নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি

মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্পে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিদ্রোহী আরাকান বাহিনী ও বিদ্রোহী আরএসও (রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন) সশস্ত্র গোষ্ঠী দুই দিন হলো ক্যাম্পে থাকা জান্তা সরকারের সেনাদের সঙ্গে লড়ছে। চলছে মুহুর্মুহু গোলাগুলি। ফলে আতঙ্কে দিন পার করছে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
তমব্রুতে গোলাগুলিতে বাংলাদেশের একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন স্থানীয় তমব্রু বাজারপাড়ার প্রবিন্দ্র ধর (৬০)।
মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প দখল করতে আজ রোববার ভোর ৪টা থেকে মর্টার শেল ও ভারী অস্ত্রের গোলা ছুড়ছে পরস্পরকে। গুলি এসে পড়ছে বাংলাদেশ সীমান্তে। তুমুল সংঘর্ষে ঘুমধুম ইউনিয়নের মানুষ দিগ্বিদিক ছুটছে। যাদের বাড়িঘরের নিরাপত্তাব্যবস্থা ভালো, তারা দরজা-জানালা বন্ধ করে নিরাপদ আশ্রয়ে রাত কাটিয়েছে।
হামিদুল হক নামের এক প্রধান শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘর-সংসার ফেলে কোথাও যাওয়াও যাচ্ছে না। আবার বাড়িতেও নিরাপদ না। ভয়ে-আতঙ্কে পরিবারের ছোটরা কান্না করছে।’
তমব্রু রাইট ক্যাম্পের মাত্র দেড় শ গজ দূরে তমব্রু বাজার। এ বাজারের ব্যবসায়ী শফিক আহমদ, আবুল হোসেন আলী আকবর ও গুরা মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাঝখানে তমব্রু বাজার। পূর্ব ও দক্ষিণ দিকে বিদ্রোহী আরাকান (এএ), পশ্চিম ও উত্তর দিকে আরএসও ঘিরে রেখেছে ক্যাম্পটি। তারা (বিদ্রোহী) যেকোনো মূল্যে তমব্রু রাইট ক্যাম্পটি দখল করে নিতে চায়।
স্থানীয় ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, রাইট ক্যাম্প নিয়ন্ত্রণ নিতে জান্তা সরকারের সেনাদের লক্ষ্য করে রাতভর মর্টার শেল নিক্ষেপ করেছে বিদ্রোহীরা। ঘিরে ফেলছে রাইট সেনা ক্যাম্পটি। সেনারা পালাচ্ছে বলেও শুনেছি। বাংলাদেশের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন স্থানীয় তমব্রু বাজার পাড়ার প্রবিন্দ্র ধর (৬০)।
এ সীমান্তের বাংলাদেশ অংশের অন্তত ছোট-বড় ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অঘোষিত বন্ধ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। দুটি মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠান। তিনটি নুরানি স্তরের প্রতিষ্ঠান।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ত্রিরতন চাকমা জানান, অবস্থার কথা শুনে পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে অঘোষিতভাবে।
বন্ধ স্কুলগুলো হলো ভাজাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাইশফাঁড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও দক্ষিণ ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এ বিষয়ে ৩৪ বিজিবি অধিনায়কের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও বিজিবির অধিনায়ক তাঁর মোবাইল ফোন রিসিভ করেননি।

মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্পে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিদ্রোহী আরাকান বাহিনী ও বিদ্রোহী আরএসও (রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন) সশস্ত্র গোষ্ঠী দুই দিন হলো ক্যাম্পে থাকা জান্তা সরকারের সেনাদের সঙ্গে লড়ছে। চলছে মুহুর্মুহু গোলাগুলি। ফলে আতঙ্কে দিন পার করছে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
তমব্রুতে গোলাগুলিতে বাংলাদেশের একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন স্থানীয় তমব্রু বাজারপাড়ার প্রবিন্দ্র ধর (৬০)।
মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প দখল করতে আজ রোববার ভোর ৪টা থেকে মর্টার শেল ও ভারী অস্ত্রের গোলা ছুড়ছে পরস্পরকে। গুলি এসে পড়ছে বাংলাদেশ সীমান্তে। তুমুল সংঘর্ষে ঘুমধুম ইউনিয়নের মানুষ দিগ্বিদিক ছুটছে। যাদের বাড়িঘরের নিরাপত্তাব্যবস্থা ভালো, তারা দরজা-জানালা বন্ধ করে নিরাপদ আশ্রয়ে রাত কাটিয়েছে।
হামিদুল হক নামের এক প্রধান শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘর-সংসার ফেলে কোথাও যাওয়াও যাচ্ছে না। আবার বাড়িতেও নিরাপদ না। ভয়ে-আতঙ্কে পরিবারের ছোটরা কান্না করছে।’
