হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম-রাঙামাটি ও চট্টগ্রাম-কাপ্তাই মহাসড়কে দুর্ঘটনার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এতে অনেকে আহত হওয়ার পাশাপাশি প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটছে। এই তিন মহাসড়কে দুর্ঘটনায় গত দুই মাসে ২৫ জন নিহত হয়েছেন বলে জানায় স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংস্থা নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)। হাটহাজারীতে মহাসড়কের বিভাজক (ডিভাইডার) ও অধিকাংশ চালকের প্রশিক্ষণ না থাকায় দুর্ঘটনা বেশি হয় বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
হাইওয়ে থানা-পুলিশ জানায়, গত ৭ নভেম্বর দুপুরে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের চারিয়া বোর্ড স্কুল ইজতেমা মাঠের সামনে দুর্ঘটনা ঘটে। এতে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই এক পরিবারের পাঁচ সদস্যসহ সাতজন নিহত ও তিনজন আহত হন। এ ছাড়া গতকাল শুক্রবার হাটহাজারী পৌরসভা এবং উপজেলার শিকারপুর, মির্জাপুর ও ফতেপুর এলাকায় পৃথক চারটি সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত ও ১২ জন আহত হয়েছেন।
নিসচার পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, গত দুই মাসে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম-রাঙামাটি ও চট্টগ্রাম-কাপ্তাই মহাসড়কে ছোট-বড় ৪০ টির বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ২৫ জন নিহত ও ৫০ জনের বেশি আহত হয়েছেন।
নিসচা জানায়, এক বছর আগে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের হাটহাজারী-নাজিরহাট আঞ্চলিক সড়কটি তিন লেনে সম্প্রসারণের কাজ শেষ হওয়ার পর দুর্ঘটনা বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের চারিয়া ইজতেমা মাঠের সামনে, চারিয়া বোর্ড স্কুল, মুছার দোকান, সরকারহাট কালীবাড়ি, বালুরটাল, মুনিয়া পুকুর পাড়, নূর আলী মিয়ার হাট, মুন্সীর মসজিদ, হাটহাজারী হাসপাতাল গেট, ধোপার দিঘির পাড়, নন্দির হাট উল্লেখযোগ্য।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়কের ইছাপুর, নাপিতের ঘাটা, সুবেদার পুকুর পাড় এবং চট্টগ্রাম-কাপ্তাই মহাসড়কে নজুমিয়া হাট, কুয়াইশ কলেজ গেট, ভরা পুকুর পাড় এলাকার আশপাশে বেশির ভাগ দুর্ঘটনা ঘটছে বলে জানায় নিসচা।
দুর্ঘটনার শিকার ব্যক্তিরা জানান, চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কে ডিভাইডার না থাকায় দুর্ঘটনা বেশি ঘটছে। এ ছাড়া মহাসড়কে চালকদের বড় অংশই অদক্ষ, অপ্রশিক্ষিত ও লাইসেন্সবিহীন যানবাহনের বেপরোয়া গতিতে দুর্ঘটনা ঘটছে।
হাটহাজারী পৌরসভার আলমপুর গ্রামের ব্যবসায়ী মো. নাছির বলেন, ‘হাটহাজারীর মহাসড়কগুলোতে যেন ক্রমশই মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। রক্তের দাগ শুকাতে না শুকাতেই আরেকটি দুর্ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় জড়িত চালকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করছি।’
নিরাপদ সড়ক চাইয়ের (নিসচা) হাটহাজারী উপজেলা শাখার সভাপতি ওজাইর আহমদ হামিদি বলেন, ‘প্রতিদিন মহাসড়কে যে হারে মৃত্যুর মিছিল বেড়েই চলছে। গত দুই মাসে হাটহাজারী উপজেলায় ১১ নভেম্বর পর্যন্ত ৪০ টির বেশি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক।
এতে আমরা উদ্বিগ্ন। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন শিক্ষক, ছাত্র, সাধারণ মানুষ। এসব দুর্ঘটনার কারণ সংশ্লিষ্টদের জানা থাকলেও তাঁরা এ বিষয়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না।’
মহাসড়কে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি চলাচল হওয়ায় দুর্ঘটনার জন্য সিএনজিচালিত অটোরিকশা দায়ী বলে দাবি করেন চট্টগ্রাম সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের যুগ্ম সম্পাদক মো. শাহজাহান। তিনি বলেন, ‘যেখানে মেট্রো এলাকায় একটা নিয়ম আছে, সেখানে সিএনজি চালিত অটোরিকশার বাইরে অতিরিক্ত রেজিস্ট্রেশন হয় না। অথচ চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি ও চট্টগ্রাম-কাপ্তাই মহাসড়কে বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে কোনো রকম কর্ণপাত করছে না।’
মো. শাহজাহান বলেন, ‘অটোরিকশার চালকদের মধ্যে বেশির ভাগের লাইসেন্স নাই, ট্রাফিক নিয়ম নিয়ে তাঁদের কোনো ধারণা নেই। মহাসড়ককে তিন লেন থেকে চার লেনে প্রশস্ত করে ডিভাইডার দিলে দুর্ঘটনা অনেকটাই কমে আসবে।’
দুর্ঘটনা কমানোর বিষয়ে কাজ চলছে বলে জানান হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ বি এম মশিউজ্জামান জনি। তিনি জানান, ‘গত সপ্তাহেও মহাসড়কে অতিরিক্ত সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক ও বাস মালিকসহ শ্রমিক সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সড়ক প্রশাসনের কঠোর তদারকি, যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়াসহ সচেতনতায় কাজ করা হচ্ছে।’
এদিকে, গত ৭ নভেম্বর চারিয়া ইজতেমা মাঠের সামনে দুর্ঘটনার ঘটনায় চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রহমানকে প্রধান করে সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ওই ঘটনার চার দিন অতিবাহিত হওয়ার পরেও এখনো গ্রেপ্তার হয়নি বাস চালক ও তাঁর সহকারী।
চারিয়া ইজতেমা মাঠের সামনে দুর্ঘটনার বিষয়ে নাজিরহাট হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল মাহমুদ জানান, ঘটনার পর স্থানীয়দের সহযোগিতায় বাসটি জব্দ করা হয়েছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত বাসটির চালক সহকারীকে আটক করা সম্ভব হয়নি।’
চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম-রাঙামাটি ও চট্টগ্রাম-কাপ্তাই মহাসড়কে দুর্ঘটনার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এতে অনেকে আহত হওয়ার পাশাপাশি প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটছে। এই তিন মহাসড়কে দুর্ঘটনায় গত দুই মাসে ২৫ জন নিহত হয়েছেন বলে জানায় স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংস্থা নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)। হাটহাজারীতে মহাসড়কের বিভাজক (ডিভাইডার) ও অধিকাংশ চালকের প্রশিক্ষণ না থাকায় দুর্ঘটনা বেশি হয় বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
হাইওয়ে থানা-পুলিশ জানায়, গত ৭ নভেম্বর দুপুরে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের চারিয়া বোর্ড স্কুল ইজতেমা মাঠের সামনে দুর্ঘটনা ঘটে। এতে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই এক পরিবারের পাঁচ সদস্যসহ সাতজন নিহত ও তিনজন আহত হন। এ ছাড়া গতকাল শুক্রবার হাটহাজারী পৌরসভা এবং উপজেলার শিকারপুর, মির্জাপুর ও ফতেপুর এলাকায় পৃথক চারটি সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত ও ১২ জন আহত হয়েছেন।
নিসচার পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, গত দুই মাসে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম-রাঙামাটি ও চট্টগ্রাম-কাপ্তাই মহাসড়কে ছোট-বড় ৪০ টির বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ২৫ জন নিহত ও ৫০ জনের বেশি আহত হয়েছেন।
নিসচা জানায়, এক বছর আগে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের হাটহাজারী-নাজিরহাট আঞ্চলিক সড়কটি তিন লেনে সম্প্রসারণের কাজ শেষ হওয়ার পর দুর্ঘটনা বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কের চারিয়া ইজতেমা মাঠের সামনে, চারিয়া বোর্ড স্কুল, মুছার দোকান, সরকারহাট কালীবাড়ি, বালুরটাল, মুনিয়া পুকুর পাড়, নূর আলী মিয়ার হাট, মুন্সীর মসজিদ, হাটহাজারী হাসপাতাল গেট, ধোপার দিঘির পাড়, নন্দির হাট উল্লেখযোগ্য।
এ ছাড়া চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়কের ইছাপুর, নাপিতের ঘাটা, সুবেদার পুকুর পাড় এবং চট্টগ্রাম-কাপ্তাই মহাসড়কে নজুমিয়া হাট, কুয়াইশ কলেজ গেট, ভরা পুকুর পাড় এলাকার আশপাশে বেশির ভাগ দুর্ঘটনা ঘটছে বলে জানায় নিসচা।
দুর্ঘটনার শিকার ব্যক্তিরা জানান, চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কে ডিভাইডার না থাকায় দুর্ঘটনা বেশি ঘটছে। এ ছাড়া মহাসড়কে চালকদের বড় অংশই অদক্ষ, অপ্রশিক্ষিত ও লাইসেন্সবিহীন যানবাহনের বেপরোয়া গতিতে দুর্ঘটনা ঘটছে।
হাটহাজারী পৌরসভার আলমপুর গ্রামের ব্যবসায়ী মো. নাছির বলেন, ‘হাটহাজারীর মহাসড়কগুলোতে যেন ক্রমশই মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। রক্তের দাগ শুকাতে না শুকাতেই আরেকটি দুর্ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় জড়িত চালকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করছি।’
নিরাপদ সড়ক চাইয়ের (নিসচা) হাটহাজারী উপজেলা শাখার সভাপতি ওজাইর আহমদ হামিদি বলেন, ‘প্রতিদিন মহাসড়কে যে হারে মৃত্যুর মিছিল বেড়েই চলছে। গত দুই মাসে হাটহাজারী উপজেলায় ১১ নভেম্বর পর্যন্ত ৪০ টির বেশি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক।
এতে আমরা উদ্বিগ্ন। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন শিক্ষক, ছাত্র, সাধারণ মানুষ। এসব দুর্ঘটনার কারণ সংশ্লিষ্টদের জানা থাকলেও তাঁরা এ বিষয়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না।’
মহাসড়কে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি চলাচল হওয়ায় দুর্ঘটনার জন্য সিএনজিচালিত অটোরিকশা দায়ী বলে দাবি করেন চট্টগ্রাম সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের যুগ্ম সম্পাদক মো. শাহজাহান। তিনি বলেন, ‘যেখানে মেট্রো এলাকায় একটা নিয়ম আছে, সেখানে সিএনজি চালিত অটোরিকশার বাইরে অতিরিক্ত রেজিস্ট্রেশন হয় না। অথচ চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি ও চট্টগ্রাম-কাপ্তাই মহাসড়কে বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে কোনো রকম কর্ণপাত করছে না।’
মো. শাহজাহান বলেন, ‘অটোরিকশার চালকদের মধ্যে বেশির ভাগের লাইসেন্স নাই, ট্রাফিক নিয়ম নিয়ে তাঁদের কোনো ধারণা নেই। মহাসড়ককে তিন লেন থেকে চার লেনে প্রশস্ত করে ডিভাইডার দিলে দুর্ঘটনা অনেকটাই কমে আসবে।’
দুর্ঘটনা কমানোর বিষয়ে কাজ চলছে বলে জানান হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ বি এম মশিউজ্জামান জনি। তিনি জানান, ‘গত সপ্তাহেও মহাসড়কে অতিরিক্ত সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক ও বাস মালিকসহ শ্রমিক সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সড়ক প্রশাসনের কঠোর তদারকি, যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়াসহ সচেতনতায় কাজ করা হচ্ছে।’
এদিকে, গত ৭ নভেম্বর চারিয়া ইজতেমা মাঠের সামনে দুর্ঘটনার ঘটনায় চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রহমানকে প্রধান করে সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ওই ঘটনার চার দিন অতিবাহিত হওয়ার পরেও এখনো গ্রেপ্তার হয়নি বাস চালক ও তাঁর সহকারী।
চারিয়া ইজতেমা মাঠের সামনে দুর্ঘটনার বিষয়ে নাজিরহাট হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল মাহমুদ জানান, ঘটনার পর স্থানীয়দের সহযোগিতায় বাসটি জব্দ করা হয়েছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত বাসটির চালক সহকারীকে আটক করা সম্ভব হয়নি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে