নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম–১১ (বন্দর–পতেঙ্গা) আসনের বেশ কিছু এলাকা থেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করেছে জেলা প্রশাসন। গতকাল শুক্রবার ও আজ শনিবার বিভিন্ন কেন্দ্রের সামনে বসানো এসব সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করা হয়। তবে কতগুলো ক্যামেরা অপসারণ করা হয়েছে, তা নির্দিষ্ট করে জানানো হয়নি।
অভিযানের নেতৃত্বদানকারী জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাকিব হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগের ভিত্তিতে গতকাল ও আজকে (শনিবার) বেশ কিছু এলাকা থেকে ব্যক্তিপর্যায়ে লাগানো বেশ কিছু সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করা হয়েছে। তবে কারা এটি বসিয়েছে, সেটি আমরা জানি না।’
তবে নাম না প্রকাশ করার শর্তে একাধিক সূত্র জানিয়েছে, এসব সিসি ক্যামেরা লাগানো হয় ওই আসনের নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য এম এ আবদুল লতিফের উদ্যোগে।
এ ছাড়া ওই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক সুমনের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়ক এনাম মুনির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অসৎ উদ্দেশ্যে ওরা (এম এ লতিফ ও তাঁর সমর্থক) নিজস্ব উদ্যোগে বিভিন্ন কেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়েছিল। ১০-১৫টি কেন্দ্রে ক্যামেরা ছিল। আমরা প্রশাসনকে এ বিষয়ে লিখিতভাবে অভিযোগ জানাই। এরপর প্রশাসন সেগুলো সরিয়ে নিয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে বর্তমান সংসদ সদস্য লতিফের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
তবে তার মিডিয়া সেলের পরিচালক জাহেদুল ইসলাম দুর্লভ সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর বিষয়টি অস্বীকার করলেও এই উদ্যোগকে ইতিবাচক বলে দাবি করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এসব সিসি ক্যামেরা আমরা বসাইনি। তবে তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম এমপি সাহেব লাগিয়েছেন। তাহলে এটা তো স্বচ্ছ কাজের জন্য লাগানো। এটি খুলে ফেলতে হবে কেন? সিসি ক্যামেরা খুলে ফেলে ভোট ডাকাতির আয়োজন করছে না তো?’
চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনে এম এ লতিফ ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩৯ নম্বর দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জিয়াউল হক সুমন। লতিফ ২০০৮ সাল থেকে এই আসনের সংসদ সদস্য। ২০০৮ সালে মনোনয়ন পাওয়ার আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তাঁকে সক্রিয় থাকতে দেখা যায়নি। ২০১৩ সালে লতিফ নগর আওয়ামী লীগ কমিটির সদস্যপদ পান।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের দুই সহসভাপতি খোরশেদ আলম সুজন ও আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু।

চট্টগ্রাম–১১ (বন্দর–পতেঙ্গা) আসনের বেশ কিছু এলাকা থেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করেছে জেলা প্রশাসন। গতকাল শুক্রবার ও আজ শনিবার বিভিন্ন কেন্দ্রের সামনে বসানো এসব সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করা হয়। তবে কতগুলো ক্যামেরা অপসারণ করা হয়েছে, তা নির্দিষ্ট করে জানানো হয়নি।
অভিযানের নেতৃত্বদানকারী জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাকিব হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগের ভিত্তিতে গতকাল ও আজকে (শনিবার) বেশ কিছু এলাকা থেকে ব্যক্তিপর্যায়ে লাগানো বেশ কিছু সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করা হয়েছে। তবে কারা এটি বসিয়েছে, সেটি আমরা জানি না।’
তবে নাম না প্রকাশ করার শর্তে একাধিক সূত্র জানিয়েছে, এসব সিসি ক্যামেরা লাগানো হয় ওই আসনের নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য এম এ আবদুল লতিফের উদ্যোগে।
এ ছাড়া ওই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক সুমনের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়ক এনাম মুনির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অসৎ উদ্দেশ্যে ওরা (এম এ লতিফ ও তাঁর সমর্থক) নিজস্ব উদ্যোগে বিভিন্ন কেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়েছিল। ১০-১৫টি কেন্দ্রে ক্যামেরা ছিল। আমরা প্রশাসনকে এ বিষয়ে লিখিতভাবে অভিযোগ জানাই। এরপর প্রশাসন সেগুলো সরিয়ে নিয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে বর্তমান সংসদ সদস্য লতিফের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
তবে তার মিডিয়া সেলের পরিচালক জাহেদুল ইসলাম দুর্লভ সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর বিষয়টি অস্বীকার করলেও এই উদ্যোগকে ইতিবাচক বলে দাবি করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এসব সিসি ক্যামেরা আমরা বসাইনি। তবে তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম এমপি সাহেব লাগিয়েছেন। তাহলে এটা তো স্বচ্ছ কাজের জন্য লাগানো। এটি খুলে ফেলতে হবে কেন? সিসি ক্যামেরা খুলে ফেলে ভোট ডাকাতির আয়োজন করছে না তো?’
চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনে এম এ লতিফ ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩৯ নম্বর দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জিয়াউল হক সুমন। লতিফ ২০০৮ সাল থেকে এই আসনের সংসদ সদস্য। ২০০৮ সালে মনোনয়ন পাওয়ার আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তাঁকে সক্রিয় থাকতে দেখা যায়নি। ২০১৩ সালে লতিফ নগর আওয়ামী লীগ কমিটির সদস্যপদ পান।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের দুই সহসভাপতি খোরশেদ আলম সুজন ও আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু।

নাটোরের লালপুরে পদ্মা নদীর চরাঞ্চল ও স্থলভাগে সন্ত্রাস দমন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’ নামের এক বিশেষ অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ দেশীয় ধারালো অস্ত্র উদ্ধার ও ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরীর মুরাদপুরে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একটি ঝটিকা মিছিল চলাকালে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে তিন তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে। আজ রোববার সকালে নগরের পাঁচলাইশ থানার চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সামনে এই মিছিল থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৯ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে আটকের পর হ্যান্ডকাফ নিয়ে মো. মনির হোসেন (৩৫) নামের এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা পালিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ধনুয়া গ্রামের কাচারিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম পান্নার জামিন স্থগিতে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানি হবে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে। আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানির জন্য পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান।
২২ মিনিট আগেলালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি

নাটোরের লালপুরে পদ্মা নদীর চরাঞ্চল ও স্থলভাগে সন্ত্রাস দমন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’ নামের এক বিশেষ অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ দেশীয় ধারালো অস্ত্র উদ্ধার ও ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে আজ রোববার সকাল ১০টা পর্যন্ত ১৬ ঘণ্টাব্যাপী এই অভিযান চলে। এতে নেতৃত্ব দেন নাটোর জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, রাজশাহী রেঞ্জের উপমহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি) ড. মোহাম্মদ শাহজাহানের নির্দেশনায় ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযানে জেলা পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, স্পেশাল ব্র্যাঞ্চ, র্যাব ও আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের প্রায় ৪০০ সদস্য অংশ নেন।
অভিযান চলাকালে পদ্মা নদীর লালপুর উপজেলার চর জাজিরা, চর লালপুর ও চর দিয়াড় বাহাদুরপুর এলাকায় ১৪টি নৌকা ও ট্রলারে নদীপথে এবং ১০টি দল স্থলপথে সাঁড়াশি তল্লাশি চালায়। তল্লাশি অভিযানে দুজন হ্যাকার, ছয়জন ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি, একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি, একজন হত্যা মামলার আসামি, দুজন মাদক কারবারিসহ বিভিন্ন মামলার আসামিসহ ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় দেশীয় একটি ওয়ান শুটারগান, একটি রিভলভার, ছয়টি বড় ছুরি, ২২টি হাঁসুয়া, চারটি চাকু, দুটি চাপাতি, একটি ছোরা, একটি দা, একটি লোহার পাইপ, একটি টিউবওয়েল ও একটি কাঠের চৌকি উদ্ধার করা হয়েছে।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বলেন, চরাঞ্চল ও পদ্মা নদী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে। অপরাধ দমনে পুলিশ জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছে।
এর আগে গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে ওই এলাকায় জেলা পুলিশের উদ্যোগে বিশেষ টহল কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ওই অভিযানে অর্ধশতাধিক পুলিশ সদস্য নদীপথে টহল দেন।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে পদ্মার চরাঞ্চলে ‘কাকন বাহিনী’ নামের একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর তৎপরতা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কাকনের অনুসারীরা কথায় কথায় গুলিবর্ষণ, অপহরণ, সশস্ত্র হামলা, বালুমহাল দখল, মাছ ধরার ঘাটসহ চরের কৃষিকাজে আধিপত্য বিস্তার করেছে।
