কুমিল্লা দক্ষিণের ৬ আসন
দেলোয়ার হোসাইন আকাইদ, কুমিল্লা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে কুমিল্লা দক্ষিণের ছয় আসনের সব কটিতে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। তার আগে থেকেই এলাকায় সরব জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা। তবে ছয় আসনের তিনটিতেই বিএনপির বিভক্তি সামনে এসেছে। বিশেষ করে জেলার কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত কুমিল্লা-৬ আসনে বিরোধ তীব্র আকার ধারণ করেছে। আসনটিতে দলের প্রাথমিক মনোনয়নবঞ্চিত আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিন বলেন, কুমিল্লার মানুষের জন্য শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত কাজ করতে প্রস্তুত। বিএনপির কোন্দলের সুযোগে ভোটের মাঠে আশা দেখছে জামায়াত।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া)
আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সভাপতি হাজি জসিম উদ্দিন। তবে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে ইতিমধ্যেই প্রচারে নেমেছেন বুড়িচং উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ টি এম মিজানুর রহমান। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও শিবিরের সাবেক সভাপতি ড. মোবারক হোসেন। নেতা-কর্মীদের নিয়ে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন তিনি। ইসলামী আন্দোলন থেকে আলোচনায় আছেন রাশেদুল হক রহমতপুরী। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা ব্যারিস্টার সোহরাব। এবি পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা অ্যাডভোকেট জোবায়েরও স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারেন।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর-সিটি করপোরেশন-সদর দক্ষিণ)
জেলার কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী। তবে তাঁর প্রাথমিক মনোনয়নে ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের একাংশ। আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিনকে দলীয় প্রার্থী ঘোষণার দাবিতে এলাকায় একের পর এক নানা কর্মসূচি পালন করছেন তাঁর অনুসারীরা। উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি, এমনকি সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত হওয়ার পর সংঘাত আরও মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ‘দল অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব নিয়েছে। খুব দ্রুত সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।’ অন্যদিকে হাজী ইয়াছিন বলেছেন, ‘কুমিল্লার মানুষের জন্য শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত কাজ করতে প্রস্তুত। জনগণই আমার শক্তি, তাঁদের ভালোবাসাই আমার মূল প্রেরণা।’
বিএনপির তীব্র অভ্যন্তরীণ কোন্দলের সুযোগে এখানে আশা দেখছে জামায়াত। নেতা-কর্মীদের নিয়ে নিয়মিত সভা-সমাবেশ, গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থী কুমিল্লা মহানগর আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদ। তিনি বলেন, ‘নিজেরা দুর্নীতি করব না, কাউকেও করতে দেব না। লুটপাট, চাঁদাবাজি ও দখলদারত্বমুক্ত কুমিল্লা গড়ব।’ এনসিপি থেকে নির্বাচন করতে পারেন দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সমন্বয়ক নাভিদ নওরোজ শাহ। এবি পার্টির মিয়া মোহাম্মদ তৌফিক এবং ইসলামী আন্দোলনের মোহাম্মদ হারুনুর রশিদও সক্রিয় রয়েছেন।
কুমিল্লা-৮ (বরুড়া)
এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা শাখার সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমন। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী জেলা কর্মপরিষদ সদস্য শফিকুল আলম। দুজনই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। ইসলামী আন্দোলন থেকে মনোনয়ন পেতে পারেন মুফতি সাদিক মাহমুদ বিন নূরী।
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ)
বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন দলের লাকসাম উপজেলা সভাপতি মো. আবুল কালাম। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ এ কে এম সরওয়ার উদ্দিন ছিদ্দিকী। দুজনেই এলাকায় ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছেন। ইসলামী আন্দোলন থেকে প্রার্থী হতে পারেন সেলিম মাহমুদ।
কুমিল্লা-১০ (নাঙ্গলকোট-লালমাই)
আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের নাঙ্গলকোট উপজেলা শাখার সদস্য আবদুল গফুর ভূঁইয়া। যদিও মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার মনোনয়ন দাবিতে এলাকায় রেলপথ ও মহাসড়ক অবরোধসহ নানা কর্মসূচি পালন করেছে তাঁর অনুসারীরা। দীর্ঘদিন থেকেই এলাকায় প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের মজলিশে শুরা সদস্য ইয়াসিন আরাফাত। এনসিপির মনোনয়ন পেতে পারেন জয়নাল আবেদীন।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম)
জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। হেভিওয়েট প্রার্থী হওয়ার পাশাপাশি এলাকায় দলীয় অবস্থান বিবেচনায় আসনটি নিয়ে আশাবাদী জামায়াত। আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, জনপ্রতিনিধি হিসেবে আগেও এলাকার উন্নয়নে সোচ্চার ছিলেন তিনি। নির্বাচিত হলে এর ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে, উন্নয়নকাজের পরিসর আরও বাড়ানো হবে। বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন দলের উপজেলা সভাপতি কামরুল হুদা। জামায়াত প্রার্থীকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ২০০১ সালের হিসাব এখন আর চলবে না।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে কুমিল্লা দক্ষিণের ছয় আসনের সব কটিতে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। তার আগে থেকেই এলাকায় সরব জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা। তবে ছয় আসনের তিনটিতেই বিএনপির বিভক্তি সামনে এসেছে। বিশেষ করে জেলার কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত কুমিল্লা-৬ আসনে বিরোধ তীব্র আকার ধারণ করেছে। আসনটিতে দলের প্রাথমিক মনোনয়নবঞ্চিত আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিন বলেন, কুমিল্লার মানুষের জন্য শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত কাজ করতে প্রস্তুত। বিএনপির কোন্দলের সুযোগে ভোটের মাঠে আশা দেখছে জামায়াত।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া)
আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সভাপতি হাজি জসিম উদ্দিন। তবে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে ইতিমধ্যেই প্রচারে নেমেছেন বুড়িচং উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ টি এম মিজানুর রহমান। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও শিবিরের সাবেক সভাপতি ড. মোবারক হোসেন। নেতা-কর্মীদের নিয়ে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন তিনি। ইসলামী আন্দোলন থেকে আলোচনায় আছেন রাশেদুল হক রহমতপুরী। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা ব্যারিস্টার সোহরাব। এবি পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা অ্যাডভোকেট জোবায়েরও স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারেন।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর-সিটি করপোরেশন-সদর দক্ষিণ)
জেলার কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী। তবে তাঁর প্রাথমিক মনোনয়নে ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের একাংশ। আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিনকে দলীয় প্রার্থী ঘোষণার দাবিতে এলাকায় একের পর এক নানা কর্মসূচি পালন করছেন তাঁর অনুসারীরা। উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি, এমনকি সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত হওয়ার পর সংঘাত আরও মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ‘দল অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব নিয়েছে। খুব দ্রুত সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।’ অন্যদিকে হাজী ইয়াছিন বলেছেন, ‘কুমিল্লার মানুষের জন্য শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত কাজ করতে প্রস্তুত। জনগণই আমার শক্তি, তাঁদের ভালোবাসাই আমার মূল প্রেরণা।’
বিএনপির তীব্র অভ্যন্তরীণ কোন্দলের সুযোগে এখানে আশা দেখছে জামায়াত। নেতা-কর্মীদের নিয়ে নিয়মিত সভা-সমাবেশ, গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থী কুমিল্লা মহানগর আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদ। তিনি বলেন, ‘নিজেরা দুর্নীতি করব না, কাউকেও করতে দেব না। লুটপাট, চাঁদাবাজি ও দখলদারত্বমুক্ত কুমিল্লা গড়ব।’ এনসিপি থেকে নির্বাচন করতে পারেন দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সমন্বয়ক নাভিদ নওরোজ শাহ। এবি পার্টির মিয়া মোহাম্মদ তৌফিক এবং ইসলামী আন্দোলনের মোহাম্মদ হারুনুর রশিদও সক্রিয় রয়েছেন।
কুমিল্লা-৮ (বরুড়া)
এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা শাখার সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমন। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী জেলা কর্মপরিষদ সদস্য শফিকুল আলম। দুজনই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। ইসলামী আন্দোলন থেকে মনোনয়ন পেতে পারেন মুফতি সাদিক মাহমুদ বিন নূরী।
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ)
বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন দলের লাকসাম উপজেলা সভাপতি মো. আবুল কালাম। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ এ কে এম সরওয়ার উদ্দিন ছিদ্দিকী। দুজনেই এলাকায় ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছেন। ইসলামী আন্দোলন থেকে প্রার্থী হতে পারেন সেলিম মাহমুদ।
কুমিল্লা-১০ (নাঙ্গলকোট-লালমাই)
আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের নাঙ্গলকোট উপজেলা শাখার সদস্য আবদুল গফুর ভূঁইয়া। যদিও মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার মনোনয়ন দাবিতে এলাকায় রেলপথ ও মহাসড়ক অবরোধসহ নানা কর্মসূচি পালন করেছে তাঁর অনুসারীরা। দীর্ঘদিন থেকেই এলাকায় প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের মজলিশে শুরা সদস্য ইয়াসিন আরাফাত। এনসিপির মনোনয়ন পেতে পারেন জয়নাল আবেদীন।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম)
জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। হেভিওয়েট প্রার্থী হওয়ার পাশাপাশি এলাকায় দলীয় অবস্থান বিবেচনায় আসনটি নিয়ে আশাবাদী জামায়াত। আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, জনপ্রতিনিধি হিসেবে আগেও এলাকার উন্নয়নে সোচ্চার ছিলেন তিনি। নির্বাচিত হলে এর ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে, উন্নয়নকাজের পরিসর আরও বাড়ানো হবে। বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন দলের উপজেলা সভাপতি কামরুল হুদা। জামায়াত প্রার্থীকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ২০০১ সালের হিসাব এখন আর চলবে না।
কুমিল্লা দক্ষিণের ৬ আসন
দেলোয়ার হোসাইন আকাইদ, কুমিল্লা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে কুমিল্লা দক্ষিণের ছয় আসনের সব কটিতে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। তার আগে থেকেই এলাকায় সরব জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা। তবে ছয় আসনের তিনটিতেই বিএনপির বিভক্তি সামনে এসেছে। বিশেষ করে জেলার কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত কুমিল্লা-৬ আসনে বিরোধ তীব্র আকার ধারণ করেছে। আসনটিতে দলের প্রাথমিক মনোনয়নবঞ্চিত আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিন বলেন, কুমিল্লার মানুষের জন্য শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত কাজ করতে প্রস্তুত। বিএনপির কোন্দলের সুযোগে ভোটের মাঠে আশা দেখছে জামায়াত।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া)
আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সভাপতি হাজি জসিম উদ্দিন। তবে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে ইতিমধ্যেই প্রচারে নেমেছেন বুড়িচং উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ টি এম মিজানুর রহমান। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও শিবিরের সাবেক সভাপতি ড. মোবারক হোসেন। নেতা-কর্মীদের নিয়ে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন তিনি। ইসলামী আন্দোলন থেকে আলোচনায় আছেন রাশেদুল হক রহমতপুরী। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা ব্যারিস্টার সোহরাব। এবি পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা অ্যাডভোকেট জোবায়েরও স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারেন।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর-সিটি করপোরেশন-সদর দক্ষিণ)
জেলার কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী। তবে তাঁর প্রাথমিক মনোনয়নে ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের একাংশ। আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিনকে দলীয় প্রার্থী ঘোষণার দাবিতে এলাকায় একের পর এক নানা কর্মসূচি পালন করছেন তাঁর অনুসারীরা। উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি, এমনকি সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত হওয়ার পর সংঘাত আরও মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ‘দল অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব নিয়েছে। খুব দ্রুত সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।’ অন্যদিকে হাজী ইয়াছিন বলেছেন, ‘কুমিল্লার মানুষের জন্য শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত কাজ করতে প্রস্তুত। জনগণই আমার শক্তি, তাঁদের ভালোবাসাই আমার মূল প্রেরণা।’
বিএনপির তীব্র অভ্যন্তরীণ কোন্দলের সুযোগে এখানে আশা দেখছে জামায়াত। নেতা-কর্মীদের নিয়ে নিয়মিত সভা-সমাবেশ, গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থী কুমিল্লা মহানগর আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদ। তিনি বলেন, ‘নিজেরা দুর্নীতি করব না, কাউকেও করতে দেব না। লুটপাট, চাঁদাবাজি ও দখলদারত্বমুক্ত কুমিল্লা গড়ব।’ এনসিপি থেকে নির্বাচন করতে পারেন দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সমন্বয়ক নাভিদ নওরোজ শাহ। এবি পার্টির মিয়া মোহাম্মদ তৌফিক এবং ইসলামী আন্দোলনের মোহাম্মদ হারুনুর রশিদও সক্রিয় রয়েছেন।