তমব্রু রাইট ক্যাম্পের মাত্র দেড় শ গজ দূরে তমব্রু বাজার। এ বাজারের ব্যবসায়ী শফিক আহমদ, আবুল হোসেন আলী আকবর ও গুরা মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাঝখানে তমব্রু বাজার। পূর্ব ও দক্ষিণ দিকে বিদ্রোহী আরাকান (এএ), পশ্চিম ও উত্তর দিকে আরএসও ঘিরে রেখেছে ক্যাম্পটি। তারা (বিদ্রোহী) যেকোনো মূল্যে তমব্রু রাইট ক্যাম্পটি দখল করে নিতে চায়।
স্থানীয় ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, রাইট ক্যাম্প নিয়ন্ত্রণ নিতে জান্তা সরকারের সেনাদের লক্ষ্য করে রাতভর মর্টার শেল নিক্ষেপ করেছে বিদ্রোহীরা। ঘিরে ফেলছে রাইট সেনা ক্যাম্পটি। সেনারা পালাচ্ছে বলেও শুনেছি। বাংলাদেশের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন স্থানীয় তমব্রু বাজার পাড়ার প্রবিন্দ্র ধর (৬০)।
এ সীমান্তের বাংলাদেশ অংশের অন্তত ছোট-বড় ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অঘোষিত বন্ধ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। দুটি মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠান। তিনটি নুরানি স্তরের প্রতিষ্ঠান।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ত্রিরতন চাকমা জানান, অবস্থার কথা শুনে পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে অঘোষিতভাবে।
বন্ধ স্কুলগুলো হলো ভাজাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাইশফাঁড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও দক্ষিণ ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এ বিষয়ে ৩৪ বিজিবি অধিনায়কের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও বিজিবির অধিনায়ক তাঁর মোবাইল ফোন রিসিভ করেননি।
নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি

মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্পে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিদ্রোহী আরাকান বাহিনী ও বিদ্রোহী আরএসও (রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন) সশস্ত্র গোষ্ঠী দুই দিন হলো ক্যাম্পে থাকা জান্তা সরকারের সেনাদের সঙ্গে লড়ছে। চলছে মুহুর্মুহু গোলাগুলি। ফলে আতঙ্কে দিন পার করছে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
তমব্রুতে গোলাগুলিতে বাংলাদেশের একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন স্থানীয় তমব্রু বাজারপাড়ার প্রবিন্দ্র ধর (৬০)।
মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প দখল করতে আজ রোববার ভোর ৪টা থেকে মর্টার শেল ও ভারী অস্ত্রের গোলা ছুড়ছে পরস্পরকে। গুলি এসে পড়ছে বাংলাদেশ সীমান্তে। তুমুল সংঘর্ষে ঘুমধুম ইউনিয়নের মানুষ দিগ্বিদিক ছুটছে। যাদের বাড়িঘরের নিরাপত্তাব্যবস্থা ভালো, তারা দরজা-জানালা বন্ধ করে নিরাপদ আশ্রয়ে রাত কাটিয়েছে।
হামিদুল হক নামের এক প্রধান শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘর-সংসার ফেলে কোথাও যাওয়াও যাচ্ছে না। আবার বাড়িতেও নিরাপদ না। ভয়ে-আতঙ্কে পরিবারের ছোটরা কান্না করছে।’
তমব্রু রাইট ক্যাম্পের মাত্র দেড় শ গজ দূরে তমব্রু বাজার। এ বাজারের ব্যবসায়ী শফিক আহমদ, আবুল হোসেন আলী আকবর ও গুরা মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাঝখানে তমব্রু বাজার। পূর্ব ও দক্ষিণ দিকে বিদ্রোহী আরাকান (এএ), পশ্চিম ও উত্তর দিকে আরএসও ঘিরে রেখেছে ক্যাম্পটি। তারা (বিদ্রোহী) যেকোনো মূল্যে তমব্রু রাইট ক্যাম্পটি দখল করে নিতে চায়।
স্থানীয় ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, রাইট ক্যাম্প নিয়ন্ত্রণ নিতে জান্তা সরকারের সেনাদের লক্ষ্য করে রাতভর মর্টার শেল নিক্ষেপ করেছে বিদ্রোহীরা। ঘিরে ফেলছে রাইট সেনা ক্যাম্পটি। সেনারা পালাচ্ছে বলেও শুনেছি। বাংলাদেশের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন স্থানীয় তমব্রু বাজার পাড়ার প্রবিন্দ্র ধর (৬০)।
এ সীমান্তের বাংলাদেশ অংশের অন্তত ছোট-বড় ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অঘোষিত বন্ধ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। দুটি মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠান। তিনটি নুরানি স্তরের প্রতিষ্ঠান।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ত্রিরতন চাকমা জানান, অবস্থার কথা শুনে পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে অঘোষিতভাবে।
বন্ধ স্কুলগুলো হলো ভাজাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাইশফাঁড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও দক্ষিণ ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এ বিষয়ে ৩৪ বিজিবি অধিনায়কের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও বিজিবির অধিনায়ক তাঁর মোবাইল ফোন রিসিভ করেননি।

মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্পে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিদ্রোহী আরাকান বাহিনী ও বিদ্রোহী আরএসও (রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন) সশস্ত্র গোষ্ঠী দুই দিন হলো ক্যাম্পে থাকা জান্তা সরকারের সেনাদের সঙ্গে লড়ছে। চলছে মুহুর্মুহু গোলাগুলি। ফলে আতঙ্কে দিন পার করছে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
তমব্রুতে গোলাগুলিতে বাংলাদেশের একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন স্থানীয় তমব্রু বাজারপাড়ার প্রবিন্দ্র ধর (৬০)।
মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প দখল করতে আজ রোববার ভোর ৪টা থেকে মর্টার শেল ও ভারী অস্ত্রের গোলা ছুড়ছে পরস্পরকে। গুলি এসে পড়ছে বাংলাদেশ সীমান্তে। তুমুল সংঘর্ষে ঘুমধুম ইউনিয়নের মানুষ দিগ্বিদিক ছুটছে। যাদের বাড়িঘরের নিরাপত্তাব্যবস্থা ভালো, তারা দরজা-জানালা বন্ধ করে নিরাপদ আশ্রয়ে রাত কাটিয়েছে।
হামিদুল হক নামের এক প্রধান শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘর-সংসার ফেলে কোথাও যাওয়াও যাচ্ছে না। আবার বাড়িতেও নিরাপদ না। ভয়ে-আতঙ্কে পরিবারের ছোটরা কান্না করছে।’
তমব্রু রাইট ক্যাম্পের মাত্র দেড় শ গজ দূরে তমব্রু বাজার। এ বাজারের ব্যবসায়ী শফিক আহমদ, আবুল হোসেন আলী আকবর ও গুরা মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাঝখানে তমব্রু বাজার। পূর্ব ও দক্ষিণ দিকে বিদ্রোহী আরাকান (এএ), পশ্চিম ও উত্তর দিকে আরএসও ঘিরে রেখেছে ক্যাম্পটি। তারা (বিদ্রোহী) যেকোনো মূল্যে তমব্রু রাইট ক্যাম্পটি দখল করে নিতে চায়।
স্থানীয় ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, রাইট ক্যাম্প নিয়ন্ত্রণ নিতে জান্তা সরকারের সেনাদের লক্ষ্য করে রাতভর মর্টার শেল নিক্ষেপ করেছে বিদ্রোহীরা। ঘিরে ফেলছে রাইট সেনা ক্যাম্পটি। সেনারা পালাচ্ছে বলেও শুনেছি। বাংলাদেশের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন স্থানীয় তমব্রু বাজার পাড়ার প্রবিন্দ্র ধর (৬০)।
এ সীমান্তের বাংলাদেশ অংশের অন্তত ছোট-বড় ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অঘোষিত বন্ধ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। দুটি মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠান। তিনটি নুরানি স্তরের প্রতিষ্ঠান।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ত্রিরতন চাকমা জানান, অবস্থার কথা শুনে পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে অঘোষিতভাবে।
বন্ধ স্কুলগুলো হলো ভাজাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাইশফাঁড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও দক্ষিণ ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এ বিষয়ে ৩৪ বিজিবি অধিনায়কের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও বিজিবির অধিনায়ক তাঁর মোবাইল ফোন রিসিভ করেননি।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্ত দিয়ে অবৈধ প্রবেশ, অপরাধী পারাপার, অস্ত্র ও মাদক চোরাচালান রোধসহ আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
নাটোরের বড়াইগ্রামে সোহাগ হোসেন (২২) নামের এক যুবকের মুখমণ্ডল থেঁতলানো ও ডান চোখ উপড়ানো লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের আগরান ফিলিং স্টেশন এলাকার পাশের ঝোপ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে দুই দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন ওই যুবক। রোববার সকালে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর
২২ মিনিট আগে
