নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় ইছামতী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদসহ ১১৩ জনের নামে আদালতে মামলা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার মহানগর তাঁতী দলের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজিম উদ্দীন বাদী হয়ে চট্টগ্রাম চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন। আদালত মামলা আমলে নিয়ে রাঙ্গুনিয়া থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন।
মামলায় হাছান মাহমুদ ছাড়াও সাবেক সংসদ সদস্য এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, দীপংকর তালুকদার, নজিবুল বশর মাইজভান্ডারির ছেলে তৈয়বুল বশর মাইজভান্ডারিসহ রাঙ্গুনিয়ার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দের নাম রয়েছে।
মামলার বাদীপক্ষের অন্যতম আইনজীবী চট্টগ্রাম বারের সাধারণ সম্পাদক মো. আশরাফ হোসেন চৌধুরী রাজ্জাক এ তথ্য জানিয়েছেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ইছামতী নদীর রাঙ্গুনিয়ার রাণীরহাট ব্রিজের দক্ষিণ পাশে ঠান্ডাছড়ি এলাকায় অসহায় কৃষকের বালিচর রয়েছে। সেই চর থেকে হাছান মাহমুদের ইন্ধনে ও প্রভাব খাটিয়ে বালু উত্তোলন করে আসছে একটি সিন্ডিকেট। শুধু এই স্থান থেকে নয়, ইছামতী নদীর বিভিন্ন স্থান থেকে তারা বালু উত্তোলন করছে। আর নিজেরা শত কোটি টাকার পাহাড় বানিয়েছেন। তাতে সাধারণ মানুষের ফসলি জমি, ঘরবাড়ি ভেঙে পড়েছে এবং অনেকগুলো এখনো ভেঙে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। স্থানীয় ভুক্তভোগীরা তাদের ভয়ে এত দিন মুখ খুলতে সাহস পায়নি। বাদী নিজেও ভুক্তভোগীদের একজন।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিষয়ে ইতিপূর্বে বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু বিগত সরকারের আমলে বালুখেকো সিন্ডিকেট প্রভাবশালী হওয়ায় এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন। তবে এখন এই অবৈধ বালু উত্তোলন করে যারা জনগণের অপূরণীয় ক্ষতি করেছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় ইছামতী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদসহ ১১৩ জনের নামে আদালতে মামলা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার মহানগর তাঁতী দলের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজিম উদ্দীন বাদী হয়ে চট্টগ্রাম চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন। আদালত মামলা আমলে নিয়ে রাঙ্গুনিয়া থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন।
মামলায় হাছান মাহমুদ ছাড়াও সাবেক সংসদ সদস্য এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, দীপংকর তালুকদার, নজিবুল বশর মাইজভান্ডারির ছেলে তৈয়বুল বশর মাইজভান্ডারিসহ রাঙ্গুনিয়ার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দের নাম রয়েছে।
মামলার বাদীপক্ষের অন্যতম আইনজীবী চট্টগ্রাম বারের সাধারণ সম্পাদক মো. আশরাফ হোসেন চৌধুরী রাজ্জাক এ তথ্য জানিয়েছেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ইছামতী নদীর রাঙ্গুনিয়ার রাণীরহাট ব্রিজের দক্ষিণ পাশে ঠান্ডাছড়ি এলাকায় অসহায় কৃষকের বালিচর রয়েছে। সেই চর থেকে হাছান মাহমুদের ইন্ধনে ও প্রভাব খাটিয়ে বালু উত্তোলন করে আসছে একটি সিন্ডিকেট। শুধু এই স্থান থেকে নয়, ইছামতী নদীর বিভিন্ন স্থান থেকে তারা বালু উত্তোলন করছে। আর নিজেরা শত কোটি টাকার পাহাড় বানিয়েছেন। তাতে সাধারণ মানুষের ফসলি জমি, ঘরবাড়ি ভেঙে পড়েছে এবং অনেকগুলো এখনো ভেঙে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। স্থানীয় ভুক্তভোগীরা তাদের ভয়ে এত দিন মুখ খুলতে সাহস পায়নি। বাদী নিজেও ভুক্তভোগীদের একজন।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়, অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিষয়ে ইতিপূর্বে বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু বিগত সরকারের আমলে বালুখেকো সিন্ডিকেট প্রভাবশালী হওয়ায় এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি প্রশাসন। তবে এখন এই অবৈধ বালু উত্তোলন করে যারা জনগণের অপূরণীয় ক্ষতি করেছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৮ মিনিট আগে