ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাঞ্ছারামপুরে টিসিবির পণ্য বিতরণ কার্ডে বাঞ্ছারামপুর পৌরসভার মেয়র মো. তোফাজ্জল হোসেনের ছবি দিয়ে তা বিতরণ করার অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে টিসিবির পণ্য বিতরণের কার্যক্রম শুরু হয়। সেখানে সুবিধাভোগীদের হাতে মেয়রের ছবিসহ কার্ড দেখা যায়।
টিসিবি কার্ডের সুবিধাভোগীরা জানান, মেয়রের ছবিযুক্ত টিসিবির যে কার্ড দেওয়া হয়েছে সেটা দেখালেই নির্ধারিত দামে পণ্য দেওয়া হচ্ছে। মেয়রের ছবিসহ কার্ড ছাড়া পণ্য দেওয়া হচ্ছে না।
টিসিবির পণ্য নিতে আসা মহছেনা বেগম বলেন, ‘মেয়রের ছবি ছাড়া কার্ড নিয়ে আসলে পণ্য দেওয়া হয় না। তাই তার ছবিসহ কার্ড নিয়ে আসছি। সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রও ছিল।’
তবে সরকারি কাজে মেয়রের ছবি সংযুক্ত থাকা কার্ড দিয়ে পণ্য নেওয়ার বিষয়টিকে বিরূপভাবে দেখছেন স্থানীয় নেতা-কর্মীরা।
বাঞ্ছারামপুর গ্রামের সাবেক মেম্বার আল আমিন বলেন, ‘এই কার্ডে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কিংবা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি থাকলে সুন্দর হতো। কেননা এটা সম্পূর্ণ সরকারি সংস্থা থেকে আসে।’
বাঞ্ছারামপুর পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘টিসিবির কার্ডে ছবি দেওয়ার বিষয়ে মন্তব্য করে কোনো ঝামেলায় জড়াতে চাই না। আমাকে মেয়রের ছবিসহ কার্ড দিয়েছে আমি তাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছি।’
কার্ডে নিজের ছবি ও নামের বিষয়ে অস্বীকার করে বাঞ্ছারামপুর পৌরসভার মেয়র তোফাজ্জল হোসেনকে বলেন, ‘কার্ডে আমার ছবি ও নাম কীভাবে এল জানি না। এটি আমার মান-সম্মানকে ক্ষুণ্ন করার একটি পাঁয়তারা করা হচ্ছে বলে মনে করছি।’
এ বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) একি মিত্র চাকমা বলেন, ‘টিসিবি পণ্যের কার্ডে কোনো জনপ্রতিনিধি নিজের ছবি ব্যবহার করতে পারে না। আজ (মঙ্গলবার) এমন কোনো কিছু হয়েছে বলে আমার জানা নেই। টিসিবির পণ্য নিতে গেলে সরকার দেওয়া যে কার্ড সেই কার্ড দিয়েই পণ্য নিতে হবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাঞ্ছারামপুরে টিসিবির পণ্য বিতরণ কার্ডে বাঞ্ছারামপুর পৌরসভার মেয়র মো. তোফাজ্জল হোসেনের ছবি দিয়ে তা বিতরণ করার অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে টিসিবির পণ্য বিতরণের কার্যক্রম শুরু হয়। সেখানে সুবিধাভোগীদের হাতে মেয়রের ছবিসহ কার্ড দেখা যায়।
টিসিবি কার্ডের সুবিধাভোগীরা জানান, মেয়রের ছবিযুক্ত টিসিবির যে কার্ড দেওয়া হয়েছে সেটা দেখালেই নির্ধারিত দামে পণ্য দেওয়া হচ্ছে। মেয়রের ছবিসহ কার্ড ছাড়া পণ্য দেওয়া হচ্ছে না।
টিসিবির পণ্য নিতে আসা মহছেনা বেগম বলেন, ‘মেয়রের ছবি ছাড়া কার্ড নিয়ে আসলে পণ্য দেওয়া হয় না। তাই তার ছবিসহ কার্ড নিয়ে আসছি। সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রও ছিল।’
তবে সরকারি কাজে মেয়রের ছবি সংযুক্ত থাকা কার্ড দিয়ে পণ্য নেওয়ার বিষয়টিকে বিরূপভাবে দেখছেন স্থানীয় নেতা-কর্মীরা।
বাঞ্ছারামপুর গ্রামের সাবেক মেম্বার আল আমিন বলেন, ‘এই কার্ডে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কিংবা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি থাকলে সুন্দর হতো। কেননা এটা সম্পূর্ণ সরকারি সংস্থা থেকে আসে।’
বাঞ্ছারামপুর পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার নজরুল ইসলাম বলেন, ‘টিসিবির কার্ডে ছবি দেওয়ার বিষয়ে মন্তব্য করে কোনো ঝামেলায় জড়াতে চাই না। আমাকে মেয়রের ছবিসহ কার্ড দিয়েছে আমি তাদের কাছে পৌঁছে দিয়েছি।’
কার্ডে নিজের ছবি ও নামের বিষয়ে অস্বীকার করে বাঞ্ছারামপুর পৌরসভার মেয়র তোফাজ্জল হোসেনকে বলেন, ‘কার্ডে আমার ছবি ও নাম কীভাবে এল জানি না। এটি আমার মান-সম্মানকে ক্ষুণ্ন করার একটি পাঁয়তারা করা হচ্ছে বলে মনে করছি।’
এ বিষয়ে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) একি মিত্র চাকমা বলেন, ‘টিসিবি পণ্যের কার্ডে কোনো জনপ্রতিনিধি নিজের ছবি ব্যবহার করতে পারে না। আজ (মঙ্গলবার) এমন কোনো কিছু হয়েছে বলে আমার জানা নেই। টিসিবির পণ্য নিতে গেলে সরকার দেওয়া যে কার্ড সেই কার্ড দিয়েই পণ্য নিতে হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে