চবি সংবাদদাতা
চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) থেকে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক অযথা গ্রেপ্তার ও হয়রানি করা হলে সহযোগিতার ঘোষণা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. অহিদুল আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়টি জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, কোটাসংস্কার আন্দোলন কেন্দ্রীক সহিংসতা ও আইন-শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অভিযানকালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের সার্বিক সহযোগিতার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এ ধরণের পরিস্থিতিতে চবির সহকারী প্রক্টর জনাব হেলাল উদ্দিন আহম্মদ (মোবাইল নম্বর ০১৮২৩-৫১৯৮৬৯) ও জনাব রন্টু দাশ (মোবাইল নম্বর: ০১৮১৮-৭৪৪৩৯৩) এর সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এ ছাড়া চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী যেন অহেতুক হয়রানির শিকার না হয় এ বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানানো হয়।
এ বিষয়ে চবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. অহিদুল আলম বলেন, আমাদের নিরপরাধ শিক্ষার্থীরা যেন হয়রানির শিকার না হয় সেই বিষয়ে আমরা সজাগ রয়েছি। গতকাল রাতে একজন শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। আমরা তাকে ছাড়ানোর জন্য পুলিশ স্টেশনে গিয়েছিলাম। তখন ওই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ভিডিও ফুটেজ দেখিয়ে তাকে ছাড়বে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে পুলিশ। এ ছাড়া ইতিমধ্যে ৮ থেকে ১০ জন শিক্ষার্থী ১৭ ও ১৮ তারিখের দিকে আটক হয়েছে বলে খবর পেয়েছি। তাদেরকে জেলে পাঠানো হয়েছে। আটক শিক্ষার্থীদের পরিবার জামিনের বিষয়ে সাহায্য চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা করবে।
চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) থেকে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক অযথা গ্রেপ্তার ও হয়রানি করা হলে সহযোগিতার ঘোষণা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. অহিদুল আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়টি জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, কোটাসংস্কার আন্দোলন কেন্দ্রীক সহিংসতা ও আইন-শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অভিযানকালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের সার্বিক সহযোগিতার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। এ ধরণের পরিস্থিতিতে চবির সহকারী প্রক্টর জনাব হেলাল উদ্দিন আহম্মদ (মোবাইল নম্বর ০১৮২৩-৫১৯৮৬৯) ও জনাব রন্টু দাশ (মোবাইল নম্বর: ০১৮১৮-৭৪৪৩৯৩) এর সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এ ছাড়া চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী যেন অহেতুক হয়রানির শিকার না হয় এ বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানানো হয়।
এ বিষয়ে চবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. অহিদুল আলম বলেন, আমাদের নিরপরাধ শিক্ষার্থীরা যেন হয়রানির শিকার না হয় সেই বিষয়ে আমরা সজাগ রয়েছি। গতকাল রাতে একজন শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। আমরা তাকে ছাড়ানোর জন্য পুলিশ স্টেশনে গিয়েছিলাম। তখন ওই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ভিডিও ফুটেজ দেখিয়ে তাকে ছাড়বে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে পুলিশ। এ ছাড়া ইতিমধ্যে ৮ থেকে ১০ জন শিক্ষার্থী ১৭ ও ১৮ তারিখের দিকে আটক হয়েছে বলে খবর পেয়েছি। তাদেরকে জেলে পাঠানো হয়েছে। আটক শিক্ষার্থীদের পরিবার জামিনের বিষয়ে সাহায্য চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা করবে।
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় এই তথ্য জানায়। এ ছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের ডেঙ্গু এবং ২০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে ৫০০ বিঘার অধিক ফসলি জমি। তার মধ্যে অনেক জমিতে ছিল আমন ধান। এ ছাড়া বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও কাঁচা-পাকা রাস্তায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। অবৈধভাবে অপরিকল্পিত পুকুর খননের ফলে খালের মুখ বন্ধ হয়ে পড়ায় এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্ট হয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেখুঁড়িয়ে চলছে দেশের অন্যতম তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বড়পুকুরিয়া। চালুর পর থেকে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কখনোই এ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে পূর্ণ লক্ষ্যমাত্রার বিদ্যুৎ পাওয়া যায়নি। তিনটি ইউনিটের মধ্যে কখনো একটি, কখনোবা দুটি থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে। বর্তমানে নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে দুটি ইউনিট।
৩ ঘণ্টা আগেখুলনায় গত শুক্রবার রাত থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় তিনজন খুন এবং একজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, হত্যাকারীরা চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। এসব হত্যাকাণ্ডকে টার্গেট কিলিং বলছে পুলিশ। তারা বলছে, এসব পুলিশের একার পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
৩ ঘণ্টা আগে