সাভার ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মেহেরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল শনিবার রাত ১০টার পরে বাসে আগুন লাগার খবর পাই। বাসটি গেন্ডা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আরিচামুখী লেনে দাঁড় করানো ছিল। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে বাসের আগুন নেভানো হয়। কিন্তু ততক্ষণে বাসটির অধিকাংশই পুড়ে যায়।’
২৪ মিনিট আগে
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১০০ শতাংশ। ঘণ্টায় ৯-১০ কিলোমিটার বেগে ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেদৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্ত দিয়ে অবৈধ প্রবেশ, অপরাধী পারাপার, অস্ত্র ও মাদক চোরাচালান রোধসহ আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
কয়েক দিন ধরে সীমান্তের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে জনসচেতনতামূলক মাইকিং করা হচ্ছে। এ সময় সীমান্তবর্তী এলাকার সাধারণ মানুষকে আইন মেনে চলার আহ্বান জানানো হচ্ছে। বিশেষ করে নির্ধারিত সময়ের পর সীমান্তের ‘জিরো লাইন’ এলাকায় জনসাধারণের চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অহেতুক সীমান্তের কাছাকাছি না যাওয়ার জন্য উৎসাহিত করছে বিজিবি।
নির্বাচনের আগে সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দৌলতপুর সীমান্তসংলগ্ন ২১টি বর্ডার আউটপোস্টে (বিওপি) অতিরিক্ত জনবল মোতায়েন করা হয়েছে। একই সঙ্গে সীমান্তজুড়ে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা টহল ও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে সীমান্ত পরিস্থিতি আরও স্পর্শকাতর হয়ে ওঠায় বিজিবির এই পদক্ষেপকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
দৌলতপুর উপজেলা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার জলঙ্গী ও করিমপুর থানার সঙ্গে সীমান্তযুক্ত। বিজিবির তথ্য অনুযায়ী, এই অঞ্চলে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের দৈর্ঘ্য ৮১ দশমিক ৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে পদ্মা নদীর জলসীমা রয়েছে ১৭ দশমিক ১ কিলোমিটার। স্থলসীমান্তের ৫৮ দশমিক ৮ কিলোমিটারে কাঁটাতারের বেড়া থাকলেও এখনো ২২ দশমিক ৭ কিলোমিটার সীমান্ত কাঁটাতারবিহীন অবস্থায় রয়েছে।

বিজিবি জানিয়েছে, নির্বাচনকালে কোনো চিহ্নিত অপরাধী যেন সীমান্ত দিয়ে দেশত্যাগ বা দেশে প্রবেশ করতে না পারে, সে বিষয়ে কঠোর নজরদারি রাখা হচ্ছে। পাশাপাশি অবৈধ অস্ত্র, বিস্ফোরক ও মাদকের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে তল্লাশি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া নির্বাচনের আগে সীমান্ত দিয়ে অবৈধ পুশ ইনের মতো ঘটনা এড়াতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষের সহযোগিতায় কাজ করছে বিজিবি।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক জাকিরুল ইসলাম বলেন, ‘শুধু নির্বাচনকাল নয়, সীমান্ত পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখা আমাদের প্রধান লক্ষ্য। কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ছাড়াই যাতে নির্বাচন সম্পন্ন করা যায়, সে জন্য সীমান্তের প্রতিটি পয়েন্টে বিজিবি সদস্যরা সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন।’ এ ছাড়া সন্দেহভাজন কাউকে দেখা গেলে তাৎক্ষণিক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্ত দিয়ে অবৈধ প্রবেশ, অপরাধী পারাপার, অস্ত্র ও মাদক চোরাচালান রোধসহ আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
কয়েক দিন ধরে সীমান্তের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে জনসচেতনতামূলক মাইকিং করা হচ্ছে। এ সময় সীমান্তবর্তী এলাকার সাধারণ মানুষকে আইন মেনে চলার আহ্বান জানানো হচ্ছে। বিশেষ করে নির্ধারিত সময়ের পর সীমান্তের ‘জিরো লাইন’ এলাকায় জনসাধারণের চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অহেতুক সীমান্তের কাছাকাছি না যাওয়ার জন্য উৎসাহিত করছে বিজিবি।
নির্বাচনের আগে সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দৌলতপুর সীমান্তসংলগ্ন ২১টি বর্ডার আউটপোস্টে (বিওপি) অতিরিক্ত জনবল মোতায়েন করা হয়েছে। একই সঙ্গে সীমান্তজুড়ে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা টহল ও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে সীমান্ত পরিস্থিতি আরও স্পর্শকাতর হয়ে ওঠায় বিজিবির এই পদক্ষেপকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
দৌলতপুর উপজেলা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার জলঙ্গী ও করিমপুর থানার সঙ্গে সীমান্তযুক্ত। বিজিবির তথ্য অনুযায়ী, এই অঞ্চলে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের দৈর্ঘ্য ৮১ দশমিক ৫ কিলোমিটার। এর মধ্যে পদ্মা নদীর জলসীমা রয়েছে ১৭ দশমিক ১ কিলোমিটার। স্থলসীমান্তের ৫৮ দশমিক ৮ কিলোমিটারে কাঁটাতারের বেড়া থাকলেও এখনো ২২ দশমিক ৭ কিলোমিটার সীমান্ত কাঁটাতারবিহীন অবস্থায় রয়েছে।

বিজিবি জানিয়েছে, নির্বাচনকালে কোনো চিহ্নিত অপরাধী যেন সীমান্ত দিয়ে দেশত্যাগ বা দেশে প্রবেশ করতে না পারে, সে বিষয়ে কঠোর নজরদারি রাখা হচ্ছে। পাশাপাশি অবৈধ অস্ত্র, বিস্ফোরক ও মাদকের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে তল্লাশি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া নির্বাচনের আগে সীমান্ত দিয়ে অবৈধ পুশ ইনের মতো ঘটনা এড়াতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষের সহযোগিতায় কাজ করছে বিজিবি।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া বিজিবির ৪৭ ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক জাকিরুল ইসলাম বলেন, ‘শুধু নির্বাচনকাল নয়, সীমান্ত পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখা আমাদের প্রধান লক্ষ্য। কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ছাড়াই যাতে নির্বাচন সম্পন্ন করা যায়, সে জন্য সীমান্তের প্রতিটি পয়েন্টে বিজিবি সদস্যরা সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন।’ এ ছাড়া সন্দেহভাজন কাউকে দেখা গেলে তাৎক্ষণিক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্পে ভয়াবহ পরিস্থিত বিরাজ করছে। বিদ্রোহী আরাকান বাহিনী ও বিদ্রোহী আরএসও (রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন) সশস্ত্র গোষ্ঠী দুদিন হলো ক্যাম্পে থাকা জান্তা সরকারের সেনাদের সঙ্গে লড়ছে।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
নাটোরের বড়াইগ্রামে সোহাগ হোসেন (২২) নামের এক যুবকের মুখমণ্ডল থেঁতলানো ও ডান চোখ উপড়ানো লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের আগরান ফিলিং স্টেশন এলাকার পাশের ঝোপ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে দুই দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন ওই যুবক। রোববার সকালে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর
২২ মিনিট আগে
সাভার ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মেহেরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল শনিবার রাত ১০টার পরে বাসে আগুন লাগার খবর পাই। বাসটি গেন্ডা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আরিচামুখী লেনে দাঁড় করানো ছিল। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে বাসের আগুন নেভানো হয়। কিন্তু ততক্ষণে বাসটির অধিকাংশই পুড়ে যায়।’
২৪ মিনিট আগে
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১০০ শতাংশ। ঘণ্টায় ৯-১০ কিলোমিটার বেগে ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেবড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি

নাটোরের বড়াইগ্রামে সোহাগ হোসেন (২২) নামের এক যুবকের মুখমণ্ডল থেঁতলানো ও ডান চোখ উপড়ানো লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের আগরান ফিলিং স্টেশন এলাকার পাশের ঝোপ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে দুই দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন ওই যুবক। রোববার সকালে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সোহাগ হোসেন বড়াইগ্রাম উপজেলার চকবড়াইগ্রাম গ্রামের নাজমুল ইসলামের ছেলে। এই ঘটনায় শনিবার রাতে সোহাগের ভাই আবু হানিফ প্রতিবেশী আকাশ হোসেনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে প্রতিবেশী আকাশ হোসেন শ্যালো ইঞ্জিনচালিত ট্রলি থেকে বালু নামানোর কাজের কথা বলে সোহাগ হোসেনকে ডেকে নিয়ে যান। পরে ভোরে আকাশ হোসেন একাই বাড়ি ফিরে আসেন এবং সোহাগ পরে বাড়ি ফিরবেন বলে জানান। তবে দুই দিনেও সোহাগ ফিরে না আসায় শুক্রবার সন্ধ্যায় তাঁর মা পারভীন বেগম বড়াইগ্রাম থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
শনিবার সন্ধ্যায় মহাসড়কের পাশে ঝোপের মধ্যে লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশে খবর দেন। পরে সোহাগ হোসেনের স্বজনেরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি শনাক্ত করেন। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত আকাশ হোসেন পলাতক রয়েছেন।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস ছালাম বলেন, নিখোঁজের সাধারণ ডায়েরির পর থেকেই পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

নাটোরের বড়াইগ্রামে সোহাগ হোসেন (২২) নামের এক যুবকের মুখমণ্ডল থেঁতলানো ও ডান চোখ উপড়ানো লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের আগরান ফিলিং স্টেশন এলাকার পাশের ঝোপ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে দুই দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন ওই যুবক। রোববার সকালে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সোহাগ হোসেন বড়াইগ্রাম উপজেলার চকবড়াইগ্রাম গ্রামের নাজমুল ইসলামের ছেলে। এই ঘটনায় শনিবার রাতে সোহাগের ভাই আবু হানিফ প্রতিবেশী আকাশ হোসেনকে আসামি করে বড়াইগ্রাম থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে প্রতিবেশী আকাশ হোসেন শ্যালো ইঞ্জিনচালিত ট্রলি থেকে বালু নামানোর কাজের কথা বলে সোহাগ হোসেনকে ডেকে নিয়ে যান। পরে ভোরে আকাশ হোসেন একাই বাড়ি ফিরে আসেন এবং সোহাগ পরে বাড়ি ফিরবেন বলে জানান। তবে দুই দিনেও সোহাগ ফিরে না আসায় শুক্রবার সন্ধ্যায় তাঁর মা পারভীন বেগম বড়াইগ্রাম থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
শনিবার সন্ধ্যায় মহাসড়কের পাশে ঝোপের মধ্যে লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশে খবর দেন। পরে সোহাগ হোসেনের স্বজনেরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি শনাক্ত করেন। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত আকাশ হোসেন পলাতক রয়েছেন।
বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস ছালাম বলেন, নিখোঁজের সাধারণ ডায়েরির পর থেকেই পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছিল। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্পে ভয়াবহ পরিস্থিত বিরাজ করছে। বিদ্রোহী আরাকান বাহিনী ও বিদ্রোহী আরএসও (রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন) সশস্ত্র গোষ্ঠী দুদিন হলো ক্যাম্পে থাকা জান্তা সরকারের সেনাদের সঙ্গে লড়ছে।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্ত দিয়ে অবৈধ প্রবেশ, অপরাধী পারাপার, অস্ত্র ও মাদক চোরাচালান রোধসহ আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
সাভার ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মেহেরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল শনিবার রাত ১০টার পরে বাসে আগুন লাগার খবর পাই। বাসটি গেন্ডা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আরিচামুখী লেনে দাঁড় করানো ছিল। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে বাসের আগুন নেভানো হয়। কিন্তু ততক্ষণে বাসটির অধিকাংশই পুড়ে যায়।’
২৪ মিনিট আগে
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১০০ শতাংশ। ঘণ্টায় ৯-১০ কিলোমিটার বেগে ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

ঢাকার সাভারে থেমে থাকা একটি বাস আগুনে পুড়ে গেছে। গতকাল শনিবার রাতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গেন্ডা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
বাসে আগুন লাগার কারণ নিশ্চিত হওয়া না গেলেও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের ধারণা, দুর্বৃত্তরা বাসটিতে আগুন লাগাতে পারে।
সাভার ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মেহেরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল (শনিবার) রাত ১০টার পরে বাসে আগুন লাগার খবর পাই। বাসটি গেন্ডা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আরিচামুখী লেনে দাঁড় করানো ছিল। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে বাসের আগুন নেভানো হয়। কিন্তু ততক্ষণে বাসটির অধিকাংশই পুড়ে যায়।’
