ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে স মিলের গাছের গুঁড়ি সড়কের দুপাশে ফেলে রাখায় মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। ওই সব গুঁড়ির কারণে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে অভিযোগ করেছেন সড়ক দিয়ে যাতায়াতকারী পথচারী ও জনসাধারণ। তবু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, চাঁদপুর থেকে লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক সড়কের ফরিদগঞ্জ উপজেলার অংশে প্রায় ১০ থেকে ১৫টি স্থানে স মিল ও কাঠ ব্যবসায়ীরা গণমানুষের যাতায়াতের রাস্তা বন্ধ করে বড় বড় আকারের গাছের গুঁড়ি সারিবদ্ধভাবে ফেলে রেখেছেন। আবার অনেক সময় ওই সব গাছের গুঁড়ি ব্যবসায়ীদের ইচ্ছামতো সড়ক বন্ধ করে লোড-আনলোড করা হচ্ছে। এতে সড়ক দিয়ে চলাচলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন পথচারীরা। বিশেষ করে ফরিদগঞ্জ পৌর এলাকার টিঅ্যান্ডটি মোড়, কামিন ডাক্তার ব্রিজ, গৃদকালিন্দিয়া বাজারের উত্তর পাশ, ধানুয়া বাজারের পশ্চিম পাশ ও উপজেলা সদর থেকে খাজুরিয়া বাজার অভিমুখে ফেলে রাখা অসংখ্য গাছের গুঁড়ি। ফলে প্রতিদিন বিভিন্ন যানবাহন ও পথচারীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন।
গৃদকালিন্দা ও খাজুরিয়া এলাকার একাধিক ব্যক্তি অভিযোগ করে বলেন, মানুষের চলাচলের পথ বন্ধ করে সড়কের পাশে স মিলের গাছের গুঁড়ি রেখে মরণফাঁদে পরিণত করেছেন গাছ ও কাঠ ব্যবসায়ীরা। দ্রুত সময়ের মধ্যে সড়কের দুপাশে রাখা গাছের গুঁড়ি সরানো না হলে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এ সমস্যা সড়ক দিয়ে চলাচলকারী হাজার হাজার মানুষের চোখে পড়লেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এখনো কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলেও জানান তাঁরা।
মিতু আক্তার নামে এক কলেজশিক্ষার্থী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সড়কের পাশ দিয়ে হাঁটার স্থানে গাছের গুঁড়ি রাখা হয়। বাধ্য হয়ে আমাদের সড়কের মাঝ বরাবর হাঁটতে হয়।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সমিলের দুজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘বন কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করেই সড়কের পাশে গাছের গুঁড়ি রেখেছি। তাই আমাদের সমস্যা হয় না।’
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জি এস তসলিম আহমেদ বলেন, সড়কের ওপর ট্রাক রেখে গাছের গুঁড়ি লোড-আনলোড করা পথচারীদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এটি বন্ধের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।
ম্যানেজ করে সড়কের পাশে গাছের গুঁড়ি রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে ফরিদগঞ্জ উপজেলা বন কর্মকর্তা কাউসার মিয়া বলেন, বন বিভাগ কোনো কাঠবোঝাই ট্রাক বা স মিল থেকে কোনো চাঁদা নিচ্ছে না। অভিযোগটি সঠিক নয়। তবে হয়তো কেউ রান্নার জন্য লাকড়ি আনতে পারে। এ বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে অবৈধ প্রক্রিয়ায় গাছ আহরণ, সড়কের ওপর গাছের গুঁড়ি সংরক্ষণ ও ট্রাকে লোড-আনলোড বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে স মিলের গাছের গুঁড়ি সড়কের দুপাশে ফেলে রাখায় মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। ওই সব গুঁড়ির কারণে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে অভিযোগ করেছেন সড়ক দিয়ে যাতায়াতকারী পথচারী ও জনসাধারণ। তবু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, চাঁদপুর থেকে লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক সড়কের ফরিদগঞ্জ উপজেলার অংশে প্রায় ১০ থেকে ১৫টি স্থানে স মিল ও কাঠ ব্যবসায়ীরা গণমানুষের যাতায়াতের রাস্তা বন্ধ করে বড় বড় আকারের গাছের গুঁড়ি সারিবদ্ধভাবে ফেলে রেখেছেন। আবার অনেক সময় ওই সব গাছের গুঁড়ি ব্যবসায়ীদের ইচ্ছামতো সড়ক বন্ধ করে লোড-আনলোড করা হচ্ছে। এতে সড়ক দিয়ে চলাচলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন পথচারীরা। বিশেষ করে ফরিদগঞ্জ পৌর এলাকার টিঅ্যান্ডটি মোড়, কামিন ডাক্তার ব্রিজ, গৃদকালিন্দিয়া বাজারের উত্তর পাশ, ধানুয়া বাজারের পশ্চিম পাশ ও উপজেলা সদর থেকে খাজুরিয়া বাজার অভিমুখে ফেলে রাখা অসংখ্য গাছের গুঁড়ি। ফলে প্রতিদিন বিভিন্ন যানবাহন ও পথচারীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন।
গৃদকালিন্দা ও খাজুরিয়া এলাকার একাধিক ব্যক্তি অভিযোগ করে বলেন, মানুষের চলাচলের পথ বন্ধ করে সড়কের পাশে স মিলের গাছের গুঁড়ি রেখে মরণফাঁদে পরিণত করেছেন গাছ ও কাঠ ব্যবসায়ীরা। দ্রুত সময়ের মধ্যে সড়কের দুপাশে রাখা গাছের গুঁড়ি সরানো না হলে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এ সমস্যা সড়ক দিয়ে চলাচলকারী হাজার হাজার মানুষের চোখে পড়লেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এখনো কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলেও জানান তাঁরা।
মিতু আক্তার নামে এক কলেজশিক্ষার্থী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সড়কের পাশ দিয়ে হাঁটার স্থানে গাছের গুঁড়ি রাখা হয়। বাধ্য হয়ে আমাদের সড়কের মাঝ বরাবর হাঁটতে হয়।
এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সমিলের দুজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘বন কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করেই সড়কের পাশে গাছের গুঁড়ি রেখেছি। তাই আমাদের সমস্যা হয় না।’
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জি এস তসলিম আহমেদ বলেন, সড়কের ওপর ট্রাক রেখে গাছের গুঁড়ি লোড-আনলোড করা পথচারীদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এটি বন্ধের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।
ম্যানেজ করে সড়কের পাশে গাছের গুঁড়ি রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে ফরিদগঞ্জ উপজেলা বন কর্মকর্তা কাউসার মিয়া বলেন, বন বিভাগ কোনো কাঠবোঝাই ট্রাক বা স মিল থেকে কোনো চাঁদা নিচ্ছে না। অভিযোগটি সঠিক নয়। তবে হয়তো কেউ রান্নার জন্য লাকড়ি আনতে পারে। এ বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে অবৈধ প্রক্রিয়ায় গাছ আহরণ, সড়কের ওপর গাছের গুঁড়ি সংরক্ষণ ও ট্রাকে লোড-আনলোড বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় চলন্ত ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার আহমদাবাদ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে আর্থিক বিরোধের জেরে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় চারটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রতনপুরে আজ সোমবার সকালে এই সংঘর্ষ ঘটে। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ছয়জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
১২ মিনিট আগে‘মব আমরা কঠোর হস্তে দমনের চেষ্টা করে যাচ্ছি। গতকাল যে ঘটনা ঘটেছে, এতে আমাদের বাহিনীর কেউ দায়ী থাকলে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং যারা এটা করছে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১৫ মিনিট আগেভোলার মেঘনা নদীতে বড় আকারের ইলিশের পর এবার জেলেদের জালে ধরা পড়েছে ১৩ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি বিশালাকৃতির আইড় মাছ। আজ সোমবার দুপুরে ভোলা সদর উপজেলার তুলাতুলি মৎস্য ঘাটে নিলামের মাধ্যমে মাছটি ১৮ হাজার ৩৩০ টাকায় বিক্রি হয়।
১৯ মিনিট আগে