জাবি প্রতিনিধি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজিলাতুন নেছা হলের প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে রাজি না হওয়ায় তিন কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই তিন কর্মচারী চাকরি ফিরে পেতে হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি করছেন।
অভিযুক্ত হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মুহম্মদ নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক। আর ভুক্তভোগী তিন চাকরিচ্যুত কর্মচারী হলেন ফজিলাতুন নেছা হলের ডাইনিং অ্যাটেনডেন্ট (মহিলা) মিরা রানী রায় ও চম্পা এবং পরিচ্ছন্নতাকর্মী (মহিলা) মোছা. সোমা।
আজ মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, ফজিলাতুন নেছা হলের সামনে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে আছেন ওই তিন কর্মচারী। প্ল্যাকার্ডগুলোতে লেখা ছিল—‘বিনা কারণে চাকরিচ্যুত হওয়া মানি না’, ‘আমরা হারানো চাকরি ফেরত চাই’, ‘আমরা হলে কাজ করতে এসেছি, প্রভোস্ট নজরুল স্যারের বাসায় কাজ করতে নয়’।
জানা গেছে, চাকরিচ্যুত হওয়া ওই তিন কর্মচারী আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে দেড় বছর ধরে হলটিতে কর্মরত ছিলেন। গত বুধবার (১ অক্টোবর) তাঁদের চাকরিচ্যুত করে এসব পদে নতুন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী তিন কর্মচারী জানান, ২০২৩ সালে ওয়ার্ল্ড সিকিউরিটি সলিউশন নামের আউটসোর্সিং কোম্পানির আওতায় তাঁরা ফজিলাতুন নেছা হলে নিয়োগ পান। নিয়োগের পর থেকে তাঁরা স্বাভাবিকভাবে কাজ করে আসছিলেন। তবে গণ-অভ্যুত্থানের পর হলটিতে অধ্যাপক নজরুল ইসলাম দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে হলের কাজের পাশাপাশি তাঁর বাসায় গিয়েও আনুষঙ্গিক কাজ করার জন্য বলা হয়। কর্মচারীদের অনেকে প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে গেলেও ওই তিনজন অস্বীকৃতি জানান। গত এপ্রিল মাসে প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে না গেলে চাকরিচ্যুত করা হবে বলেও তাঁদের হল প্রশাসন থেকে হুমকি দেওয়া হয়। একপর্যায়ে বিষয়টি জানাজানি হলে হলের এক ওয়ার্ডেনের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধান হয়। তারপরও গত বুধবার তাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়। চাকরি ফিরে পেতে ওই দিন থেকে তাঁরা হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
ভুক্তভোগী কর্মচারী চম্পা বলেন, ‘আমাদের যে পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, আমরা সে পদেই কাজ করব। হলের সব কাজ আমরা করতে আগ্রহী। কিন্তু হলের প্রভোস্টের বাসায় কেন কাজ করতে যাব? হলের প্রভোস্টের বাসায় আমরা কাজ করতে যেতে রাজি না হওয়ার পর থেকে আমাদের হুমকি দিয়ে রাখছিল। পরে হঠাৎ শুনি, আমাদের চাকরি নেই। এই চাকরির ওপর আমাদের সংসার চলে। এভাবে হঠাৎ করে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, আমরা এখন খাব কী? আমরা আমাদের চাকরি ফেরত চাই।’
ভুক্তভোগী ওই তিন কর্মচারীর অভিযোগ, তাঁদের বাদ দিয়ে অধ্যাপক নজরুল ইসলামের বাসায় আগে থেকে যাঁরা কাজ করতেন, তাঁদের হলে কর্মচারী হিসেবে নতুন করে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ফজিলাতুন নেছা হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, হলের কোনো কর্মচারীর চাকরি দেওয়ার বা চাকরি খাওয়ার এখতিয়ার কোনো হল প্রাধ্যক্ষের নেই। আউটসোর্সিং কোম্পানি চাইলে তাদের কর্মচারী পরিবর্তন করে দিতে পারে। তিনি আরও বলেন, ‘যে তিনজন কর্মচারীর কথা বলা হচ্ছে, তাদের আমার বাসায় কাজ করতে আসার জন্য বলিনি। তাদের হলের অন্য কাজ করার জন্য বলেছিলাম, কিন্তু তারা যে পদে কাজ নিয়েছে, তার বাইরে কাজ করতে চায় না। তারা ডাইনিংয়ের জন্য নিয়োগ পেয়েছিল, কিন্তু আমাদের হলে গত দুই বছর ধরে কোনো ডাইনিং চালু নেই। সে ক্ষেত্রে তাদের তো বসিয়ে বসিয়ে বেতন দেওয়া যায় না। আমাদের হলে পরিচ্ছন্নতাকর্মী কম থাকায় তাদের সেই কাজ করার জন্য বলা হয়েছিল, কিন্তু তারা রাজি হয়নি। এ জন্য আমরা বিষয়টি আউটসোর্সিং কোম্পানিকে জানিয়েছি।’
এ বিষয়ে ওয়ার্ল্ড সিকিউরিটি সলিউশন নামের আউটসোর্সিং কোম্পানির ডিরেক্টর (অপারেশন) মিনারুল ইসলাম বলেন, ‘ক্লায়েন্ট যদি আমাদের কাছে কারও বিষয়ে অভিযোগ করে, সে ক্ষেত্রে আমাদের সেই কর্মচারী পরিবর্তন করে দিতে হবে। যাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তারা হলের কাজ ঠিকমতো না করায় তাদের এখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা তাদের অন্য কোথাও ব্যবস্থা করে দেব।’

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজিলাতুন নেছা হলের প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে রাজি না হওয়ায় তিন কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই তিন কর্মচারী চাকরি ফিরে পেতে হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি করছেন।
অভিযুক্ত হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মুহম্মদ নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক। আর ভুক্তভোগী তিন চাকরিচ্যুত কর্মচারী হলেন ফজিলাতুন নেছা হলের ডাইনিং অ্যাটেনডেন্ট (মহিলা) মিরা রানী রায় ও চম্পা এবং পরিচ্ছন্নতাকর্মী (মহিলা) মোছা. সোমা।
আজ মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, ফজিলাতুন নেছা হলের সামনে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে আছেন ওই তিন কর্মচারী। প্ল্যাকার্ডগুলোতে লেখা ছিল—‘বিনা কারণে চাকরিচ্যুত হওয়া মানি না’, ‘আমরা হারানো চাকরি ফেরত চাই’, ‘আমরা হলে কাজ করতে এসেছি, প্রভোস্ট নজরুল স্যারের বাসায় কাজ করতে নয়’।
জানা গেছে, চাকরিচ্যুত হওয়া ওই তিন কর্মচারী আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে দেড় বছর ধরে হলটিতে কর্মরত ছিলেন। গত বুধবার (১ অক্টোবর) তাঁদের চাকরিচ্যুত করে এসব পদে নতুন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী তিন কর্মচারী জানান, ২০২৩ সালে ওয়ার্ল্ড সিকিউরিটি সলিউশন নামের আউটসোর্সিং কোম্পানির আওতায় তাঁরা ফজিলাতুন নেছা হলে নিয়োগ পান। নিয়োগের পর থেকে তাঁরা স্বাভাবিকভাবে কাজ করে আসছিলেন। তবে গণ-অভ্যুত্থানের পর হলটিতে অধ্যাপক নজরুল ইসলাম দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে হলের কাজের পাশাপাশি তাঁর বাসায় গিয়েও আনুষঙ্গিক কাজ করার জন্য বলা হয়। কর্মচারীদের অনেকে প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে গেলেও ওই তিনজন অস্বীকৃতি জানান। গত এপ্রিল মাসে প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে না গেলে চাকরিচ্যুত করা হবে বলেও তাঁদের হল প্রশাসন থেকে হুমকি দেওয়া হয়। একপর্যায়ে বিষয়টি জানাজানি হলে হলের এক ওয়ার্ডেনের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধান হয়। তারপরও গত বুধবার তাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়। চাকরি ফিরে পেতে ওই দিন থেকে তাঁরা হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
ভুক্তভোগী কর্মচারী চম্পা বলেন, ‘আমাদের যে পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, আমরা সে পদেই কাজ করব। হলের সব কাজ আমরা করতে আগ্রহী। কিন্তু হলের প্রভোস্টের বাসায় কেন কাজ করতে যাব? হলের প্রভোস্টের বাসায় আমরা কাজ করতে যেতে রাজি না হওয়ার পর থেকে আমাদের হুমকি দিয়ে রাখছিল। পরে হঠাৎ শুনি, আমাদের চাকরি নেই। এই চাকরির ওপর আমাদের সংসার চলে। এভাবে হঠাৎ করে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, আমরা এখন খাব কী? আমরা আমাদের চাকরি ফেরত চাই।’
ভুক্তভোগী ওই তিন কর্মচারীর অভিযোগ, তাঁদের বাদ দিয়ে অধ্যাপক নজরুল ইসলামের বাসায় আগে থেকে যাঁরা কাজ করতেন, তাঁদের হলে কর্মচারী হিসেবে নতুন করে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ফজিলাতুন নেছা হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, হলের কোনো কর্মচারীর চাকরি দেওয়ার বা চাকরি খাওয়ার এখতিয়ার কোনো হল প্রাধ্যক্ষের নেই। আউটসোর্সিং কোম্পানি চাইলে তাদের কর্মচারী পরিবর্তন করে দিতে পারে। তিনি আরও বলেন, ‘যে তিনজন কর্মচারীর কথা বলা হচ্ছে, তাদের আমার বাসায় কাজ করতে আসার জন্য বলিনি। তাদের হলের অন্য কাজ করার জন্য বলেছিলাম, কিন্তু তারা যে পদে কাজ নিয়েছে, তার বাইরে কাজ করতে চায় না। তারা ডাইনিংয়ের জন্য নিয়োগ পেয়েছিল, কিন্তু আমাদের হলে গত দুই বছর ধরে কোনো ডাইনিং চালু নেই। সে ক্ষেত্রে তাদের তো বসিয়ে বসিয়ে বেতন দেওয়া যায় না। আমাদের হলে পরিচ্ছন্নতাকর্মী কম থাকায় তাদের সেই কাজ করার জন্য বলা হয়েছিল, কিন্তু তারা রাজি হয়নি। এ জন্য আমরা বিষয়টি আউটসোর্সিং কোম্পানিকে জানিয়েছি।’
এ বিষয়ে ওয়ার্ল্ড সিকিউরিটি সলিউশন নামের আউটসোর্সিং কোম্পানির ডিরেক্টর (অপারেশন) মিনারুল ইসলাম বলেন, ‘ক্লায়েন্ট যদি আমাদের কাছে কারও বিষয়ে অভিযোগ করে, সে ক্ষেত্রে আমাদের সেই কর্মচারী পরিবর্তন করে দিতে হবে। যাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তারা হলের কাজ ঠিকমতো না করায় তাদের এখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা তাদের অন্য কোথাও ব্যবস্থা করে দেব।’
জাবি প্রতিনিধি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজিলাতুন নেছা হলের প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে রাজি না হওয়ায় তিন কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই তিন কর্মচারী চাকরি ফিরে পেতে হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি করছেন।
অভিযুক্ত হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মুহম্মদ নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক। আর ভুক্তভোগী তিন চাকরিচ্যুত কর্মচারী হলেন ফজিলাতুন নেছা হলের ডাইনিং অ্যাটেনডেন্ট (মহিলা) মিরা রানী রায় ও চম্পা এবং পরিচ্ছন্নতাকর্মী (মহিলা) মোছা. সোমা।
আজ মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, ফজিলাতুন নেছা হলের সামনে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে আছেন ওই তিন কর্মচারী। প্ল্যাকার্ডগুলোতে লেখা ছিল—‘বিনা কারণে চাকরিচ্যুত হওয়া মানি না’, ‘আমরা হারানো চাকরি ফেরত চাই’, ‘আমরা হলে কাজ করতে এসেছি, প্রভোস্ট নজরুল স্যারের বাসায় কাজ করতে নয়’।
জানা গেছে, চাকরিচ্যুত হওয়া ওই তিন কর্মচারী আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে দেড় বছর ধরে হলটিতে কর্মরত ছিলেন। গত বুধবার (১ অক্টোবর) তাঁদের চাকরিচ্যুত করে এসব পদে নতুন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী তিন কর্মচারী জানান, ২০২৩ সালে ওয়ার্ল্ড সিকিউরিটি সলিউশন নামের আউটসোর্সিং কোম্পানির আওতায় তাঁরা ফজিলাতুন নেছা হলে নিয়োগ পান। নিয়োগের পর থেকে তাঁরা স্বাভাবিকভাবে কাজ করে আসছিলেন। তবে গণ-অভ্যুত্থানের পর হলটিতে অধ্যাপক নজরুল ইসলাম দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে হলের কাজের পাশাপাশি তাঁর বাসায় গিয়েও আনুষঙ্গিক কাজ করার জন্য বলা হয়। কর্মচারীদের অনেকে প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে গেলেও ওই তিনজন অস্বীকৃতি জানান। গত এপ্রিল মাসে প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে না গেলে চাকরিচ্যুত করা হবে বলেও তাঁদের হল প্রশাসন থেকে হুমকি দেওয়া হয়। একপর্যায়ে বিষয়টি জানাজানি হলে হলের এক ওয়ার্ডেনের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধান হয়। তারপরও গত বুধবার তাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়। চাকরি ফিরে পেতে ওই দিন থেকে তাঁরা হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