মেহেরুল ইসলাম আরও বলেন, বাসটিতে কীভাবে আগুন ধরেছে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, দুর্বৃত্তরা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরমান আলী বলেন, গেন্ডা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় রাতে একটি বাস আগুনে পুড়ে গেছে। কীভাবে বাসটিতে আগুন ধরল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

ঢাকার সাভারে থেমে থাকা একটি বাস আগুনে পুড়ে গেছে। গতকাল শনিবার রাতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গেন্ডা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
বাসে আগুন লাগার কারণ নিশ্চিত হওয়া না গেলেও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের ধারণা, দুর্বৃত্তরা বাসটিতে আগুন লাগাতে পারে।
সাভার ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মেহেরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল (শনিবার) রাত ১০টার পরে বাসে আগুন লাগার খবর পাই। বাসটি গেন্ডা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আরিচামুখী লেনে দাঁড় করানো ছিল। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে বাসের আগুন নেভানো হয়। কিন্তু ততক্ষণে বাসটির অধিকাংশই পুড়ে যায়।’
মেহেরুল ইসলাম আরও বলেন, বাসটিতে কীভাবে আগুন ধরেছে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে, দুর্বৃত্তরা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরমান আলী বলেন, গেন্ডা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় রাতে একটি বাস আগুনে পুড়ে গেছে। কীভাবে বাসটিতে আগুন ধরল, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্পে ভয়াবহ পরিস্থিত বিরাজ করছে। বিদ্রোহী আরাকান বাহিনী ও বিদ্রোহী আরএসও (রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন) সশস্ত্র গোষ্ঠী দুদিন হলো ক্যাম্পে থাকা জান্তা সরকারের সেনাদের সঙ্গে লড়ছে।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্ত দিয়ে অবৈধ প্রবেশ, অপরাধী পারাপার, অস্ত্র ও মাদক চোরাচালান রোধসহ আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
নাটোরের বড়াইগ্রামে সোহাগ হোসেন (২২) নামের এক যুবকের মুখমণ্ডল থেঁতলানো ও ডান চোখ উপড়ানো লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের আগরান ফিলিং স্টেশন এলাকার পাশের ঝোপ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে দুই দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন ওই যুবক। রোববার সকালে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর
২২ মিনিট আগে
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১০০ শতাংশ। ঘণ্টায় ৯-১০ কিলোমিটার বেগে ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়ায় চার দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। উত্তরের ঠান্ডা বাতাসে শীতের তীব্রতায় ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবীরা। মাঠঘাটে কাজ করতে গিয়ে তাঁদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১০০ শতাংশ। ঘণ্টায় ৯-১০ কিলোমিটার বেগে ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হয়ে ওঠে।
সকালে রোদ দেখা দেওয়ায় দিনের বেলায় শীতের প্রকোপ কিছুটা কম থাকে বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। তবে বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা আবার বেড়ে যায়। রাত ও ভোরের দিকে কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, এক সপ্তাহ ধরে জেলার তাপমাত্রায় উল্লেখযোগ্য ওঠানামা লক্ষ করা যাচ্ছে। রোববার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে শনিবার ৯ দশমিক ৩, শুক্রবার ৯ দশমিক ৫, বৃহস্পতিবার ৮ দশমিক ৯, বুধবার ১০ দশমিক ৭, মঙ্গলবার ১০ দশমিক ৭ এবং সোমবার ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। গতকাল শনিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, তাপমাত্রা ১০ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, ৮ থেকে ৬ ডিগ্রি হলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং ৬ ডিগ্রির নিচে নেমে গেলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে বিবেচিত হয়। সে হিসাবে বর্তমানে তেঁতুলিয়ায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, গত কয়েক দিনে জেলার তাপমাত্রা ক্রমেই নিম্নমুখী। আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে, যা মৃদু শৈত্যপ্রবাহের আওতায় পড়ে। বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় শরীরে ঠান্ডার প্রভাব বেশি অনুভূত হচ্ছে। পরিস্থিতি আরও কয়েক দিন স্থায়ী হতে পারে। রাত ও ভোরের দিকে তাপমাত্রা আরও কমে শীতের তীব্রতা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়ায় চার দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। উত্তরের ঠান্ডা বাতাসে শীতের তীব্রতায় ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবীরা। মাঠঘাটে কাজ করতে গিয়ে তাঁদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১০০ শতাংশ। ঘণ্টায় ৯-১০ কিলোমিটার বেগে ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় শীতের অনুভূতি আরও তীব্র হয়ে ওঠে।
সকালে রোদ দেখা দেওয়ায় দিনের বেলায় শীতের প্রকোপ কিছুটা কম থাকে বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। তবে বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা আবার বেড়ে যায়। রাত ও ভোরের দিকে কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, এক সপ্তাহ ধরে জেলার তাপমাত্রায় উল্লেখযোগ্য ওঠানামা লক্ষ করা যাচ্ছে। রোববার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে শনিবার ৯ দশমিক ৩, শুক্রবার ৯ দশমিক ৫, বৃহস্পতিবার ৮ দশমিক ৯, বুধবার ১০ দশমিক ৭, মঙ্গলবার ১০ দশমিক ৭ এবং সোমবার ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। গতকাল শনিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, তাপমাত্রা ১০ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, ৮ থেকে ৬ ডিগ্রি হলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং ৬ ডিগ্রির নিচে নেমে গেলে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হিসেবে বিবেচিত হয়। সে হিসাবে বর্তমানে তেঁতুলিয়ায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, গত কয়েক দিনে জেলার তাপমাত্রা ক্রমেই নিম্নমুখী। আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়েছে, যা মৃদু শৈত্যপ্রবাহের আওতায় পড়ে। বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় শরীরে ঠান্ডার প্রভাব বেশি অনুভূত হচ্ছে। পরিস্থিতি আরও কয়েক দিন স্থায়ী হতে পারে। রাত ও ভোরের দিকে তাপমাত্রা আরও কমে শীতের তীব্রতা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্পে ভয়াবহ পরিস্থিত বিরাজ করছে। বিদ্রোহী আরাকান বাহিনী ও বিদ্রোহী আরএসও (রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন) সশস্ত্র গোষ্ঠী দুদিন হলো ক্যাম্পে থাকা জান্তা সরকারের সেনাদের সঙ্গে লড়ছে।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্ত দিয়ে অবৈধ প্রবেশ, অপরাধী পারাপার, অস্ত্র ও মাদক চোরাচালান রোধসহ আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
১১ মিনিট আগে
নাটোরের বড়াইগ্রামে সোহাগ হোসেন (২২) নামের এক যুবকের মুখমণ্ডল থেঁতলানো ও ডান চোখ উপড়ানো লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যায় বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের আগরান ফিলিং স্টেশন এলাকার পাশের ঝোপ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে দুই দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন ওই যুবক। রোববার সকালে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর
২২ মিনিট আগে
সাভার ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টর মেহেরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল শনিবার রাত ১০টার পরে বাসে আগুন লাগার খবর পাই। বাসটি গেন্ডা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আরিচামুখী লেনে দাঁড় করানো ছিল। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে বাসের আগুন নেভানো হয়। কিন্তু ততক্ষণে বাসটির অধিকাংশই পুড়ে যায়।’
২৪ মিনিট আগে