নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে আদালত চত্বরে পুলিশের হেফাজত থেকে হত্যা ও মাদক মামলার দুই আসামি একসঙ্গে পালিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম আদালতে জেলা কোর্ট পুলিশের হেফাজত থেকে ওই দুই আসামি পালান। বিকেলে আসামিদের হাজতখানা থেকে কারাগারে নেওয়ার উদ্দেশ্যে প্রিজন ভ্যানে তোলার সময় ওই দুই আসামি নিখোঁজের বিষয়টি জানাজানি হয়। এর আগে সকালে আসামিদের চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়।
পলাতক আসামিরা হলেন ইকবাল হোসেন ইমন ও আনোয়ার হোসেন। তাঁদের মধ্যে ইকবাল চলতি বছর চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানায় দায়ের হওয়া একটি হত্যা মামলার আসামি। তিনি ওই থানা এলাকার উত্তর কলাউজান ইউনিয়নের মো. ইউনুসের ছেলে। আনোয়ার নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ থানার কামালউদ্দিনের ছেলে। তিনি সীতাকুণ্ড থানায় চলতি বছর দায়ের হওয়া একটি মাদক মামলার আসামি।
আসামি পালানোর বিষয়ে জানতে চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপারসহ দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা কল কেটে দেন। জানা গেছে, ঘটনার পর দুই আসামিকে গ্রেপ্তারের পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।
আদালতের জেলা পুলিশের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাজতখানা থেকে আসামিদের কারাগারে নেওয়ার সময় অন্যান্য আসামিদের মতো একটি হাতকড়া দিয়ে ওই দুই আসামির হাত বাধা ছিল। হাতকড়াটি দড়ি দিয়ে বাধা ছিল। দড়ি ধরে এক পুলিশ সদস্য আসামিদের নিয়ে যাচ্ছিলেন। প্রিজনে ভ্যানের সামনে পৌঁছানোর পর দড়ি বাঁধা হাতকড়া খোলা পাওয়া যায়। এরপরই দুই আসামি পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি জানাজানি হয়।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. ইকবাল হোসেন সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই বিষয়ে আমরা এখনো অবগত নই। কোর্ট হাজতখানা থেকে কারাগারে সব আসামিদের একে একে আনা হচ্ছে। সব আসামি আসার পর মিসিংয়ের বিষয়টি জানা যাবে।’
চট্টগ্রামে আদালত চত্বরে পুলিশের হেফাজত থেকে হত্যা ও মাদক মামলার দুই আসামি একসঙ্গে পালিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম আদালতে জেলা কোর্ট পুলিশের হেফাজত থেকে ওই দুই আসামি পালান। বিকেলে আসামিদের হাজতখানা থেকে কারাগারে নেওয়ার উদ্দেশ্যে প্রিজন ভ্যানে তোলার সময় ওই দুই আসামি নিখোঁজের বিষয়টি জানাজানি হয়। এর আগে সকালে আসামিদের চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়।
পলাতক আসামিরা হলেন ইকবাল হোসেন ইমন ও আনোয়ার হোসেন। তাঁদের মধ্যে ইকবাল চলতি বছর চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানায় দায়ের হওয়া একটি হত্যা মামলার আসামি। তিনি ওই থানা এলাকার উত্তর কলাউজান ইউনিয়নের মো. ইউনুসের ছেলে। আনোয়ার নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ থানার কামালউদ্দিনের ছেলে। তিনি সীতাকুণ্ড থানায় চলতি বছর দায়ের হওয়া একটি মাদক মামলার আসামি।
আসামি পালানোর বিষয়ে জানতে চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপারসহ দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা কল কেটে দেন। জানা গেছে, ঘটনার পর দুই আসামিকে গ্রেপ্তারের পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।
আদালতের জেলা পুলিশের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাজতখানা থেকে আসামিদের কারাগারে নেওয়ার সময় অন্যান্য আসামিদের মতো একটি হাতকড়া দিয়ে ওই দুই আসামির হাত বাধা ছিল। হাতকড়াটি দড়ি দিয়ে বাধা ছিল। দড়ি ধরে এক পুলিশ সদস্য আসামিদের নিয়ে যাচ্ছিলেন। প্রিজনে ভ্যানের সামনে পৌঁছানোর পর দড়ি বাঁধা হাতকড়া খোলা পাওয়া যায়। এরপরই দুই আসামি পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি জানাজানি হয়।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার মো. ইকবাল হোসেন সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই বিষয়ে আমরা এখনো অবগত নই। কোর্ট হাজতখানা থেকে কারাগারে সব আসামিদের একে একে আনা হচ্ছে। সব আসামি আসার পর মিসিংয়ের বিষয়টি জানা যাবে।’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
২৬ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
৩৭ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৪২ মিনিট আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানায় আসামিদের অবাধে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিযোগ তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এ বিষয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে