চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ইলিশের সরবরাহ কমেছে। ক্রেতাদের চাহিদা থাকলেও তা পূরণ করতে পারছে না ব্যবসায়ীরা। ফলে স্থানীয় পদ্মা-মেঘনা নদীর ইলিশের দাম এখনো চড়া। এক কেজি ওজনের ইলিশের দাম ১ হাজার ৭০০ টাকা। তবে ইলিশের পাশাপাশি অন্যান্য প্রজাতির মাছ বিক্রি করে আড়তগুলো সরগরম।
আজ সোমবার দুপুরে চাঁদপুর মাছঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, ক্রেতা-বিক্রেতায় সরগরম আড়তগুলো। দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠানোর জন্য বাক্স করা হচ্ছে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ। নোয়াখালী হাতিয়া থেকে আসা ইলিশ ট্রাক থেকে নামিয়ে স্তূপ করা হচ্ছে। তাৎক্ষণিক হাঁকডাক দিয়ে বিক্রি হচ্ছে আড়তে।
ঘাটের ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে এসে ভিড়ছে জেলে নৌকা। তারা স্থানীয় পদ্মা-মেঘনা থেকে ধরে আনা ইলিশ বিক্রি করছেন আড়তে।
জেলে মুছা পাটওয়ারী ও সোলায়মান বলেন, ঋণ করে কেনা জাল এবং নৌকা মেরামত করে নেমেছি নদীতে। নদীতে ইলিশ কম। তবে দাম ভালো পাচ্ছি। আর এক মাস পরে মা ইলিশ রক্ষায় আসবে নিষেধাজ্ঞা। তাই আমাদের চিন্তা এখন কীভাবে ঋণ পরিশোধ করব।
চাঁদপুর শহরের বাসিন্দা ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘আমার স্বজনদের জন্য ঢাকায় পাঠাতে ৭৮ কেজি ইলিশ কিনেছি। স্থানীয় প্রতি কেজি ইলিশ এখনো ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা। আরও বেশি ইলিশ কেনার ইচ্ছা থাকলেও বেশি দামের কারণে কিনতে পারিনি।’
নরসিংদী থেকে ইলিশ কিনতে এসেছেন এসএম শাহীন। তিনি বলেন, ‘ইলিশের বাড়ি খ্যাত চাঁদপুর মাছ ঘাটে এসেছি কম দামে ইলিশ কিনতে। কিন্তু এখানে এসে দেখি ভিন্ন চিত্র। ইলিশের দাম অনেক বেশি। ১ কেজি ওজনের ইলিশ ১ হাজার ৭০০ টাকা। কী কারণে ইলিশের দাম এত বেশি বুঝতে পারছি না।’
ভাই ভাই মৎস্য আড়তের দেলোয়ার হোসেন ব্যাপারী বলেন, স্থানীয়ভাবে ইলিশের সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে। তবে দাম কমেনি। ইলিশের পাশাপাশি পোয়া, চিংড়ি ও দেশীয় চাষের মাছও ঘাটে বিক্রি হচ্ছে।
মেসার্স মিজানুর রহমান ভুঁইয়া আড়তের ব্যবস্থাপক ওমর ফারুক বলেন, গত বছর এই সময় দেড় থেকে দুই হাজার মণ ইলিশ সরবরাহ হয়েছে। এবার কমেছে। প্রতি দিন গড়ে ৫০০ থেকে ৭০০ মণ ইলিশ বিক্রি হচ্ছে। ছোট আকারের ইলিশ প্রতি মণ ৩০-৩৫ হাজার টাকা। ৭০০-৮০০ গ্রাম ইলিশ প্রতিকেজি ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা। ১ কেজি ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ১৬০০ থেকে ১৭০০ টাকা। আর ১ কেজির বেশি ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ২০০০ থেকে ২ হাজার ১০০ টাকা। তবে দক্ষিণাঞ্চলের হাতিয়া থেকে আসা ইলিশ প্রতি কেজি ১০০ থেকে ২০০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে।
চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক হাজী শবে বরাত সরকার বলেন, মাছঘাট এলাকায় পর্যটনকেন্দ্র। বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজন ঘুরতে আসেন। আবার ইলিশ মাছও কেনেন। ক্রেতাদের চাহিদার আলোকে সরবরাহ কম। এ কারণে দামও কিছুটা বেশি। এখন প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৭০০ মণ ইলিশ বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি আড়তগুলোতে বিক্রি হচ্ছে চিংড়ি, পোয়া ও চাষ করা মাছ।
চাঁদপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ইলিশের সরবরাহ কমেছে। ক্রেতাদের চাহিদা থাকলেও তা পূরণ করতে পারছে না ব্যবসায়ীরা। ফলে স্থানীয় পদ্মা-মেঘনা নদীর ইলিশের দাম এখনো চড়া। এক কেজি ওজনের ইলিশের দাম ১ হাজার ৭০০ টাকা। তবে ইলিশের পাশাপাশি অন্যান্য প্রজাতির মাছ বিক্রি করে আড়তগুলো সরগরম।
আজ সোমবার দুপুরে চাঁদপুর মাছঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, ক্রেতা-বিক্রেতায় সরগরম আড়তগুলো। দেশের বিভিন্ন জেলায় পাঠানোর জন্য বাক্স করা হচ্ছে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ। নোয়াখালী হাতিয়া থেকে আসা ইলিশ ট্রাক থেকে নামিয়ে স্তূপ করা হচ্ছে। তাৎক্ষণিক হাঁকডাক দিয়ে বিক্রি হচ্ছে আড়তে।
ঘাটের ডাকাতিয়া নদীর পাড়ে এসে ভিড়ছে জেলে নৌকা। তারা স্থানীয় পদ্মা-মেঘনা থেকে ধরে আনা ইলিশ বিক্রি করছেন আড়তে।
জেলে মুছা পাটওয়ারী ও সোলায়মান বলেন, ঋণ করে কেনা জাল এবং নৌকা মেরামত করে নেমেছি নদীতে। নদীতে ইলিশ কম। তবে দাম ভালো পাচ্ছি। আর এক মাস পরে মা ইলিশ রক্ষায় আসবে নিষেধাজ্ঞা। তাই আমাদের চিন্তা এখন কীভাবে ঋণ পরিশোধ করব।
চাঁদপুর শহরের বাসিন্দা ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘আমার স্বজনদের জন্য ঢাকায় পাঠাতে ৭৮ কেজি ইলিশ কিনেছি। স্থানীয় প্রতি কেজি ইলিশ এখনো ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা। আরও বেশি ইলিশ কেনার ইচ্ছা থাকলেও বেশি দামের কারণে কিনতে পারিনি।’
নরসিংদী থেকে ইলিশ কিনতে এসেছেন এসএম শাহীন। তিনি বলেন, ‘ইলিশের বাড়ি খ্যাত চাঁদপুর মাছ ঘাটে এসেছি কম দামে ইলিশ কিনতে। কিন্তু এখানে এসে দেখি ভিন্ন চিত্র। ইলিশের দাম অনেক বেশি। ১ কেজি ওজনের ইলিশ ১ হাজার ৭০০ টাকা। কী কারণে ইলিশের দাম এত বেশি বুঝতে পারছি না।’
ভাই ভাই মৎস্য আড়তের দেলোয়ার হোসেন ব্যাপারী বলেন, স্থানীয়ভাবে ইলিশের সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে। তবে দাম কমেনি। ইলিশের পাশাপাশি পোয়া, চিংড়ি ও দেশীয় চাষের মাছও ঘাটে বিক্রি হচ্ছে।
মেসার্স মিজানুর রহমান ভুঁইয়া আড়তের ব্যবস্থাপক ওমর ফারুক বলেন, গত বছর এই সময় দেড় থেকে দুই হাজার মণ ইলিশ সরবরাহ হয়েছে। এবার কমেছে। প্রতি দিন গড়ে ৫০০ থেকে ৭০০ মণ ইলিশ বিক্রি হচ্ছে। ছোট আকারের ইলিশ প্রতি মণ ৩০-৩৫ হাজার টাকা। ৭০০-৮০০ গ্রাম ইলিশ প্রতিকেজি ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা। ১ কেজি ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ১৬০০ থেকে ১৭০০ টাকা। আর ১ কেজির বেশি ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ২০০০ থেকে ২ হাজার ১০০ টাকা। তবে দক্ষিণাঞ্চলের হাতিয়া থেকে আসা ইলিশ প্রতি কেজি ১০০ থেকে ২০০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে।
চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক হাজী শবে বরাত সরকার বলেন, মাছঘাট এলাকায় পর্যটনকেন্দ্র। বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজন ঘুরতে আসেন। আবার ইলিশ মাছও কেনেন। ক্রেতাদের চাহিদার আলোকে সরবরাহ কম। এ কারণে দামও কিছুটা বেশি। এখন প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৭০০ মণ ইলিশ বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি আড়তগুলোতে বিক্রি হচ্ছে চিংড়ি, পোয়া ও চাষ করা মাছ।
রাজশাহীতে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে পদ্মার পানি। ফুলে-ফেঁপে ওঠা পদ্মার পানি বিভাগীয় এই শহরের বিপৎসীমা থেকে মাত্র ৭৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই অবস্থায় শহরের টি-বাঁধে সাধারণ মানুষের চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সরিয়ে নিতে বলা হয়েছে দোকানপাট।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে খুলনায় রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করেছে ডিবি পুলিশ। সোমবার (১১ আগস্ট) দুপুরে খুলনার সোনাডাঙ্গা থানায় মামলাটি করেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এসআই বিধান চন্দ্র রায়।
২ ঘণ্টা আগের্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) এ কে এম শহিদুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা এই মুহূর্তে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে কাজ করছি। র্যাব বিলুপ্ত হবে কি না এ নিয়ে চিন্তাভাবনা করছি না। এটি সরকার দেখবে।’
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রদলের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন খান মোহাম্মদ সামি এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন জুনেদুর রহমান জুনেদ। সোমবার কলেজ অডিটরিয়ামে দীর্ঘ ২১ বছর পর কাউন্সিলের মাধ্যমে ভোটারদের সরাসরি ভোটে তাঁরা নির্বাচিত হন। পরে সন্ধ্যায় ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে