে তাকে খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যাচ্ছিল না।'
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে