ভিডিও ভাইরাল
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া একাধিক ভিডিও ফুটেজে ভয়াবহ চিত্র ধরা পড়েছে। স্থানীয়দের অনেককে রামদা ও কিরিচ দিয়ে শিক্ষার্থীদের কোপাতে দেখা গেছে।
ভিডিওতে দেখা যায়, গ্রামের ভেতর ঢুকে পড়া শিক্ষার্থীদের তাড়া করছেন স্থানীয়রা। এ সময় ধাওয়া খেয়ে অনেকে পড়ে গেলে তাঁদের রড, রামদাসহ ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা করতে দেখা যায়। গ্রামবাসীর ধাওয়া খেয়ে পালানোর সময় এক শিক্ষার্থীকে ধরে কয়েকজন মিলে কুপিয়ে জখম করতে দেখা যায়। তবে স্থানীয় এক ব্যক্তি ওই শিক্ষার্থীকে বিক্ষুব্ধ গ্রামবাসীর হামলা থেকে রক্ষার চেষ্টা করেন। পরে আহত ওই শিক্ষার্থীকে স্থানীয় আরেকজন দ্রুত নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেন।
একই ভিডিওতে দেখা যায়, ঘটনাস্থলের পাশেই একটি ভবনের সামনে চট্টগ্রাম মহানগরীতে কর্মরত কয়েকজন টিভি সাংবাদিককে ঘেরাও করেন স্থানীয়রা। আরেকটি ভিডিওতে তাড়া খেয়ে ধানখেত দিয়ে পালানোর সময় এক শিক্ষার্থীকে স্থানীয়রা ধরে ফেলে। দু-তিনজন রামদা ও কিরিচ দিয়ে ওই শিক্ষার্থীকে কোপাতে থাকে। ওই শিক্ষার্থী দৌড়ে পালালে তাঁর পিছু নেয় স্থানীয়রা।
সংঘর্ষের ঘটনার সময় স্থানীয়দের তাড়া খেয়ে শিক্ষার্থীদের একটি অংশ বিভিন্ন বাসাবাড়ি ও ভবনে লুকিয়ে পড়ে। এতে তাঁরা আটকা পড়লে বাসাবাড়িতেও খুঁজে খুঁজে শিক্ষার্থীদের মারধর করা হয়।
এই ধরনের ঘটনার এক ভিডিওতে দেখা যায়, দুই শিক্ষার্থী তাড়া খেয়ে একটি ভবনের ছাদে উঠলে সেখানে তাঁদের ধরে ওই ভবনের ছাদ থেকে নিচে ফেলে দেয় স্থানীয়রা।
প্রত্যক্ষদর্শী ও শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকার একটি বাসায় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী ভাড়া থাকেন। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে বাসায় ফিরলে দারোয়ান গেট খুলতে চাননি। দীর্ঘক্ষণ চিৎকার-চেঁচামেচির পর একপর্যায়ে ছাত্রীকে থাপ্পড় দেন দারোয়ান। পরে অবশ্য গেট খোলা হয়।
পরে ওই ছাত্রী তাঁর কয়েকজন সহপাঠীকে ফোন দিলে তাঁরা গিয়ে দারোয়ানের ওপর চড়াও হন। তাঁরা দারোয়ানকে আটকানোর চেষ্টা করলে তিনি দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। এর মধ্যে খবরটি ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে আরও শিক্ষার্থী সেখানে জড়ো হন। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীরা দারোয়ানকে ধাওয়া করলে স্থানীয়রা একত্র হয়ে ইটপাটকেল ছোড়া শুরু করেন।
তখন সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এরপর রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুককে পোস্ট দিয়ে সকালে সবাইকে জড়ো হওয়ার আহ্বান জানান শিক্ষার্থীরা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া একাধিক ভিডিও ফুটেজে ভয়াবহ চিত্র ধরা পড়েছে। স্থানীয়দের অনেককে রামদা ও কিরিচ দিয়ে শিক্ষার্থীদের কোপাতে দেখা গেছে।
ভিডিওতে দেখা যায়, গ্রামের ভেতর ঢুকে পড়া শিক্ষার্থীদের তাড়া করছেন স্থানীয়রা। এ সময় ধাওয়া খেয়ে অনেকে পড়ে গেলে তাঁদের রড, রামদাসহ ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা করতে দেখা যায়। গ্রামবাসীর ধাওয়া খেয়ে পালানোর সময় এক শিক্ষার্থীকে ধরে কয়েকজন মিলে কুপিয়ে জখম করতে দেখা যায়। তবে স্থানীয় এক ব্যক্তি ওই শিক্ষার্থীকে বিক্ষুব্ধ গ্রামবাসীর হামলা থেকে রক্ষার চেষ্টা করেন। পরে আহত ওই শিক্ষার্থীকে স্থানীয় আরেকজন দ্রুত নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নেন।
একই ভিডিওতে দেখা যায়, ঘটনাস্থলের পাশেই একটি ভবনের সামনে চট্টগ্রাম মহানগরীতে কর্মরত কয়েকজন টিভি সাংবাদিককে ঘেরাও করেন স্থানীয়রা। আরেকটি ভিডিওতে তাড়া খেয়ে ধানখেত দিয়ে পালানোর সময় এক শিক্ষার্থীকে স্থানীয়রা ধরে ফেলে। দু-তিনজন রামদা ও কিরিচ দিয়ে ওই শিক্ষার্থীকে কোপাতে থাকে। ওই শিক্ষার্থী দৌড়ে পালালে তাঁর পিছু নেয় স্থানীয়রা।
সংঘর্ষের ঘটনার সময় স্থানীয়দের তাড়া খেয়ে শিক্ষার্থীদের একটি অংশ বিভিন্ন বাসাবাড়ি ও ভবনে লুকিয়ে পড়ে। এতে তাঁরা আটকা পড়লে বাসাবাড়িতেও খুঁজে খুঁজে শিক্ষার্থীদের মারধর করা হয়।
এই ধরনের ঘটনার এক ভিডিওতে দেখা যায়, দুই শিক্ষার্থী তাড়া খেয়ে একটি ভবনের ছাদে উঠলে সেখানে তাঁদের ধরে ওই ভবনের ছাদ থেকে নিচে ফেলে দেয় স্থানীয়রা।
প্রত্যক্ষদর্শী ও শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ নম্বর গেট এলাকার একটি বাসায় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী ভাড়া থাকেন। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে বাসায় ফিরলে দারোয়ান গেট খুলতে চাননি। দীর্ঘক্ষণ চিৎকার-চেঁচামেচির পর একপর্যায়ে ছাত্রীকে থাপ্পড় দেন দারোয়ান। পরে অবশ্য গেট খোলা হয়।
পরে ওই ছাত্রী তাঁর কয়েকজন সহপাঠীকে ফোন দিলে তাঁরা গিয়ে দারোয়ানের ওপর চড়াও হন। তাঁরা দারোয়ানকে আটকানোর চেষ্টা করলে তিনি দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। এর মধ্যে খবরটি ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে আরও শিক্ষার্থী সেখানে জড়ো হন। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীরা দারোয়ানকে ধাওয়া করলে স্থানীয়রা একত্র হয়ে ইটপাটকেল ছোড়া শুরু করেন।
তখন সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এরপর রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুককে পোস্ট দিয়ে সকালে সবাইকে জড়ো হওয়ার আহ্বান জানান শিক্ষার্থীরা।
স্থানীয়দের সঙ্গে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে মারাত্মক আহত দুই শিক্ষার্থী এখন অনেকটা সুস্থ। হাসপাতালে ভর্তির ১৯ দিনের মাথায় এ তথ্য জানালেন সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা। চবি কর্তৃপক্ষের সম্মতিক্রমে তাঁদের হাসপাতাল থেকে ডিসচার্জ করার কথাও জানান তাঁরা।
৪ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ‘সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট’ নামে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, চবি শাখা। এতে সহসভাপতি (ভিপি) ইব্রাহিম হোসেন রনি, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সাঈদ বিন হাবিব ও সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) সাজ্জাদ হোসেন মুন্নার নাম ঘোষণা
৩১ মিনিট আগেআওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এবং তাঁর স্ত্রী রুকমিলা জামানের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ (ভারপ্রাপ্ত) মো. আবদুর রহমানের আদালতে দুদক চট্টগ্রাম কার্যালয়ের পক্ষ থেকে এ আবেদন
৪১ মিনিট আগেপটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় মাইনুল ইসলাম (৩২) নামের নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের সাবেক এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। জামায়াতে ইসলামীর যুব কমিটির নেতা দাবি করে তাঁকে থানা থেকে ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন সংগঠনটির এক নেতা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর...
১ ঘণ্টা আগে