চাঁদপুর প্রতিনিধি
ইলিশ শিকারের নিষেধাজ্ঞা শেষে পদ্মা-মেঘনা নদীর ইলিশ স্থানীয় মাছের আড়তগুলোতে আসতে শুরু করেছে। সেখানে এক কেজি বা এর চেয়ে বেশি ওজনের ইলিশের সংখ্যা অনেক কম। ৭০০-৮০০ গ্রাম ওজনের এক হালি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকায়।
জেলেরা বলছে, নদীতে বড় সাইজের ইলিশ ধরা পড়ছে না। মৎস্য কর্মকর্তারা বলছেন, বড় ইলিশ সমুদ্রে নেমে গেছে তাই নদীতে তেমন পাওয়া যাচ্ছে না।
আজ বুধবার সকাল ৭টা থেকে ১০টা পর্যন্ত সরেজমিনে দেখা গেছে, সদর উপজেলার হরিণা ফেরিঘাট ও আখনের হাট মৎস্য আড়তে পাইকারি ইলিশ বিক্রি করা হচ্ছে। জেলেরা নদী থেকে ইলিশ ধরে এনে সরাসরি এসব আড়তে বিক্রি করছেন। শহরের খুচরা বিক্রেতারা এ দুটি ঘাট থেকে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ কিনছেন। এ ছাড়া চাঁদপুরের প্রধান মৎস্য আড়তগুলোতে এখান থেকে বরফ ছাড়া ইলিশ সরবরাহ করছেন কয়েকজন ব্যবসায়ী।
হরিণা ঘাটে ইলিশ বিক্রি করতে আসা জেলে জহিরুল ইসলামের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। নদীতে খুব কম পরিমাণে ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি জানান, ছয়জন রাত ১০টায় পদ্মা-মেঘনায় ইলিশ ধরতে নেমেছিলেন। সকাল ৭টায় আড়তে এসেছেন। ছোট-বড় মিলিয়ে যে কয়েকটি ইলিশ শিকার করেছেন, তা বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৮০০ টাকায়।
ওই ঘাটের প্রবীণ আড়তদার মো. সিরাজুল ইসলাম সৈয়াল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ঘাটে ১৪টি আড়ত। ১ মে খুবই কম মাছ এসেছে। ২ মে মঙ্গলবার সারা দিনে ইলিশের আমদানি হয়েছে দেড় থেকে দুই মণ। তবে আজকে সকালেই কমপক্ষে দুই মণ ইলিশ পাইকারি বিক্রি হয়েছে, কিন্তু সাইজ ছোট।’
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি হালি বিক্রি হয়েছে ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা। সর্বোচ্চ দেড় কেজি ওজনের ইলিশ পেয়েছেন জেলেরা। সেগুলোর প্রতি কেজি কমপক্ষে ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি হয়।’
আখনের হাটের জেলে আলমগীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ঘাটে ইলিশ খুবই কম আসছে। ২০০ থেকে ৪০০ গ্রামের ইলিশ প্রতি হালি ৫০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’
চাঁদপুর জেলা মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজি শবে বরাত সরকার আজকের পত্রিকাকে জানান, গত দুই দিন ধরে চাঁদপুর মাছঘাটে দক্ষিণাঞ্চলের ইলিশ আমদানি হচ্ছে। ৩০০ থেকে ৪০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি মণ বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ১৬ হাজার টাকায়। চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনার ইলিশ খুবই কম।
চাঁদপুর জেলার জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. তানজিমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, নদীতে এখন ইলিশ একটু কম। কারণ জাটকাগুলো পদ্মা-মেঘনায় বিচরণ শেষে সাগরের দিকে চলে গেছে। সাগর এলাকায় এখন ইলিশ বেশি পাওয়া যাচ্ছে। বর্ষার শুরুতে অর্থাৎ জুন-জুলাই মাসে পদ্মা-মেঘনায়ও ইলিশ পাবেন জেলেরা।
ইলিশ শিকারের নিষেধাজ্ঞা শেষে পদ্মা-মেঘনা নদীর ইলিশ স্থানীয় মাছের আড়তগুলোতে আসতে শুরু করেছে। সেখানে এক কেজি বা এর চেয়ে বেশি ওজনের ইলিশের সংখ্যা অনেক কম। ৭০০-৮০০ গ্রাম ওজনের এক হালি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার থেকে ৩ হাজার ২০০ টাকায়।
জেলেরা বলছে, নদীতে বড় সাইজের ইলিশ ধরা পড়ছে না। মৎস্য কর্মকর্তারা বলছেন, বড় ইলিশ সমুদ্রে নেমে গেছে তাই নদীতে তেমন পাওয়া যাচ্ছে না।
আজ বুধবার সকাল ৭টা থেকে ১০টা পর্যন্ত সরেজমিনে দেখা গেছে, সদর উপজেলার হরিণা ফেরিঘাট ও আখনের হাট মৎস্য আড়তে পাইকারি ইলিশ বিক্রি করা হচ্ছে। জেলেরা নদী থেকে ইলিশ ধরে এনে সরাসরি এসব আড়তে বিক্রি করছেন। শহরের খুচরা বিক্রেতারা এ দুটি ঘাট থেকে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ কিনছেন। এ ছাড়া চাঁদপুরের প্রধান মৎস্য আড়তগুলোতে এখান থেকে বরফ ছাড়া ইলিশ সরবরাহ করছেন কয়েকজন ব্যবসায়ী।
হরিণা ঘাটে ইলিশ বিক্রি করতে আসা জেলে জহিরুল ইসলামের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। নদীতে খুব কম পরিমাণে ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি জানান, ছয়জন রাত ১০টায় পদ্মা-মেঘনায় ইলিশ ধরতে নেমেছিলেন। সকাল ৭টায় আড়তে এসেছেন। ছোট-বড় মিলিয়ে যে কয়েকটি ইলিশ শিকার করেছেন, তা বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৮০০ টাকায়।
ওই ঘাটের প্রবীণ আড়তদার মো. সিরাজুল ইসলাম সৈয়াল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ঘাটে ১৪টি আড়ত। ১ মে খুবই কম মাছ এসেছে। ২ মে মঙ্গলবার সারা দিনে ইলিশের আমদানি হয়েছে দেড় থেকে দুই মণ। তবে আজকে সকালেই কমপক্ষে দুই মণ ইলিশ পাইকারি বিক্রি হয়েছে, কিন্তু সাইজ ছোট।’
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি হালি বিক্রি হয়েছে ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা। সর্বোচ্চ দেড় কেজি ওজনের ইলিশ পেয়েছেন জেলেরা। সেগুলোর প্রতি কেজি কমপক্ষে ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি হয়।’
আখনের হাটের জেলে আলমগীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ঘাটে ইলিশ খুবই কম আসছে। ২০০ থেকে ৪০০ গ্রামের ইলিশ প্রতি হালি ৫০০ থেকে ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।’
চাঁদপুর জেলা মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজি শবে বরাত সরকার আজকের পত্রিকাকে জানান, গত দুই দিন ধরে চাঁদপুর মাছঘাটে দক্ষিণাঞ্চলের ইলিশ আমদানি হচ্ছে। ৩০০ থেকে ৪০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি মণ বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ১৬ হাজার টাকায়। চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনার ইলিশ খুবই কম।
চাঁদপুর জেলার জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. তানজিমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, নদীতে এখন ইলিশ একটু কম। কারণ জাটকাগুলো পদ্মা-মেঘনায় বিচরণ শেষে সাগরের দিকে চলে গেছে। সাগর এলাকায় এখন ইলিশ বেশি পাওয়া যাচ্ছে। বর্ষার শুরুতে অর্থাৎ জুন-জুলাই মাসে পদ্মা-মেঘনায়ও ইলিশ পাবেন জেলেরা।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে