নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীতে কর্মস্থল থেকে বাসায় ফেরার পথে দিনদুপুরে ছুরিকাঘাতে চাঁদনী খাতুন (২২) নামের পোশাকশ্রমিক খুন হয়েছেন। পারিবারিক কলহের জেরে তাঁর স্বামী তাঁকে হত্যা করেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ চাঁদনীর স্বামী সবুজ খন্দকারকে (২৯) গ্রেপ্তার করেছে।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বন্দর থানার দক্ষিণ-মধ্যম হালিশহর ধুমপাড়া এলাকা থেকে সবুজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁকে আজ রোববার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
চাঁদনী খুলনার দাকোপ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের চাঁন মিয়ার মেয়ে। তিনি চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (সিইপিজেড) এভারটোব বাংলাদেশ লিমিটেড নামের একটি কারখানার শ্রমিক ছিলেন।
বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মুহাম্মদ সুলতান আহসান বলেন, গতকাল বিকেলে সিইপিজেডের কর্মস্থল থেকে চাঁদনী খাতুন নিজ বাসায় ফিরছিলেন। এ সময় দক্ষিণ-মধ্যম হালিশহরের খাজা খিজির রোডে একটি দোকানের সামনে তাঁর স্বামী সবুজ পারিবারিক কলহের জেরে তর্কে জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে সবুজ তাঁর কোমর থেকে ছুরি বের করে চাঁদনীর গলা, মাথা, হাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছুরিকাঘাত করেন। পরে তিনি রক্তমাখা ছুরি সেখানে ফেলে পালিয়ে যান। স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে ওই নারীকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
সুলতান আহসান আরও বলেন, ঘটনার পরপরই পুলিশের রক্তমাখা ছুরি উদ্ধারের পাশাপাশি একাধিক দল হত্যাকাণ্ডের সূত্র উন্মোচনের জন্য মাঠে নামে। পরে ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে বিশ্লেষণ এবং গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়িয়ে সবুজের অবস্থান শনাক্ত করে। একপর্যায়ে তাঁকে ধুমপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় আসামির রক্তমাখা শার্ট জব্দ করা হয়।
বন্দর থানার ওসি আরও বলেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহের জেরে পূর্বপরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। এই দম্পতি পারিবারিক কলহের জেরে এক মাস আগে আলাদা থাকতে শুরু করেন। হত্যার ঘটনায় বন্দর থানায় মামলা হয়েছে। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আটক যুবককে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরীতে কর্মস্থল থেকে বাসায় ফেরার পথে দিনদুপুরে ছুরিকাঘাতে চাঁদনী খাতুন (২২) নামের পোশাকশ্রমিক খুন হয়েছেন। পারিবারিক কলহের জেরে তাঁর স্বামী তাঁকে হত্যা করেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ চাঁদনীর স্বামী সবুজ খন্দকারকে (২৯) গ্রেপ্তার করেছে।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বন্দর থানার দক্ষিণ-মধ্যম হালিশহর ধুমপাড়া এলাকা থেকে সবুজকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁকে আজ রোববার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
চাঁদনী খুলনার দাকোপ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের চাঁন মিয়ার মেয়ে। তিনি চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (সিইপিজেড) এভারটোব বাংলাদেশ লিমিটেড নামের একটি কারখানার শ্রমিক ছিলেন।
বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মুহাম্মদ সুলতান আহসান বলেন, গতকাল বিকেলে সিইপিজেডের কর্মস্থল থেকে চাঁদনী খাতুন নিজ বাসায় ফিরছিলেন। এ সময় দক্ষিণ-মধ্যম হালিশহরের খাজা খিজির রোডে একটি দোকানের সামনে তাঁর স্বামী সবুজ পারিবারিক কলহের জেরে তর্কে জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে সবুজ তাঁর কোমর থেকে ছুরি বের করে চাঁদনীর গলা, মাথা, হাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছুরিকাঘাত করেন। পরে তিনি রক্তমাখা ছুরি সেখানে ফেলে পালিয়ে যান। স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এসে ওই নারীকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
সুলতান আহসান আরও বলেন, ঘটনার পরপরই পুলিশের রক্তমাখা ছুরি উদ্ধারের পাশাপাশি একাধিক দল হত্যাকাণ্ডের সূত্র উন্মোচনের জন্য মাঠে নামে। পরে ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে বিশ্লেষণ এবং গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়িয়ে সবুজের অবস্থান শনাক্ত করে। একপর্যায়ে তাঁকে ধুমপাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় আসামির রক্তমাখা শার্ট জব্দ করা হয়।
বন্দর থানার ওসি আরও বলেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহের জেরে পূর্বপরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। এই দম্পতি পারিবারিক কলহের জেরে এক মাস আগে আলাদা থাকতে শুরু করেন। হত্যার ঘটনায় বন্দর থানায় মামলা হয়েছে। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আটক যুবককে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৮ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৯ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৩ মিনিট আগে