চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেলপথে চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা স্টেশনে ঈদের বিশেষ ট্রেনের ইঞ্জিনসহ দুই বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। সাময়িক ট্রেন চলাচল ব্যাহত হলেও বিকল্প পথে স্বাভাবিক হয়। আজ সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে কেউ হতাহত হননি।
ইঞ্জিনসহ দুই বগি লাইনচ্যুত হওয়ার বিষয় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন ডুলাহাজারা রেলস্টেশনের মাস্টার মো. আব্দুল মান্নান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে ঈদের বিশেষ ট্রেনটি আজ সকাল সোয়া ১০টার দিকে ডুলাহাজারা স্টেশনে এসে থামে। এর কিছুক্ষণ পর কক্সবাজারের উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছিল ট্রেনটি। এ সময় ট্রেনটি লুপ লাইন থেকে মেইন লাইনে প্রবেশ করার সময় ইঞ্জিনের চাকা রেললাইন থেকে সরে যায়। এতে ইঞ্জিন ও দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়। আমরা অন্য লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রেখেছি। ট্রেনে পাঁচ শর বেশি যাত্রী ছিল।’
স্টেশনমাস্টার আব্দুল মান্নান আরও বলেন, ‘বিশেষ ট্রেনের ইঞ্জিন, একটি কোচের আটটি চাকা ও আরেকটি কোচের চারটি চাকা লাইন থেকে সরে পড়ে। মূলত ট্রেনের গতি কম থাকায় ট্রেন ও লাইনের তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। বেলা আড়াইটার দিকে উদ্ধারকারী যান এসে বগিগুলো উদ্ধারের কাজ শুরু করেছে। বিকল্প পথে বেলা ১টা ২০ মিনিটের দিকে অপর ট্রেন কক্সবাজার এক্সপ্রেস এই স্টেশন পার হয়ে যায়।’
চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঈদের বিশেষ ট্রেনের যাত্রী জাহিদুল ইসলাম ও ফাহিম আকবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশেষ কাজে দুই বন্ধু কক্সবাজার যাচ্ছিলাম। ডুলাহাজারা স্টেশনে এসে ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ায় গরমের মধ্যে বিপদে পড়ি। এখন বাধ্য হয়ে গাড়িতে কক্সবাজার চলে যাওয়ার চেষ্টা করছি।’
দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে যান চকরিয়া সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) এম এম রকীব উর রাজা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রেনটি লাইন থেকে সরে পড়ে গেছে। এতে কোনো যাত্রী হতাহত হননি। যাত্রীদের নিরাপদে পৌঁছে দেওয়ার কাজ করছে পুলিশ।’
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেলপথে চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা স্টেশনে ঈদের বিশেষ ট্রেনের ইঞ্জিনসহ দুই বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। সাময়িক ট্রেন চলাচল ব্যাহত হলেও বিকল্প পথে স্বাভাবিক হয়। আজ সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে কেউ হতাহত হননি।
ইঞ্জিনসহ দুই বগি লাইনচ্যুত হওয়ার বিষয় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন ডুলাহাজারা রেলস্টেশনের মাস্টার মো. আব্দুল মান্নান চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে ঈদের বিশেষ ট্রেনটি আজ সকাল সোয়া ১০টার দিকে ডুলাহাজারা স্টেশনে এসে থামে। এর কিছুক্ষণ পর কক্সবাজারের উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছিল ট্রেনটি। এ সময় ট্রেনটি লুপ লাইন থেকে মেইন লাইনে প্রবেশ করার সময় ইঞ্জিনের চাকা রেললাইন থেকে সরে যায়। এতে ইঞ্জিন ও দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়। আমরা অন্য লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রেখেছি। ট্রেনে পাঁচ শর বেশি যাত্রী ছিল।’
স্টেশনমাস্টার আব্দুল মান্নান আরও বলেন, ‘বিশেষ ট্রেনের ইঞ্জিন, একটি কোচের আটটি চাকা ও আরেকটি কোচের চারটি চাকা লাইন থেকে সরে পড়ে। মূলত ট্রেনের গতি কম থাকায় ট্রেন ও লাইনের তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। বেলা আড়াইটার দিকে উদ্ধারকারী যান এসে বগিগুলো উদ্ধারের কাজ শুরু করেছে। বিকল্প পথে বেলা ১টা ২০ মিনিটের দিকে অপর ট্রেন কক্সবাজার এক্সপ্রেস এই স্টেশন পার হয়ে যায়।’
চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঈদের বিশেষ ট্রেনের যাত্রী জাহিদুল ইসলাম ও ফাহিম আকবর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশেষ কাজে দুই বন্ধু কক্সবাজার যাচ্ছিলাম। ডুলাহাজারা স্টেশনে এসে ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ায় গরমের মধ্যে বিপদে পড়ি। এখন বাধ্য হয়ে গাড়িতে কক্সবাজার চলে যাওয়ার চেষ্টা করছি।’
দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে পরিদর্শনে যান চকরিয়া সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) এম এম রকীব উর রাজা। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ট্রেনটি লাইন থেকে সরে পড়ে গেছে। এতে কোনো যাত্রী হতাহত হননি। যাত্রীদের নিরাপদে পৌঁছে দেওয়ার কাজ করছে পুলিশ।’
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ পুস্তিগাছা গ্রামের হারুন-অর-রশিদ ও আশরাফুল ইসলাম নামের এই দুই ভাই পাঙাশ মাছের পায়েস, গরুর ভুনা, সজনে পাতার রুটি, এমনকি ইলিশ মাছের রুটির মতো অভিনব সব পদ রান্না করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন সবাইকে।
১৭ মিনিট আগেডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ি থেকে ডিমলার বাবুরহাট পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার সড়কের দুর্দশা চোখে পড়ার মতো। চার বছর আগে এই সড়কের সংস্কার কাজ শুরু হলেও সেটি মাঝপথে বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তা খোঁড়া হলেও পরে কাজ আর এগোয়নি। ইটের খোয়া মাটির সঙ্গে মিশে গিয়ে এখন পুরো সড়কজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত।
২৬ মিনিট আগেমানববন্ধনে বক্তারা বলেন, খনি এলাকায় বসবাসকারী মানুষ সবসময় আতঙ্কে থাকেন। রাতে কম্পনের কারণে শান্তিতে ঘুমাতে পারেন না এবং প্রতি মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করেন। তারা আরও বলেন, এই বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করেও কোনো প্রতিকার মিলছে না। যদি খনি কর্তৃপক্ষ তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নে পদক্ষেপ না নেয়...
২৯ মিনিট আগেবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতায় নোয়াখালীর ৯টি উপজেলার ২৯টি সড়কের প্রায় ৪০০ কিলোমিটারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সড়কের কোথাও পিচ ঢালাই উঠে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও আবার খানাখন্দে পানি জমে আছে। এসব পথে যাত্রী ও চালকেরা প্রতিদিন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। এতে দুর্ঘটনাও ঘটছে। চলতি বছরে মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত...
৫ ঘণ্টা আগে