রিফাত মেহেদী, সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
২৬ মার্চ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও আশপাশের পুরো এলাকাকে কঠোর নিরাপত্তায় ঢেকে ফেলেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বাড়ানো হয়েছে গোয়েন্দা নজরদারি। এ ছাড়া স্মৃতিসৌধের দায়িত্বে থাকা গণপূর্ত বিভাগের কর্মীরা সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধকে ধুয়ে মুছে দিয়েছেন নতুন রূপ। বাহারি রঙের ফুলগাছে ঢেকে ফেলা হয়েছে স্মৃতিসৌধ। চত্বরের সিঁড়ি ও নানা স্থাপনায় পড়েছে রং-তুলির আঁচড়।
জানা গেছে, দিবসের প্রথম প্রহরেই রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিভিন্ন কুটনৈতিকবৃন্দ, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ সমাজের সর্বস্তরের মানুষজন শহীদ বেদিতে ফুল দিয়ে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করবেন।
জাতীয় স্মৃতিসৌধের দেখভালের দায়িত্বে থাকা গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী ও স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ মিজানুর রহমান বলেন, ‘মহান বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ ও বিদেশি কূটনীতিকসহ লাখো মানুষ জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এ জন্য সাভার গণপূর্ত বিভাগের পক্ষ থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধকে দীর্ঘ প্রায় এক মাস ধরে ধুয়ে-মুছে, রং তুলির আঁচড়ে রং-বেরংয়ের ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে। স্মৃতিসৌধে আগত দর্শনার্থীসহ সকলের নিরাপত্তার জন্য সিসি টিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। স্মৃতিসৌধ এখন সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত লাখো জনতার শ্রদ্ধাঞ্জলি ও ভালোবাসা গ্রহণ করার জন্য।’
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের জন্য চলছে তিন বাহিনীর সুসজ্জিত দলের মহড়া। সার্বিক নিরাপত্তার জন্য ইতিমধ্যে স্মৃতিসৌধে দায়িত্ব পালন করছেন এসএসএফ সদস্যরা। পুলিশ প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একযোগে কাজ করছে সাভার উপজেলা প্রশাসন।
সকল দিক বিবেচনায় রেখে ৪ স্তরের নিরাপত্তা প্রস্তুতির কথা জানান পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) বিকেলে স্মৃতিসৌধ পরিদর্শনে এসে তিনি বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে এ বিশাল আয়োজনকে কেন্দ্র করে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। নিরাপত্তা বেষ্টিত এলাকায় কারা কারা অবস্থান করছেন সেটা প্রযুক্তির মাধ্যমে চিহ্নিত করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সিভিল পোশাকে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা নিরাপত্তা রক্ষায় কাজ করবেন। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় স্পেশাল ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ওই দিন যেন কোনো প্রকার অসংগতি না থাকে সে বিষয়ে ট্রাফিক বিভাগকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ২৬ মার্চ যারা স্মৃতিসৌধ এলাকার রাস্তা ব্যবহার করে গাবতলীমুখী যাতায়াত করবেন, তারা যেন অন্তত প্রথম প্রহরে এ রাস্তাটি এড়িয়ে চলেন।’
সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘এখানকার সব প্রস্তুতি কার্যক্রম প্রায় শেষ দিকে। এখন শুধু অপেক্ষার পালা।’
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ জাতীয় স্মৃতিসৌধ ত্যাগ করার পর সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ। এর আগে গত ১২ মার্চ থেকে এই প্রস্তুতিমূলক কাজের জন্য সৌধ প্রাঙ্গণে সাধারণের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেছিল কর্তৃপক্ষ।
২৬ মার্চ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও আশপাশের পুরো এলাকাকে কঠোর নিরাপত্তায় ঢেকে ফেলেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বাড়ানো হয়েছে গোয়েন্দা নজরদারি। এ ছাড়া স্মৃতিসৌধের দায়িত্বে থাকা গণপূর্ত বিভাগের কর্মীরা সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধকে ধুয়ে মুছে দিয়েছেন নতুন রূপ। বাহারি রঙের ফুলগাছে ঢেকে ফেলা হয়েছে স্মৃতিসৌধ। চত্বরের সিঁড়ি ও নানা স্থাপনায় পড়েছে রং-তুলির আঁচড়।
জানা গেছে, দিবসের প্রথম প্রহরেই রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিভিন্ন কুটনৈতিকবৃন্দ, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাসহ সমাজের সর্বস্তরের মানুষজন শহীদ বেদিতে ফুল দিয়ে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করবেন।
জাতীয় স্মৃতিসৌধের দেখভালের দায়িত্বে থাকা গণপূর্ত বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী ও স্মৃতিসৌধের ইনচার্জ মিজানুর রহমান বলেন, ‘মহান বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ ও বিদেশি কূটনীতিকসহ লাখো মানুষ জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এ জন্য সাভার গণপূর্ত বিভাগের পক্ষ থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধকে দীর্ঘ প্রায় এক মাস ধরে ধুয়ে-মুছে, রং তুলির আঁচড়ে রং-বেরংয়ের ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে। স্মৃতিসৌধে আগত দর্শনার্থীসহ সকলের নিরাপত্তার জন্য সিসি টিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। স্মৃতিসৌধ এখন সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত লাখো জনতার শ্রদ্ধাঞ্জলি ও ভালোবাসা গ্রহণ করার জন্য।’
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের জন্য চলছে তিন বাহিনীর সুসজ্জিত দলের মহড়া। সার্বিক নিরাপত্তার জন্য ইতিমধ্যে স্মৃতিসৌধে দায়িত্ব পালন করছেন এসএসএফ সদস্যরা। পুলিশ প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একযোগে কাজ করছে সাভার উপজেলা প্রশাসন।
সকল দিক বিবেচনায় রেখে ৪ স্তরের নিরাপত্তা প্রস্তুতির কথা জানান পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) বিকেলে স্মৃতিসৌধ পরিদর্শনে এসে তিনি বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে এ বিশাল আয়োজনকে কেন্দ্র করে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। নিরাপত্তা বেষ্টিত এলাকায় কারা কারা অবস্থান করছেন সেটা প্রযুক্তির মাধ্যমে চিহ্নিত করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সিভিল পোশাকে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা নিরাপত্তা রক্ষায় কাজ করবেন। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় স্পেশাল ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ওই দিন যেন কোনো প্রকার অসংগতি না থাকে সে বিষয়ে ট্রাফিক বিভাগকে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ২৬ মার্চ যারা স্মৃতিসৌধ এলাকার রাস্তা ব্যবহার করে গাবতলীমুখী যাতায়াত করবেন, তারা যেন অন্তত প্রথম প্রহরে এ রাস্তাটি এড়িয়ে চলেন।’
সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘এখানকার সব প্রস্তুতি কার্যক্রম প্রায় শেষ দিকে। এখন শুধু অপেক্ষার পালা।’
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ জাতীয় স্মৃতিসৌধ ত্যাগ করার পর সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ। এর আগে গত ১২ মার্চ থেকে এই প্রস্তুতিমূলক কাজের জন্য সৌধ প্রাঙ্গণে সাধারণের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেছিল কর্তৃপক্ষ।
আলু সংরক্ষণ করা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষকেরা। পর্যাপ্ত হিমাগার না থাকায় কৃষকের বাড়িতেই আলু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে কম দামে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষক। যে কারণে আলু চাষ করে লোকসান গুনতে হচ্ছে এই অঞ্চলের কৃষকদের।
৫ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
৮ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
১ ঘণ্টা আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে