নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মগবাজারের ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় গঠন করা সব তদন্ত কমিটি তিতাসের লাইনের ফুটো থেকে জমা গ্যাসকে দায়ী করেছে। ফায়ার সার্ভিসের জমা দেওয়া প্রতিবেদনে তিতাসের গ্যাস থেকে বিস্ফোরণের বিষয়টি উঠে এসেছে। পুলিশের তৈরি হওয়া প্রতিবেদনেও তিতাসকে দায়ী করা হয়েছে। তিতাসের কর্মকর্তাদের অবহেলার বিষয়টি উল্লেখ করে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশও করা হচ্ছে। তবে বিস্ফোরণের ঘটনায় তিতাসের করা কমিটি দায় চাপিয়েছে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের ওপর।
গত ২৭ জুন সন্ধ্যায় মগবাজারের ওয়্যারলেস গেট এলাকায় রাখিনীড় নামের একটি তিনতলা ভবনের নিচতলায় বিকট শব্দে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ ওই বিস্ফোরণে ১২ জন নিহত হওয়ার পাশাপাশি আহত হয় অর্ধশতাধিক।
বিস্ফোরণের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স, বিস্ফোরক অধিদপ্তর, তিতাস ও পেট্রোবাংলার পাশাপাশি পুলিশ সদর দপ্তর থেকে সাত সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির প্রধান ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ও ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমাদের তদন্তের কাজ প্রায় শেষ। আমরা দ্রুতই প্রতিবেদন জমা দেবো।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক এবং সংস্থাটির গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান দীনমনি শর্মা সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা শুরুতেই বলেছিলাম তিতাসের গ্যাস থেকে চেম্বার তৈরি হয়ে বিস্ফোরণ ঘটেছে। আমাদের তদন্তেও সেটিই বেরিয়ে এসেছে।
তদন্ত কমিটির সদস্যরা বলছেন, তাঁরা ভবনের পশ্চিম পাশের বেঙ্গল মিটের দোকান ও চিলার রুমে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেয়েছেন। যা তিতাসের পাইপ থেকে লিকেজ হয়েছে বলে প্রমাণ পেয়েছেন তাঁরা। তিতাসের গ্যাস পাইপ থেকে একটি সংযোগ ছিল ভবনে। ভবনে একটি পরিত্যক্ত গ্যাস রাইজারও পাওয়া গেছে। সেই সংযোগ পাইপ থেকে লিকেজ হয়ে গ্যাস বেঙ্গল মিটের চিলার রুমে গিয়ে জমাটবদ্ধ হয়েছিল।
ভয়াবহ ওই বিস্ফোরণের ঘটনায় তিতাসের গঠিত কমিটি তড়িঘড়ি করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা পেট্রোবাংলার কাছে প্রতিবেদন দাখিল করেছে। প্রতিবেদনে নিজেদের দায় এড়িয়ে এলপিজি সিলিন্ডারের কারণে শর্মা হাউজের কিচেন থেকে এই বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে তারা উল্লেখ করেছে।
রাজধানীর মগবাজারের ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় গঠন করা সব তদন্ত কমিটি তিতাসের লাইনের ফুটো থেকে জমা গ্যাসকে দায়ী করেছে। ফায়ার সার্ভিসের জমা দেওয়া প্রতিবেদনে তিতাসের গ্যাস থেকে বিস্ফোরণের বিষয়টি উঠে এসেছে। পুলিশের তৈরি হওয়া প্রতিবেদনেও তিতাসকে দায়ী করা হয়েছে। তিতাসের কর্মকর্তাদের অবহেলার বিষয়টি উল্লেখ করে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশও করা হচ্ছে। তবে বিস্ফোরণের ঘটনায় তিতাসের করা কমিটি দায় চাপিয়েছে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের ওপর।
গত ২৭ জুন সন্ধ্যায় মগবাজারের ওয়্যারলেস গেট এলাকায় রাখিনীড় নামের একটি তিনতলা ভবনের নিচতলায় বিকট শব্দে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ভয়াবহ ওই বিস্ফোরণে ১২ জন নিহত হওয়ার পাশাপাশি আহত হয় অর্ধশতাধিক।
বিস্ফোরণের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স, বিস্ফোরক অধিদপ্তর, তিতাস ও পেট্রোবাংলার পাশাপাশি পুলিশ সদর দপ্তর থেকে সাত সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির প্রধান ডিএমপির কাউন্টার টেররিজম ও ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমাদের তদন্তের কাজ প্রায় শেষ। আমরা দ্রুতই প্রতিবেদন জমা দেবো।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপ-পরিচালক এবং সংস্থাটির গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান দীনমনি শর্মা সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমরা শুরুতেই বলেছিলাম তিতাসের গ্যাস থেকে চেম্বার তৈরি হয়ে বিস্ফোরণ ঘটেছে। আমাদের তদন্তেও সেটিই বেরিয়ে এসেছে।
তদন্ত কমিটির সদস্যরা বলছেন, তাঁরা ভবনের পশ্চিম পাশের বেঙ্গল মিটের দোকান ও চিলার রুমে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেয়েছেন। যা তিতাসের পাইপ থেকে লিকেজ হয়েছে বলে প্রমাণ পেয়েছেন তাঁরা। তিতাসের গ্যাস পাইপ থেকে একটি সংযোগ ছিল ভবনে। ভবনে একটি পরিত্যক্ত গ্যাস রাইজারও পাওয়া গেছে। সেই সংযোগ পাইপ থেকে লিকেজ হয়ে গ্যাস বেঙ্গল মিটের চিলার রুমে গিয়ে জমাটবদ্ধ হয়েছিল।
ভয়াবহ ওই বিস্ফোরণের ঘটনায় তিতাসের গঠিত কমিটি তড়িঘড়ি করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা পেট্রোবাংলার কাছে প্রতিবেদন দাখিল করেছে। প্রতিবেদনে নিজেদের দায় এড়িয়ে এলপিজি সিলিন্ডারের কারণে শর্মা হাউজের কিচেন থেকে এই বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে তারা উল্লেখ করেছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩৫ মিনিট আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪১ মিনিট আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
১ ঘণ্টা আগে