কুমিল্লা-৮ (বরুড়া)
এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা শাখার সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমন। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী জেলা কর্মপরিষদ সদস্য শফিকুল আলম। দুজনই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। ইসলামী আন্দোলন থেকে মনোনয়ন পেতে পারেন মুফতি সাদিক মাহমুদ বিন নূরী।
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ)
বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন দলের লাকসাম উপজেলা সভাপতি মো. আবুল কালাম। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ এ কে এম সরওয়ার উদ্দিন ছিদ্দিকী। দুজনেই এলাকায় ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছেন। ইসলামী আন্দোলন থেকে প্রার্থী হতে পারেন সেলিম মাহমুদ।
কুমিল্লা-১০ (নাঙ্গলকোট-লালমাই)
আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের নাঙ্গলকোট উপজেলা শাখার সদস্য আবদুল গফুর ভূঁইয়া। যদিও মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার মনোনয়ন দাবিতে এলাকায় রেলপথ ও মহাসড়ক অবরোধসহ নানা কর্মসূচি পালন করেছে তাঁর অনুসারীরা। দীর্ঘদিন থেকেই এলাকায় প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের মজলিশে শুরা সদস্য ইয়াসিন আরাফাত। এনসিপির মনোনয়ন পেতে পারেন জয়নাল আবেদীন।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম)
জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। হেভিওয়েট প্রার্থী হওয়ার পাশাপাশি এলাকায় দলীয় অবস্থান বিবেচনায় আসনটি নিয়ে আশাবাদী জামায়াত। আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, জনপ্রতিনিধি হিসেবে আগেও এলাকার উন্নয়নে সোচ্চার ছিলেন তিনি। নির্বাচিত হলে এর ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে, উন্নয়নকাজের পরিসর আরও বাড়ানো হবে। বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন দলের উপজেলা সভাপতি কামরুল হুদা। জামায়াত প্রার্থীকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ২০০১ সালের হিসাব এখন আর চলবে না।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে কুমিল্লা দক্ষিণের ছয় আসনের সব কটিতে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। তার আগে থেকেই এলাকায় সরব জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা। তবে ছয় আসনের তিনটিতেই বিএনপির বিভক্তি সামনে এসেছে। বিশেষ করে জেলার কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত কুমিল্লা-৬ আসনে বিরোধ তীব্র আকার ধারণ করেছে। আসনটিতে দলের প্রাথমিক মনোনয়নবঞ্চিত আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিন বলেন, কুমিল্লার মানুষের জন্য শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত কাজ করতে প্রস্তুত। বিএনপির কোন্দলের সুযোগে ভোটের মাঠে আশা দেখছে জামায়াত।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া)
আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা সভাপতি হাজি জসিম উদ্দিন। তবে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে ইতিমধ্যেই প্রচারে নেমেছেন বুড়িচং উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ টি এম মিজানুর রহমান। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য ও শিবিরের সাবেক সভাপতি ড. মোবারক হোসেন। নেতা-কর্মীদের নিয়ে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন তিনি। ইসলামী আন্দোলন থেকে আলোচনায় আছেন রাশেদুল হক রহমতপুরী। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা ব্যারিস্টার সোহরাব। এবি পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা অ্যাডভোকেট জোবায়েরও স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারেন।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর-সিটি করপোরেশন-সদর দক্ষিণ)
জেলার কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী। তবে তাঁর প্রাথমিক মনোনয়নে ক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীদের একাংশ। আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিনকে দলীয় প্রার্থী ঘোষণার দাবিতে এলাকায় একের পর এক নানা কর্মসূচি পালন করছেন তাঁর অনুসারীরা। উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি, এমনকি সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত হওয়ার পর সংঘাত আরও মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ‘দল অভ্যন্তরীণ সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব নিয়েছে। খুব দ্রুত সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।’ অন্যদিকে হাজী ইয়াছিন বলেছেন, ‘কুমিল্লার মানুষের জন্য শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত কাজ করতে প্রস্তুত। জনগণই আমার শক্তি, তাঁদের ভালোবাসাই আমার মূল প্রেরণা।’
বিএনপির তীব্র অভ্যন্তরীণ কোন্দলের সুযোগে এখানে আশা দেখছে জামায়াত। নেতা-কর্মীদের নিয়ে নিয়মিত সভা-সমাবেশ, গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থী কুমিল্লা মহানগর আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদ। তিনি বলেন, ‘নিজেরা দুর্নীতি করব না, কাউকেও করতে দেব না। লুটপাট, চাঁদাবাজি ও দখলদারত্বমুক্ত কুমিল্লা গড়ব।’ এনসিপি থেকে নির্বাচন করতে পারেন দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সমন্বয়ক নাভিদ নওরোজ শাহ। এবি পার্টির মিয়া মোহাম্মদ তৌফিক এবং ইসলামী আন্দোলনের মোহাম্মদ হারুনুর রশিদও সক্রিয় রয়েছেন।
কুমিল্লা-৮ (বরুড়া)
এখানে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা শাখার সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমন। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী জেলা কর্মপরিষদ সদস্য শফিকুল আলম। দুজনই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। ইসলামী আন্দোলন থেকে মনোনয়ন পেতে পারেন মুফতি সাদিক মাহমুদ বিন নূরী।
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ)
বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন দলের লাকসাম উপজেলা সভাপতি মো. আবুল কালাম। জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ এ কে এম সরওয়ার উদ্দিন ছিদ্দিকী। দুজনেই এলাকায় ব্যাপক প্রচার চালাচ্ছেন। ইসলামী আন্দোলন থেকে প্রার্থী হতে পারেন সেলিম মাহমুদ।
কুমিল্লা-১০ (নাঙ্গলকোট-লালমাই)
আসনটিতে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দলের নাঙ্গলকোট উপজেলা শাখার সদস্য আবদুল গফুর ভূঁইয়া। যদিও মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার মনোনয়ন দাবিতে এলাকায় রেলপথ ও মহাসড়ক অবরোধসহ নানা কর্মসূচি পালন করেছে তাঁর অনুসারীরা। দীর্ঘদিন থেকেই এলাকায় প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের মজলিশে শুরা সদস্য ইয়াসিন আরাফাত। এনসিপির মনোনয়ন পেতে পারেন জয়নাল আবেদীন।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম)
জামায়াতের সম্ভাব্য প্রার্থী দলের নায়েবে আমির সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। হেভিওয়েট প্রার্থী হওয়ার পাশাপাশি এলাকায় দলীয় অবস্থান বিবেচনায় আসনটি নিয়ে আশাবাদী জামায়াত। আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, জনপ্রতিনিধি হিসেবে আগেও এলাকার উন্নয়নে সোচ্চার ছিলেন তিনি। নির্বাচিত হলে এর ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে, উন্নয়নকাজের পরিসর আরও বাড়ানো হবে। বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন দলের উপজেলা সভাপতি কামরুল হুদা। জামায়াত প্রার্থীকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ২০০১ সালের হিসাব এখন আর চলবে না।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৮ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
২৪ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৩৫ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে কুমিল্লা দক্ষিণের ছয় আসনের সব কটিতে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। তার আগে থেকেই এলাকায় সরব জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা। তবে ছয় আসনের তিনটিতেই বিএনপির বিভক্তি সামনে এসেছে।
১১ দিন আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
২৪ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৩৫ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে কুমিল্লা দক্ষিণের ছয় আসনের সব কটিতে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। তার আগে থেকেই এলাকায় সরব জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা। তবে ছয় আসনের তিনটিতেই বিএনপির বিভক্তি সামনে এসেছে।
১১ দিন আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৮ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৩৫ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তরা-পূর্ব থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকায় জুলাই রেভেলস সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলা চালায় কতিপয় দুর্বৃত্ত। এতে তিনি আহত হলে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।
