অনলাইন ডেস্ক
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে সব আসামিকে খালাস দেওয়ার ঘটনায় ক্ষোভ এবং উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। আজ সোমবার দলের সভাপতি মো. শাহ আলম এবং সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন এক যুক্ত বিবৃতিতে এই উদ্বেগ জানান।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয়। এতে দলটির ২৪ নেতা-কর্মী নিহত হন। সেই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামিকে গতকাল রোববার খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বিবৃতিতে সিপিবি নেতারা গ্রেনেড হামলার ঘটনাকে জাতীয় জীবনে এবং দেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে এক ন্যক্কারজনক ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করেন। তাঁরা বলেন, কোনো শান্তিপ্রিয় এবং গণতন্ত্রকামী নাগরিক এই নির্মম হামলা বিনা শাস্তিতে যেতে দিতে পারে না।
বিবৃতিতে বলা হয়, আসামিদের ঢালাওভাবে খালাস দেওয়া এবং বিচারিক আদালতের বিচারকে অবৈধ ও বাতিল ঘোষণার মধ্য দিয়ে হাইকোর্ট আরেকটি বিচারহীনতার সংস্কৃতির উদাহরণ সৃষ্টি করল। এ রায়ে হামলায় নিহত ও আহতদের স্বজনদের প্রতি চরম অবিচারের প্রতিফলন ঘটাল।
এই রায়ের মধ্য দিয়ে ঢালাওভাবে সব আসামিকে খালাস দেওয়ায় ভবিষ্যতে ফ্যাসিবাদ ও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসবাদকে মদদ জোগাবে। এই রায় বিগত স্বৈরাচারের পথ অনুসরণ এবং আইনের শাসনের যথাযথ বরখেলাপ বলে মনে করে সিপিবি।
হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত এবং এর নেপথ্যের হোতাদের চিহ্নিত, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে সিপিবি নেতারা বলেন, এই বিচার নিয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রহসন হয়েছে। দেশবাসী আর কোনো প্রহসন দেখতে চায় না। এই রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের আপিল করার সিদ্ধান্ত দ্রুত বাস্তবায়ন করে অবিলম্বে প্রকৃত দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে সব আসামিকে খালাস দেওয়ার ঘটনায় ক্ষোভ এবং উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। আজ সোমবার দলের সভাপতি মো. শাহ আলম এবং সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন এক যুক্ত বিবৃতিতে এই উদ্বেগ জানান।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয়। এতে দলটির ২৪ নেতা-কর্মী নিহত হন। সেই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামিকে গতকাল রোববার খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বিবৃতিতে সিপিবি নেতারা গ্রেনেড হামলার ঘটনাকে জাতীয় জীবনে এবং দেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে এক ন্যক্কারজনক ঘটনা হিসেবে উল্লেখ করেন। তাঁরা বলেন, কোনো শান্তিপ্রিয় এবং গণতন্ত্রকামী নাগরিক এই নির্মম হামলা বিনা শাস্তিতে যেতে দিতে পারে না।
বিবৃতিতে বলা হয়, আসামিদের ঢালাওভাবে খালাস দেওয়া এবং বিচারিক আদালতের বিচারকে অবৈধ ও বাতিল ঘোষণার মধ্য দিয়ে হাইকোর্ট আরেকটি বিচারহীনতার সংস্কৃতির উদাহরণ সৃষ্টি করল। এ রায়ে হামলায় নিহত ও আহতদের স্বজনদের প্রতি চরম অবিচারের প্রতিফলন ঘটাল।
এই রায়ের মধ্য দিয়ে ঢালাওভাবে সব আসামিকে খালাস দেওয়ায় ভবিষ্যতে ফ্যাসিবাদ ও রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসবাদকে মদদ জোগাবে। এই রায় বিগত স্বৈরাচারের পথ অনুসরণ এবং আইনের শাসনের যথাযথ বরখেলাপ বলে মনে করে সিপিবি।
হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত এবং এর নেপথ্যের হোতাদের চিহ্নিত, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে সিপিবি নেতারা বলেন, এই বিচার নিয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রহসন হয়েছে। দেশবাসী আর কোনো প্রহসন দেখতে চায় না। এই রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের আপিল করার সিদ্ধান্ত দ্রুত বাস্তবায়ন করে অবিলম্বে প্রকৃত দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
সরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১২ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
১৫ মিনিট আগেভূমিকম্পপ্রবণ ১৯৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৫তম অবস্থানে জানিয়ে পরিকল্পনাবিদ তৌফিকুল আলম বলেন, দেশে সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পপ্রবণ। ঢাকায় উচ্চ জনঘনত্ব, মাটি দুর্বল ও নীতিমালা না মেনেই ভবন নির্মাণের কারণে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫১ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
১ ঘণ্টা আগে