ভুক্তভোগী কর্মচারী চম্পা বলেন, ‘আমাদের যে পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, আমরা সে পদেই কাজ করব। হলের সব কাজ আমরা করতে আগ্রহী। কিন্তু হলের প্রভোস্টের বাসায় কেন কাজ করতে যাব? হলের প্রভোস্টের বাসায় আমরা কাজ করতে যেতে রাজি না হওয়ার পর থেকে আমাদের হুমকি দিয়ে রাখছিল। পরে হঠাৎ শুনি, আমাদের চাকরি নেই। এই চাকরির ওপর আমাদের সংসার চলে। এভাবে হঠাৎ করে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, আমরা এখন খাব কী? আমরা আমাদের চাকরি ফেরত চাই।’
ভুক্তভোগী ওই তিন কর্মচারীর অভিযোগ, তাঁদের বাদ দিয়ে অধ্যাপক নজরুল ইসলামের বাসায় আগে থেকে যাঁরা কাজ করতেন, তাঁদের হলে কর্মচারী হিসেবে নতুন করে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ফজিলাতুন নেছা হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, হলের কোনো কর্মচারীর চাকরি দেওয়ার বা চাকরি খাওয়ার এখতিয়ার কোনো হল প্রাধ্যক্ষের নেই। আউটসোর্সিং কোম্পানি চাইলে তাদের কর্মচারী পরিবর্তন করে দিতে পারে। তিনি আরও বলেন, ‘যে তিনজন কর্মচারীর কথা বলা হচ্ছে, তাদের আমার বাসায় কাজ করতে আসার জন্য বলিনি। তাদের হলের অন্য কাজ করার জন্য বলেছিলাম, কিন্তু তারা যে পদে কাজ নিয়েছে, তার বাইরে কাজ করতে চায় না। তারা ডাইনিংয়ের জন্য নিয়োগ পেয়েছিল, কিন্তু আমাদের হলে গত দুই বছর ধরে কোনো ডাইনিং চালু নেই। সে ক্ষেত্রে তাদের তো বসিয়ে বসিয়ে বেতন দেওয়া যায় না। আমাদের হলে পরিচ্ছন্নতাকর্মী কম থাকায় তাদের সেই কাজ করার জন্য বলা হয়েছিল, কিন্তু তারা রাজি হয়নি। এ জন্য আমরা বিষয়টি আউটসোর্সিং কোম্পানিকে জানিয়েছি।’
এ বিষয়ে ওয়ার্ল্ড সিকিউরিটি সলিউশন নামের আউটসোর্সিং কোম্পানির ডিরেক্টর (অপারেশন) মিনারুল ইসলাম বলেন, ‘ক্লায়েন্ট যদি আমাদের কাছে কারও বিষয়ে অভিযোগ করে, সে ক্ষেত্রে আমাদের সেই কর্মচারী পরিবর্তন করে দিতে হবে। যাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তারা হলের কাজ ঠিকমতো না করায় তাদের এখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা তাদের অন্য কোথাও ব্যবস্থা করে দেব।’

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজিলাতুন নেছা হলের প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে রাজি না হওয়ায় তিন কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই তিন কর্মচারী চাকরি ফিরে পেতে হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি করছেন।
অভিযুক্ত হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মুহম্মদ নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক। আর ভুক্তভোগী তিন চাকরিচ্যুত কর্মচারী হলেন ফজিলাতুন নেছা হলের ডাইনিং অ্যাটেনডেন্ট (মহিলা) মিরা রানী রায় ও চম্পা এবং পরিচ্ছন্নতাকর্মী (মহিলা) মোছা. সোমা।
আজ মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, ফজিলাতুন নেছা হলের সামনে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে আছেন ওই তিন কর্মচারী। প্ল্যাকার্ডগুলোতে লেখা ছিল—‘বিনা কারণে চাকরিচ্যুত হওয়া মানি না’, ‘আমরা হারানো চাকরি ফেরত চাই’, ‘আমরা হলে কাজ করতে এসেছি, প্রভোস্ট নজরুল স্যারের বাসায় কাজ করতে নয়’।
জানা গেছে, চাকরিচ্যুত হওয়া ওই তিন কর্মচারী আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে দেড় বছর ধরে হলটিতে কর্মরত ছিলেন। গত বুধবার (১ অক্টোবর) তাঁদের চাকরিচ্যুত করে এসব পদে নতুন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী তিন কর্মচারী জানান, ২০২৩ সালে ওয়ার্ল্ড সিকিউরিটি সলিউশন নামের আউটসোর্সিং কোম্পানির আওতায় তাঁরা ফজিলাতুন নেছা হলে নিয়োগ পান। নিয়োগের পর থেকে তাঁরা স্বাভাবিকভাবে কাজ করে আসছিলেন। তবে গণ-অভ্যুত্থানের পর হলটিতে অধ্যাপক নজরুল ইসলাম দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে হলের কাজের পাশাপাশি তাঁর বাসায় গিয়েও আনুষঙ্গিক কাজ করার জন্য বলা হয়। কর্মচারীদের অনেকে প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে গেলেও ওই তিনজন অস্বীকৃতি জানান। গত এপ্রিল মাসে প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে না গেলে চাকরিচ্যুত করা হবে বলেও তাঁদের হল প্রশাসন থেকে হুমকি দেওয়া হয়। একপর্যায়ে বিষয়টি জানাজানি হলে হলের এক ওয়ার্ডেনের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধান হয়। তারপরও গত বুধবার তাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়। চাকরি ফিরে পেতে ওই দিন থেকে তাঁরা হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
ভুক্তভোগী কর্মচারী চম্পা বলেন, ‘আমাদের যে পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, আমরা সে পদেই কাজ করব। হলের সব কাজ আমরা করতে আগ্রহী। কিন্তু হলের প্রভোস্টের বাসায় কেন কাজ করতে যাব? হলের প্রভোস্টের বাসায় আমরা কাজ করতে যেতে রাজি না হওয়ার পর থেকে আমাদের হুমকি দিয়ে রাখছিল। পরে হঠাৎ শুনি, আমাদের চাকরি নেই। এই চাকরির ওপর আমাদের সংসার চলে। এভাবে হঠাৎ করে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, আমরা এখন খাব কী? আমরা আমাদের চাকরি ফেরত চাই।’
ভুক্তভোগী ওই তিন কর্মচারীর অভিযোগ, তাঁদের বাদ দিয়ে অধ্যাপক নজরুল ইসলামের বাসায় আগে থেকে যাঁরা কাজ করতেন, তাঁদের হলে কর্মচারী হিসেবে নতুন করে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ফজিলাতুন নেছা হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, হলের কোনো কর্মচারীর চাকরি দেওয়ার বা চাকরি খাওয়ার এখতিয়ার কোনো হল প্রাধ্যক্ষের নেই। আউটসোর্সিং কোম্পানি চাইলে তাদের কর্মচারী পরিবর্তন করে দিতে পারে। তিনি আরও বলেন, ‘যে তিনজন কর্মচারীর কথা বলা হচ্ছে, তাদের আমার বাসায় কাজ করতে আসার জন্য বলিনি। তাদের হলের অন্য কাজ করার জন্য বলেছিলাম, কিন্তু তারা যে পদে কাজ নিয়েছে, তার বাইরে কাজ করতে চায় না। তারা ডাইনিংয়ের জন্য নিয়োগ পেয়েছিল, কিন্তু আমাদের হলে গত দুই বছর ধরে কোনো ডাইনিং চালু নেই। সে ক্ষেত্রে তাদের তো বসিয়ে বসিয়ে বেতন দেওয়া যায় না। আমাদের হলে পরিচ্ছন্নতাকর্মী কম থাকায় তাদের সেই কাজ করার জন্য বলা হয়েছিল, কিন্তু তারা রাজি হয়নি। এ জন্য আমরা বিষয়টি আউটসোর্সিং কোম্পানিকে জানিয়েছি।’
এ বিষয়ে ওয়ার্ল্ড সিকিউরিটি সলিউশন নামের আউটসোর্সিং কোম্পানির ডিরেক্টর (অপারেশন) মিনারুল ইসলাম বলেন, ‘ক্লায়েন্ট যদি আমাদের কাছে কারও বিষয়ে অভিযোগ করে, সে ক্ষেত্রে আমাদের সেই কর্মচারী পরিবর্তন করে দিতে হবে। যাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, তারা হলের কাজ ঠিকমতো না করায় তাদের এখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা তাদের অন্য কোথাও ব্যবস্থা করে দেব।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১০ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
২১ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
৩৪ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে রাকেশ আহমেদ নামের একজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। নিহত রাকেশ আহমেদ উপজেলার তেরাইল গ্রামের মো. কামরুল ইসলামের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজিলাতুন নেছা হলের প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে রাজি না হওয়ায় তিন কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই তিন কর্মচারী চাকরি ফিরে পেতে হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি করছেন।
০৭ অক্টোবর ২০২৫
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
২১ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
৩৪ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে রাকেশ আহমেদ নামের একজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। নিহত রাকেশ আহমেদ উপজেলার তেরাইল গ্রামের মো. কামরুল ইসলামের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তরা-পূর্ব থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকায় জুলাই রেভেলস সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলা চালায় কতিপয় দুর্বৃত্ত। এতে তিনি আহত হলে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।
তালেবুর রহমান জানান, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রেজওয়ান। সেখান থেকে জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ জানান, ‘হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যায় অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন রেজওয়ান। এ সময় কিছু সন্ত্রাসী রেজওয়ানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেজওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক।’

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তরা-পূর্ব থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকায় জুলাই রেভেলস সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলা চালায় কতিপয় দুর্বৃত্ত। এতে তিনি আহত হলে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।
তালেবুর রহমান জানান, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রেজওয়ান। সেখান থেকে জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ জানান, ‘হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যায় অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন রেজওয়ান। এ সময় কিছু সন্ত্রাসী রেজওয়ানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেজওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক।’

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজিলাতুন নেছা হলের প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে রাজি না হওয়ায় তিন কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই তিন কর্মচারী চাকরি ফিরে পেতে হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি করছেন।
০৭ অক্টোবর ২০২৫
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১০ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
৩৪ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে রাকেশ আহমেদ নামের একজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। নিহত রাকেশ আহমেদ উপজেলার তেরাইল গ্রামের মো. কামরুল ইসলামের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজিলাতুন নেছা হলের প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে রাজি না হওয়ায় তিন কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই তিন কর্মচারী চাকরি ফিরে পেতে হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি করছেন।