গত ২৭ অক্টোবর কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, রাজশাহীর বাঘা ও নাটোরের লালপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী মরিচা ইউনিয়নের নতুন চর এলাকায় খড় কাটতে গেলে কৃষকদের ওপর গুলি চালান কাকন বাহিনীর লোকজন। এতে আমান মণ্ডল ও নাজমুল মণ্ডল নামের দুজন নিহত হন এবং আরও দুজন আহত হন। পরদিন ভেড়ামারার চরে লিটন নামের আরও এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ধারণা করা হয়, গোলাগুলির সময় তাঁকে ধারালো অস্ত্রে আঘাত করে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। এর আগে ৫ জুন পাবনার ঈশ্বরদীর সাড়াঘাটে ফিল্মি কায়দায় অস্ত্রের মহড়া ও বালুমহাল দখল, ৯ জুন চার যুবলীগ কর্মীকে অপহরণ ও কুপিয়ে জখম, ১২ জুলাই যুবদল নেতা টনি বিশ্বাসের বালুঘাটে হামলা ও গুলিবর্ষণ, ৬ অক্টোবর পুনরায় একই এলাকায় গোলাগুলির ঘটনায় দুজন আহত হন। এসব ঘটনায় কাকন বাহিনীর জড়িত থাকার অভিযোগ উঠে আসে।

নাটোরের লালপুরে পদ্মা নদীর চরাঞ্চল ও স্থলভাগে সন্ত্রাস দমন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’ নামের এক বিশেষ অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ দেশীয় ধারালো অস্ত্র উদ্ধার ও ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে আজ রোববার সকাল ১০টা পর্যন্ত ১৬ ঘণ্টাব্যাপী এই অভিযান চলে। এতে নেতৃত্ব দেন নাটোর জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, রাজশাহী রেঞ্জের উপমহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি) ড. মোহাম্মদ শাহজাহানের নির্দেশনায় ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিচালিত এই অভিযানে জেলা পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, স্পেশাল ব্র্যাঞ্চ, র্যাব ও আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের প্রায় ৪০০ সদস্য অংশ নেন।
অভিযান চলাকালে পদ্মা নদীর লালপুর উপজেলার চর জাজিরা, চর লালপুর ও চর দিয়াড় বাহাদুরপুর এলাকায় ১৪টি নৌকা ও ট্রলারে নদীপথে এবং ১০টি দল স্থলপথে সাঁড়াশি তল্লাশি চালায়। তল্লাশি অভিযানে দুজন হ্যাকার, ছয়জন ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি, একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি, একজন হত্যা মামলার আসামি, দুজন মাদক কারবারিসহ বিভিন্ন মামলার আসামিসহ ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় দেশীয় একটি ওয়ান শুটারগান, একটি রিভলভার, ছয়টি বড় ছুরি, ২২টি হাঁসুয়া, চারটি চাকু, দুটি চাপাতি, একটি ছোরা, একটি দা, একটি লোহার পাইপ, একটি টিউবওয়েল ও একটি কাঠের চৌকি উদ্ধার করা হয়েছে।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম বলেন, চরাঞ্চল ও পদ্মা নদী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে। অপরাধ দমনে পুলিশ জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছে।
এর আগে গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সকালে ওই এলাকায় জেলা পুলিশের উদ্যোগে বিশেষ টহল কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ওই অভিযানে অর্ধশতাধিক পুলিশ সদস্য নদীপথে টহল দেন।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে পদ্মার চরাঞ্চলে ‘কাকন বাহিনী’ নামের একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর তৎপরতা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, কাকনের অনুসারীরা কথায় কথায় গুলিবর্ষণ, অপহরণ, সশস্ত্র হামলা, বালুমহাল দখল, মাছ ধরার ঘাটসহ চরের কৃষিকাজে আধিপত্য বিস্তার করেছে।
গত ২৭ অক্টোবর কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, রাজশাহীর বাঘা ও নাটোরের লালপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী মরিচা ইউনিয়নের নতুন চর এলাকায় খড় কাটতে গেলে কৃষকদের ওপর গুলি চালান কাকন বাহিনীর লোকজন। এতে আমান মণ্ডল ও নাজমুল মণ্ডল নামের দুজন নিহত হন এবং আরও দুজন আহত হন। পরদিন ভেড়ামারার চরে লিটন নামের আরও এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ধারণা করা হয়, গোলাগুলির সময় তাঁকে ধারালো অস্ত্রে আঘাত করে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। এর আগে ৫ জুন পাবনার ঈশ্বরদীর সাড়াঘাটে ফিল্মি কায়দায় অস্ত্রের মহড়া ও বালুমহাল দখল, ৯ জুন চার যুবলীগ কর্মীকে অপহরণ ও কুপিয়ে জখম, ১২ জুলাই যুবদল নেতা টনি বিশ্বাসের বালুঘাটে হামলা ও গুলিবর্ষণ, ৬ অক্টোবর পুনরায় একই এলাকায় গোলাগুলির ঘটনায় দুজন আহত হন। এসব ঘটনায় কাকন বাহিনীর জড়িত থাকার অভিযোগ উঠে আসে।

চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনের বেশ কিছু এলাকা থেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করেছে জেলা প্রশাসন। গতকাল শুক্রবার ও আজ শনিবার বিভিন্ন কেন্দ্রের সামনে বসানো এসব সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করা হয়। তবে কতগুলো ক্যামেরা অপসারণ করা হয়েছে, তা নির্দিষ্ট করে জানানো হয়নি...
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
চট্টগ্রাম নগরীর মুরাদপুরে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একটি ঝটিকা মিছিল চলাকালে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে তিন তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে। আজ রোববার সকালে নগরের পাঁচলাইশ থানার চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সামনে এই মিছিল থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৯ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে আটকের পর হ্যান্ডকাফ নিয়ে মো. মনির হোসেন (৩৫) নামের এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা পালিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ধনুয়া গ্রামের কাচারিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম পান্নার জামিন স্থগিতে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানি হবে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে। আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানির জন্য পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান।
২২ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম নগরীর মুরাদপুরে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একটি ঝটিকা মিছিল চলাকালে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। আজ রোববার সকালে নগরের পাঁচলাইশ থানার চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সামনে এই মিছিল থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন রাজন দাশ (১৯) ও সৈকত চন্দ্র ভৌমিক (১৯)। গ্রেপ্তার অন্যজন ১৭ বছর বয়সী এক তরুণ।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, সকাল পৌনে ৭টায় চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের ব্যানারে ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী মুরাদপুর এলাকায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। এ সময় মিছিলটি ষোলশহর স্টেশনের দিকে যাওয়ার সময় পাঁচলাইশ পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে মিছিলকারীদের ধাওয়া দেয়। এরপর ধাওয়া দিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলায়মান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মিছিল চলাকালে হাতেনাতে এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে অভিযান চলছে।

চট্টগ্রাম নগরীর মুরাদপুরে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একটি ঝটিকা মিছিল চলাকালে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। আজ রোববার সকালে নগরের পাঁচলাইশ থানার চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সামনে এই মিছিল থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন রাজন দাশ (১৯) ও সৈকত চন্দ্র ভৌমিক (১৯)। গ্রেপ্তার অন্যজন ১৭ বছর বয়সী এক তরুণ।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, সকাল পৌনে ৭টায় চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের ব্যানারে ২০-২৫ জন নেতা-কর্মী মুরাদপুর এলাকায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সামনে থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। এ সময় মিছিলটি ষোলশহর স্টেশনের দিকে যাওয়ার সময় পাঁচলাইশ পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে মিছিলকারীদের ধাওয়া দেয়। এরপর ধাওয়া দিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলায়মান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মিছিল চলাকালে হাতেনাতে এই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনতে অভিযান চলছে।

চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনের বেশ কিছু এলাকা থেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করেছে জেলা প্রশাসন। গতকাল শুক্রবার ও আজ শনিবার বিভিন্ন কেন্দ্রের সামনে বসানো এসব সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করা হয়। তবে কতগুলো ক্যামেরা অপসারণ করা হয়েছে, তা নির্দিষ্ট করে জানানো হয়নি...
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
নাটোরের লালপুরে পদ্মা নদীর চরাঞ্চল ও স্থলভাগে সন্ত্রাস দমন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’ নামের এক বিশেষ অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ দেশীয় ধারালো অস্ত্র উদ্ধার ও ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে আটকের পর হ্যান্ডকাফ নিয়ে মো. মনির হোসেন (৩৫) নামের এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা পালিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ধনুয়া গ্রামের কাচারিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম পান্নার জামিন স্থগিতে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানি হবে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে। আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানির জন্য পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান।
২২ মিনিট আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে আটকের পর হ্যান্ডকাফ নিয়ে মো. মনির হোসেন (৩৫) নামের এক স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা পালিয়ে গেছেন বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ধনুয়া গ্রামের কাচারিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মনির ওই ধনুয়া গ্রামের মো. বুজরত আলীর ছেলে। তিনি গাজীপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে। পুলিশ বলছে, আসামিকে আটকের পর পালিয়ে গেছেন। এদিকে মনিরের পরিবারের দাবি, সাদাপোশাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল মনিরকে। এ সময় স্থানীয়রা তাঁকে ছাড়িয়ে রাখে।
মনিরের মা মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘রাত আনুমানিক সাড়ে ৮টার দিকে আমার ছেলে রাতের খাবার খেয়ে বাসা থেকে বের হয়। একটু পরই দুটি মোটরসাইকেলে চারজন লোক সাদাপোশাকে এসে ছেলেকে জোরপূর্বক মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে যায়। এর পরপরই মনির ডাকচিৎকার দেয় আমাকে নিয়ে গেল, আমাকে বাঁচাও। এর পরপরই আশপাশের দোকানের মানুষ ও স্থানীয়রা এগিয়ে এসে পথরোধ করে। এ সময় একটি মোটরসাইকেলে থাকা দুজন পালিয়ে যায়। উপস্থিত লোকজন পরিচয় জানতে চাইলে তারা পরিচয় দিতে টালবাহানা করে। পরে মনিরকে ছাড়িয়ে নিয়ে চলে আসে সবাই। এ ঘটনার এক ঘণ্টা পর পোশাকধারী পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে।’
