নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: মুসল্লিদের মারধর, হত্যা চেষ্টা ও মোবাইল চুরির মামলায় সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে হেফাজতে ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হককে।
আজ সোমবার (১৯ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর হাকিম দেবদাস চন্দ্র অধিকারী এ রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
মামলার বিবরণীতে জানা গেছে, ২০২০ সালের ৬ মার্চ মোহাম্মদপুর চানমিয়া হাউজিংয়ের বাসিন্দা আলমগীর শাহিন বাদী হয়ে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর সাধারণ সম্পাদক মামুনুল হকসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। তিনি আসামিদের বিরুদ্ধে মসজিদের ভেতরে মুসল্লিদের এলোপাথাড়ি মারধর, হত্যার উদ্দেশ্যে আঘাত করে গুরুতর জখম, মোবাইল চুরি, হুমকি দেওয়া, ধর্মীয় কাজে ইচ্ছাকৃতভাবে গোলযোগ সৃষ্টি ও প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ এনেছেন।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে মামুনুল হক এই ঘটনার মদদদাতা। তাঁর নির্দেশেই বাদী ও তার সঙ্গী মুসল্লিদের হত্যার উদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে হামলা করা হয়।
রিমান্ড আবেদনে আরও বলা হয়, মামনুল হককে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে বাদীর মোবাইল ফোনসেট উদ্ধার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া এ মামলার পলাতক অন্যান্য আসামিদেরও গ্রেপ্তার ও অজ্ঞাতনামা আসামিদের নাম ঠিকানা যাচাই করার জন্য সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
এর আগে গত রোববার দুপুর ১২ টা ৫০ মিনিটের সময় মামুনুল হককে মোহাম্মদ এলাকার জামিয়া রহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশ। পরে তাকে ২০২০ সালের মার্চে দায়ের করা এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এছাড়াও মামুনুল হকের বিরুদ্ধে রাজধানীর পল্টন, লালবাগ, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও, কুমিল্লার চান্দিনা থানায় একাধিক নাশকতার মামলা রয়েছে। পর্যায়ক্রমে এসব মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
আরও পড়ুন:
ঢাকা: মুসল্লিদের মারধর, হত্যা চেষ্টা ও মোবাইল চুরির মামলায় সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে হেফাজতে ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হককে।
আজ সোমবার (১৯ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর হাকিম দেবদাস চন্দ্র অধিকারী এ রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।
মামলার বিবরণীতে জানা গেছে, ২০২০ সালের ৬ মার্চ মোহাম্মদপুর চানমিয়া হাউজিংয়ের বাসিন্দা আলমগীর শাহিন বাদী হয়ে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর সাধারণ সম্পাদক মামুনুল হকসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। তিনি আসামিদের বিরুদ্ধে মসজিদের ভেতরে মুসল্লিদের এলোপাথাড়ি মারধর, হত্যার উদ্দেশ্যে আঘাত করে গুরুতর জখম, মোবাইল চুরি, হুমকি দেওয়া, ধর্মীয় কাজে ইচ্ছাকৃতভাবে গোলযোগ সৃষ্টি ও প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ এনেছেন।
রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে মামুনুল হক এই ঘটনার মদদদাতা। তাঁর নির্দেশেই বাদী ও তার সঙ্গী মুসল্লিদের হত্যার উদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে হামলা করা হয়।
রিমান্ড আবেদনে আরও বলা হয়, মামনুল হককে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে বাদীর মোবাইল ফোনসেট উদ্ধার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া এ মামলার পলাতক অন্যান্য আসামিদেরও গ্রেপ্তার ও অজ্ঞাতনামা আসামিদের নাম ঠিকানা যাচাই করার জন্য সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
এর আগে গত রোববার দুপুর ১২ টা ৫০ মিনিটের সময় মামুনুল হককে মোহাম্মদ এলাকার জামিয়া রহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশ। পরে তাকে ২০২০ সালের মার্চে দায়ের করা এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এছাড়াও মামুনুল হকের বিরুদ্ধে রাজধানীর পল্টন, লালবাগ, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও, কুমিল্লার চান্দিনা থানায় একাধিক নাশকতার মামলা রয়েছে। পর্যায়ক্রমে এসব মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
আরও পড়ুন:
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে