উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে কক্সবাজারে উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৫০০টির মতো ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত ঘরগুলো মেরামতে ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে প্রশাসন। আজ রোববার বিকেলে মোখা বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করার সময় উখিয়া-টেকনাফের ৩৩টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বৃষ্টির সঙ্গে ছিল তীব্র বাতাস ও ঝোড়ো হওয়া। অস্থায়ী কিছু ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কোনো ধরনের হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি বলে নিশ্চিত করেছেন শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মিজানুর রহমান।
আজ সন্ধ্যায় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ঘরগুলো আসলে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র, বাতাসের বেগে বেশ কিছু আশ্রয়কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাঁচ শর মতো আশ্রয়কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যার মধ্যে কোনোটি আংশিক, কোনোটি সম্পূর্ণ। দু-একটি জায়গায় গাছ পড়েছে। দু-একটি জায়গায় মাটি সরে গিয়েছে। তবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।’
ক্ষতিগ্রস্ত ঘরগুলো মেরামতে শেল্টার সেক্টর ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যে শেল্টারগুলোর ক্ষতি হয়েছে সেগুলো মেরামতে আমাদের শেল্টার সেক্টর কাজ করছে। আমরা আগেই ধারণা করেছিলাম, বাতাসের গতিবেগ যা-ই হোক না কেন, এগুলো যেহেতু অস্থায়ী শেল্টার এবং এগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া ছিল। পর্যাপ্ত শেল্টার কীট আছে এবং শেল্টার সেক্টর সেগুলো ক্ষতিগ্রস্তদের ডিস্ট্রিবিউট করবে।’
উখিয়ার ১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মাঝি মোহাম্মদ হাশেম বলেন, ‘বৃষ্টি ও বাতাসের সময় আমাদের ভয় কাজ করছিল। আমার ব্লকে তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি, তবে দু-তিনটি গাছ পড়েছে।’
পরিবারসহ ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি কমিউনিটি সেন্টার আশ্রয় নিয়েছিলেন আব্দুল করিম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ঘর পাহাড়ের নিচে, তাই আমি এখানে চলে এসেছিলাম পরিবারের পাঁচ সদস্যসহ। বৃষ্টি থেমেছে। এখন চলে যাব। জানি না ঘর ঠিক আছে কি না।’
চার হাজারের অধিক স্বেচ্ছাসেবক রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ঘূর্ণিঝড় চলাকালীন আশ্রিতদের সচেতন করা, নিরাপদে সরিয়ে নেওয়াসহ দুর্যোগ মোকাবিলায় বিভিন্ন কাজে তৎপর ছিলেন।
সিপিপি স্বেচ্ছাসেবক মোহাম্মদ আরিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাইকিং করা, ঝুঁকিপূর্ণ শেল্টারে থাকা মানুষগুলোকে কমিউনিটি সেন্টারে নিয়ে যাওয়াসহ আমরা বিভিন্ন কাজে সব সময় ছিলাম। এখন ঘূর্ণিঝড়-পরবর্তী কোনো ক্ষতি হলে সেখানেও আমরা কাজ করব। ইতিমধ্যে ভেঙে পড়া গাছ সরানো হচ্ছে।’
ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে কক্সবাজারে উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৫০০টির মতো ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত ঘরগুলো মেরামতে ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে প্রশাসন। আজ রোববার বিকেলে মোখা বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করার সময় উখিয়া-টেকনাফের ৩৩টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বৃষ্টির সঙ্গে ছিল তীব্র বাতাস ও ঝোড়ো হওয়া। অস্থায়ী কিছু ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কোনো ধরনের হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি বলে নিশ্চিত করেছেন শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মিজানুর রহমান।
আজ সন্ধ্যায় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ঘরগুলো আসলে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র, বাতাসের বেগে বেশ কিছু আশ্রয়কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাঁচ শর মতো আশ্রয়কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যার মধ্যে কোনোটি আংশিক, কোনোটি সম্পূর্ণ। দু-একটি জায়গায় গাছ পড়েছে। দু-একটি জায়গায় মাটি সরে গিয়েছে। তবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।’
ক্ষতিগ্রস্ত ঘরগুলো মেরামতে শেল্টার সেক্টর ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যে শেল্টারগুলোর ক্ষতি হয়েছে সেগুলো মেরামতে আমাদের শেল্টার সেক্টর কাজ করছে। আমরা আগেই ধারণা করেছিলাম, বাতাসের গতিবেগ যা-ই হোক না কেন, এগুলো যেহেতু অস্থায়ী শেল্টার এবং এগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া ছিল। পর্যাপ্ত শেল্টার কীট আছে এবং শেল্টার সেক্টর সেগুলো ক্ষতিগ্রস্তদের ডিস্ট্রিবিউট করবে।’
উখিয়ার ১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মাঝি মোহাম্মদ হাশেম বলেন, ‘বৃষ্টি ও বাতাসের সময় আমাদের ভয় কাজ করছিল। আমার ব্লকে তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি, তবে দু-তিনটি গাছ পড়েছে।’
পরিবারসহ ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি কমিউনিটি সেন্টার আশ্রয় নিয়েছিলেন আব্দুল করিম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ঘর পাহাড়ের নিচে, তাই আমি এখানে চলে এসেছিলাম পরিবারের পাঁচ সদস্যসহ। বৃষ্টি থেমেছে। এখন চলে যাব। জানি না ঘর ঠিক আছে কি না।’
চার হাজারের অধিক স্বেচ্ছাসেবক রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ঘূর্ণিঝড় চলাকালীন আশ্রিতদের সচেতন করা, নিরাপদে সরিয়ে নেওয়াসহ দুর্যোগ মোকাবিলায় বিভিন্ন কাজে তৎপর ছিলেন।
সিপিপি স্বেচ্ছাসেবক মোহাম্মদ আরিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাইকিং করা, ঝুঁকিপূর্ণ শেল্টারে থাকা মানুষগুলোকে কমিউনিটি সেন্টারে নিয়ে যাওয়াসহ আমরা বিভিন্ন কাজে সব সময় ছিলাম। এখন ঘূর্ণিঝড়-পরবর্তী কোনো ক্ষতি হলে সেখানেও আমরা কাজ করব। ইতিমধ্যে ভেঙে পড়া গাছ সরানো হচ্ছে।’
চার দিন নিখোঁজ থাকার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও জুলাই আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী মাওলানা মামুনুর রশীদকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর পূর্বাচলের ১ নম্বর সেক্টরের একটি মসজিদ থেকে তাঁকে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করে তুরাগ থানা–পুলিশ।
১২ মিনিট আগেহাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক এসকে সোহেলুর রহমান জানান, সকালে পুলিশ রোগীকে নিয়ে আসার পর চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। ইসিজি-তে গুরুতর হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ দেখা দেওয়ায় তাঁকে দ্রুত খুলনায় স্থানান্তরের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এর মধ্যেই সকাল ৮টার দিকে তাঁর হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়...
২১ মিনিট আগেউপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মহম্মদপুরের ৮টি ইউনিয়নে ১৫ হাজার ৫৬৭ জন টিসিবির উপকারভোগী কার্ডধারী রয়েছেন। তাঁরা প্রতি মাসে একবার বাজারের চেয়ে কম মূল্যে তেল, চিনি, ডাল ও চাল কিনতে পারেন। গত জুলাই মাসে কার্ডধারীরা তেল, চিনি ও ডালের প্যাকেজ কিনতে পারলেও, ওই মাসে চালের বরাদ্দ আসেনি
২৩ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে জোনাইল ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাকালীন অধ্যক্ষ আবুল আছর মো. শফিউজামান বলেছেন, মব সৃষ্টি করে তাঁকে কলেজে প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার উপজেলার জোনাইল বাজারে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এই অভিযোগ তোলেন।
২৪ মিনিট আগে