০৭ অক্টোবর ২০২৫
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১০ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
২১ মিনিট আগে
মেহেরপুরের গাংনীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে রাকেশ আহমেদ নামের একজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। নিহত রাকেশ আহমেদ উপজেলার তেরাইল গ্রামের মো. কামরুল ইসলামের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

মেহেরপুরের গাংনীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে রাকেশ আহমেদ নামের একজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। নিহত রাকেশ আহমেদ উপজেলার তেরাইল গ্রামের মো. কামরুল ইসলামের ছেলে। সে স্থানীয় বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
আহত ব্যক্তিরা হলো মেহেরপুর মল্লিকপাড়ার আব্দুল বাকির ছেলে অভিক আহমেদ (২৮) ও বামন্দী মিনকুল ইসলামের ছেলে শয়ন আলী (১৬)।
প্রত্যক্ষদর্শী হাসেম আলী বলেন, দুটি মোটরসাইকেল বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছালে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। অন্যজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর কর হয়। একজন স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
বামন্দী সেন্ট্রাল হাসপাতালের চিকিৎসক মাহফুজুর রহমান বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়া রাকেশ আহমেদ নামের একজন মারা গেছে। হাসপাতালে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। আহত একজনকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। আরেকজন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উত্তম কুমার দাস বলেন, দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

মেহেরপুরের গাংনীতে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে রাকেশ আহমেদ নামের একজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে এই ঘটনা ঘটে। নিহত রাকেশ আহমেদ উপজেলার তেরাইল গ্রামের মো. কামরুল ইসলামের ছেলে। সে স্থানীয় বামন্দী নিশিপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
আহত ব্যক্তিরা হলো মেহেরপুর মল্লিকপাড়ার আব্দুল বাকির ছেলে অভিক আহমেদ (২৮) ও বামন্দী মিনকুল ইসলামের ছেলে শয়ন আলী (১৬)।
প্রত্যক্ষদর্শী হাসেম আলী বলেন, দুটি মোটরসাইকেল বামন্দী বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছালে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। অন্যজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর কর হয়। একজন স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
বামন্দী সেন্ট্রাল হাসপাতালের চিকিৎসক মাহফুজুর রহমান বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়া রাকেশ আহমেদ নামের একজন মারা গেছে। হাসপাতালে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। আহত একজনকে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে। আরেকজন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উত্তম কুমার দাস বলেন, দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজিলাতুন নেছা হলের প্রাধ্যক্ষের বাসায় কাজ করতে রাজি না হওয়ায় তিন কর্মচারীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই তিন কর্মচারী চাকরি ফিরে পেতে হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি করছেন।
০৭ অক্টোবর ২০২৫
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১০ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
২১ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
৩৪ মিনিট আগে