নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সড়ক আইন সংশোধনসহ চার দফা দাবিতে ২০ জুলাই মহানগরীসহ বৃহত্তর চট্টগ্রামের পাঁচ জেলায় সব ধরনের পণ্যবাহী ও গণপরিবহন চলাচল ২৪ ঘণ্টা বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয় ‘বৃহত্তর চট্টগ্রাম পণ্য ও গণপরিবহন মালিক ফেডারেশন’।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সদস্যসচিব মো. হুমায়ুন কবির সোহেল ২০ জুলাই ভোর ৬টা থেকে পর দিন ভোর ৬টা পর্যন্ত সর্বাত্মক ধর্মঘট পালনের জন্য পণ্য পরিবহনকারী সব যানবাহন ও গণপরিবহনের মালিক-শ্রমিকদের প্রতি আহ্বান জানান।
হুমায়ুন কবির সোহেল বলেন, মহানগরীসহ চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও তিন পার্বত্য জেলা—রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের সব রুট ২৪ ঘণ্টার ধর্মঘটের আওতায় থাকবে।
সংগঠনের সদস্যসচিব আরও বলেন, ‘পরিবহন খাতের নানা সমস্যা নিয়ে আমরা গত ৩০ জুন সংবাদ সম্মেলন করেছিলাম। এই খাতের তিনটি সংগঠন এরই মধ্যে সড়ক পরিবহন ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে সেগুলো তুলে ধরেছে। কিন্তু এরপরও আমাদের সমস্যা নিরসনে কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। বর্তমানে পরিবহনব্যবসা একটি লোকসানি খাতে পরিণত হয়েছে। আবার সড়ক পরিবহন আইনের বিভিন্ন ধারা-উপধারা মালিক-শ্রমিকদের গলার ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে।’
সংগঠনের চার দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—২০১৮ সালের সড়ক পরিবহন আইনের মালিক ও শ্রমিক স্বার্থবিরোধী সব ধারা পরিবর্তন ও সংশোধন, যানবাহনের ‘ইকোনমিক লাইফ’-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন স্থগিত করা, গাড়ির ফিটনেস সনদ বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে দিয়ে পরিবহন খাতকে জিম্মি করতে না দেওয়া এবং বাণিজ্যিক মোটরযানের বর্ধিত অগ্রিম আয়কর আগের মতো বহাল রাখা।
সংবাদ সম্মেলনে বৃহত্তর চট্টগ্রাম পণ্য ও গণপরিবহন মালিক ফেডারেশনের আহ্বায়ক মোরশেদুল আলম কাদেরী, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের মৃণাল চৌধুরী, মো. মুছা, অলি আহম্মদ উপস্থিত ছিলেন।
সড়ক আইন সংশোধনসহ চার দফা দাবিতে ২০ জুলাই মহানগরীসহ বৃহত্তর চট্টগ্রামের পাঁচ জেলায় সব ধরনের পণ্যবাহী ও গণপরিবহন চলাচল ২৪ ঘণ্টা বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয় ‘বৃহত্তর চট্টগ্রাম পণ্য ও গণপরিবহন মালিক ফেডারেশন’।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সদস্যসচিব মো. হুমায়ুন কবির সোহেল ২০ জুলাই ভোর ৬টা থেকে পর দিন ভোর ৬টা পর্যন্ত সর্বাত্মক ধর্মঘট পালনের জন্য পণ্য পরিবহনকারী সব যানবাহন ও গণপরিবহনের মালিক-শ্রমিকদের প্রতি আহ্বান জানান।
হুমায়ুন কবির সোহেল বলেন, মহানগরীসহ চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও তিন পার্বত্য জেলা—রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের সব রুট ২৪ ঘণ্টার ধর্মঘটের আওতায় থাকবে।
সংগঠনের সদস্যসচিব আরও বলেন, ‘পরিবহন খাতের নানা সমস্যা নিয়ে আমরা গত ৩০ জুন সংবাদ সম্মেলন করেছিলাম। এই খাতের তিনটি সংগঠন এরই মধ্যে সড়ক পরিবহন ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে সেগুলো তুলে ধরেছে। কিন্তু এরপরও আমাদের সমস্যা নিরসনে কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। বর্তমানে পরিবহনব্যবসা একটি লোকসানি খাতে পরিণত হয়েছে। আবার সড়ক পরিবহন আইনের বিভিন্ন ধারা-উপধারা মালিক-শ্রমিকদের গলার ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে।’
সংগঠনের চার দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—২০১৮ সালের সড়ক পরিবহন আইনের মালিক ও শ্রমিক স্বার্থবিরোধী সব ধারা পরিবর্তন ও সংশোধন, যানবাহনের ‘ইকোনমিক লাইফ’-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন স্থগিত করা, গাড়ির ফিটনেস সনদ বেসরকারি সংস্থার হাতে তুলে দিয়ে পরিবহন খাতকে জিম্মি করতে না দেওয়া এবং বাণিজ্যিক মোটরযানের বর্ধিত অগ্রিম আয়কর আগের মতো বহাল রাখা।
সংবাদ সম্মেলনে বৃহত্তর চট্টগ্রাম পণ্য ও গণপরিবহন মালিক ফেডারেশনের আহ্বায়ক মোরশেদুল আলম কাদেরী, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের মৃণাল চৌধুরী, মো. মুছা, অলি আহম্মদ উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
১ ঘণ্টা আগে