চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় র্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুজন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত আড়াইটায় উপজেলার পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়নের ইলিশিয়া চিংড়িজোনের ডেবডেবী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১৫ কক্সবাজার ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর শেখ ইউসুফ আহমেদ।
সকাল সাড়ে দশটার দিকে নিহত একজনের পরিচয় শনাক্ত করেছে পুলিশ। অপরজনের পরিচয় এখনো জানা যায়নি।
নিহত একজনের নাম বাবুল জলদাস (৪০)। তিনি বরইতলী ইউনিয়নের পহরচাঁদা বিবিরকিল এলাকার মৃত নারায়ণ জলদাসের ছেলে।
এ ছাড়া আটক ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার পশ্চিম বড় ভেওলার মৃত নজির আহাম্মদের ছেলে আবুল কালাম (৪৫) ও চট্টগ্রাম জেলার লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদ হাজিপাড়ার মৃত আব্দুর রউফের ছেলে শাহ নেওয়াজ টিপু (৫০)।
র্যাব বলছে, নিহত দুজন ডাকাত দলের সদস্য। এ ছাড়া ঘটনাস্থল থেকে ৩টি দেশীয় অস্ত্র, ৬টি গুলি, ৪টি কার্তুজসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব-১৫ কক্সবাজার ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর শেখ ইউসুফ আহমেদ বলেন, ডাকাতির প্রস্তুতির খবর পেয়ে র্যাবের টহল দল ভোররাতে পশ্চিম বড় ভেওলায় অভিযান চালায়। এ সময় র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দল গুলি চালায়। আত্মরক্ষার্থে র্যাবও পাল্টা গুলি চালায়। গোলাগুলি শেষে ঘটনাস্থলে গুলিবিদ্ধ দুজনকে পড়ে থাকতে দেখে র্যাব। তাঁদের উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ ওসমান গনি বলেন, নিহত দুজনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের মধ্যে স্বজনেরা এসে একজনের মরদেহের পরিচয় নিশ্চিত করেছে। অপরজনের পরিচয় শনাক্ত করার কাজ চলছে।
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় র্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুজন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত আড়াইটায় উপজেলার পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়নের ইলিশিয়া চিংড়িজোনের ডেবডেবী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১৫ কক্সবাজার ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর শেখ ইউসুফ আহমেদ।
সকাল সাড়ে দশটার দিকে নিহত একজনের পরিচয় শনাক্ত করেছে পুলিশ। অপরজনের পরিচয় এখনো জানা যায়নি।
নিহত একজনের নাম বাবুল জলদাস (৪০)। তিনি বরইতলী ইউনিয়নের পহরচাঁদা বিবিরকিল এলাকার মৃত নারায়ণ জলদাসের ছেলে।
এ ছাড়া আটক ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার পশ্চিম বড় ভেওলার মৃত নজির আহাম্মদের ছেলে আবুল কালাম (৪৫) ও চট্টগ্রাম জেলার লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদ হাজিপাড়ার মৃত আব্দুর রউফের ছেলে শাহ নেওয়াজ টিপু (৫০)।
র্যাব বলছে, নিহত দুজন ডাকাত দলের সদস্য। এ ছাড়া ঘটনাস্থল থেকে ৩টি দেশীয় অস্ত্র, ৬টি গুলি, ৪টি কার্তুজসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব-১৫ কক্সবাজার ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর শেখ ইউসুফ আহমেদ বলেন, ডাকাতির প্রস্তুতির খবর পেয়ে র্যাবের টহল দল ভোররাতে পশ্চিম বড় ভেওলায় অভিযান চালায়। এ সময় র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দল গুলি চালায়। আত্মরক্ষার্থে র্যাবও পাল্টা গুলি চালায়। গোলাগুলি শেষে ঘটনাস্থলে গুলিবিদ্ধ দুজনকে পড়ে থাকতে দেখে র্যাব। তাঁদের উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ ওসমান গনি বলেন, নিহত দুজনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের মধ্যে স্বজনেরা এসে একজনের মরদেহের পরিচয় নিশ্চিত করেছে। অপরজনের পরিচয় শনাক্ত করার কাজ চলছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে