প্রতিনিধি
হাতিয়া (নোয়াখালী): ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে পুরোপুরি ঝুঁকিতে রয়েছে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার প্রায় ৭ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ। রাতে এ ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ পাহারায় ছিলেন নৌ-পুলিশের সদস্যরা। বুধবার সকালে জোয়ারের পানিতে এসব বেড়িবাঁধের অনেকাংশে ফাটল দেখা দিলে নৌ-পুলিশের সদস্যসহ এলাকাবাসী তা মেরামত করে।
হাতিয়া নৌ-পুলিশের নলচিরা ফাঁড়ির ইনচার্জ আকরাম উল্যাহ বলেন, আমাদের ফাঁড়ির পাশেই নলচিরা ইউনিয়নের ফরাজি গ্রামে বেড়িবাঁধ অনেকটা ঝুঁকিতে আছে। রাতের জোয়ারে এসব এলাকার বেড়িবাঁধ ধসে পড়ার আশঙ্কা থেকে আমরা পাহারার ব্যবস্থা করি। এলাকাবাসী ও আমাদের ফাঁড়িটিও নিরাপত্তায় এ পাহারা বসানো হয়।
বুধবার সকালে ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে অতিরিক্ত জোয়ারে নলচিরা ইউনিয়নের ফরাজি গ্রামে নির্মিত নতুন বেড়িবাঁধের অনেকাংশে ফাটল ধরে ধসে পড়ার উপক্রম হয়। এই সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে নৌ-পুলিশের সদস্যসহ এলাকার লোকজন এসে স্বেচ্ছাশ্রমে ঝুঁকিতে থাকা বেড়িবাঁধ মেরামত করে। অনেকে নিজেদের বাড়ি থেকে বাঁশ, বস্তা, দড়ি নিয়ে এসে কোনোভাবে বেড়িবাঁধ ধসে পড়া থেকে রক্ষা করে। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসেনও তাঁদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন অস্বাভাবিক জোয়ারে হাতিয়ার তিনটি ইউনিয়নের ৭ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে। জোয়ারের উচ্চতা অনেক বেশি হওয়ায় অনেক জায়গায় ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়। এলাকার লোকজনের সহযোগিতায় তা মেরামত করা হয়েছে। তবে রাতের জোয়ারে চাপ বেশি হলে এসব এলাকায় বেড়িবাঁধ ছিঁড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়। পানি ঢুকে পড়ে অন্তত ১৩টি গ্রামে। পানিবন্দী হয়ে পড়ে দ্বীপটির কয়েক হাজার বাসিন্দা। জোয়ারের পানিতে ভেসে যায় পুকুরের মাছ ও জমির ফসল। বেশি ক্ষতির মুখে পড়ে ভাঙা বেড়িবাঁধের পাশে থাকা বাসিন্দারা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার নিম্নাঞ্চলে জোয়ারের পানি ঢুকতে শুরু করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জোয়ার ও বাতাসের তীব্রতা বাড়তে থাকে। সকাল থেকে চলে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। মেঘনা নদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে ৫-৬ ফুট বেশি পানি বৃদ্ধি পায়। এতে ৪-৫ ফুট পানিতে তলিয়ে যায় সুখচর, নলচিরা, চরঈশ্বরের ৪টি গ্রাম। এ ছাড়া অস্বাভাবিক জোয়ারে প্লাবিত হয়ে নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নের মদিনা গ্রাম, বান্দাখালী গ্রাম, মুন্সি গ্রাম, মোল্লা গ্রাম, আদর্শগ্রাম ও ইউনিয়নের ১,২, ৩ ৪ নম্বর ওয়ার্ড।
হাতিয়া (নোয়াখালী): ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে পুরোপুরি ঝুঁকিতে রয়েছে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার প্রায় ৭ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ। রাতে এ ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ পাহারায় ছিলেন নৌ-পুলিশের সদস্যরা। বুধবার সকালে জোয়ারের পানিতে এসব বেড়িবাঁধের অনেকাংশে ফাটল দেখা দিলে নৌ-পুলিশের সদস্যসহ এলাকাবাসী তা মেরামত করে।
হাতিয়া নৌ-পুলিশের নলচিরা ফাঁড়ির ইনচার্জ আকরাম উল্যাহ বলেন, আমাদের ফাঁড়ির পাশেই নলচিরা ইউনিয়নের ফরাজি গ্রামে বেড়িবাঁধ অনেকটা ঝুঁকিতে আছে। রাতের জোয়ারে এসব এলাকার বেড়িবাঁধ ধসে পড়ার আশঙ্কা থেকে আমরা পাহারার ব্যবস্থা করি। এলাকাবাসী ও আমাদের ফাঁড়িটিও নিরাপত্তায় এ পাহারা বসানো হয়।
বুধবার সকালে ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে অতিরিক্ত জোয়ারে নলচিরা ইউনিয়নের ফরাজি গ্রামে নির্মিত নতুন বেড়িবাঁধের অনেকাংশে ফাটল ধরে ধসে পড়ার উপক্রম হয়। এই সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে নৌ-পুলিশের সদস্যসহ এলাকার লোকজন এসে স্বেচ্ছাশ্রমে ঝুঁকিতে থাকা বেড়িবাঁধ মেরামত করে। অনেকে নিজেদের বাড়ি থেকে বাঁশ, বস্তা, দড়ি নিয়ে এসে কোনোভাবে বেড়িবাঁধ ধসে পড়া থেকে রক্ষা করে। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসেনও তাঁদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন অস্বাভাবিক জোয়ারে হাতিয়ার তিনটি ইউনিয়নের ৭ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে। জোয়ারের উচ্চতা অনেক বেশি হওয়ায় অনেক জায়গায় ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়। এলাকার লোকজনের সহযোগিতায় তা মেরামত করা হয়েছে। তবে রাতের জোয়ারে চাপ বেশি হলে এসব এলাকায় বেড়িবাঁধ ছিঁড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়। পানি ঢুকে পড়ে অন্তত ১৩টি গ্রামে। পানিবন্দী হয়ে পড়ে দ্বীপটির কয়েক হাজার বাসিন্দা। জোয়ারের পানিতে ভেসে যায় পুকুরের মাছ ও জমির ফসল। বেশি ক্ষতির মুখে পড়ে ভাঙা বেড়িবাঁধের পাশে থাকা বাসিন্দারা।
বুধবার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার নিম্নাঞ্চলে জোয়ারের পানি ঢুকতে শুরু করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জোয়ার ও বাতাসের তীব্রতা বাড়তে থাকে। সকাল থেকে চলে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি। মেঘনা নদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে ৫-৬ ফুট বেশি পানি বৃদ্ধি পায়। এতে ৪-৫ ফুট পানিতে তলিয়ে যায় সুখচর, নলচিরা, চরঈশ্বরের ৪টি গ্রাম। এ ছাড়া অস্বাভাবিক জোয়ারে প্লাবিত হয়ে নিঝুম দ্বীপ ইউনিয়নের মদিনা গ্রাম, বান্দাখালী গ্রাম, মুন্সি গ্রাম, মোল্লা গ্রাম, আদর্শগ্রাম ও ইউনিয়নের ১,২, ৩ ৪ নম্বর ওয়ার্ড।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৫ ঘণ্টা আগে