তালেবুর রহমান জানান, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রেজওয়ান। সেখান থেকে জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ জানান, ‘হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যায় অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন রেজওয়ান। এ সময় কিছু সন্ত্রাসী রেজওয়ানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেজওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক।’

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উত্তরা-পূর্ব থানা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৭টার দিকে উত্তরার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকায় জুলাই রেভেলস সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলা চালায় কতিপয় দুর্বৃত্ত। এতে তিনি আহত হলে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য পুলিশ রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান চলাকালে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকা থেকে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।
তালেবুর রহমান জানান, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রেজওয়ান। সেখান থেকে জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ জানান, ‘হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যায় অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিলেন রেজওয়ান। এ সময় কিছু সন্ত্রাসী রেজওয়ানকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেজওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে কুমিল্লা দক্ষিণের ছয় আসনের সব কটিতে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। তার আগে থেকেই এলাকায় সরব জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা। তবে ছয় আসনের তিনটিতেই বিএনপির বিভক্তি সামনে এসেছে।
১১ দিন আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৮ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
২৪ মিনিট আগে
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ও আগ্নেয়াস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকাসহ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালপত্র লুটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের চান্দেরচর গ্রামের কুয়েতপ্রবাসী মো. আল-আমিনের ডুপ্লেক্স বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে। নৌপথে ট্রলারযোগে এসে ১২-১৫ জন মুখোশ পরা ডাকাত এই ডাকাতি করে।
ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, কুয়েত থেকে দেশে ফেরার মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় ডাকাতির কবলে পড়েন মো. আল-আমিন। ডাকাতেরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন করে এবং একাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পরিবারের সদস্যদের আতঙ্কিত করে তোলে। এ সময় তারা আনুমানিক ২৬ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ প্রায় ৫ লাখ টাকা, কুয়েতি মুদ্রা প্রায় ১০০ দিনার এবং দুটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। লুট হওয়া মালপত্রের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা।
আল-আমিনের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, ডাকাতদের হাতে দা, চায়নিজ কুড়াল ও আগ্নেয়াস্ত্র (শটগান) ছিল। ডাকাতি শেষে ডাকাত দলটি পুনরায় নৌপথে ট্রলারযোগে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করা হয়েছে। ফুটেজে ১০-১৫ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দলকে বাড়িতে প্রবেশ করতে দেখা গেছে।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আ. হান্নান বলেন, ‘ডাকাতির খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও অন্য কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এই ঘটনায় আমরা তদন্ত শুরু করেছি। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের শনাক্ত করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে কুমিল্লা দক্ষিণের ছয় আসনের সব কটিতে সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। তার আগে থেকেই এলাকায় সরব জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থীরা। তবে ছয় আসনের তিনটিতেই বিএনপির বিভক্তি সামনে এসেছে।
১১ দিন আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৮ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
২৪ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের সদস্য মোহাম্মদ রেজওয়ানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. মাসুম ও মো. ফাহিম খান।
৩৫ মিনিট আগে