কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় আগ্রহ বাড়ছে সূর্যমুখী ফুল চাষে। উপজেলার বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের কৃষিজমিতে এবার সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে। কৃষিজমির পাশাপাশি পতিত জমিতেও কৃষকেরা সূর্যমুখী চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিটি জমিতেই ফুটে আছে অসংখ্য ফুল। বাগানগুলো যেন হলুদ সূর্যের সমারোহ। ফুলপ্রেমী মানুষ দল বেঁধে ছুটে আসছে সূর্যমুখী বাগানে।
সরেজমিনে কয়েকটি বাগান ঘুরে দেখা যায়, প্রতিদিন শত শত নারী-পুরুষ ছুটে আসছে। আর মনের মাধুরী মিশিয়ে তুলছে ছবি। জমির মালিকদের সারা দিন বাগান পাহারা দিতে হয়। কারণ দর্শনার্থীরা ছবি তুলতে গিয়ে ফুল ছিঁড়ে ফেলে। আবার বাগানের ভেতরে ছবি তুলতে গিয়ে গাছেরও ক্ষতি করে।
কৃষি অফিসের তথ্যমতে, এ বছর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ৬ হেক্টরের বেশি জমিতে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে। তবে বীজ বপনের পরে অতিবৃষ্টির কারণে অনেক বাগানে চারা উৎপন্ন হয়নি। এ বছর সূর্যমুখী চাষে প্রায় ২৫ জন কৃষককে প্রণোদনা দিয়েছে কৃষি অফিস। এ ছাড়া বাগান রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচর্যায় বাগানমালিকদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি অফিস।
বাগানে ঘুরতে আসা দর্শনার্থী সজল মিয়া বলেন, ‘ফুল মানুষের প্রিয় জিনিস। আমাদের এলাকায় দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে সূর্যমুখী ফুলের চাষ। ফুল ফুটতে শুরু করলে লোভ সামলানো যায় না। তাই পরিবার নিয়ে এসেছি সূর্যমুখী বাগান দেখতে এবং ছবি তুলতে। এরপর আসব বন্ধুদের নিয়ে।’
বাগানের ভেতরে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছেন আরেক দর্শনার্থী সাদিয়া আক্তার। তিনি জানান, পাশের গ্রাম থেকে সূর্যমুখী ফুলের বাগান দেখতে এসেছি। মাঠজুড়ে সূর্যমুখী ফুল দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। অনেক ছবি তুলেছি। একই কথা বলেন তাঁর সঙ্গে আসা চুমকি, মৌসুমীসহ অন্য দর্শনার্থীরাও।
বাগানের মালিক আলী আহাম্মদ বলেন, ‘কৃষি অফিসের সহযোগিতায় এ বছর ১৫ বিঘা জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছি। আবহাওয়া ভালো থাকলে ভালো বীজ সংগ্রহ করতে পারব। বাগানে ফুল ফোটার পর মানুষের উপস্থিতিতে এক ভিন্ন পরিবেশ তৈরি হয়। দর্শনার্থীদের অনুরোধ করি তারা যেন বাগানের ক্ষতি না করে। এ বছর ভালো লাভ হলে ভবিষ্যতে আরও বেশি জমিতে চাষ করব।’
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এলাকার কৃষকেরা সূর্যমুখী চাষে দিনে দিনে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে তাঁদের বিভিন্ন সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। সূর্যমুখী থেকে যে তেল হয়, তা অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। কৃষকদের পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে, যেন তাঁরা নিরুৎসাহিত না হয়ে প্রতিবছর সূর্যমুখী চাষে উৎসাহিত হন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় আগ্রহ বাড়ছে সূর্যমুখী ফুল চাষে। উপজেলার বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের কৃষিজমিতে এবার সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে। কৃষিজমির পাশাপাশি পতিত জমিতেও কৃষকেরা সূর্যমুখী চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিটি জমিতেই ফুটে আছে অসংখ্য ফুল। বাগানগুলো যেন হলুদ সূর্যের সমারোহ। ফুলপ্রেমী মানুষ দল বেঁধে ছুটে আসছে সূর্যমুখী বাগানে।
সরেজমিনে কয়েকটি বাগান ঘুরে দেখা যায়, প্রতিদিন শত শত নারী-পুরুষ ছুটে আসছে। আর মনের মাধুরী মিশিয়ে তুলছে ছবি। জমির মালিকদের সারা দিন বাগান পাহারা দিতে হয়। কারণ দর্শনার্থীরা ছবি তুলতে গিয়ে ফুল ছিঁড়ে ফেলে। আবার বাগানের ভেতরে ছবি তুলতে গিয়ে গাছেরও ক্ষতি করে।
