নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম ও রাউজান প্রতিনিধি
দুই সপ্তাহ আগেও চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলা বাগোয়ান ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সংগ্রহ এবং নবায়ন কর্মসূচি উপলক্ষে আয়োজিত সভায় অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ আব্দুল হাকিম। সভায় অতিথি আসনে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সামনের কাতারেও ছিলেন। দলীয় কোনো পদে না থাকলেও উপজেলা বিএনপির একাধিক কর্মসূচিতে তাঁকে সামনের কাতারে দেখা যেত; বিশেষ করে কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সঙ্গে অতিথি হিসেবে থাকতেন তাঁর অনুসারী বলে পরিচিত হাকিম। গত মঙ্গলবার বিকেলে দুর্বৃত্তদের গুলিতে তিনি নিহত হন। এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে দলীয় কোন্দল রয়েছে বলে ধারণা অনেকের।
তবে এসবের মধ্যেই গতকাল বুধবার বিএনপির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, হাকিম বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী নন।
দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, কয়েকটি গণমাধ্যমে নিহত ব্যক্তিকে (আব্দুল হাকিম) বিএনপির কর্মী বলে উল্লেখ করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণরূপে ভিত্তিহীন। নিহত ব্যক্তি ও দুষ্কৃতকারীদের কেউই বিএনপির নেতা-কর্মী নন। এ ঘটনাকে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির একটি বড় নজির উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই রক্তাক্ত ঘটনা ওই এলাকার জনমনে উদ্বেগ ও ভীতির সঞ্চার করেছে।
এদিকে দলের প্রকাশ্যে এমন অবস্থান ঘোষণার পর থেকে উত্তর চট্টগ্রামের বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সমালোচনা চলছে। বিএনপি আব্দুল হাকিমকে তাঁদের কর্মী নয় বলে দাবি করলেও ফেসবুকে দলটিতে আব্দুল হাকিমের সদস্যপদ নবায়নের রসিদসহ তাঁর দলের একাধিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। উপজেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা বলেছেন, হাকিম বিএনপিতে কোনো পদে ছিলেন না; তবে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। তিনি গিয়াস উদ্দিন কাদেরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
কর্মসূচিতে নেতাদের সারিতে
সর্বশেষ গত ২০ সেপ্টেম্বর বিএনপির রাউজান উপজেলা বাগোয়ান ইউনিয়নের নতুন সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন ফরম বিতরণ অনুষ্ঠানে হাকিমকে নেতাদের সারিতে দেখা গেছে। ওই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রাউজান উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফিরোজ আহমেদ। প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ মাস্টার। এ ছাড়া গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সভায় নেতাদের সারিতে হাকিমের থাকার ছবি পাওয়া গেছে।
জানাজায় কেন্দ্রীয় নেতা
বুধবার বাদ জোহর নিজ গ্রামে হাকিমের জানাজায় অংশ নেন বিএনপির সাবেক কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দুই সন্তান সামির কাদের চৌধুরী ও শাকিল কাদের চৌধুরী। ওই জানাজায় বিএনপির কয়েক শ নেতা-কর্মী অংশ নিয়েছিলেন।
সেখানে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী বলেন, ‘নিহত হাকিম অবশ্যই আমার কর্মী। উনি আমার অনেক কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন। কে কী বলল, সেটা আমাদের কিছু যায় আসে না। হাকিম আমাদের দলের কর্মী।’ এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় এই নেতা হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নেওয়ারও কথা বলেন।
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ফিরোজ আহমেদ বলেন, ‘হাকিম ভাই আমাদের একজন নিবেদিত কর্মী। উনি আমাদের সকল কর্মসূচিতে সক্রিয় ছিলেন।’
উপজেলা বিএনপিতে বিভক্তি
জানা যায়, উপজেলা বিএনপি দুই ভাগে বিভক্ত। একটি অংশ নিয়ন্ত্রণ করছেন গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, আরেকটি অংশ গোলাম আকবর খোন্দকারের নিয়ন্ত্রণে। এই দুই নেতার অনুসারীদের মধ্যে একাধিকবার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপির দুই কেন্দ্রীয় নেতার অনুসারীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘাতে রক্তাক্ত জনপদে পরিণত হয়েছে চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলা। গত এক বছরে বিএনপির সাতজন নেতা-কর্মীসহ অন্তত এক ডজন খুনের ঘটনা ঘটেছে।
গত ২৯ জুলাই রাউজানে গিয়ে প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির তৎকালীন আহ্বায়ক ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার। এ ঘটনার পর গিয়াস কাদের দলীয় পদ হারান। গোলাম আকবরের নেতৃত্বাধীন উত্তর জেলার আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত করা হয় কেন্দ্র থেকে।
গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারী রাউজান উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘উনি বিএনপির কোনো কমিটিতে ছিলেন না। গত বছর ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন জায়গায় সামাজিক কাজে তিনি সক্রিয় ছিলেন বলে শুনেছি। উনি আমাদের দলের কেউ নন।’
দলীয় কোন্দলের কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে ধারণা স্থানীয়দের। নিহত হাকিম সম্প্রতি বালু ব্যবসার সঙ্গেও জড়ান বলে জানান তাঁরা।
হত্যার ঘটনায় আটক ৪
আব্দুল হাকিমকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে চারজনকে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে উত্তর চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। তবে পুলিশ আটক ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করেনি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী মো. তারেক আজিজ বলেন, ‘সন্দেহভাজন হিসেবে পুলিশ চারজনকে আটক করেছে। তারা বর্তমানে পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে খুনের ঘটনার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা পেলে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা এখনই তাদের নাম প্রকাশ করতে চাচ্ছি না।’
দুই সপ্তাহ আগেও চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলা বাগোয়ান ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সংগ্রহ এবং নবায়ন কর্মসূচি উপলক্ষে আয়োজিত সভায় অংশ নিয়েছিলেন মোহাম্মদ আব্দুল হাকিম। সভায় অতিথি আসনে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে সামনের কাতারেও ছিলেন। দলীয় কোনো পদে না থাকলেও উপজেলা বিএনপির একাধিক কর্মসূচিতে তাঁকে সামনের কাতারে দেখা যেত; বিশেষ করে কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সঙ্গে অতিথি হিসেবে থাকতেন তাঁর অনুসারী বলে পরিচিত হাকিম। গত মঙ্গলবার বিকেলে দুর্বৃত্তদের গুলিতে তিনি নিহত হন। এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে দলীয় কোন্দল রয়েছে বলে ধারণা অনেকের।
তবে এসবের মধ্যেই গতকাল বুধবার বিএনপির পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, হাকিম বিএনপির কোনো নেতা-কর্মী নন।
দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, কয়েকটি গণমাধ্যমে নিহত ব্যক্তিকে (আব্দুল হাকিম) বিএনপির কর্মী বলে উল্লেখ করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণরূপে ভিত্তিহীন। নিহত ব্যক্তি ও দুষ্কৃতকারীদের কেউই বিএনপির নেতা-কর্মী নন। এ ঘটনাকে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির একটি বড় নজির উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই রক্তাক্ত ঘটনা ওই এলাকার জনমনে উদ্বেগ ও ভীতির সঞ্চার করেছে।
এদিকে দলের প্রকাশ্যে এমন অবস্থান ঘোষণার পর থেকে উত্তর চট্টগ্রামের বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সমালোচনা চলছে। বিএনপি আব্দুল হাকিমকে তাঁদের কর্মী নয় বলে দাবি করলেও ফেসবুকে দলটিতে আব্দুল হাকিমের সদস্যপদ নবায়নের রসিদসহ তাঁর দলের একাধিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। উপজেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা বলেছেন, হাকিম বিএনপিতে কোনো পদে ছিলেন না; তবে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। তিনি গিয়াস উদ্দিন কাদেরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
কর্মসূচিতে নেতাদের সারিতে
সর্বশেষ গত ২০ সেপ্টেম্বর বিএনপির রাউজান উপজেলা বাগোয়ান ইউনিয়নের নতুন সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন ফরম বিতরণ অনুষ্ঠানে হাকিমকে নেতাদের সারিতে দেখা গেছে। ওই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রাউজান উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফিরোজ আহমেদ। প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ মাস্টার। এ ছাড়া গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর সভায় নেতাদের সারিতে হাকিমের থাকার ছবি পাওয়া গেছে।
জানাজায় কেন্দ্রীয় নেতা
বুধবার বাদ জোহর নিজ গ্রামে হাকিমের জানাজায় অংশ নেন বিএনপির সাবেক কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দুই সন্তান সামির কাদের চৌধুরী ও শাকিল কাদের চৌধুরী। ওই জানাজায় বিএনপির কয়েক শ নেতা-কর্মী অংশ নিয়েছিলেন।
সেখানে স্থানীয় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী বলেন, ‘নিহত হাকিম অবশ্যই আমার কর্মী। উনি আমার অনেক কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন। কে কী বলল, সেটা আমাদের কিছু যায় আসে না। হাকিম আমাদের দলের কর্মী।’ এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় এই নেতা হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নেওয়ারও কথা বলেন।
উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ফিরোজ আহমেদ বলেন, ‘হাকিম ভাই আমাদের একজন নিবেদিত কর্মী। উনি আমাদের সকল কর্মসূচিতে সক্রিয় ছিলেন।’
উপজেলা বিএনপিতে বিভক্তি
জানা যায়, উপজেলা বিএনপি দুই ভাগে বিভক্ত। একটি অংশ নিয়ন্ত্রণ করছেন গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, আরেকটি অংশ গোলাম আকবর খোন্দকারের নিয়ন্ত্রণে। এই দুই নেতার অনুসারীদের মধ্যে একাধিকবার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপির দুই কেন্দ্রীয় নেতার অনুসারীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘাতে রক্তাক্ত জনপদে পরিণত হয়েছে চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলা। গত এক বছরে বিএনপির সাতজন নেতা-কর্মীসহ অন্তত এক ডজন খুনের ঘটনা ঘটেছে।
গত ২৯ জুলাই রাউজানে গিয়ে প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির তৎকালীন আহ্বায়ক ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার। এ ঘটনার পর গিয়াস কাদের দলীয় পদ হারান। গোলাম আকবরের নেতৃত্বাধীন উত্তর জেলার আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত করা হয় কেন্দ্র থেকে।
গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারী রাউজান উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘উনি বিএনপির কোনো কমিটিতে ছিলেন না। গত বছর ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন জায়গায় সামাজিক কাজে তিনি সক্রিয় ছিলেন বলে শুনেছি। উনি আমাদের দলের কেউ নন।’
দলীয় কোন্দলের কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে ধারণা স্থানীয়দের। নিহত হাকিম সম্প্রতি বালু ব্যবসার সঙ্গেও জড়ান বলে জানান তাঁরা।
হত্যার ঘটনায় আটক ৪
আব্দুল হাকিমকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে চারজনকে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে উত্তর চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। তবে পুলিশ আটক ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করেনি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী মো. তারেক আজিজ বলেন, ‘সন্দেহভাজন হিসেবে পুলিশ চারজনকে আটক করেছে। তারা বর্তমানে পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে খুনের ঘটনার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততা পেলে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা এখনই তাদের নাম প্রকাশ করতে চাচ্ছি না।’
নওগাঁর রাণীনগরের চকাদিন মহল্লা ছয় মাস ধরে জলমগ্ন। ঘরবাড়ি ডুবে পানিবন্দী মানুষ। প্রতিদিনের যাপিত জীবন যেন রীতিমতো লড়াই। শিশুরা স্কুলে যেতে পারছে না, রান্না হচ্ছে সড়কে। বারবার ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের কাছে অভিযোগ করা হলেও কোনো সুরাহা পাওয়া যায়নি।
১৫ মিনিট আগেঢাকার আশুলিয়ার কাঠগড়া এলাকায় ছোট্ট একটি বাড়ি নির্মাণ করছিলেন শারীরিক প্রতিবন্ধী আব্দুর রব ব্যাপারী। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) গত জুন মাসে অভিযান চালিয়ে আব্দুর রবের বাড়ির বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। এর পর থেকে বাড়িটির নির্মাণকাজ বন্ধ রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে নেতা-কর্মী হত্যার ঘটনার সর্বশেষ শিকার বিএনপির কর্মী ও ব্যবসায়ী আবদুল হাকিম। তাঁর গাড়ি থেকে প্রায় সাড়ে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার করার কথা জানা গেলেও ঠিক কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড, তা এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের একজন শিক্ষককে সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার সব আয়োজন চূড়ান্ত হয়েছে। আজ শনিবার ববির ৯১তম সিন্ডিকেটের ১৬টি অ্যাজেন্ডার মধ্যে পঞ্চম এবং ষষ্ঠ অ্যাজেন্ডায় রাখা হয়েছে বিষয়টি।
২ ঘণ্টা আগে