নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাব পড়েছে রাজধানী ঢাকায়। সন্ধ্যার পর রাজধানীর ১৮টি স্থানে সড়কের গাছ উপড়ে পড়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের সূত্র বলেছে, রাজধানী ছাড়াও সারা দেশে শত শত গাছ ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়া রাজধানীতে একটি বাড়ি হেলে পড়েছে এবং একটি বাড়ির দেয়াল ধসে পড়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সোমবার দিনভর রাজধানীতে বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েছে। অনেক স্থানে দীর্ঘ সময় ধরে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল। এ ছাড়া রাজধানীর সড়কে পানি জমার মতো পুরোনো সমস্যা তো আছেই।
সকাল থেকে রাজধানীর সড়কে যান চলাচল ছিল কম। সন্ধ্যায় বৃষ্টি বাড়লে তা একেবারেই কমে যায়। এরপর রাতে মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হলে বিভিন্ন সড়কে পানি জমে মানুষের দুর্ভোগ আরও বাড়িয়ে দেয়।
এর আগে দুপুরের বৃষ্টিতেই পুরান ঢাকার বংশালে রাস্তায় হাঁটুপানি জমতে দেখা যায়। এরপর বিমানবন্দর সড়ক, মিরপুর, বসুন্ধরা, গুলশান, মহাখালী, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন এলাকার রাস্তায় পানি জমে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হয়।
রাতে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে বলা হয়, রাজধানীর হাতিরঝিল, মিরপুর, কারওয়ান বাজার, গণভবনের সামনে, খিলগাঁও, মোহাম্মদপুর, শ্যামপুর, নীলক্ষেতসহ ১৮টি স্থানে গাছ উপড়ে পড়ে সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে গিয়ে রাস্তা পরিষ্কার করার চেষ্টা করেন। গাছ পড়ে যাওয়ার কারণে রামপুরার উলনে বিদ্যুৎ সরবরাহ কেন্দ্রের একটি গ্রিড বন্ধ করে দেওয়া হয়। রামপুরা থেকে বিকল্প উপায়ে লাইন চালু রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।
এদিকে ঝড়ের কারণে কেরানীগঞ্জের শুভাড্ডায় একটি চারতলা বাড়ি হেলে পড়ে। এতে কেউ হতাহত হয়নি। বিডিআর ৫ নম্বর গেটের কাছে একটি বাড়ির দেয়াল ধসে চারজন আহত হয়। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছার আগেই স্থানীয় লোকেরা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। রাতে ঝড় আরও বাড়লে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে ফায়ারের কর্মীরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাব পড়েছে রাজধানী ঢাকায়। সন্ধ্যার পর রাজধানীর ১৮টি স্থানে সড়কের গাছ উপড়ে পড়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের সূত্র বলেছে, রাজধানী ছাড়াও সারা দেশে শত শত গাছ ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়া রাজধানীতে একটি বাড়ি হেলে পড়েছে এবং একটি বাড়ির দেয়াল ধসে পড়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সোমবার দিনভর রাজধানীতে বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েছে। অনেক স্থানে দীর্ঘ সময় ধরে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল। এ ছাড়া রাজধানীর সড়কে পানি জমার মতো পুরোনো সমস্যা তো আছেই।
সকাল থেকে রাজধানীর সড়কে যান চলাচল ছিল কম। সন্ধ্যায় বৃষ্টি বাড়লে তা একেবারেই কমে যায়। এরপর রাতে মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হলে বিভিন্ন সড়কে পানি জমে মানুষের দুর্ভোগ আরও বাড়িয়ে দেয়।
এর আগে দুপুরের বৃষ্টিতেই পুরান ঢাকার বংশালে রাস্তায় হাঁটুপানি জমতে দেখা যায়। এরপর বিমানবন্দর সড়ক, মিরপুর, বসুন্ধরা, গুলশান, মহাখালী, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন এলাকার রাস্তায় পানি জমে যানবাহন চলাচল ব্যাহত হয়।
রাতে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে বলা হয়, রাজধানীর হাতিরঝিল, মিরপুর, কারওয়ান বাজার, গণভবনের সামনে, খিলগাঁও, মোহাম্মদপুর, শ্যামপুর, নীলক্ষেতসহ ১৮টি স্থানে গাছ উপড়ে পড়ে সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে গিয়ে রাস্তা পরিষ্কার করার চেষ্টা করেন। গাছ পড়ে যাওয়ার কারণে রামপুরার উলনে বিদ্যুৎ সরবরাহ কেন্দ্রের একটি গ্রিড বন্ধ করে দেওয়া হয়। রামপুরা থেকে বিকল্প উপায়ে লাইন চালু রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।
এদিকে ঝড়ের কারণে কেরানীগঞ্জের শুভাড্ডায় একটি চারতলা বাড়ি হেলে পড়ে। এতে কেউ হতাহত হয়নি। বিডিআর ৫ নম্বর গেটের কাছে একটি বাড়ির দেয়াল ধসে চারজন আহত হয়। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছার আগেই স্থানীয় লোকেরা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। রাতে ঝড় আরও বাড়লে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে ফায়ারের কর্মীরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৫ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৫ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৫ ঘণ্টা আগে