টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গীতে চিকিৎসক আসার অপেক্ষায় থেকে চিকিৎসা না পেয়ে দেড় বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর মৃত ওই শিশুর স্বজনেরা হাসপাতালে ভাঙচুর চালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসকসহ দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ রোববার বিকেল পাঁচটার দিকে মাইশা জেনারেল হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার অভিযোগে আটক ব্যক্তিরা হলেন—হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. হাসান মাহমুদ ও নার্স তানিয়া আক্তার।
মৃত ওই শিশুর নাম লোকনাথ। সে টঙ্গীর পাগাড় এলাকার হরেন চন্দ্র বর্মণের ছেলে।
এ বিষয়ে টঙ্গী (পূর্ব) থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আল মামুন জানায়, রোববার বিকেলে শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত হলে শিশু লোকনাথকে নিয়ে তার মা ওই হাসপাতালে আসেন। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শিশুটিকে হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন। এ সময় প্রায় দুই ঘণ্টা হাসপাতালে চিকিৎসাহীন অবস্থায় থেকে বিকেল পাঁচটার দিকে শিশুটির মৃত্যু হয়। মৃত্যুর খবরটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে রোগীর স্বজনেরা হাসপাতালে ভিড় জমান।
শিশুটির মা বেবি বর্মণ বলেন, ‘আমার ছেলের শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। বিকেলে তিনটায় হাসপাতালে ভর্তি করার পরও কোনো চিকিৎসা দেয়নি। শুধু ‘ডাক্তার আসছেন’ বলে দেরি করেছে। পরে বেলা পাঁচটার দিকে আমার ছেলে মারা যায়। আমার ছেলেকে ওরা মেরে ফেলেছে, আমি মামলা করব।’
হাসপাতালটির জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. হাসান মাহমুদ বলেন, ‘শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে শিশুটিকে ভর্তি করা হয়। আমরা অক্সিজেন দিয়েছিলাম। শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. শাকিলা শারমিনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম।’
এ বিষয়ে মাইশা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক ডা. মতিউর রহমান বলেন, ‘এটা আমাদের কোনো ভুল নয়। আমরা অক্সিজেন দিয়েছিলাম। শিশু বিশেষজ্ঞ আসার আগেই শিশুটির মৃত্যু হয়।’
টঙ্গী (পূর্ব) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ পাঠিয়েছি। এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি, পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
গাজীপুরের টঙ্গীতে চিকিৎসক আসার অপেক্ষায় থেকে চিকিৎসা না পেয়ে দেড় বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর মৃত ওই শিশুর স্বজনেরা হাসপাতালে ভাঙচুর চালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসকসহ দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ রোববার বিকেল পাঁচটার দিকে মাইশা জেনারেল হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার অভিযোগে আটক ব্যক্তিরা হলেন—হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. হাসান মাহমুদ ও নার্স তানিয়া আক্তার।
মৃত ওই শিশুর নাম লোকনাথ। সে টঙ্গীর পাগাড় এলাকার হরেন চন্দ্র বর্মণের ছেলে।
এ বিষয়ে টঙ্গী (পূর্ব) থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) আল মামুন জানায়, রোববার বিকেলে শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত হলে শিশু লোকনাথকে নিয়ে তার মা ওই হাসপাতালে আসেন। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ শিশুটিকে হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন। এ সময় প্রায় দুই ঘণ্টা হাসপাতালে চিকিৎসাহীন অবস্থায় থেকে বিকেল পাঁচটার দিকে শিশুটির মৃত্যু হয়। মৃত্যুর খবরটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে রোগীর স্বজনেরা হাসপাতালে ভিড় জমান।
শিশুটির মা বেবি বর্মণ বলেন, ‘আমার ছেলের শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। বিকেলে তিনটায় হাসপাতালে ভর্তি করার পরও কোনো চিকিৎসা দেয়নি। শুধু ‘ডাক্তার আসছেন’ বলে দেরি করেছে। পরে বেলা পাঁচটার দিকে আমার ছেলে মারা যায়। আমার ছেলেকে ওরা মেরে ফেলেছে, আমি মামলা করব।’
হাসপাতালটির জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. হাসান মাহমুদ বলেন, ‘শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে শিশুটিকে ভর্তি করা হয়। আমরা অক্সিজেন দিয়েছিলাম। শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. শাকিলা শারমিনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম।’
এ বিষয়ে মাইশা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক ডা. মতিউর রহমান বলেন, ‘এটা আমাদের কোনো ভুল নয়। আমরা অক্সিজেন দিয়েছিলাম। শিশু বিশেষজ্ঞ আসার আগেই শিশুটির মৃত্যু হয়।’
টঙ্গী (পূর্ব) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ পাঠিয়েছি। এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি, পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
৩ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
৪ ঘণ্টা আগে