কৃষি অফিসের তথ্যমতে, এ বছর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ৬ হেক্টরের বেশি জমিতে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে। তবে বীজ বপনের পরে অতিবৃষ্টির কারণে অনেক বাগানে চারা উৎপন্ন হয়নি। এ বছর সূর্যমুখী চাষে প্রায় ২৫ জন কৃষককে প্রণোদনা দিয়েছে কৃষি অফিস। এ ছাড়া বাগান রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচর্যায় বাগানমালিকদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি অফিস।
বাগানে ঘুরতে আসা দর্শনার্থী সজল মিয়া বলেন, ‘ফুল মানুষের প্রিয় জিনিস। আমাদের এলাকায় দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে সূর্যমুখী ফুলের চাষ। ফুল ফুটতে শুরু করলে লোভ সামলানো যায় না। তাই পরিবার নিয়ে এসেছি সূর্যমুখী বাগান দেখতে এবং ছবি তুলতে। এরপর আসব বন্ধুদের নিয়ে।’
বাগানের ভেতরে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছেন আরেক দর্শনার্থী সাদিয়া আক্তার। তিনি জানান, পাশের গ্রাম থেকে সূর্যমুখী ফুলের বাগান দেখতে এসেছি। মাঠজুড়ে সূর্যমুখী ফুল দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। অনেক ছবি তুলেছি। একই কথা বলেন তাঁর সঙ্গে আসা চুমকি, মৌসুমীসহ অন্য দর্শনার্থীরাও।
বাগানের মালিক আলী আহাম্মদ বলেন, ‘কৃষি অফিসের সহযোগিতায় এ বছর ১৫ বিঘা জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছি। আবহাওয়া ভালো থাকলে ভালো বীজ সংগ্রহ করতে পারব। বাগানে ফুল ফোটার পর মানুষের উপস্থিতিতে এক ভিন্ন পরিবেশ তৈরি হয়। দর্শনার্থীদের অনুরোধ করি তারা যেন বাগানের ক্ষতি না করে। এ বছর ভালো লাভ হলে ভবিষ্যতে আরও বেশি জমিতে চাষ করব।’
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এলাকার কৃষকেরা সূর্যমুখী চাষে দিনে দিনে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে তাঁদের বিভিন্ন সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। সূর্যমুখী থেকে যে তেল হয়, তা অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। কৃষকদের পরামর্শ ও সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে, যেন তাঁরা নিরুৎসাহিত না হয়ে প্রতিবছর সূর্যমুখী চাষে উৎসাহিত হন।
রাজধানীর উত্তরা থেকে বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাঙ্গাম মোড় এলাকা থেকে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া নজরুল ইসলাম সওদাগর জামালপুরের পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বাকলিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় এক চিকিৎসককে মেরে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর একটি ভবনের ভেতর রক্তাক্ত অবস্থায় অবরুদ্ধ থাকা ওই চিকিৎসক ফেসবুক লাইভে এসে বিষয়টি জানালে পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করায়।
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষে পাঁচজনের নিহতের ঘটনায় গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটির সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আবু তারিকের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটির সদস্যরা তদন্তকাজ শুরু করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে স্কুলে ঢুকে এক শিক্ষককে পেটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে এক আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজার বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার পাইন্দং ইউপির হাইদ চকিয়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রধান শিক্ষক সুনব বড়ুয়া বাধা দিতে গেলে তাঁকেও আঘাত করেন ওই ব্যক্তি।
৩ ঘণ্টা আগে