মনির হোসেনের বোন মিনারা খাতুন বলেন, জনগণের ধাওয়া খেয়ে ভাইকে ছেড়ে যায় সাদাপোশাকধারীরা। বারবার তাদের পরিচয় জানতে চাইলেও জানায়নি তারা। এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে পার্শ্ববর্তী কালিয়াকৈর উপজেলার ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের বাগচালা গ্রামে ভাইয়ের শ্বশুরবাড়িতে যায় পুলিশ। সেখানে ভাইকে না পেয়ে ভাইয়ের শ্যালক ফাহাদ হোসেনকে আটক করে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল বাসার মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আসামিকে আটকের পর পালিয়ে গেছে।’ আপনি কি সাদাপোশাকে ছিলেন? আপনার সঙ্গে কতজন পুলিশ সদস্য ছিলেন? এমন প্রশ্নের জবাব তিনি কোনো উত্তর না দিয়ে ফোন কেটে দেন। এর পরপর কয়েকবার ফোন করলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, পালিয়ে যাওয়া মনির হোসেনকে গ্রেপ্তার করতে কাজ করছে পুলিশ। তাঁর শ্বশুরবাড়িতে অভিযান পরিচালনা করলেও কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।

গাজীপুরের শ্রীপুরে আটকের পর হ্যান্ডকাফ নিয়ে মো. মনির হোসেন (৩৫) নামের এক স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা পালিয়ে গেছেন বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ধনুয়া গ্রামের কাচারিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মনির ওই ধনুয়া গ্রামের মো. বুজরত আলীর ছেলে। তিনি গাজীপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে। পুলিশ বলছে, আসামিকে আটকের পর পালিয়ে গেছেন। এদিকে মনিরের পরিবারের দাবি, সাদাপোশাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল মনিরকে। এ সময় স্থানীয়রা তাঁকে ছাড়িয়ে রাখে।
মনিরের মা মনোয়ারা বেগম বলেন, ‘রাত আনুমানিক সাড়ে ৮টার দিকে আমার ছেলে রাতের খাবার খেয়ে বাসা থেকে বের হয়। একটু পরই দুটি মোটরসাইকেলে চারজন লোক সাদাপোশাকে এসে ছেলেকে জোরপূর্বক মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে যায়। এর পরপরই মনির ডাকচিৎকার দেয় আমাকে নিয়ে গেল, আমাকে বাঁচাও। এর পরপরই আশপাশের দোকানের মানুষ ও স্থানীয়রা এগিয়ে এসে পথরোধ করে। এ সময় একটি মোটরসাইকেলে থাকা দুজন পালিয়ে যায়। উপস্থিত লোকজন পরিচয় জানতে চাইলে তারা পরিচয় দিতে টালবাহানা করে। পরে মনিরকে ছাড়িয়ে নিয়ে চলে আসে সবাই। এ ঘটনার এক ঘণ্টা পর পোশাকধারী পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে।’
মনির হোসেনের বোন মিনারা খাতুন বলেন, জনগণের ধাওয়া খেয়ে ভাইকে ছেড়ে যায় সাদাপোশাকধারীরা। বারবার তাদের পরিচয় জানতে চাইলেও জানায়নি তারা। এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে পার্শ্ববর্তী কালিয়াকৈর উপজেলার ফুলবাড়িয়া ইউনিয়নের বাগচালা গ্রামে ভাইয়ের শ্বশুরবাড়িতে যায় পুলিশ। সেখানে ভাইকে না পেয়ে ভাইয়ের শ্যালক ফাহাদ হোসেনকে আটক করে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল বাসার মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আসামিকে আটকের পর পালিয়ে গেছে।’ আপনি কি সাদাপোশাকে ছিলেন? আপনার সঙ্গে কতজন পুলিশ সদস্য ছিলেন? এমন প্রশ্নের জবাব তিনি কোনো উত্তর না দিয়ে ফোন কেটে দেন। এর পরপর কয়েকবার ফোন করলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, পালিয়ে যাওয়া মনির হোসেনকে গ্রেপ্তার করতে কাজ করছে পুলিশ। তাঁর শ্বশুরবাড়িতে অভিযান পরিচালনা করলেও কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।

চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনের বেশ কিছু এলাকা থেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করেছে জেলা প্রশাসন। গতকাল শুক্রবার ও আজ শনিবার বিভিন্ন কেন্দ্রের সামনে বসানো এসব সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করা হয়। তবে কতগুলো ক্যামেরা অপসারণ করা হয়েছে, তা নির্দিষ্ট করে জানানো হয়নি...
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
নাটোরের লালপুরে পদ্মা নদীর চরাঞ্চল ও স্থলভাগে সন্ত্রাস দমন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’ নামের এক বিশেষ অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ দেশীয় ধারালো অস্ত্র উদ্ধার ও ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরীর মুরাদপুরে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একটি ঝটিকা মিছিল চলাকালে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে তিন তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে। আজ রোববার সকালে নগরের পাঁচলাইশ থানার চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সামনে এই মিছিল থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৯ মিনিট আগে
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম পান্নার জামিন স্থগিতে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানি হবে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে। আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানির জন্য পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান।
২২ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম পান্নার জামিন স্থগিতে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানি হবে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে। আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানির জন্য পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান। আগামীকাল আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের শুরুতেই থাকবে বলে জানান আদালত।
এর আগে তাঁদের করা পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে গত বৃহস্পতিবার বিচারপতি এ এস এম আবদুল মোবিন ও বিচারপতি মো. সগীর হোসেনের বেঞ্চ রুলসহ জামিন দেন। তবে রাষ্ট্রপক্ষ ওইদিনই হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করে।
লতিফ সিদ্দিকীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না। আর মঞ্জুরুল আলমের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন।
গত ২৮ আগস্ট ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধান নিয়ে এক আলোচনা সভায় অংশ নিতে গেলে লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্নাসহ ১৬ জনকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। পরদিন তাঁদের সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম পান্নার জামিন স্থগিতে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানি হবে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে। আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন শুনানির জন্য পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান। আগামীকাল আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের শুরুতেই থাকবে বলে জানান আদালত।
এর আগে তাঁদের করা পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে গত বৃহস্পতিবার বিচারপতি এ এস এম আবদুল মোবিন ও বিচারপতি মো. সগীর হোসেনের বেঞ্চ রুলসহ জামিন দেন। তবে রাষ্ট্রপক্ষ ওইদিনই হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করে।
লতিফ সিদ্দিকীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না। আর মঞ্জুরুল আলমের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন।
গত ২৮ আগস্ট ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধান নিয়ে এক আলোচনা সভায় অংশ নিতে গেলে লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্নাসহ ১৬ জনকে হেফাজতে নেয় পুলিশ। পরদিন তাঁদের সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনের বেশ কিছু এলাকা থেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করেছে জেলা প্রশাসন। গতকাল শুক্রবার ও আজ শনিবার বিভিন্ন কেন্দ্রের সামনে বসানো এসব সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করা হয়। তবে কতগুলো ক্যামেরা অপসারণ করা হয়েছে, তা নির্দিষ্ট করে জানানো হয়নি...
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
নাটোরের লালপুরে পদ্মা নদীর চরাঞ্চল ও স্থলভাগে সন্ত্রাস দমন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’ নামের এক বিশেষ অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ দেশীয় ধারালো অস্ত্র উদ্ধার ও ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরীর মুরাদপুরে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একটি ঝটিকা মিছিল চলাকালে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে তিন তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে। আজ রোববার সকালে নগরের পাঁচলাইশ থানার চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সামনে এই মিছিল থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৯ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে আটকের পর হ্যান্ডকাফ নিয়ে মো. মনির হোসেন (৩৫) নামের এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা পালিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের ধনুয়া গ্রামের কাচারিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে